হোমপেজ/কিভাবে ফেরত পেতে পারি
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
বিপদে আপদে একে অন্যের পাশে দাঁড়াবে, এটাই মনুষ্যত্বের ধর্ম। এই দাবি রক্ষার্থেই অন্যের বিপদে আমরা ঝাঁপিয়ে পড়ি। অন্যকে সাহায্য করতে গিয়ে নিজে বিপদে পড়ার ঘটনাও আজকাল অহরহই ঘটছে। এই যেমন মনে করুন- কাছের বন্ধু বা সহকর্মীর প্রয়োজনে টাকা ধার দিয়েছেন, সময়মতো শোধ করবে সে নিশ্চয়তাও পেয়েছেন; কিন্তু শোধেরবিস্তারিত পড়ুন
বিপদে আপদে একে অন্যের পাশে দাঁড়াবে, এটাই মনুষ্যত্বের ধর্ম। এই দাবি রক্ষার্থেই অন্যের বিপদে আমরা ঝাঁপিয়ে পড়ি। অন্যকে সাহায্য করতে গিয়ে নিজে বিপদে পড়ার ঘটনাও আজকাল অহরহই ঘটছে। এই যেমন মনে করুন- কাছের বন্ধু বা সহকর্মীর প্রয়োজনে টাকা ধার দিয়েছেন, সময়মতো শোধ করবে সে নিশ্চয়তাও পেয়েছেন; কিন্তু শোধের তারিখ যতই ঘনিয়ে আসছে, বন্ধুর চেহারা ততই পাল্টে যাচ্ছে।
১. এসব ব্যাপারে একদমই লজ্জা করতে নেই
লজ্জা ভুলে যদি আপনার বন্ধু টাকা চাইতে পারে, সে টাকা ফেরত নেয়ার জন্য আপনি কেন লজ্জা পাবেন! পাওনা টাকা ফেরত চাওয়ার ক্ষেত্রে লজ্জাকে পাত্তা দেবেন না।
২. নির্ধারিত সময়ের আগেই শোধের কথা মনে করিয়ে দিন
পাওনা টাকা হাতে পাওয়ার জন্য এটি একটি কার্যকরী উপায়। যে তারিখে টাকা শোধ দেয়ার কথা সেই তারিখের কিছু আগে বন্ধু বা সহকর্মীকে রিমাইন্ডার দিন। বলে দিন নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই টাকা আপনার প্রয়োজন।
৩. সম্পর্ক ভাঙবেন না, টাকাও ছাড়বেন না
প্রিয় বন্ধু বা সহকর্মী অথবা নিকট কোনো আত্মীয়ের ক্ষেত্রে দেখা যায়, পাওনা টাকা চাওয়া কিংবা নির্ধারিত সময়ের আগে টাকা শোধের কথা মনে করিয়ে দেওয়াকে তারা ভালো চোখে দেখেন না। অনেকে তো সম্পর্ক বাঁচাতে টাকার আশাই ছেড়ে দেন। এক্ষেত্রে একটু কৌশলী আচরণ করুন। খোলাখুলি কথা বলুন। টাকাটা আপনার প্রয়োজন এ কথা বোঝাতে পারলে পাওনাদার বিবেচনা করবে বলে আশা করা যায়।
৪. পরিস্থিতি বুঝে সুযোগ দিতে পারেন
একসময় আপনি আবিষ্কার করলেন, বন্ধু বা সহকর্মীকে ধার দেয়াই ভুল হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে কীভাবে কৌশলের টাকা আদায় করবেন আসুন জেনে নিই।
৫. ফেরত দাও অল্প অল্প করে
ধারের টাকা যদি একসাথে ফেরত দেওয়া পাওনাদারের পক্ষে সম্ভব না হয়, সেক্ষেত্রে অল্প অল্প করে শোধ করার সুযোগ দিন। এতে করে লাভ কিন্তু আপনারই হচ্ছে। যে লোক একেবারে টাকা দেয়ার সামর্থ্য রাখে না, তার থেকে এভাবেই আদায় করতে হয়। নয়তো পুরো টাকাই মার যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
৬. নিজের প্রয়োজনকে প্রাধান্য দিন
যেহেতু আপনি টাকা দান করে দেননি, ধার দিয়েছেন; যতটুকু সম্ভব ছাড় দেয়ার পর নিজের প্রয়োজনকে উপরে রাখুন। হতে পারে আপনি অন্য কারো কাছ থেকে ধার করে দিয়েছেন কিংবা কোনো জরুরি কাজের টাকা বন্ধুকে দিয়েছেন। এখন বন্ধুকে সুযোগ দিতে গিয়ে অন্যের কাছে তো নিজে ছোট হতে পারেন না। নিজেকে অন্যের কাছে খোটার পাত্র বানাবেন না। আপনার প্রয়োজনের কথা স্পষ্ট তাকে জানান এবং টাকা ফেরত দেওয়ার ব্যাপারে জোর চাপ দিন। প্রয়োজনে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারেন।
সংক্ষেপে দেখুন