সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
তোতাপাখি এবং পত্রবাহক কবুতরের সংকর করলে কী হবে?
এমন এক পাখি হবে যেটি চিঠি পৌঁছে দেয়ার পথ যদি হারিয়ে ফেলে তাহলে লোকজনদের ঠিকানা জিজ্ঞেস করে গন্ত্যস্থলে পৌঁছুতে পারবে।
এমন এক পাখি হবে যেটি চিঠি পৌঁছে দেয়ার পথ যদি হারিয়ে ফেলে তাহলে লোকজনদের ঠিকানা জিজ্ঞেস করে গন্ত্যস্থলে পৌঁছুতে পারবে।
সংক্ষেপে দেখুনপ্লুটো গ্রহ নয় কেন?
যারা ৯০এর দশকে স্কুলে পড়েছেন তারা সকলেই জানেন আমাদের সৌরজগতে অন্যান্য গ্রহগুলোর মত প্লুটো একটি গ্রহ। কিন্তু ঠিক কি কারণে ২০০৬ সালে এসে প্লুটোকে গ্রহের তালিকা থেকে বাদ দেয়া হল? সেটি জানার আগে চলুন প্লুটো সম্পর্কে একটু জেনে নেয়া যাক। প্লুটো প্লুটো আবিষ্কার হয় ১৯৩০ সালে। ১৯৩১ সালে প্লুটো ভর নির্ণয় করাবিস্তারিত পড়ুন
যারা ৯০এর দশকে স্কুলে পড়েছেন তারা সকলেই জানেন আমাদের সৌরজগতে অন্যান্য গ্রহগুলোর মত প্লুটো একটি গ্রহ। কিন্তু ঠিক কি কারণে ২০০৬ সালে এসে প্লুটোকে গ্রহের তালিকা থেকে বাদ দেয়া হল?
সেটি জানার আগে চলুন প্লুটো সম্পর্কে একটু জেনে নেয়া যাক।
প্লুটো
প্লুটো আবিষ্কার হয় ১৯৩০ সালে। ১৯৩১ সালে প্লুটো ভর নির্ণয় করা হয় পৃথিবীর ভরের কাছাকাছি। পরবর্তীতে আরো সূক্ষ মাপে এর ভর কমে আসে এবং মঙ্গল গ্রহের কাছাকাছি নির্নীত হয়। ১৯৭৬ সালে প্লুটোর বর্ণালী পর্যবেক্ষণ করে ধারনা করা হয় এর ভর পৃথিবীর ভরের ১ শতাংশের বেশী হবে না।
১৯৭৮ সালে প্লুটোর চাঁদ শ্যারন আবিষ্কৃত হলে এর ভর যথাযথভাবে নির্ণয় করার পথ খুলে যায়। বিভিন্ন হিসেবে দেখা যায় এর ভর হবে পৃথিবীর ভরের মাত্র ০.২ শতাংশ। এত সামান্য ভর নিয়ে প্লুটোর পক্ষে ইউরেনাস গ্রহের কক্ষপথে প্রভাব বিস্তার করা দুষ্কর।
প্লুটোর আকার ও অস্ট্রেলিয়ার আকারের তুলনা
প্লুটো ২৪৮ বছরে একবার সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে। এর কক্ষপথের বৈশিষ্ট অন্যান্য গ্রহের তুলনায় যথেষ্ট পৃথক। প্লুটো ব্যাতীত অন্য আটটি গ্রহ সূর্যকে একই সমতলে থেকে প্রদক্ষিণ করে, অপরদিকে প্লুটো অন্য গ্রহগুলোর ব্যতিক্রম হিসেবে এই সমতলের সাথে ১৭ ডিগ্রি কোণ করে সুর্যকে প্রদক্ষিণ করে। তাছাড়া অন্যান্য গ্রহগুলোর কক্ষপথ প্রায় গোলাকার, আর প্লুটো কক্ষপথ কিছুটা উপবৃত্তাকার। এই বৈশিষ্ট্যের কারণে প্লুটোর কক্ষপথ নেপচুনের কক্ষ পথের সাথে সাংঘর্ষিক। তবে তারপরও প্লুটো নেপচুনের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয় না এর কারণ হচ্ছে প্লুটো এবং নেপচুনের বৃত্তাকার গতি ঐক্যতানে আছে (enharmonic)। নেপচুনের প্রতি দুটি আবর্তনের সাথে সাথে প্লুটোর যথাযথভাবে তিনটি আবর্তন সম্পন্ন করে এবং এভাবেই সারাজীবন চলতে থাকবে যদি এখানে বাহ্যিক কোনো কিছুর প্রভাব না পড়ে।
প্লুটোর কক্ষপথ অন্য গ্রহগুলোর কক্ষপথের একই সমতলে নয়, বরং ১৭ ডিগ্রি তীর্যক
মতপার্থক্যের সূচনা
১৯৯২ সাল হতে বিভিন্ন সময়ে প্লুটোর এলাকায়, অর্থাৎ এটি সূর্য থেকে যে দূরত্বে অবস্থান করে সেখানে আরো কিছু বস্তু আবিষ্কৃত হতে থাকে যেগুলো আকার আকৃতিতে প্লুটোর সাথে তুলনীয়। এই বস্তুগুলো সমেত অঞ্চলটিকে এখন কুইপার বেল্ট নামে ডাকা হয়। এধরনের আবিষ্কারের ফলে গ্রহ হিসেবে প্লুটোর মর্যাদা বিতর্কিত হয়ে পড়ে। অনেকেই প্রশ্ন রাখেন প্লুটোর মতো আরো বিভিন্ন বস্তু যেহেতু পাওয়া যাচ্ছে সেহেতু এটি ওই বস্তুরগুলো হতে আলাদা করা ঠিক হবে কিনা। প্লুটোকে যদি গ্রহ মর্যাদা দেওয়া হয় তাহলে সেই বস্তুগুলোকেও তো মর্যাদা দিতে হয়। এই সময়টিতে কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষনা ছাড়াই অনেকক্ষেত্রে জাদুঘর কিংবা পর্যবেক্ষণকেন্দ্রের পরিচালকগণ প্লুটোকে গ্রহের মডেলের বাইরে রেখে বিতর্কের জন্ম দেন।
২০০০ সালের মধ্যে কুইপার বেল্টে বেশ কিছু বস্তু আবিষ্কৃত হয়ে যায়। এর মধ্যে রয়েছে সেরেস, প্যালাস, জুনো এবং ভেস্তা যেগুলোকে শুরুতে গ্রহ হিসেবে ভাবার পরও পরবর্তীতে আরো বিভিন্ন গ্রহাণু আবিষ্কৃত হয়ে যাওয়ায় শেষ পর্যন্ত আর গ্রহের মর্যাদা দেওয়া হয় নি। অনেকেই প্লুটোকেও একই পরিণতি ভোগ করার পক্ষ অবলম্বন করেন। ২০৫ এর জুলাইয়ের ২৯ তারিখে নেপচুনের বাইরে প্লুটোর চেয়েও বড় ভরের বস্তু এরিস আবিষ্কৃত হয়। এটি ১৮৪৬ সালে শনির উপগ্রহ টাইটানের পর আবিষ্কৃত সৌরজগতের সবচেয়ে বড় বস্তু। এর আবিষ্কারগণ এবং গণমাধ্যম এটিকে শুরুতে দশম গ্রহ হিসেবে পরিচিত করিয়ে দেয় যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে এটিকে কখনো গ্রহ তালিকায় অন্তর্ভূক্ত করা হয়নি বা এ নিয়ে কোনো আলোচনাও হয় নি।
প্লুটো গ্রহ নয় কেন
এহেন পরিস্থিতিতে কোন বস্তুটিকে গ্রহ এবং কোন বস্তুটিকে গ্রহ বলা হবে না তা নির্ধারণ করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। এর আগে গ্রহের কোনো সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞা ছিলো না। তাই বেশ কিছু গ্রহসদৃশ বস্তুকে নিয়ে বিতর্ক লেগেই ছিলো। এই অবস্থার অবসানের জন্য ২০০৬ সালে ২৪ আগষ্ট জ্যোতির্বিদদের একটি সম্মেলনে IAU resolution অনুযায়ী গ্রহের সংজ্ঞা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। এই শর্তপত্রের আওতায় সৌরজগতের একটি বস্তুকে গ্রহ হতে হলে:
১. একে সূর্যের চারপাশে ঘুরতে হবে।
২. একে যথেষ্ট পরিমান ভারী হতে হবে যেন নিজের মাধ্যাকর্ষণের টানে এটি গোলাকার ধারন করতে পারে। আরো যথাযথভাবে, এর নিজস্ব মাধ্যাকর্ষন এটিকে এমন আকৃতিতে পরিণত করতে হবে যেন তা ‘হাইড্রোস্ট্যাটিক সাম্যাবস্থা’য় থাকে।
৩. এর কক্ষপথটি অন্যান্য গ্রহের কক্ষপথ হতে পৃথক হতে হবে। যদি দুটি বস্তুর কক্ষপথ পৃথক না হয় বা একটির কক্ষপথ অপরটির ভেতর ঢুকে পড়ে তাহলে অপেক্ষাকৃত বেশী ভরের বস্তুটিই গ্রহের মর্যাদা পাবে।
প্লুটো এই তিনটি শর্তের মধ্যে তৃতীয়টি পূরণ করতে ব্যর্থ হয়। প্লুটোর কক্ষপথ স্বতন্ত্র নয়, বরং এটি এর কক্ষে আবর্তনকালে নেপচুনের কক্ষের মধ্যে ঢুকে পড়ে। অর্থাৎ কক্ষপথে আবর্তনকালের এক পর্যায় এটি নেপচুনের চেয়ে সুর্যের কাছাকাছি অবস্থান করে। এবং এর অবস্থান হয় নেপচুনের আগে। কিন্তু নেপচুনের ভরের তুলনায় প্লুটোর ভর অনেক অনেক কম হওয়ায় গ্রহ মর্যাদা নেপচুনেরই পাওয়ার কথা। প্লুটোর নয়।
প্লুটোর কক্ষপথ স্বতন্ত্র নয় বরং নেপচুনের কক্ষপথের সাথে ছেদ করে। ফলে এটি আবর্তনের একপর্যায়ে নেপচুনের তুলনায় সূর্যের কাছে থাকে।
AIU আরো নির্ধারণ করে দেয় যে প্লুটোর মতো অন্য যেসব বস্তু কেবল গ্রহের সংজ্ঞার ১ ও ২ নং শর্ত পূরণ করতে পারবে তাদের বামন গ্রহ বলা হবে। ২০০৬ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর AIU প্লুটো, এরিস এবং এর উপগ্রহ ডিসনোমিয়াকে গৌণ গ্রহের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে এবং আনুষ্ঠানিক ভাবে গৌণ গ্রহের মর্যাদা দেয়। যার ফলে প্লুটোর নাম হয় “(১৩৪৩৪০) প্লুটো”।
গত বছর নিউ হরাইজন প্লুটের কাছে গিয়ে ডানপাশের ছবিটি তুলে পাঠায়। তার আগ পর্যন্ত প্লুটোর সবচেয়ে অনুপূঙ্খ ছবি ছিলো বাম পাশের টি।
গ্রহের এই পুনঃশ্রেনীবিন্যাস অনেক জ্যোতির্বিদ সহজ ভাবে গ্রহণ করতে পারেন নি। কিছুদিন আগে নাসার প্লুটোর উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া নিউ হরাইজন মিশনের প্রধান গবেষক অ্যালান স্টার্ন গ্রহের এই শর্ত মেনে নিতে অস্বীকার করেন। তিনি বলেন “বেশ কিছু কৌশলগত কারণে এই শর্তাবলী যন্ত্রনাদায়ক”। স্টার্নের মতে নতুন শর্ত অনুযায়ী পৃথিবী, মঙ্গল, বৃহস্পতি এবং নেপচুন যেহেতু তাদের কক্ষপথ গ্রহাণুসমুহের সাথে শেয়ার করে তাই এই গ্রহগুলোকে তালিকা হতে বাদ দিতে হবে। তিনি বলেন আমাদের চাঁদ সহ সব বড় বড় গোলাকার উপগ্রহগুলো একইভাবে গ্রহ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। তিনি আরো বলেন সমগ্র বিশ্বের কেবলমাত্র পাঁচ শতাংশ জ্যোতির্বিদ যেহেতু এই শর্তাবলীর পক্ষে ভোট দিয়েছে কাজেই এই সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ জ্যোতির্বিদ সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব করে না। লয়েল অবজারভেটরিতে কর্মরত মার্ক. ডব্লিও বুই তাঁর ওয়েব সাইটের মাধ্যমে নতুন এই শর্তাবলীর বিরুদ্ধাচরণ করেন এবং এই সংজ্ঞার বিরুদ্ধে পিটিশন জারি করেন। তবে অন্যান্য অনেকেই AIU’র সিদ্ধান্ত সমর্থন করেন। এরিসের আবিষ্কর্তা মাইক ব্রাউন এই প্রসঙ্গে বলেন, “আমাদের সামনে অনেক সময় পড়ে আছে। কোনো না কোনো ভাবে সঠিক উত্তরটি প্রতিষ্ঠিত হবেই। বিজ্ঞান নিজেকে প্রতিনিয়ত সংশোধন করে চলে। খুব বড় ধরনের আবেগ জড়িত থাকলেও সে তার ধার ধারে না।”
সংক্ষেপে দেখুনগণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মনোগ্রামে কতটি তারকা চিহ্ন রয়েছে?
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মনোগ্রামে ৪টি তারকা চিহ্ন রয়েছে।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মনোগ্রামে ৪টি তারকা চিহ্ন রয়েছে।
সংক্ষেপে দেখুনপৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি চকোলেট খায় কোন দেশের মানুষ?
সুইজারল্যান্ডের
সুইজারল্যান্ডের
সংক্ষেপে দেখুনপৃথিবীর সবচাইতে বড় ফুলের নাম কি?
পৃথিবীর সবচাইতে বড় ফুলের নাম হল 'রাফলেশিযম আরনোল্ডি' (Rafflesia arnoldii)। এটি ইন্দোনেশিয়ার বাকু প্রদেশে উদ্ভট হয়ে থাকে।
পৃথিবীর সবচাইতে বড় ফুলের নাম হল ‘রাফলেশিযম আরনোল্ডি’ (Rafflesia arnoldii)। এটি ইন্দোনেশিয়ার বাকু প্রদেশে উদ্ভট হয়ে থাকে।
সংক্ষেপে দেখুনসূর্য থেকে হঠাৎ আলো আসা বন্ধ হয়ে গেলে তা আমরা অনুভব করতে পারি কতক্ষণ পর?
৮ মিনিট পর।
৮ মিনিট পর।
সংক্ষেপে দেখুনবৃষ্টির ফোটা গোলাকার হয় কেন?
বৃষ্টির ফোটা গোলাকার হয় কারণ এর পার্শ্বপ্রভাবে আবহাওয়া ঘটানো হয়। জলদূষণ, পরিবেশ দুর্বলতা এবং আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে বৃষ্টি গোলাকার হয়।
বৃষ্টির ফোটা গোলাকার হয় কারণ এর পার্শ্বপ্রভাবে আবহাওয়া ঘটানো হয়। জলদূষণ, পরিবেশ দুর্বলতা এবং আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে বৃষ্টি গোলাকার হয়।
সংক্ষেপে দেখুনমৃত্যুর পর পেশি কঠিন হয়ে যাওয়ার কারন কি ?
দেহের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়া এবং প্রস্তরের কারণে পেশি কঠিন হয়ে যায়।
দেহের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়া এবং প্রস্তরের কারণে পেশি কঠিন হয়ে যায়।
সংক্ষেপে দেখুনমৃত্যুর পর পেশি কঠিন হয়ে যাওয়ার কারন কি ?
দেহের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়া এবং প্রস্তরের কারণে পেশি কঠিন হয়ে যায়।
দেহের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়া এবং প্রস্তরের কারণে পেশি কঠিন হয়ে যায়।
সংক্ষেপে দেখুনকোন স্তন্যপায়ী প্রানীর দেহে লোম থাকে না ?
তিমি একটি স্তন্যপায়ি প্রাণী । তাই বলা যায় এর গায়ে লোম নাই।
তিমি একটি স্তন্যপায়ি প্রাণী । তাই বলা যায় এর গায়ে লোম নাই।
সংক্ষেপে দেখুনকোন গাছকে সূর্যকন্যা বলা হয়?
সূর্যকন্যা বলা হয় মরিচ গাছের একটি প্রকার যার বিজ সম্পূর্ণ লাল বা হলুদ রঙের হয়। এটি ভারত, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানে বিভিন্ন রকমের খাবারে ব্যবহার করা হয়। সূর্যকন্যা মরিচ পাতলা, দুই দিকে স্থলস্থান করে এবং উন্নয়ন করতে মাটি উষ্ণতা প্রয়োজন করে।
সূর্যকন্যা বলা হয় মরিচ গাছের একটি প্রকার যার বিজ সম্পূর্ণ লাল বা হলুদ রঙের হয়। এটি ভারত, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানে বিভিন্ন রকমের খাবারে ব্যবহার করা হয়। সূর্যকন্যা মরিচ পাতলা, দুই দিকে স্থলস্থান করে এবং উন্নয়ন করতে মাটি উষ্ণতা প্রয়োজন করে।
সংক্ষেপে দেখুনকোন দেশে ট্রেনে চাকরি করছে পুলিশের পরির্বতে রোবট?
japan
japan
সংক্ষেপে দেখুনকোন পাখী আকাশে ডিম পাড়ে,সে ডিম মাটিতে পড়ার আগেই বাচ্চা হয়ে উড়ে যায়?
হোমা পাখি।
হোমা পাখি।
সংক্ষেপে দেখুনবিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সুপার কম্পিউটার কোনটি ?
বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সুপারকম্পিউটারের তালিকায় প্রথমে সুপারকম্পিউটারগুলোর পরিমাণ ও সম্প্রসারণের উপর ভিত্তি করে বিবেচনা করা হয়। বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষ সুপারকম্পিউটারগুলোর তালিকা এইভাবে হলো: Fugaku, Japan - 7.3 পেটাফ্লপ্স (Petaflops) Summit, USA - 2.41 পেটাফ্লপ্স (Petaflops) Sierra, USA - 1.79 পবিস্তারিত পড়ুন
বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সুপারকম্পিউটারের তালিকায় প্রথমে সুপারকম্পিউটারগুলোর পরিমাণ ও সম্প্রসারণের উপর ভিত্তি করে বিবেচনা করা হয়। বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষ সুপারকম্পিউটারগুলোর তালিকা এইভাবে হলো:
এগুলো হলো বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সুপারকম্পিউটারগুলো। Fugaku এখন বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সুপারকম্পিউটার যা 2020 সালে জাপানে উন্নয়ন করা হয়েছে। এটি 7.3 পেটাফ্লপ্স শক্তিশালী এবং প্রক্ষেপক কর্মক্ষমতায় শীর্ষ স্থান অধিকার করেছে।
এছাড়াও, শক্তিশালী সুপারকম্পিউটার বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত হয
সংক্ষেপে দেখুনবিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর কাগুজে মুদ্রাটি কোন দেশের?
কাগজের সুন্দরতার জন্য কোন একটি দেশকে নির্দিষ্ট করা কঠিন এবং সুবিধাজনক নয়। বিভিন্ন দেশের কাগজে বিভিন্ন সুন্দরতা এবং ডিজাইন দেখা যায়। যেহেতু একটি কাগজ সুন্দর হওয়ার জন্য কাগজের মুদ্রণ প্রয়োজন, তাই মুদ্রণ প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন দেশে প্রয়োজনীয় প্রয়োগ ও উন্নয়ন করে সুন্দর কাগজ উৎপাদন করা হয়ে থাবিস্তারিত পড়ুন
কাগজের সুন্দরতার জন্য কোন একটি দেশকে নির্দিষ্ট করা কঠিন এবং সুবিধাজনক নয়। বিভিন্ন দেশের কাগজে বিভিন্ন সুন্দরতা এবং ডিজাইন দেখা যায়।
যেহেতু একটি কাগজ সুন্দর হওয়ার জন্য কাগজের মুদ্রণ প্রয়োজন, তাই মুদ্রণ প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন দেশে প্রয়োজনীয় প্রয়োগ ও উন্নয়ন করে সুন্দর কাগজ উৎপাদন করা হয়ে থাকে।
তবে, বিশ্বের কিছু দেশ যেমন সুইজারল্যান্ড, সুইডেন, নরওয়ে, জাপান, কানাডা এবং বেলজিয়াম কাগজ উৎপাদনে নেওয়া বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে পরিচিত। এসব দেশের কাগজ হাইটেক মুদ্রণ প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎপাদিত হয় এবং তাদের কাগজে কোন প্রকার রঙের ব্যবহার না করে মাত্র শার্প লাইন এবং সিমপল ডিজাইনের সাথে মুদ্রিত হয়।
সংক্ষেপে দেখুনস্টিভ জবস (Steve Jobs) এর মৃত্যুর আগের কিছু কথা শেয়ার করবেন কি? মৃত্যুর আগে তিনি কি বলেছিলেন?
স্টিভ জবস মৃত্যুর আগের কথা গুলো কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে, তবে একটি সম্পূর্ণ নির্দিষ্ট বক্তব্য হল তিনি যে বিশ্বাস করতেন তার সমস্ত কর্ম তার আশার পুর্তস্ত হতে হবে। তিনি একটি ইমরান খান বইটি পড়ে একটি বিষয় নিয়ে তাঁর বিশ্বাস একটি কথায় সংক্ষিপ্ত করে ফেলেছিলেন - "সব কিছু একটি সুন্দর করতে হবে।" আরো কিছু উদবিস্তারিত পড়ুন
স্টিভ জবস মৃত্যুর আগের কথা গুলো কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে, তবে একটি সম্পূর্ণ নির্দিষ্ট বক্তব্য হল তিনি যে বিশ্বাস করতেন তার সমস্ত কর্ম তার আশার পুর্তস্ত হতে হবে। তিনি একটি ইমরান খান বইটি পড়ে একটি বিষয় নিয়ে তাঁর বিশ্বাস একটি কথায় সংক্ষিপ্ত করে ফেলেছিলেন – “সব কিছু একটি সুন্দর করতে হবে।”
আরো কিছু উদ্ধৃতি হলোঃ
এছাড়াও, স্টিভ জবস মৃত্যুর আগে একাধিক উদ্ধার হয়েছে যে তিনি বলেছেন যে জীবনটি একটি বেশ কিছুটা কারখানা যেখানে আপনি বানানো কাজের পূর্ববর্তী কাজগুলি দেখতে পাচ্ছেন। তাই সফলতা অর্জনের জন্য আপনাকে সেই পূর্ববর্তী কাজগুলির উপর ভিত্তি করে আগামী কাজ পরিকল্পনা করতে হবে।
আরও একটি প্রসিদ্ধ স্টিভ জবস উদ্ধার হলো যে তিনি বলেছিলেন, “যদি আপনি আপনার জীবনে সুন্দর কিছু তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে নিখুঁতভাবে লোকদের মত না হওয়া উচিত।” এটি সুন্দর কিছু তৈরি করার প্রস্তাব হলেও, এটি সফলতার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। স্টিভ জবস এর উক্তি অনুসারে, যদি আপনি স্বয়ংক্রিয় ও নিখুঁতভাবে কাজ করে নতুন ও
উন্নয়নশীল কিছু তৈরি করতে চান তবে আপনাকে নিখুঁতভাবে নতুন কিছু বিকল্পে চিন্তা করতে হবে এবং অহংকার থেকে দূরে থাকতে হবে।
সফলতার প্রস্তাবগুলি ছিল স্টিভ জবস এর জীবনের সাথে একটি উপরোক্ত লক্ষ্য সম্পর্কিত। তিনি প্রতিটি কাজের সাথে আগ্রহী এবং নিখুঁতভাবে চিন্তা করতেন। তিনি জীবনের প্রতিটি মুহুর্তে উপস্থিত হওয়া একজন ছিলেন এবং সফলতার পথে সাধারণত মোটামুটি সঠিক পথটি নির্দেশ দিয়েছিলেন।
বাংলাদেশে কোন টাকা তৈরিতে কত খরচ হয় ?
বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ১ টাকার একটি কয়েন তৈরি করতে ৯৫ পয়সা খরচ হয়। ২ টাকা কয়েনে ১ টাকা ২০ পয়সা খরচ হয়। আর ৫ টাকার একটি কয়েন তৈরিতে খরচ পড়ে ১ টাকা ৯৫ পয়সা। কয়েনের মান বেশি হলে সে তুলনায় খরচ অনেক কম পড়ে। বাজারে প্রচলিত সবচেয়ে বড় নোট ১ হাজার টাকা। এই মূল্যমানের একটি নোট ছাপাতে প্রায় ৭ টাকা খরচ হয়। ৫০বিস্তারিত পড়ুন
বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ১ টাকার একটি কয়েন তৈরি করতে ৯৫ পয়সা খরচ হয়। ২ টাকা কয়েনে ১ টাকা ২০ পয়সা খরচ হয়। আর ৫ টাকার একটি কয়েন তৈরিতে খরচ পড়ে ১ টাকা ৯৫ পয়সা। কয়েনের মান বেশি হলে সে তুলনায় খরচ অনেক কম পড়ে। বাজারে প্রচলিত সবচেয়ে বড় নোট ১ হাজার টাকা। এই মূল্যমানের একটি নোট ছাপাতে প্রায় ৭ টাকা খরচ হয়। ৫০০ টাকার নোট ছাপাতে খরচ পড়ে ৬ টাকার মতো। ১০০ টাকার নোট ছাপাতে খরচ পড়ে সাড়ে ৪ টাকা।
এছাড়া ৫০ টাকা ও ২০ টাকার একটি নোট ছাপাতে আড়াই টাকা, ১০ টাকার নোট ছাপাতে ২ টাকা ২০ পয়সা এবং ৫ টাকার নোট ছাপাতে খরচ হয় ২ টাকার মতো। আর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা ছাড়াই সবচেয়ে ছোট কাগুজে নোটে পরিণত হওয়া ২ টাকার নোট ছাপানোতে খরচ পড়ে দেড় টাকা।
কাগুজে নোটগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান টাঁকশাল বা দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেড থেকে ছাপানো হয়। এই টাঁকশাল গাজীপুরে অবস্থিত। তবে নোট ছাপানোর যাবতীয় উপকরণ কাগজ, কালি, রঙ, নিরাপত্তা সুতা ইত্যাদি বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র নির্বাহী পরিচালক শুভঙ্কর সাহা জানান, ব্যবহারকারীদের ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় টাকা ছেঁড়ে, পোড়ে কিংবা রঙ পরিবর্তন করে। ফলে এক সময় তা ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে। তখন বাংলাদেশ ব্যাংক সেসব টাকা পুড়িয়ে ফেলে। এরপর নতুন করে সে টাকা ছাপতে সরকারকে খরচ করতে হয় মোটা অঙ্কের টাকা।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মূল্যবান মুদ্রার বান্ডিলে পিন কিংবা সুতা লাগানো হয় না। কিন্তু বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত এই পদ্ধতি অবলম্বন করায় রাষ্ট্রের অনেক টাকা গচ্চা যাচ্ছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিয়াউদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘প্রতিবছরই টাকা তৈরিতে খরচ বাড়ছে। এর অধিকাংশ কাঁচামালই আমদানি করতে হয়। কাঁচামালের দাম বাড়ায় উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়। একই সঙ্গে অন্যান্য খরচও বাড়ছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘মানুষের অসচেতনতার কারণে অপচয় হচ্ছে দেশের কোটি কোটি টাকা । বহনকারীরা একটু সচেতন হলেও আমাদের অনেক টাকা বেঁচে যায়।’
আমরা সবসময় চাঁদের শুধুমাত্র একটি পৃষ্ঠ দেখতে পাই কেন? আমরা জানি চাঁদ নিজ অক্ষে আবর্তন করে তাহলে চাঁদের অপর পৃষ্ঠা কেন দেখা যায়না?
উত্তর দেয়ার আগ্রহ তৈরি করার জন্য ধন্যবাদ! সংক্ষেপে আর সহজে ব্যপারটি বোঝাতে পারবো বলে আশা রাখি। চাঁদের আবর্তন আমরা সর্বদা চাঁদের একই দিক দেখতে পাই কারণ চাঁদের অক্ষের আবর্তনের সময়কাল পৃথিবীর চারপাশে এর ঘূর্ণনের সময়কালের সমান। তাই আমরা কেবল সেই দিকটি দেখতে পাই যা আমাদের মুখোমুখি হয়। জোয়ার ভাটা আমরাবিস্তারিত পড়ুন
উত্তর দেয়ার আগ্রহ তৈরি করার জন্য ধন্যবাদ! সংক্ষেপে আর সহজে ব্যপারটি বোঝাতে পারবো বলে আশা রাখি।
চাঁদের আবর্তন
আমরা সর্বদা চাঁদের একই দিক দেখতে পাই কারণ চাঁদের অক্ষের আবর্তনের সময়কাল পৃথিবীর চারপাশে এর ঘূর্ণনের সময়কালের সমান। তাই আমরা কেবল সেই দিকটি দেখতে পাই যা আমাদের মুখোমুখি হয়।
জোয়ার ভাটা
আমরা পৃথিবীতে যে জোয়ার দেখি তার জন্য পৃথিবী এবং চাঁদের মধ্যকার মহাকর্ষীয় মিথস্ক্রিয়াও দায়ী। পৃথিবী এবং চাঁদের এই আকর্ষণকে টাইডাল লকিং (Tidal locking) বলে। চাঁদের মহাকর্ষীয় টানের ফলে পৃথিবীর মহাসাগরগুলি ফুলে উঠে যার দরুন প্রতিদিন দুটি করে জোয়ার ও ভাটা তৈরি হয়।
যদি চাঁদ তার কক্ষপথে বর্তমানের চেয়ে দ্রুত বা ধীর গতিতে ঘুরতো তাহলে আমরা এর অপর পৃষ্ঠ দেখতে পেতাম।
ধন্যবাদ!
সংক্ষেপে দেখুনখেজুর খাওয়ার উপকারিতা কি? খেজুরের কি কোন অপকারিতা আছে?
খেজুর খেজুর অত্যন্ত সুস্বাদু ও বেশ পরিচিত একটি ফল। যা ফ্রুকটোজ এবং গ্লাইসেমিক সমৃদ্ধ। খেজুরের উপকারিতা খেজুর ধুয়ে মুছে স্বাভাবিকভাবে খাওয়া হলে যথাযথ অনেক উপকারীতাই পাওয়া যাচ্ছে আর আমাদের জন্য এতটুকুই কিন্তু যথেষ্ট। তো এই উপকারীতা আস্তে আস্তে আসুক বা তাড়াতাড়ি আসুক তাতে আমাদের কী আসে যায়? আর খেজুর খেলবিস্তারিত পড়ুন
খেজুর
খেজুর অত্যন্ত সুস্বাদু ও বেশ পরিচিত একটি ফল। যা ফ্রুকটোজ এবং গ্লাইসেমিক সমৃদ্ধ।
খেজুরের উপকারিতা
খেজুর ধুয়ে মুছে স্বাভাবিকভাবে খাওয়া হলে যথাযথ অনেক উপকারীতাই পাওয়া যাচ্ছে আর আমাদের জন্য এতটুকুই কিন্তু যথেষ্ট। তো এই উপকারীতা আস্তে আস্তে আসুক বা তাড়াতাড়ি আসুক তাতে আমাদের কী আসে যায়?
আর খেজুর খেলে উপকারীতা এমনিতেও দ্রুতই লাভ হয়। আপনি খুব খুব ক্লান্ত হলে কিছু পানি সহকারে শুধুমাত্র চার-পাঁচটা খেজুর খেয়ে দেখুন, আধা ঘন্টার মতো সময়েই আপনি অনেকটা চাঙ্গা হয়ে উঠবেন, বাস্তব কথা।
অতএব এই দ্রুততার জন্য আলাদা কোনো নিয়মনীতির প্রয়োজন নেই।
এছাড়াও ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য খেজুর খাওয়াতে সাধারণত তেমন কোনো সমস্যা হয় না বলে ডাক্তাররা বলে থাকেন, কারণ এটা মিষ্টি হলেও এতে ব্লাড সুগার বৃদ্ধি পায় না। দৈনিক পাঁচটা-ছয়টার মতো খেজুর উনারা নিশ্চিন্তে খেতে পারেন।
আর যদি খেজুরের স্বাদ এর পুষ্টির পাশাপাশি আরো উন্নত লেভেলে নিয়ে যেতে চান তাহলে এটা দুধে ভিজিয়ে রেখে খাবেন, তবে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে।
কিন্তু দুধ খুব গরম হলে বা ফুটন্ত অবস্থায় চুলোয় রাখা হলে সেই সময় তাতে খেজুর দিলে পরে ঠান্ডা হওয়ার পর স্বাদটা কেমন যেন মিইয়ে যায়, আবার অনেকটা চায়ের মতো লাগে। তো এত কষ্ট আর অপেক্ষা না করে একেবারে চা বানিয়েই তো খাওয়া যেত…!
বরং চুলা থেকে দুধ সরিয়ে মোটামুটি হালকা গরম অবস্থায় খেজুর ভেজানো উত্তম। এরপর তা ফ্রিজে রেখে দিতে হবে। পরে ঠান্ডা হওয়ার পর এত সুন্দর একটা ফ্লেভার আসে যে এর কাছে আইসক্রিমকেও তখন ফেল মনে হয়।
এছাড়াও ঠান্ডা বা নাতিশীতোষ্ণ দুধেও ভেজানো যায় কিন্তু এতে দুধে খেজুরের মিষ্টি ফ্লেভারটা খুব দেরিতে আসে, ফলে অনেকক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়।
তো এটাই ছিল খেজুরের ছোট্ট তবে গুরুতর একটা রেসিপি । আর ব্যক্তিগতভাবে খেজুর আমার খুব প্রিয় একটা খাবার। আমি আসলে বিশ্বাস করি না যে পৃথিবীতে ঠান্ডা সর পড়া দুধে খেজুরের নরম টুকরা ভেজানো খাবারের চেয়ে বেশি সুস্বাদু আর কিছু হতে পারে।
সারা বছরের তুলনায় রমজানে আমদের মুসলমানদের সাধারণত খেজুর একটু বেশি খাওয়া হয়, আর সামনেই রমজান আসছে যেহেতু তাই এই রমজানেই চাইলে খেজুরটা স্বাভাবিকভাবে না খেয়ে দুধের সাথে আমরা খেয়ে দেখতে পারি। অনেক সুস্বাদু আর পুষ্টিকর…
খেজুরের অপকারিতা
তবে হ্যাঁ, ঝাল ও মসলাদার খাবার খাওয়ার পর খেজুর খাওয়া একদমই ঠিক নয়, এতে হিতে বিপরীত হয়ে পেটে সমস্যা হতে পারে, ফলে পুষ্টিও হারাতে হতে পারে। তবে খালি পেটে খাওয়াতে তেমন ক্ষতি নেই।
গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়া উপকারি কারণ খেজুরে ল্যাক্সেটিভ রয়েছে যা জরায়ুর সংকোচনে সাহায্য করে এবং এটি প্রসবকে সহজ করে।
🙂
সংক্ষেপে দেখুনOsmosis – WordPress Theme Download for FREE
Helpful for wp developers! Thanks for sharing 👍
Helpful for wp developers!
সংক্ষেপে দেখুনThanks for sharing 👍