হোমপেজ/কিসের নাম
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
১৯২৬ সালের এক কৃষি প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিবছর শুধুমাত্র কচুরিপানার কারণে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ আমন ধান নষ্ট হয়। সেসময়ে পণ্য আনা-নেয়া বা বাণিজ্যের অন্যতম প্রধান রুট ছিল নদী পথ, অথচ কচুরিপানার কারণে অনেক সময়ই জলাশয়ে চলাচলও দুঃসাধ্য হয়ে ওঠে। আবার কচুরিপানা পচে পানির নীচে বিষাক্ত গ্যাস ছড়িয়ে পড়তো, এর ফলে পবিস্তারিত পড়ুন
১৯২৬ সালের এক কৃষি প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিবছর শুধুমাত্র কচুরিপানার কারণে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ আমন ধান নষ্ট হয়।
সেসময়ে পণ্য আনা-নেয়া বা বাণিজ্যের অন্যতম প্রধান রুট ছিল নদী পথ, অথচ কচুরিপানার কারণে অনেক সময়ই জলাশয়ে চলাচলও দুঃসাধ্য হয়ে ওঠে।
আবার কচুরিপানা পচে পানির নীচে বিষাক্ত গ্যাস ছড়িয়ে পড়তো, এর ফলে পানিতে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা যায়।
এতে একদিকে পানির নিচের জলজ উদ্ভিদ মরতে শুরু করে, সেইসাথে প্রচুর মাছও মরে যায়।
মানুষের জন্য এই পানি ব্যবহার করা অনিরাপদ হয়ে উঠেছিল।
জেলেরাও কচুরিপানার জন্য জাল ফেলতে পারতেন না।
এসব কারণে তখনকার গণমাধ্যমে কচুরিপানাকে ‘বিউটিফুল ব্লু ডেভিল’ এবং ‘বেঙ্গল টেরর’ বলে আখ্যা দেয়া হয়েছিল।
সংক্ষেপে দেখুন