হোমপেজ/ইহুদি জাতির ইতিহাস pdf
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
আমি আজকে এমন একটি তথ্য জানাবো যা সত্যিি অনেক কম মানুষ জানে । আমাদের প্রায় সবারই মনে হয় উপমহাদেশের বাদশাহ , সুলতান ও নবাবরা জ্ঞান বিজ্ঞানের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন না , তারা শুধু হেরেমখানা নিয়েই ব্যস্ত থাকতেন । কিন্তু এটা অনেক বড় ভুল ধারণা । চলুন আজকে আপনাদের এই বাংলার কিছু বিখ্যাত পন্ডিতদের ইতিহাস শুনাই । ববিস্তারিত পড়ুন
আমি আজকে এমন একটি তথ্য জানাবো যা সত্যিি অনেক কম মানুষ জানে । আমাদের প্রায় সবারই মনে হয় উপমহাদেশের বাদশাহ , সুলতান ও নবাবরা জ্ঞান বিজ্ঞানের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন না , তারা শুধু হেরেমখানা নিয়েই ব্যস্ত থাকতেন ।
কিন্তু এটা অনেক বড় ভুল ধারণা । চলুন আজকে আপনাদের এই বাংলার কিছু বিখ্যাত পন্ডিতদের ইতিহাস শুনাই । বাংলার ইতিহাস স্পষ্টভাবে পাওয়া যায় নবাবী আমল থেকে । তাই নবাবী আমলের ডাক্তার , বিজ্ঞানী ও দার্শনিকদের কথাই আজকে আপনাদের জানাই ।
১৭১৭ সাল কিংবা তাঁর কিছু পরে বাংলায় নবাবী তন্ত্র শুরু হয় । মুর্শিদকুলি খান ছিলেন বাংলার স্বাধীন নবাবদের মধ্যে প্রথম । তারপর পর্যায়ক্রমে আরও দু জন নবাব আসেন । এবং এদের পর আসেন নবাব আলিবর্দি খান । তিনি আফগান বিদ্রোহ এবং মারাঠি আক্রমণ থামিয়ে বাংলার জনমনে শুধু স্বস্তিই ফেরান নি । সেই সাথে তিনি রাজধানি মুর্শিদাবাদকে ঢেলে সাজান । তিনি নিজে ছিলেন জ্ঞান পাগল । তাই তাঁর আহ্বানে অনেক দার্শনিক , বিজ্ঞানী বাংলায় চলে আসেন ।
তাঁর আমলে বিখ্যাত দার্শনিকদের মধ্যে ছিল মীর মুহাম্মাদ আলী ফাজিল ।
বিখ্যাত চিকিৎসক ছিল হাকিম হাদি আলী খান এবং হাকিম তাজুদ্দিন । হাকিম হাদি আলী খানকে সে যুগের গ্যালেন বা প্লুটো বলে আখ্যায়িত করা হতো ।
এছাড়াও নকিকুলি খান , মির্জা হুসেইন , কাজই মুজাফফার , মুহাম্মাদ হাজিন , শাহ মুহাম্মাদ হাসান , আবুল কাশিম ও সৈয়ড মূহাম্মাদ আলী র মতো খ্যাতনামা পণ্ডিত ছিল ।
আলিবর্দি খানের আমলে মুর্শিদাবাদে অনেক গ্রন্থাগার গড়ে উঠে । মীর মুহাম্মাদ আলী ফাজিলের ব্যক্তিগত গ্রন্থাগারেই ছিল ২০০০ এর মতো বই ।
১৭৫৭ সালে ব্রিটিশদের কাছে মুর্শিদাবাদের পতন হলে ধ্বংস করে দেয়া হয় এইসব গ্রন্থাগার । অনেক গ্রন্থ নষ্ট করে দেয়া হয় । কিছু গ্রন্থ পশ্চিমে নিয়ে যাওয়া হয় ।
বাংলা যখন সব দিক দিয়েই উন্নত হচ্ছিল তখনই ব্রিটিশরা এসে এই অঞ্চলকে কয়েক শতাব্দী পিছনে ফেলে দেয় । কিন্তু আমাদের কাছ থেকে এই ইতিহাসগুলো কোন কারণে দূরে সরিয়ে রাখা হয় ।
সংক্ষেপে দেখুন