হোমপেজ/ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
এর প্রশ্নের ব্যাপারে আমরা অনেক কিছু জানি। তবে ব্যাতিক্রম ধর্মী এই লেখাটি পাঠকের মন কারবে । নতুন করে বিষয়টি নিয়ে ভাবনার উদ্রেক ঘটাবে। সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের জীবন সদস্য তালিকায় লর্ড লিটনের পর দ্বিতীয় নামটি দেখা যাচ্ছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ফলকের ছবিটা দেখে খটকা লাগে, যখন শুনি রবি ঠাকুর ঢাবি প্রতিষ্ঠারবিস্তারিত পড়ুন
এর প্রশ্নের ব্যাপারে আমরা অনেক কিছু জানি। তবে ব্যাতিক্রম ধর্মী এই লেখাটি পাঠকের মন কারবে । নতুন করে বিষয়টি নিয়ে ভাবনার উদ্রেক ঘটাবে।
সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের জীবন সদস্য তালিকায় লর্ড লিটনের পর দ্বিতীয় নামটি দেখা যাচ্ছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ফলকের ছবিটা দেখে খটকা লাগে, যখন শুনি রবি ঠাকুর ঢাবি প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিলেন! এই বিশ্ববিদ্যালয় আবার তাঁকে সম্মাননা দিয়েছে! এটাও অবাক করার মত।
প্রশ্ন হল, রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা কেন করবেন? তিনি তো সর্বভারতীয় কবি। কাজী নজরুলও ছিলেন সর্বভারতীয় কবি। আমরা বাংলাদেশে নিয়ে এসেছি বোধশক্তিহীন নির্বাক নজরুলকে। তিনি বাক ও বোধশক্তি হারান পাকিস্তান সৃষ্টির অনেক আগে। সুস্থ থাকলে কি তিনি আসতেন? মনে হয় না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যখন প্রতিষ্ঠা হয়, তখন পাকিস্তান নামের রাষ্ট্রটির ভ্রুণও সৃষ্টি হয় নি। শুধু তা-ই নয়, ‘পাকিস্তান’ নামটি তখন কারো কল্পনাতেও এসেছিল? ক্ষুদিরাম, বাঘা যতিন, সূর্য সেন, প্রীতিলতাসহ বিপ্লবীরা অস্ত্র ধরেছিলেন ভারত স্বাধীনের জন্য, পাকিস্তানের জন্য জন্য নয়। অনেক পরে ১৯৪০ সালে আসে লাহোর প্রস্তাব।
কোনো একদিন ঢাকা আলাদা হয়ে ছুটে যাবে আর ঢাবি পাকিস্তান সীমানায় পড়ে যাবে, তা কি তখন চিন্তাও করা গেছে? রবীন্দ্রনাথ, নজরুল কি জানতেন ভারত ভেঙ্গে পাকিস্তান হবে? তাহলে ওই সময়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঢাবির বিরোধিতায় মাঠে নামবেন কেন? কোনো যুক্তি আছে?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় লাভ তো তখন হিন্দুদেরই বেশি হয়েছিল। সেই সময়ে মুসলিমদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার মত ক’জন ছিলেন? বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীর সিংহভাগই হিন্দু সম্প্রদায়ের।
আসুন, সবশেষে একটা প্যাঁচ লাগাই। প্যাঁচ কষে ঝগড়া বাধিয়ে দিতে আমার ভালোই লাগে। বলছি তবে, শুনুন।
রবি ঠাকুর ঢাবির বিরোধিতা করেছিলেন তার কোনো যৌক্তিক প্রমাণ নেই। তবে এটা তো ঠিক যে, নেটে সার্চ দিয়ে ঢাবিকে আমরা পৃথিবীর প্রথম এক হাজার বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় খুঁজে পাই না। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে বিশ্বের সেরা দশজন কবির মধ্যে পাওয়া যায়।
© নাসির
সূত্রঃ ইন্টারনেট
সংক্ষেপে দেখুন