নিচে বউ সাজ ছবি গুলো দিয়ে দিলাম। পছন্দ মতো বাছাই করে নিন আপনার বউ বিয়ের সাজ। ধন্যবাদ!
নিচে বউ সাজ ছবি গুলো দিয়ে দিলাম। পছন্দ মতো বাছাই করে নিন আপনার বউ বিয়ের সাজ।
ধন্যবাদ!
সংক্ষেপে দেখুনসাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
দুঃক্ষিত, প্রশ্ন করার অনুমতি আপনার নেই, প্রশ্ন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে লগিন করতে হবে.
দুঃক্ষিত, ব্লগ লেখার অনুমতি আপনার নেই। লেখক হতে হলে admin@addabuzz.net ঠিকানায় মেইল পাঠিয়ে অনুমতি নিন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
আড্ডার শুরুটা হয় প্রশ্ন দিয়ে
আমাদের উদ্দেশ্য হলো, যিনি জানেন এবং যিনি জানতে চান এই দুজনকে সংযুক্ত করা।
আপনার একটি প্রশ্ন বদলে দিতে পারে একজন ব্যক্তিকে, একটি জাতিকে, একটি দেশকে এবং বিশ্বকে! প্রশ্ন করুন, উত্তর দিন, একে অপরের সাথে জ্ঞান ভাগ করে নিন।
আমরা প্রতিদিন নতুন কিছু শিখতে চাই, জানতে চাই। আপনি যা জানেন তা অন্যের কাজে লাগতে পারে। তাই শুধু জেনেই চুপ থাকবেন না, বিশ্বকে জানিয়ে দিন।
আমাদের ব্লগ পড়ে জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করুন
পাশাপাশি উন্নত ব্লগ লিখে সমাদৃত হোন বিশ্বজুড়ে
অনন্য লেখক হিসেবে গড়ে তুলুন নিজেকে
নিচে বউ সাজ ছবি গুলো দিয়ে দিলাম। পছন্দ মতো বাছাই করে নিন আপনার বউ বিয়ের সাজ। ধন্যবাদ!
ধন্যবাদ!
সংক্ষেপে দেখুনকোরবানির গরু ছবি দেখে কিনতে নিচের গরুগুলোর বিস্তারিত দেখে কিনে নিন লাল এবং সাদা হলস্টেইন লাল এবং সাদা হলস্টেইন গরু মূলত আমেরিকা এবং কানাডাতে প্রথম পাওয়া যায়। জাত হিসেবে একেবারেই নতুন, ১৯৬৪ তে একে আলাদা জাত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। দুধ এবং মাংস – দুই কারণেই এটি পছন্দের তালিকায় থাকে। গাভীর ওজন ৬০০-৭০০বিস্তারিত পড়ুন
লাল এবং সাদা হলস্টেইন গরু মূলত আমেরিকা এবং কানাডাতে প্রথম পাওয়া যায়। জাত হিসেবে একেবারেই নতুন, ১৯৬৪ তে একে আলাদা জাত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। দুধ এবং মাংস – দুই কারণেই এটি পছন্দের তালিকায় থাকে। গাভীর ওজন ৬০০-৭০০ কেজির মত হয়ে থাকে এবং ষাঁড়ের ওজন গাভী থেকে বেশি। যেকোন পরিবেশের সাথে মানিয়ে চলার দক্ষতার কারণে এই জাত বেশ জনপ্রিয়। দুধ উৎপাদনে এর পারফর্মেন্স ও বেশ সন্তোষজনক।
নওরেজিয়ান রেড জাতটি নরওয়ে থেকে উৎপন্ন, জনপ্রিয় ডুয়াল পারপাস (দুধ ও মাংস) ব্রিড। মাঝারি থেকে বৃহৎ সাইজের এই জাতের ষাঁড়ের গড় ওজন ১৩০০ কেজির মত। গরুর ক্ষেত্রে যেটা গড়ে ৬০০ কেজি। লাল, লালা-সাদা, লাল-সাদা-কালো সংকর – যেকোন রঙয়ের ই হতে পারে। এই জাতের গরুর জীবনকাল অন্য জাতের চেয়ে অনেক বেশি। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং যেকোন পরিবেশে মানিয়ে নেওয়ার সক্ষমতা বিবেচনায় এটি অন্যতম সেরা একটি জাত। এটি সাধারণত এক ল্যাকটেশনে ১০,০০০ লিটার এর মত দুধ দিয়ে থাকে। ফলে এক্ষেত্রেও এটি প্রণিধানযোগ্য।
নরম্যান্ডি ক্যাটল জাতটি উৎপন্ন হয়েছে ফ্রান্সের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল হতে। এটি একটি ডুয়াল পারপাস (দুধ ও মাংস) ব্রিড। সাদার মধ্যে বাদামি-কালো ছোপ এই ব্রিডের বৈশিষ্ট্য। বাদামি চুলের আধিক্যের কারণে অনেক সময় বাঘের ছাপের মত দেখায়। মাঝারি থেকে বৃহৎ সাইজের এই জাতের ষাঁড়ের গড় ওজন ১১০০ কেজির মত। গরুর ক্ষেত্রে যেটা গড়ে ৭০০ কেজি। এরা বেশ শান্ত প্রকৃতির গরু হওয়ায় ব্যবস্থাপনা সহজ। এই জাতের গরু থেকে এক ল্যাকটেশনে ৬০০০ লিটার পর্যন্ত দুধ পাওয়া যেতে পারে, দিনপ্রতি ২০ লিটার এর মত। দুধ প্রোটিন এবং বাটারফ্যাট এর পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ।
আমেরিকান মিল্কিং ডেভন একটি ট্রিপল পারপাস ব্রিড অর্থাৎ এটিকে দুধ, মাংস এবং ভারী মালামাল বহনের কাজে ব্যবহৃত হয়। এই ব্রিডের উৎপত্তি ইংল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলে এবং আমেরিকায় আনা হয় সপ্তদশ শতাব্দীতে। এটি মাংসের জন্য ব্যবহৃত প্রাচীনতম জাতগুলোর একটি। এর গায়ের রঙ মূলত লাল, লাল এর বিভিন্ন শেড দৃশ্যমান এর গায়ের বিভিন্ন অংশে। গাভীর ওজন গড়ে ৫০০ কেজি, ষাঁড়ের ক্ষেত্রে যা ৭০০ কেজির মত হয়। উচ্চ তাপমাত্রায় খুব সহজেই মানিয়ে নিতে পারা, উচ্চ ফলনশীলতা, প্রজননে সহজতা – এসব কারণে এই জাতটি বেশ জনপ্রিয়। মাংসের জন্য এটি বেশ উপযোগী, ভারবহনে সক্ষম এবং দুধের ক্ষেত্রেও বেশ উৎপাদনশীল। এক ল্যাকটেশনে ৫০০০-৫৫০০ লিটার দুধ দেয়, দৈনিক প্রায় ২৩ লিটার এর মত।
১৭৮০ সালের দিকে এই জাত প্রবেশ করে যুক্তরাষ্ট্রে। এটি লাল, সাদা হয়ে থাকে। আকারে মূলত মাঝারি হয়। ইংল্যান্ডের উত্তর-পূর্ব দিকের টিস নদীর অববাহিকায় এদের জন্মস্থান। এদের সঙ্গে মিল আছে সুইডিস রেড গরু, ইলাওরা গরু যা অস্ট্রেলিয়ার। এটি একটি ডুয়াল পারপাস (দুধ ও মাংস) ব্রিড কিন্তু প্রধানত দুধের জন্য ব্যবহৃত হয়। রুক্ষ প্রকৃতির সাথে মিলিয়ে নিতে পারা এই মাঝারি আকৃতির গরুর ওজন ৬৪০-৬৮০ কেজির মত হয়। মূলত বাদামি লাল বর্ণের এ গরুর গায়ে সাদা সাদা ছোপ থাকতে পারে। এক ল্যাকটেশনে বছরে প্রায় ৭০০০ লিটার দুধ দিতে পারে এ গরু।
এটিই গৃহপালিত গরুর মধ্যে সবচেয়ে পুরনো জাত। এরা ধূসর বাদামি বর্ণের। এদের আদি নিবাস সুইজারল্যান্ড। ডেইরি গবেষকদের মতে দুধ দেওয়া প্রজাতির মধ্যে এই জাতটিই সবচেয়ে পুরনো। এদের ব্যাপারে মজার তথ্য হলো, গ্রীষ্মের সময় এরা পাহাড়ের উঁচু দিকে চলে যেতে পারে। তাই এদের গলায় ঘণ্টা পরানো হয় যাতে কৃষকেরা তাদের খুঁজে পায়। বিশুদ্ধ বাদামি বর্ণের (অত্যন্ত গাঢ় বা হালকা) হয়ে থাকে। পিছনের অংশ ও নাকের চারপাশের অংশ অন্যান্য অংশের তুলনায় বেশি গাঢ়। এটি একটি বিশাল গরু যার ওজন প্রায় ৬০০-৮০০ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। সদ্য জন্মগ্রহণ করা বাছুরের ওজন ৪৫-৪৮ কেজি। গর্ভকাল দীর্ঘ। শান্ত ও সহজে উত্তেজিত হয়না। দৈনিক দুধ উৎপাদন প্রায় ২১-২৮ কেজি। দুধে ফ্যাটের পরিমাণ ৩.৬-৪.৪% ও প্রোটিন ৩.৫% প্রায়।
ইংল্যান্ড এবং ফ্রান্সের দুই দ্বীপের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত, ইংলিশ চ্যানেলের আইল অফ গারনেসি নামক স্থানে এই জাতের উৎপত্তি। মাথা বড়, সামনের দিকে উত্থিত শিং, মাঝারি আকৃতি এই গরুতে সোনালি হলুদ ছোপ থাকে। লোমবিহীন অংশ হালকা গোলাপী রঙয়ের হয়ে থাকে। হলুদাভ দুধে৫% এর মত ফ্যাট থাকে, ৪০০০ লিটার এর মত দুধ দেয় এক ল্যাকটেশনে মানে এই পরিমাণ দুধ এক বাছুর থেকে প্রাপ্ত করা যেতে পারে। এক বছরে হায়েস্ট ১৩,৫০০ লিটার দুধ দেয়ার রেকর্ড আছে এক ল্যাকটেশনে । কিন্তু ডুয়াল পারপাস ব্রিড (দুধ ও মাংস) না হওয়ায় এই জাতটা প্রতিযোগিতায় পিছনে পড়ে যাচ্ছে।
সাদা শরীরে লালচে বাদামি ছোপের এই গরুগুলো আকারে মাঝারি। স্কটল্যান্ডের আইর দ্বীপপুঞ্জে তাদের আদি জন্মস্থান। এদের শিং-এর জন্য এরা বিখ্যাত। এরা লম্বায় অনেক সময় কয়েক ফুট হতে পারে। বাহ্যত, এই গরু একটি অনুপাতিক শারীরিক সঙ্গে, বেশ শক্তিশালী গঠিত হয়।এই গরু খুব ভাল ঠান্ডা সহ্য, কিন্তু গরম অবস্থায় তারা ধীরে ধীরে চলন্ত। বয়ঃসন্ধিকালে গরুর ওজন 420-500 কেজি, এবং একটি ষাঁড়, 700-800 কেজি হতে পারে। বাছুর ছোট, 25-30 কেজি প্রতিটি জন্ম হয়। আয়ারশায়ার গরুর পুরো সময়কালে 4-4.3% চর্বিযুক্ত 4000-5000 কেজি দুধ এক বাছুর থেকে প্রাপ্ত করা যেতে পারে।
বড় বড় চোখ আর বাদামি রঙের জন্য জার্সি গরুগুলো বিখ্যাত। এর দুধও ঘন ননিযুক্ত। এটি কয়েক রকমের হয়ে থাকে। কোনোটি হালকা বাদামি হয়, কোনোটি আবার ধূসর থেকে কালো রঙেরও হয়ে থাকে। এগুলো আকারে খুব বড় হয় না। বড় মুখে মাঝারি চোখ, দীর্ঘ চোখের পাপড়িযুক্ত জাতের গরুগুলো সবার কাছেই প্রিয়। এদের আদিনিবাস জার্সির দ্বীপপুঞ্জে যা ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ নামে পরিচিত। বর্তমানে এ জাতটি ইংল্যান্ড, আমেরিকাসহ বিশ্বের প্রায় সব দেশেই পাওয়া যায়। গায়ের রং লাল বা মেহগনি হয়। পূর্ণবয়স্ক গাভীর ওজন ৪০০-৫০০ কেজির মতো এবং ষাঁড়ের ওজন ৫৪০-৮২০ কেজি হয়ে থাকে। সদ্যোজাত বাছুরের ওজন ২৫-২৭ কেজি।
গৃহপালিত গরুর জাতের মধ্যে সাদা-কালো ছোপযুক্ত এই গরুটি সবচেয়ে পরিচিত। এরা আকারে বড় হয়। দুটো গরুর ছোপ দাগগুলো কখনো একই রকম হয় না। শীতপ্রধান অঞ্চলের এ জাতের গরুর উৎপত্তিস্থল হল্যান্ডের ফ্রিজল্যান্ড প্রদেশে। এরা দুধের জন্য বেশ বিখ্যাত। দৈনিক ৪০ লিটার পর্যন্ত দুধ দিতে সক্ষম। গায়ের চামড়া ছোট-বড় কালো ছাপযুক্ত। এমনকি পুরোপুরি সাদা ও কালোও হতে পারে। গাভীর ওজন হয় প্রায় ৫৫০-৬৫০ কেজির মত এবং ষাঁড়ের ওজন হয় ৮০০-৯০০ কেজি পর্যন্ত। ১৮-২৪ মাস বয়সে প্রথম গর্ভধারণ করে। সদ্যজাত বাছুরের গড় ওজন হয় ৩০-৩৬ কেজির মতো।
ধন্যবাদ!
সূত্রঃ ইন্টারনেট
সংক্ষেপে দেখুনআপনি কি সহজেই ইংরেজি থেকে বাংলা অথবা বাংলা থেকে ইংলিশ অনুবাদ করতে চান? হ্যালো বন্ধুরা আজকে আমাদের এই পোস্টটি আমরা ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ apps (angreji theke bangla anubad apps) সম্পর্কে আলোচনা করব। আমরা আমাদের বিভিন্ন প্রয়োজনে ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করি ইংরেজি একটি গ্লোবাল ভাষা। সারা পৃথিবীতে প্রায়বিস্তারিত পড়ুন
হ্যালো বন্ধুরা আজকে আমাদের এই পোস্টটি আমরা ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ apps (angreji theke bangla anubad apps) সম্পর্কে আলোচনা করব।
আমরা আমাদের বিভিন্ন প্রয়োজনে ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করি ইংরেজি একটি গ্লোবাল ভাষা। সারা পৃথিবীতে প্রায় ১.৫ বিলিয়ন মানুষ ইংরেজিতে কথা বার্তা বলেন কিন্তু আমরা যারা বাংলা ভাষাভাষী তাদের ক্ষেত্রে অনেক সময়ই ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদের দরকার হয়ে পড়ে।
বিশেষ করে যারা আমরা প্রযুক্তি নির্ভর শিল্পে কাজ করি তাদের ক্ষেত্রে অনেক সময় বিভিন্ন বিদেশি ক্লায়েন্ট থাকে যদিও অনেক ক্ষেত্রে ইংরেজি ভাষা কোন অসুবিধা হয় না তবুও কিছু কিছু ক্ষেত্রে ভাষা অনুবাদের দরকার হয়ে পড়ে। এই মুশকিল আসান করতে বাজারে রয়েছে কিছু খুবই ভালো ভালো ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ apps.
আজকে আমরা এমন-ই ১০ টি ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ অ্যাপ সম্পর্কে বিশদে আলোচনা করব।
তো আসুন শুরু করা যাক ।
প্রথমেই উল্লেখ করতে হবে গুগল ট্রান্সলেট সম্পর্কে। ইংলিশ থেকে বাংলা ট্রান্সলেশন করার করার জন্য এটি সবচেয়ে প্রচলিত app . গুগল ট্রান্সলেট গুগলের একটি অ্যাপ আপনি সহজেই ১০০ টিরও বেশি বেশি ভাষা অনুবাদ করতে পারেন।গুগল ট্রান্সলেট কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য রয়েছে যেগুলো সেগুলি নিচে উল্লেখ করা হলো:
<img class="i-amphtml-intrinsic-sizer" style="box-sizing: border-box; margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; outline: 0px; font-size: 18px; vertical-align: baseline; background: transparent; max-width: 100%; display: block !important;" role="presentation" src="data:;base64,” alt=”” aria-hidden=”true” />GOOGLE-TRANSLATE
গুগল ট্রান্সলেট অ্যাপ খুবই সহজেই ডাউনলোড করার পর আপনি আপনার পছন্দমত ভাষা নির্বাচন করে সেদিকে ট্রান্সলেট বা অনুবাদ করতে পারবেন।
এরপর আপনি চাইলে আপনার অনুবাদ করা অংশটি সহজেই ব্লুটুথ কিংবা আরো অন্য অ্যাপ এর মধ্যে শেয়ার করতে পারবেন। মেসেজ করতে পারবেন ও আরো অনেক কিছু।
আপনি ইচ্ছে করলে যেকোনো হাতের লেখা কেউ অনুবাদ বা ট্রান্সলেট করতে পারবেন।
তবে হাতের লেখা ট্রান্সলেশন করার ক্ষেত্রে গুগলের নিজস্ব কি সীমাবদ্ধতা রয়েছে তবে আশা করা যায় ভবিষ্যতে গুগল ট্রান্সলেট আরও উন্নত হবে এবং আরও নানান সুযোগ-সুবিধা প্রদান করবে।
ট্রান্সলেট গুগল এপের মত হাই ট্রান্সলেটর আইফোনের জন্য খুবই একটি জনপ্রিয় ট্রান্সলেটর।
<img class="i-amphtml-intrinsic-sizer" style="box-sizing: border-box; margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; outline: 0px; font-size: 18px; vertical-align: baseline; background: transparent; max-width: 100%; display: block !important;" role="presentation" src="data:;base64,” alt=”” aria-hidden=”true” />
আই ট্রান্সলেটর প্রায় 100 টিরও বেশি ভাষা অনুবাদ করা যেতে পারে এটিও ক্যামেরা ট্রান্সলেশন ট্রান্সলেশন অফলাইন ট্রান্সলেশন কিবোর্ড ট্রানসলেশন সমর্থন করে। যারা ব্যক্তিগত প্রাইভেসি পছন্দ করেন তাদের জন্য এই ট্রান্সলেট খুবই উপযুক্ত একটি অ্যাপ।
ইয়ান্ডেক্স রাশিয়ার সর্ববৃহৎ সার্চ ইঞ্জিন।
ইয়ান্ডেক্স ট্রান্সলেট আরেকটি জনপ্রিয় ট্রানসলেশন অ্যাপ সহজেই ইংরেজি থেকে বাংলা ছাড়াও আরো 90 টি ভাষায় অনুবাদ করতে পারবেন। ইয়ান্ডেক্স ট্রান্সলেট ব্যবহার করার সময় একটি বিষয় আমাদের চোখে এসেছে যে বড় বাক্য অনুবাদ করার ক্ষেত্রে ইয়ান্ডেক্স ইয়ান্ডেক্স ট্রান্সলেট এ কিছু অসুবিধা হয়। এছাড়া আর কোনো সমস্যা নাই। ভবিষ্যতে ইয়ান্ডেক্স ট্রান্সলেট এই সমস্যা কাটিয়ে উঠবে বলে আমরা আশাবাদী।
<img class="i-amphtml-intrinsic-sizer" style="box-sizing: border-box; margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; outline: 0px; font-size: 18px; vertical-align: baseline; background: transparent; max-width: 100%; display: block !important;" role="presentation" src="data:;base64,” alt=”” aria-hidden=”true” />
গুগল প্লে স্টোরে ইয়ান্ডেক্স ট্রান্সলেটর রিভিউ হল ৪.৪।
ইয়ান্ডেক্স ট্রান্সলেট গুগল প্লে স্টোরে এক কোটিরও বেশি বার ডাউনলোড করা হয়েছে।
৪.মাইক্রোসফটের বিং ট্রান্সলেটর
মাইক্রোসফটের বিং ট্রান্সলেটর এর একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো আপনি আপনার ব্রাউজার থেকে সরাসরি ব্যবহার করতে পারবেন।
টেক্সট ট্রান্সলেশন এর ক্ষেত্রে এটি সবচেয়ে বেশি ভাষা সমর্থন করে দুটির বেশি ট্রান্সলেশন করা হয়ে গেলে আপনি সেটি সহজেই টেক্সট ইমেইল কিংবা সোশ্যাল মিডিয়ার সাহায্যে শেয়ার করতে পারবেন।
<img class="i-amphtml-intrinsic-sizer" style="box-sizing: border-box; margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; outline: 0px; font-size: 18px; vertical-align: baseline; background: transparent; max-width: 100%; display: block !important;" role="presentation" src="data:;base64,” alt=”” aria-hidden=”true” />
তাছাড়াও ট্রান্সলেশন এরপর আপনি আপনার ট্রান্সলেশন করা অংশটি তিনটি বিভিন্ন গতিতে শুনতে পারবেন।
মাইক্রোসফটের বিং ট্রান্সলেটর অফ লাইন টেক্সট ট্রানসলেশন সমর্থন করে একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো আপনার উচ্চারণ কি অনেক সঠিকভাবে চিহ্নিত করে ফুল অনুবাদ করে দেয়।
এন্ড্রয়েড এবং আইফোন দুটোর জন্যই মাইক্রোসফটের বিং ট্রান্সলেটর উপলব্ধ রয়েছে।
গুগল প্লে স্টোরে মামাইক্রোসফটের বিং ট্রান্সলেটর প্রায় এক কোটিরও বেশি বার ডাউনলোড করা হয়েছে। গুগল প্লে স্টোরে রিভিউ ৪.৬।
এরপরের অ্যাপটির নাম হল ইংলিশ টু বাংলা ট্রান্সলেটর অ্যাপ। এই অ্যাপটির বিশেষত্ব হলো যে এটি ইংরেজি থেকে বাংলা ভাষা ট্রান্সলেশন এর জন্যই তৈরি করা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য গুলি হলো শেয়ার এবং সার্চ ,ইডিয়াম , ভয়েস সার্চ ,নিউ ওয়ার্ডস ইত্যাদি।
<img class="i-amphtml-intrinsic-sizer" style="box-sizing: border-box; margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; outline: 0px; font-size: 18px; vertical-align: baseline; background: transparent; max-width: 100%; display: block !important;" role="presentation" src="data:;base64,” alt=”” aria-hidden=”true” />english to bangla translator
কুইক সেন্টেন্স অপশনের মাধ্যমে আপনি 50 টিরও বেশী বহুল ব্যবহার হওয়া বাক্যের বাংলা থেকে ইংরেজিতে ট্রান্সলেশন খুব সহজেই করতে পারবেন। গুগল প্লে স্টোরে এটি রিভিউ 4 এটি ডাউনলোড করা হয়েছে প্রায় ১০ লক্ষ বার।
এরপরের অ্যাপটির নাম হল ইংলিশ বেঙ্গলি ট্রান্সলেটর। ইংলিশ বেঙ্গলি ট্রান্সলেটর এই অ্যাপটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল যে এটি থেকে বাংলা যেমন করা যায় এমনি বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদ ও করা যায়। অন্যান্য অ্যাপগুলির মত এটিও ইনস্ট্যান্ট সার্চ ইঞ্জিন স্টার্ট রিসেন্ট ট্রানসলেশনস ইত্যাদি সমর্থন করে।
<img class="i-amphtml-intrinsic-sizer" style="box-sizing: border-box; margin: 0px; padding: 0px; border: 0px; outline: 0px; font-size: 18px; vertical-align: baseline; background: transparent; max-width: 100%; display: block !important;" role="presentation" src="data:;base64,” alt=”” aria-hidden=”true” />
এখানে আপনি বিভিন্ন ইংরেজি শব্দের ডেফিনেশন সহ তার অর্থ জানতে পারবেন। মূলত একটি ট্রানসলেশন অ্যাপ সাথে একটি ভালো ডিকশেনারী ও কাজ করবে।
গুগল প্লে স্টোরে থাকা এই অ্যাপটি রিভিউ ৩.৯ এবং ডাউনলোড বা সংখ্যা ১ লক্ষ বারেরও বেশি।
৭. ইংলিশ টু বাংলা ট্রান্সলেটর ফ্রী
সাত নম্বর সাত নম্বরে বলতে হবেই ইংলিশ টু বাংলা ট্রান্সলেটর ফ্রী এই অ্যাপটির নাম। একটি ফ্রি ট্রানসলেশন অ্যাপ এর মাধ্যমে সহজেই বাংলা থেকে ইংলিশ অনুবাদ করতে পারবেন।
এর মধ্যে রয়েছে সার্চ বাংলা থেকে ইংরেজি ডিকশনারি এবং আরও অনেক কিছু। আপনার প্রাইভেসি এবং গোপনীয়তাকে একশভাগ সুরক্ষিত রাখে বাংলা থেকে ইংরেজি করার সাথে সাথে এটি ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ করতে সমর্থ।
ডিজাইনের কথা বলতে গেলে এর ডিজাইন ইন্টারফেস খুবই সুন্দর এবং সাবলীল। সিঙ্গেল ট্যাগ কপি পেস্ট অপশন এটির একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য। গুগোল অ্যাপ স্টোরে প্লে স্টোরে এটি ইনস্টল সংখ্যা ৫ লক্ষের বেশি এবং রিভিউ ৪.৬।
৮. English to Bangla Translator Free
ইংলিশ টু বাংলা ট্রান্সলেটর ফ্রি। ইংলিশ টু বাংলা ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সলেটর উল্লেখযোগ্য নাম মূল বৈশিষ্ট্য গুলি হল দ্রুত কাজ করে এটি ভয়েস কনভারসেশন সাপোর্ট করে। এটি আপনার কনভার্শন করা অংশ সহজেই সোশ্যাল মিডিয়া বা অন্য কোন অ্যাপ শেয়ার করতে সাহায্য করে। গ্রাভিটি টেক্সট স্ক্যান করতেও এটি সমর্থ। গুগল প্লে স্টোরে এটির ডাউনলোড ৫ লক্ষের বেশি এবং রিভিউ ৪.২.
৯. ইংলিশ টু বাংলা ট্রান্সলেটর অ্যাপ
এরপর হলো ইংলিশ টু বাংলা ট্রান্সলেটর অ্যাপ। ইংলিশ টু বাংলা ট্রান্সলেটর অ্যাপ এর মূল বৈশিষ্ট্য হলো এটি ডিজাইন সুন্দর এটি ইংরেজি থেকে বাংলায় খুবই দ্রুত ট্রান্সলেট করে. এটি ফাস্ট ট্রান্সলেশন সাপোর্ট করে। তাছাড়াও এটি ওয়ার্ড কপিতে সমর্থ। যদি আপনি একটি সুন্দর ,লাইটওয়েট এবং সহজ ইংরেজি থেকে বাংলা ট্রান্সলেটার খুঁজেন এটি একটি আদর্শ ট্রান্সলেটর অ্যাপ হতে পারে।
গুগল প্লে স্টোর ইন্সটল সংখ্যা ১ হাজারের উপর এবং সাইজ মাত্র ৪.৪ মেগাবাইট।
১০. ইংলিশ টু বেঙ্গলি ট্রান্সলেটর এন্ড ডিকশেনারী
ইংলিশ টু বেঙ্গলি ট্রান্সলেটর এন্ড ডিকশেনারী এই লিস্টে থাকা ১০ নম্বর ইংলিশ টু বেঙ্গলি ট্রান্সলেটর অ্যাপ। এটি একটি অফলাইন বাংলা ডিকশনারি কাজ করে।
বাংলা ট্রান্সলেট করার সাথে সাথে এটি পুরো অফলাইন মোড এ কাজ করতে পারে আপনার কাছে যদি ইন্টারনেট কানেকশন না থাকে তাহলে আপনি এই অ্যাপটি সহজে ব্যবহার করতে পারবেন। আপনি যদি একটি হালকা অ্যান্ড্রয়েড ইংরেজি টু বাংলা ডিকশনারী খোঁজ করেন তবে এই অ্যাপটি আপনার পক্ষে আদর্শ হতে পারে।
এই অ্যাপটিতে প্রায় পঞ্চাশ হাজারেরও বেশি ইংরেজি শব্দ প্রিলোডেড রয়েছে। ইতিমধ্যে প্রায় 50 টিরও বেশি বহুল ব্যাবহৃত ইংরেজি শব্দের বাংলা অর্থ করা রয়েছে। গুগল প্লে স্টোরে এটি ইন্সটল এর সংখ্যা ৫০ হাজারেরও বেশি এবং এটি সাইজ মাত্র ৬.৩ মেগাবাইট।
ধন্যবাদ!
সংক্ষেপে দেখুনইংরেজ ডাকাতের দল যখন ভারত লুট করতে আসলো তখন তারা ক্ষমতা দখল করে মুসলিম শাসকদের থেকে। তখন স্বভাবতই মুসলিমরা হয় তাদের প্রধান শত্রু। সেই শত্রুতা থেকে তারা মুসলিমদের নানা ভাবে হেয় করার চেষ্টা করতে লাগল। মুসলিম বিশ্বের রাষ্ট্র প্রধানকে বলা হত খলিফা। ইংরেজরা মুসলিমদের হেয়প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে দর্জিদেবিস্তারিত পড়ুন
ইংরেজ ডাকাতের দল যখন ভারত লুট করতে আসলো তখন তারা ক্ষমতা দখল করে মুসলিম শাসকদের থেকে। তখন স্বভাবতই মুসলিমরা হয় তাদের প্রধান শত্রু। সেই শত্রুতা থেকে তারা মুসলিমদের নানা ভাবে হেয় করার চেষ্টা করতে লাগল। মুসলিম বিশ্বের রাষ্ট্র প্রধানকে বলা হত খলিফা। ইংরেজরা মুসলিমদের হেয়প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে দর্জিদের উপহাস করে বলত `খলিফা` আর ইসলামি রাষ্ট্রের প্রধান বিচারপতি `কাজী` শব্দটি তারা প্রয়োগ করা শুরু করল বিবাহ রেজিস্ট্রারের ক্ষেত্রে।
এখন প্রশ্ন জাগতে পারে, শুধু মুসলিম দর্জিদের খলিফা ডাকলে হিন্দু দর্জিদের কি ডাকত! এইখানে এসে আমরা জানতে পারি, উপমহাদেশে সেলাই করা কাপড় পরিধান করার প্রচলন শুরু হয় মুসলিম শাসনামল থেকে। আর হিন্দুদের মধ্যে এ রকম ধারণা ছিল যে, সেলাই করা কাপড় পরলে পাপ হয়। যেহেতু হিন্দু ধর্মের মানুষ সেলাই করা কাপড় পরত না, তাই তাদের থেকে তেমন কেউ দর্জি পেশায় আসেনি।
বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ গল্প হচ্ছে সৈয়দ মুজতবা আলীর `পাদটীকা` গল্পটিতে আমরা পণ্ডিত মশাইয়ের চরিত্রে দেখতে পাই, নিষ্ঠাবান পণ্ডিত কখনো সেলাই করা কাপড় পরিধান করেননি। আর যখনই গেঞ্জি পরিধান করলেন তখনই শুরু হলো চুলকানি। এ থেকে বুঝা যায়, আগে হিন্দুরা কেউ সেলাই করা কাপড় পরত না।
এখন আমরা যদি রবীন্দ্রনাথের লেখার দিকে তাকাই সেখানে দেখি মুসলিম দর্জি। বিভিন্ন সিনেমা নাটকেও দেখেছি দাড়ি পাকা বয়স্ক দর্জি। একটা ধারণাই এমন যে, দর্জি মানে দাড়ি পাকা টুপিওয়ালা মুরুব্বি। যার গলায় ফিতা ঝুলানো।
আপনারা যদি অক্ষয় কুমারের Jolly LLB 2 ছবিটা দেখেন সেখানেও দাড়ি পাকা মাথায় টুপিওয়ালা দর্জি দেখতে পাবেন।
খলিফা শব্দটা ইংরেজ চালু করলেও মুসলিমরা কিভাবে ব্যবহার করা শুরু করছে তা জানা নেই। আমার ধারণা, ইংরেজরা ব্যবহার করা শুরু করলে হিন্দু এবং মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ই ব্যবহার শুরু করে।
ইবনে খালদুন বলেছেন, বিজয়ীর আচার-ব্যবহার বিজিত অনুসরণ করে।
সূত্রঃ বাংলাপিডিয়া
সংক্ষেপে দেখুনঅবিশ্বাস্য হলেও এটাই সত্যি যে, এটা আঁকা ছবি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের মাস্টার্সের ছাত্র হেলাল শাহ, ২০১৯ সালে বাৎসরিক আর্ট এক্সিবিশনে 'মিডিয়া বেস্ট অ্যাওয়ার্ড' জিতেছিলেন তাঁর আঁকা ছবির মাধ্যমে। ছবির বিষয় পুরনো ঢাকার শাঁখারিবাজার। সুত্রঃ কোরা
অবিশ্বাস্য হলেও এটাই সত্যি যে, এটা আঁকা ছবি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের মাস্টার্সের ছাত্র হেলাল শাহ, ২০১৯ সালে বাৎসরিক আর্ট এক্সিবিশনে ‘মিডিয়া বেস্ট অ্যাওয়ার্ড’ জিতেছিলেন তাঁর আঁকা ছবির মাধ্যমে। ছবির বিষয় পুরনো ঢাকার শাঁখারিবাজার।
সুত্রঃ কোরা
সংক্ষেপে দেখুনগত দুই মাসের মধ্যে তিন দফা বন্যার কবলে পড়েছে সিলেট-সুনামগঞ্জ৷ তবে এবারের বন্যা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে৷ সিলেটে কেন এত ঘন ঘন বন্যা? গবেষকরা বলছেন, অতিবৃষ্টির কারণেই এই বন্যা। তবে এর বাইরেও বেশ কিছু কারণ আছে৷ হাওরে অবকাঠামো নির্মাণ, নদীর তলদেশ পলিমাটিতে ভরে যাওয়া, অপরিকল্পিতভাবে পাথর উত্তোলন, পুকুর-খাল ময়লাবিস্তারিত পড়ুন
হাওরে অবকাঠামো নির্মাণ, নদীর তলদেশ পলিমাটিতে ভরে যাওয়া, অপরিকল্পিতভাবে পাথর উত্তোলন, পুকুর-খাল ময়লা আবর্জনায় ভরাট হয়ে যাওয়াকেও দায়ী করছেন তারা৷ তবে কোনো কোনো বিশেষজ্ঞ হাওরের অবকাঠামো এর জন্য দায়ী বলে মনে করেন না৷
এবারের বন্যা এত ভয়াবহ রূপ নিয়েছে যে, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, রেল স্টেশন, এয়ারপোর্ট সবই বন্ধ করে দিতে হয়েছে৷ পুরো সিলেট শহর এখন পানির নিচে৷ এখন পর্যন্ত অন্তত ৪০ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন৷ বিদ্যুৎহীন সিলেট-সুনামগঞ্জের মানুষ পুরো নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন৷ সুনামগঞ্জ পুরোপুরি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে৷ পরিস্থিতি ভয়াবহতা এতটাই বেশি যে, সামাল দিতে সিভিল প্রশাসনের পাশাপাশি সেনাবাহিনীকে নামাতে হয়েছে৷
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) বন্যা ও পানি ব্যবস্থাপনা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘সিলেট বিভাগে বন্যা এতটা তীব্রতা পাওয়ার কারণ, পানি নামতে বাধা পাচ্ছে৷ হাওরে নানা অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে৷ এটা পানি প্রবাহে বাধার সৃষ্টি করছে৷ কারণ এই অঞ্চলের পানি হাওর হয়ে নদী দিয়ে নেমে যায়। শুধু এই অবকাঠামো নয়, পাশাপাশি নদী নাব্যতা হারিয়েছে। এতে পানি দ্রুত সরতে পারছে না৷’’
তবে ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং পানি সম্পদ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত ডয়চে ভেলেকে বলেছেন, ‘‘এটা একেবারেই স্বাভাবিক বন্যা৷ এই বন্যার সঙ্গে হাওরের অবকাঠামোর কোন দায় নেই৷ এখন যে বন্যাটি হয়েছে এটা হয়ত দুই সপ্তাহ আগে হয়েছে। এটা দুই সপ্তাহ পরে হতে পারত। অনেক সময় স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশি বৃষ্টি হলেই বন্যার সৃষ্টি হয়৷ এবারও তাই হয়েছে৷ কয়েক বছর পরপরই এটা হয়ে থাকে৷ এর সঙ্গে অন্য কিছু মেলানো ঠিক না৷ তবে হ্যাঁ, জলবায়ু পরিবর্তনের দায় কিছুটা আছে৷’’
শনিবারের বৃষ্টিতে সিলেট নগরের বিভিন্ন এলাকায় প্রবল বেগে পানি ঢুকে পড়েছে। এতে অনেক উঁচু এলাকাও প্লাবিত হয়ে পড়ছে৷ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে ১টার মধ্যে নতুন করে শহরের অন্তত ২৫টি এলাকা প্লাবিত হয়েছে৷ এর ফলে সিলেট শহরের পুরোটা কার্যত প্লাবিত হয়ে পড়ল৷ এ অবস্থায় দুর্ঘটনা এড়াতে এসব স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছে৷ গত বুধবার তৃতীয় দফায় বন্যা শুরু হওয়ার পর সুরমা নদীর পানি উপচে নগরের অন্তত ২৫ থেকে ৩০টি এলাকা প্লাবিত হয়েছিল৷ রেল স্টেশনও বন্ধ করা হয়েছে৷
জল গবেষণা ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী ম. ইনামুল হক ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘এবারের এইরকম আকস্মিক বন্যার পিছনে ভারতের আসাম ও মেঘালয়ে অতিবৃষ্টি একটি বড় কারণ৷ হাওরের অবকাঠামোর এক্ষেত্রে কোন ভূমিকা আছে বলে আমার মনে হয় না৷ গত তিনদিন চেরাপুঞ্জিতে যে বৃষ্টিপাত হয়েছে, ২ হাজার ৪৮৭ মিলিমিটার, এখনো সেখানে বৃষ্টি হচ্ছে৷ এরকম ধারাবাহিক বৃষ্টি হয়েছে ১৯৯৫ সালে একবার, তিনদিনে ২ হাজার ৭৯৮ মিলিমিটার আর ১৯৭৪ সালে ২ হাজার ৭৬০ মিলিমিটার৷ এরকম খুব কম দেখা গিয়েছে। হাওরের অবকাঠামো যদি পানি প্রবাহে বাধার সৃষ্টি করত তাহলে ভৈরব ব্রিজটিই হতো মূল কারণ৷ সেটা তো পানি প্রবাহে কোন বাধার সৃষ্টি করছে না, তাহলে হাওরের এগুলো আসবে কেন?’’
অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম মনে করেন, ‘‘হঠাৎ এই বন্যার পেছনে চেরাপুঞ্জির প্রবল বৃষ্টিপাত প্রধান কারণ৷ তবে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে আবহাওয়া-জলবায়ু বা বৃষ্টির ধরন বদলে গিয়েছে৷ এখন বৃষ্টি হলে অনেক বেশি গভীর বৃষ্টি হয়৷ চেরাপুঞ্জিতে যখন বৃষ্টি হয়, সেটা ছয় থেকে আট ঘণ্টার ভেতরে তাহিরপুরে চলে আসে৷ কিন্তু সেখানে এসে পানি তো আর দ্রুত নামতে পারছে না৷ ফলে তখন সেটা আশেপাশে ছড়িয়ে পড়ে বন্যার তৈরি করছে৷ বিশেষ করে ভারতের উজানে পাথর উত্তোলনের ফলে মাটি আলগা হয়ে নদীতে চলে আসে৷ ফলে নদীর তলদেশ ভরে যায়। সেখানে নাব্যতা সংকট তৈরি হচ্ছে৷ সেখানে গাছও কেটে ফেলা হচ্ছে৷ এর পাশাপাশি নদীগুলো ঠিকমতো ড্রেজিং না হওয়া, ময়লা-আবর্জনায় নদীর তলদেশ ভরে যাওয়া, ঘরবাড়ি বা নগরায়নের ফলে জলাভূমি ভরাট হয়ে যাওয়াও এর জন্য দায়ী৷ হাওরে বিভিন্ন জায়গায় পকেট আমরা রোধ করে ফেলেছি৷ ফলে পানি প্রবাহে বাধার তৈরি হচ্ছে৷”
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘‘সিলেট বিভাগের বন্যা পরিস্থিতি আরও দু-তিন দিন ধরে অবনতি হতে পারে৷ উত্তরাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতিরও দ্রুত অবনতি হওয়ার আশঙ্কা আছে, কারণ, উজানে ভারী বৃষ্টি শুরু হয়েছে৷ বাংলাদেশেও বৃষ্টি চলছে৷”
বন্যার পানি নামতে কী কোথাও বাধার সৃষ্টি হচ্ছে? জানতে চাইলে জনাব ভূঁইয়া বলেন, ‘‘পানি স্বাভাবিকভাবে নামছে না, এটা আমাদের মনে হয়েছে৷ কিন্তু কেন নামতে বাধার সৃষ্টি হচ্ছে, সেটা আমি বলতে পারব না৷ এর কারণ নির্ধারণে মন্ত্রণালয় এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটা কমিটি করা হয়েছে৷ ওই কমিটির রিপোর্ট পেলেই জানা যাবে কোথায় এই বাধার সৃষ্টি হচ্ছে৷”
বাংলাদেশের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারতের মেঘালয় ও আসামে বৃষ্টি হলে বাংলাদেশে উজান থেকে পানি আসা বন্ধ হবে না৷ সিলেট বিভাগের বন্যা পরিস্থিতির দ্রুত উন্নতির আশা নেই৷ দেশের উত্তরাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি আগামী দুই দিনের মধ্যে আরও অবনতির আশঙ্কা রয়েছে৷ বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের পর্যবেক্ষণ বলছে, সিলেট বিভাগের বন্যা এর আগের সব রেকর্ড ভেঙেছে৷ উজান থেকে আসা ঢলে এই বিভাগের বেশির ভাগ এলাকা এখন পানির নিচে৷ সুনামগঞ্জে বিদ্যুৎ নেই, সুপেয় পানি নেই, মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক নেই৷ মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছে৷
সূত্রঃ dw.com
এটি হলো লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যা সমাধানের ঔষধ যাকে ইরেক্টাইল ডিসফাংশনাল বলে যা মানুসিক আরকি, যাদের লিঙ্গ উত্থান হয় না, তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, সুতারং এসব ঔষধ আপনার প্রয়োজন হলে আপনার ডাক্তারের সাথে আলোচনা করুন ও সঠিক ডোজ গ্রহণ করুন।। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ গ্রহণ করবেন না। এরকম ওষুধ হৃদরোগ এবং জটবিস্তারিত পড়ুন
এটি হলো লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যা সমাধানের ঔষধ যাকে ইরেক্টাইল ডিসফাংশনাল বলে যা মানুসিক আরকি, যাদের লিঙ্গ উত্থান হয় না, তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, সুতারং এসব ঔষধ আপনার প্রয়োজন হলে আপনার ডাক্তারের সাথে আলোচনা করুন ও সঠিক ডোজ গ্রহণ করুন।।
ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ গ্রহণ করবেন না। এরকম ওষুধ হৃদরোগ এবং জটিল স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি করে।
ধন্যবাদ।
সংক্ষেপে দেখুনসাধারণ আনসার নিয়োগ ২০২২ সার্কুলার (২০২২-২০২৩ অর্থবছরের ১ম ধাপ) প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী (আনসার ভিডিপি)। সাধারণ আনসার পদে দেশব্যাপী লোকবল (পুরুষ) নিয়োগ দেবে আনসার ভিডিপি । উল্লেখ্য, অঙ্গীভূত আনসারের চাকরি স্থায়ী সরকারি নয় বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। সাধারণ আনসারবিস্তারিত পড়ুন
সাধারণ আনসার নিয়োগ ২০২২ সার্কুলার (২০২২-২০২৩ অর্থবছরের ১ম ধাপ) প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী (আনসার ভিডিপি)।
সাধারণ আনসার পদে দেশব্যাপী লোকবল (পুরুষ) নিয়োগ দেবে আনসার ভিডিপি । উল্লেখ্য, অঙ্গীভূত আনসারের চাকরি স্থায়ী সরকারি নয় বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
সাধারণ আনসার পদে চাকরির জন্য আবেদন করতে হবে অনলাইনের (http://ansarvdp.gov.bd) মাধ্যমে ১৯ জুন থেকে ২৫ জুন ২০২২ তারিখ রাত ১১.৫৯টার মধ্যে।
প্রতিষ্ঠান/সংস্থার নাম : | বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী |
পদের নাম : | সাধারণ আনসার |
আবেদনের যোগ্যতা : | ন্যূনতম জেএসসি বা সমমান |
আবেদনের তারিখ : | ১৯ জুন থেকে ২৫ জুন ২০২২ |
প্রার্থীর ধরন : | পুরুষ |
বেতন ও ভাতা : | ১৬,২০০ টাকা (সমতল), ১৭,৪০০ টাকা (পার্বত্য), প্রতি বছর ৯৭৫০ টাকা করে ২টি উৎসব ভাতা। |
অনলাইনে আবেদনের লিংক : | http://ansarvdp.gov.bd |
দেশের ৪টি রেঞ্জের (রংপুর, বরিশাল, রাজশাহী, কুমিল্লা) অধীনে ২৮টি জেলার নির্বাচন কেন্দ্রে প্রার্থীদের বাছাই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
<img class="i-amphtml-intrinsic-sizer" style="max-width: 100%; display: block !important;" role="presentation" src="data:;base64,” alt=”” aria-hidden=”true” />General ansar job circular 2022 – ansarvdp.gov.bd
কোকাকোলা, পেপসিতে শুকরের চর্বি মেশানো হয় সেটা শুনতে শুনতেই আমি বড় হয়েছি। এটা সত্য নাকি মিথ্যা সেটা জাজমেন্ট করার মত অপারচুনেটি আমার ছিলনা। এখন আমি যেহেতু ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশুনা করি, তাই বাংলাদেশের কোকাকোলা ফ্যাক্টরি ভিজিট করার সুযোগ হয়েছে। তাদের সম্পূর্ন ম্যানুফ্যাকচারিং প্রসেস সম্পর্কে আমাদেবিস্তারিত পড়ুন
কোকাকোলা, পেপসিতে শুকরের চর্বি মেশানো হয় সেটা শুনতে শুনতেই আমি বড় হয়েছি। এটা সত্য নাকি মিথ্যা সেটা জাজমেন্ট করার মত অপারচুনেটি আমার ছিলনা।
এখন আমি যেহেতু ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশুনা করি, তাই বাংলাদেশের কোকাকোলা ফ্যাক্টরি ভিজিট করার সুযোগ হয়েছে। তাদের সম্পূর্ন ম্যানুফ্যাকচারিং প্রসেস সম্পর্কে আমাদের ধারনা দেয়া হয়েছে।
কোকাকোলা বাংলাদেশে ৩টি প্রতিষ্ঠান উৎপাদন করে –
১. আব্দুল মোনেম লিমিটেড (AML)
২. প্রাণ বেভারেজ লিমিটেড
৩. ইন্টারন্যাশেনাল বেভারেজ লিমিটেড (IBL)
(আমাকে সংশোধন করে দেওয়ার জন্য হুসাইন আহমেদ ভাইকে ধন্যবাদ)
ইন্টারন্যাশেনাল বেভারেজ লিমিটেড হচ্ছে কোকাকোলার নিজস্ব ফ্যাক্টরি। আর আব্দুল মোনেম এবং প্রাণ হচ্ছে কোকাকোলার ফ্র্যাঞ্চাইজি ফ্যাক্টরি। মানে কোকাকোলা থেকে লাইসেন্স নিয়ে AML ও প্রাণ বাংলাদেশে কোক বানায়।
ঢাকা অঞ্চলে IBL কোক সাপ্লাই করে। সিলেট, চট্টগ্রামে AML কোক সাপ্লাই করে। আপনার অঞ্চলে কারা সাপ্লাই করে সেটা জানতে বোতলের গায়ে AML বা IBL লেখা দেখে বুঝে নিন।
আমাদের ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং-এর অংশ হিসেবে অরিজিনাল কোকাকোলা ফ্যাক্টরি অর্থাৎ ইন্টারন্যাশেনাল বেভারেজ লিমিটেড-এর ফ্যাক্টরি ভিজিট করি।
বাংলাদেশের কোকাকোলা এবং পেপসির নামে বিভিন্ন গুজব চালু আছে। যেমন শুকরের চর্বি দিয়ে বানানো হয়। কোকের রং কালো করার জন্য “রং” ব্যাবহার করা হয় ইত্যাদি।
একটা জিনিস বলে রাখি, কোকাকোলায় ন্যাচারাল ফ্লেভার নামে একটা উপাদান আছে, যেটাকে বলা হয় বিশ্বের সবচেয়ে বড় বানিজ্যিক সিক্রেট। এটা শত বছর ধরে সবার কাছে অজানা আছে। এটার উপাদান কি সেটা কেউ জানেনা। বাংলাদেশের ফ্যাক্টরিরও কেউ জানেনা। বিশ্বের কোথাও কোন ফ্যাক্টরির কেউ জানেনা।
কোকাকোলার নামে অনেক গুজব যে চলমান তা কোকাকোলাও জানে, তাই কোক উৎপাদনের সব কাচামাল বাংলাদেশে নিয়ে আসা হয় মুসলিম দেশ “মিশর” থেকে। তারপর সেটা দেশে প্রসেসিং করা হয় এবং কোক উৎপাদন করা হয়।
শূকরের রক্ত/মাংস/চর্বি কি ব্যবহার হয়?
এটা যদিও হাস্যকর তবুও বলি কোকাকোলার ফ্যাক্টরিতে কোন শুকরের রক্ত/মাংস/চর্বি প্রসেসিং করার মত কোন অংশ নেই। সুতরাং শুকরের রক্ত/চর্বি যোগ করার কোন প্রশ্নই আসে না।
প্রতিদিন কোকাকোলা ১.৮ বিলিয়নের বেশি কোকের বোতল বিক্রি করে। পৃথিবীতে মানুষ আছে ৭.৫ বিলিয়ন। তারা যদি শূকরের রক্ত/চর্বি যোগ করতোই তাহলে সেটা পূরন করার জন্য প্রচুর শূকরের প্রয়োজন হতো। এটা গোপন রাখা খুবই কঠিন হবে।
তাহলে কোকাকোলা কিভাবে বানায়?
প্রথম কমেন্টে একজন জানতে চেয়েছেন, তাই এই অংশটা এখানে যোগ করছি। কোকাকোলা বানানোর প্রসেস অনেকটা অন্যান্য বেভারেজ ফ্যাক্টরির মতই। তবে কোকাকোলা কোয়ালিটি ম্যান্টেইন করার ব্যাপারে কোন ছাড় দেয় না।
(কোকাকোলা কোন উপাদান, কোন পদ্ধতি ব্যাবহার করে উৎপাদন করে সেটা তাদের ট্রেড সিক্রেট। এটা বাইরে প্রকাশ করা অন-ইথিকাল এবং আইনত দন্ডনীয় অপরাধ। আর আমরা বাইরে কিছু প্রকাশ করবো না, এমন শর্তেই ফ্যাক্টরি ভিজিট করেছিলাম। তাই তাদের উপাদান এবং উৎপাদন প্রসেস সম্পর্কে বলতে পারলাম না।)
কোকাকোলা উৎপাদন নিয়ে ন্যাশেনাল জিওগ্রাফির একটা ডকুমেন্টারি আছে, সেটা দেখলেই ধারনা পেয়ে যাবেন।
কোকাকোলার কালো রং কিভাবে আসে?কোকাকোলার কালো রং আনার জন্য কোনো ধরনের কালার ব্যবহার করা হয়না। চিনিকে (সুগার) হিট দিয়ে প্রসেসিং করার কারনে কালো রং আসে, যা সম্পূর্ন ন্যাচারাল।
ইন্টারন্যাশেনাল বেভারেজ লিমিটেড সম্পূর্ন স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে চলে। এখানে শ্রমিক নেই বললেই চলে। কোক ছাড়াও স্প্রাইট এবং ফান্টা একই ফ্যাক্টরিতে একই যন্ত্রাংশের সমন্বয়ে বানানো হয়।
বাংলাদেশের কোকাকোলার ব্যাপারে কিছু তথ্যঃ
১. কোকাকোলার প্লাস্টিকের বোতল সাপ্লাই করে “প্রাণ”।
২. বাংলাদেশের সবচেয়ে বিশুদ্ধ পানি কোকাকোলা উৎপাদনের জন্য বানানো হয়, IBL ১২টি ধাপে পানিকে বিশুদ্ধ করে। যা দেশের অন্য কোন ফ্যাক্টরিতে করে না।
৩. কোকাকোলার বোতল উৎপাদনের জন্য ভার্জিন প্লাস্টিক (আগে কখনো ব্যবহার হয়নি এমন প্লাস্টিক) ব্যবহার করা হয়।
(বিশ্বে প্লাস্টিক দূষনে এরা এজন্য এগিয়ে আছে)
কোকাকোলা ফ্যাট জাতীয় খাবার, আপনার স্বাস্থ্যগত সমস্যা থাকলে কোমলপানীয় এড়িয়ে চলা উচিৎ। যদি ন্যাচারাল ফ্লেভার নিয়ে খুতখুতে থাকেন, তাহলেও কোক এড়িয়ে চলতে পারেন। তবে কোকাকোলা সবচেয়ে বিশুদ্ধ উপায়ে কোক যাতে আপনাদের হাতে পৌছে দিতে পারে সেই চেষ্টা করে। তাই নিশ্চিন্তে কোকাকোলা খেতে পারেন।
#collected
লেখকঃ অরণ্য আহসান
শাহ্জালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
ভাই, এটা নিয়ে এর আগে সুমাইয়া আপুর দেয়া উত্তর দেখতে পারেন। https://addabuzz.net/question/%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%aa-%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%96%e0%a6%b2%e0%a7%87-%e0%a6%95%e0%a6%bf-%e0%a6%b9%e0%a7%9f-%e0%a6%b8%e0%a7%8d/ উপরের লিংক থেকেবিস্তারিত পড়ুন
ভাই, এটা নিয়ে এর আগে সুমাইয়া আপুর দেয়া উত্তর দেখতে পারেন।
স্বপ্নে সাপ দেখলে কি হয়? স্বপ্নে সাপ দেখার ইসলামিক ব্যখ্যা কি?
উপরের লিংক থেকে দেখে নেন।
সংক্ষেপে দেখুনআনে-মারিও একজন ভুক্তভোগী৷ ১৯ বছর আগে দেখা দেয় এই যন্ত্রণা৷ আনা মারির ভাষায়, ‘‘তা ছিল ১৯টি কষ্টকর বছর৷ অনিদ্রা যাঁদের হয়নি, তাঁরা তা বুঝবেন না৷'' মায়ের মৃতদেহ ছোঁয়ার পর থেকেই শুরু হয়৷ স্মরণ করে বলেন আনে মারি৷ ‘‘আমি জানতাম না মানুষের শরীর এত ঠাণ্ডা হয়৷ এটা ছিল একটা শক৷'' সারা রাত না ঘুমিয়ে কাটিয়ে দেনবিস্তারিত পড়ুন
আনে-মারিও একজন ভুক্তভোগী৷ ১৯ বছর আগে দেখা দেয় এই যন্ত্রণা৷ আনা মারির ভাষায়, ‘‘তা ছিল ১৯টি কষ্টকর বছর৷ অনিদ্রা যাঁদের হয়নি, তাঁরা তা বুঝবেন না৷” মায়ের মৃতদেহ ছোঁয়ার পর থেকেই শুরু হয়৷ স্মরণ করে বলেন আনে মারি৷ ‘‘আমি জানতাম না মানুষের শরীর এত ঠাণ্ডা হয়৷ এটা ছিল একটা শক৷” সারা রাত না ঘুমিয়ে কাটিয়ে দেন আনা মারি৷ তারপর আরো অনেক রাত এইভাবে কাটে৷ ছোটেন ডাক্তারের কাছে৷ সেখানে অশ্রু সংবরণ করতে পারেননি তিনি৷
এখন আনে মারির বয়স ৬৮৷ বাস করেন জার্মানির বন শহরের কাছে লোমার শহরে৷ সেখান থেকে এক ঘন্টার মধ্যেই প্রায় সব ডাক্তারের কাছে পৌঁছাতে পারেন তিনি৷ এইসব চিকিত্সকের কেউ তাঁকে সাহায্য করতে পারেননি৷
অবশেষে এক উপায় বের করেন তিনি৷ প্রতি রাতে চার ভাগের এক ভাগ ঘুমের ওষুধ খাওয়া শুরু করেন৷ ‘‘বছর দশেক আগে আমার মনে হয়েছিল, হয় এই ওষুধ তুমি খাও, নয় মৃত্যুবরণ করো৷ ঘুম পানাহারের মতই জরুরি”, বলেন আনে-মারি৷
রবার্ট কখ ইন্সটিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, জার্মানির ২৫ শতাংশ মানুষের মধ্যে অনিদ্রার লক্ষণ দেখা যায়৷ অ্যামেরিকার ১০ থেকে ১৫ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ ক্রনিক অনিদ্রায় ভোগেন৷ এই তথ্য জানিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল সেন্টার ফর স্লিপ ডিসওর্ডার রিসার্চ’৷
একটি ক্লিনিকের স্লিপিং সেন্টারের প্রধান হান্স গ্যুনটার ভিস জানান, ‘‘রোগীরা শোবার ঘরে এসেও সব চিন্তাভাবনা দূর করতে পারেন না৷ দৈনন্দিন নানা ঘটনা তাদের মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে৷” এছাড়া শারীরিক কারণেও অনিদ্রা দেখা দিতে পারে৷ যেমন থাইরয়েড গ্ল্যান্ডের সমস্যাতেও ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে৷
গবেষকরা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়া ঘুমের ওষুধ আবিষ্কার করার চেষ্টা করছেন৷ কয়েক দশক আগে বারবিচুরেট ঘুমের ওষুধ হিসাবে নাম করেছিল৷ কিন্তু এর উপাদান মানুষকে নির্ভরশীল করে৷ একটি দুঃখজনক ঘটনা থেকে ওষুধটির নাম ছড়িয়ে যায় বিশ্বব্যাপী৷ হলিউডের চিত্রতারকা মেরিলিন মনরো বেশি ডোজে এই ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যা করেন৷
এরপর বাজারে আসে বেনজোডায়াজোপিন৷ এটাও মস্তিষ্কে এমন সংকেত পাঠায় যাতে ঘুম আসে৷ তবে এর উপাদান মস্তিষ্কের অন্যান্য অংশকেও প্রভাবিত করে, যেসব মানুষের অনুভূতি, নড়াচড়ার সমন্বয় ও মনমেজাজের জন্য জরুরি৷ এই ওষুধ এখনও পাওয়া যাচ্ছে৷ তবে এর চেয়েও ভালো একটি বিকল্প এসেছে বাজারে৷ এটির নাম জেড-ড্রাগ বলা হয়৷ এতে কিছু উপাদান রয়েছে, যেগুলির নাম জেড দিয়ে শুরু৷ এই ওষুধও ঘুম পাড়ায়, তবে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম৷ এখন অনিদ্রার চিকিত্সায় সাধারণত এই ওষুধও দেওয়া হয়ে থাকে৷
ঘুমের ওষুধের খুব একটা সুনাম নেই৷ বলা হয় এসব বিপজ্জনক ও আসক্ত করে৷ কিন্তু অনিদ্রা যাঁদের নিত্যসঙ্গী তাঁদের কাছে ঘুমের ওষুধের দিকে হাত বাড়ানো ছাড়া আর কোনো গতি থাকে না৷ আর এরকম ঘটনা ঘটছে হামেশাই৷
এছাড়া বালড্রিয়ান বা ভ্যালেরিয়ানার মতো ভেষজ ওষুধও ঘুমের ব্যাঘাত হলে সাহায্য করতে পারে৷ তবে সমস্যাটা হালকা হলেই কেবল এই ওষুধ কাজে লাগে৷ অনিদ্রা জেঁকে বসলে উদ্ভিজ ওষুধ তেমন কাজে লাগে না৷
আধুনিক ঘুমের ওষুধে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম থাকলেও পুরোপুরি মুক্ত নয়৷ অনেক সময় রোগীরা পরদিন সকালে ক্লান্তি বোধ করেন৷ গাড়ি চালাতে পারেন না৷ এই ধরনের ওষুধ দুই সপ্তাহের বেশি নিলে পরে ওষুধ ছাড়া আর ঘুমই আসে না৷ অনেকদিন পর হয়ত কাজই করে না ঘুমের ওষুধ৷
আনে মারি জানান, তিনি ঘুমানোর জন্য সবরকম চেষ্টা করেছেন কিন্তু সফল হননি৷ এজন্য ‘সেল্ফ হেল্প গ্রুপ’-ও গড়ে তুলেছিলেন৷ কিন্তু কিছুদিন পর অংশগ্রহণকারীরা আর আসতে পারেননি৷ ‘‘দিনের পর দিন না ঘুমিয়ে সন্ধ্যার সময় খুব ক্লান্ত থাকতেন তারা৷ তাই এই আসরে আসা সম্ভব হয়নি,” জানান আনে-মারি৷
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেন, ঘুমের ট্যাবলেট সাময়িকভাবে নেওয়া যেতে পারে৷ কিন্তু স্থায়ী সমাধান হতে পারেনা৷ ওষুধ দিয়ে লক্ষণটা কমানো যায় কিন্তু অনিদ্রার আসল কারণ দূর করা যায় না৷
সূত্রঃ DW বাংলা
সংক্ষেপে দেখুনবিস্কুটের মাঝে ছোট ছোট ছিদ্র থাকে, যাতে বেকিং প্রসেস এর সময়, প্রয়োজনের অতিরিক্ত তাপে বিস্কুট ফুলে না যায়, নষ্ট না হয়ে যায়। এই ছিদ্রগুলিকে docking holes বলা হয়। বিস্কুট তৈরীর আগেই, মেশিনের সাহায্যে বিস্কুটের গায়ে এই ছিদ্রগুলো করা হয়। এবং, লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, এই ছিদ্রগুলো প্রায় একই রকমের এবিস্তারিত পড়ুন
বিস্কুটের মাঝে ছোট ছোট ছিদ্র থাকে, যাতে বেকিং প্রসেস এর সময়, প্রয়োজনের অতিরিক্ত তাপে বিস্কুট ফুলে না যায়, নষ্ট না হয়ে যায়।
এই ছিদ্রগুলিকে docking holes বলা হয়। বিস্কুট তৈরীর আগেই, মেশিনের সাহায্যে বিস্কুটের গায়ে এই ছিদ্রগুলো করা হয়।
এবং, লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, এই ছিদ্রগুলো প্রায় একই রকমের এবং সমান দূরত্ব বজায় রাখে। এমনিতে দেখলে মনে হয় যেন এটা একটা ডিজাইন, দেখতে ভালো লাগে।
কিন্তু, আসল কারণটি হচ্ছে, বিস্কুট তৈরীর সময় অতিরিক্ত তাপের জন্য, বিস্কুট ফুলে উঠতে পারে, বিস্কুটের শেইপ নষ্ট হয়ে যেতে পারে, বিস্কুটের গায়ে কুচকানো ভাব আসতে পারে, বিস্কুটের মুচমুচে ভাব নষ্ট হয়ে যেতে পারে, এক একটা বিস্কুট দেখতে এক এক রকম হতে পারে, বিস্কুট পুড়ে যেতে পারে।
তো এসব যাতে না হয়, সেজন্য পুরো বিস্কুটটা থেকে অতিরিক্ত তাপ বেরিয়ে যাওয়ার জন্য সমানভাবে বিস্কুটের গায়ে ছিদ্র করা হয়। যার ফলে, বিস্কুটের ছোট, ছোট, ছিদ্রগুলো সমান দূরত্বে থাকে যাতে পুরো বিস্কুট থেকে সমানভাবেই অতিরিক্ত তাপ বেরিয়ে যেতে পারে।
(প্রসঙ্গত: এই উওরের কৃতিত্ব মোটেও আমার নয়। কারণ, এটা আমি কখনোই জানতে চাই নি, আমার ধারনা ছিলো হয়তো দেখতে সুন্দর লাগে, এইজন্য বিস্কুট কোম্পানি থেকে এরকম করা হয়। কিন্তু, একটা ঘটনাক্রমে এটা জানতে পারি।
আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে একটা বিস্কুট কোম্পানিকে ফাইন্যান্স করা হয়েছিলো। তো, একদিন ওই কোম্পানির ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট ইন্সপেকশন করতে গেছি।
ইন্সপেকশন শেষ করে যখন চলে আসবো, তখন ওখানকার ইউনিট ম্যানেজার তাঁর বাড়ীতে এক কাপ চায়ের জন্য অনুরোধ করলেন। ইউনিট এর কাছাকাছিই থাকেন তিনি। তাঁর বাড়ীতে গিয়ে বসে যখন চা খেয়ে দুজনে কথা বলছি, তখন দেখলাম, তাঁর তিন চার বছরের ছেলে, একটা বিস্কুটের ছিদ্রের মাঝখান দিয়ে সুতো ঢুকিয়ে, দু’দিক থেকে সুতোকে টেনে ধরে, বিস্কুটটাকে ঘোরানোর চেষ্টা করছে। এটা দেখে আমি বলেছিলাম, এই ছিদ্রগুলো বিস্কুটে থাকাতে ভালো, বাচ্চারা খেলতে পারে।
তখন ইউনিট ম্যানেজার আমাকে বললেন, in fact, these holes are reasoned. এটাকে docking holes বলে, তারপর এই ছিদ্রের ব্যপারটা আমাকে এক্সপ্লেইন করলেন।
তখনই জানতে পারলাম কেন বিস্কুটের গায়ে ওরকম সমান সাইজের, সমান দূরত্বে ছোট ছোট ছিদ্র থাকে।)
ধন্যবাদ।
সূত্রঃ ইন্টারনেট
সংক্ষেপে দেখুন
ভারতের কেরালার একটি লাইব্রেরী এটা। বই পড়ার অভ্যাস তৈরির জন্য ও পাঠককে আকর্ষণ করতে কি সুন্দর চিন্তা। ধন্যবাদ!
ভারতের কেরালার একটি লাইব্রেরী এটা।
বই পড়ার অভ্যাস তৈরির জন্য ও পাঠককে আকর্ষণ করতে কি সুন্দর চিন্তা।
ধন্যবাদ!
সংক্ষেপে দেখুন