হোমপেজ/তথ্য
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
ক) সত্যিই কি শুকরের রক্ত/মাংস/চর্বি কি ব্যবহার হয়? এটা যদিও হাস্যকর তবুও বলি কোকাকোলার ফ্যাক্টরিতে কোন শুকরের রক্ত/মাংস/চর্বি প্রসেসিং করার মত কোন অংশ নেই। সুতরাং শুকরের রক্ত/চর্বি যোগ করার কোন প্রশ্নই আসে না। প্রতিদিন কোকাকোলা ১.৮ বিলিয়নের বেশি কোকের বোতল বিক্রি করে। পৃথিবীতে মানুষ আছে ৭.৫ বিলিয়ন।বিস্তারিত পড়ুন
ক) সত্যিই কি শুকরের রক্ত/মাংস/চর্বি কি ব্যবহার হয়?
এটা যদিও হাস্যকর তবুও বলি কোকাকোলার ফ্যাক্টরিতে কোন শুকরের রক্ত/মাংস/চর্বি প্রসেসিং করার মত কোন অংশ নেই। সুতরাং শুকরের রক্ত/চর্বি যোগ করার কোন প্রশ্নই আসে না।
প্রতিদিন কোকাকোলা ১.৮ বিলিয়নের বেশি কোকের বোতল বিক্রি করে। পৃথিবীতে মানুষ আছে ৭.৫ বিলিয়ন। তারা যদি শূকরের রক্ত/চর্বি যোগ করতোই তাহলে সেটা পূরণ করার জন্য প্রচুর শূকরের প্রয়োজন হতো। এটা গোপন রাখা খুবই কঠিন হবে।
খ) তাহলে কোকাকোলা কিভাবে বানায়?
কোকাকোলা বানানোর প্রসেস অনেকটা অন্যান্য বেভারেজ ফ্যাক্টরির মতই। তবে কোকাকোলা কোয়ালিটি ম্যান্টেইন করার ব্যাপারে কোন ছাড় দেয় না।
কোকাকোলা কোন উপাদান, কোন পদ্ধতি ব্যবহার করে উৎপাদন করে সেটা তাদের ট্রেড সিক্রেট। এটা বাইরে প্রকাশ করা অন-ইথিকাল এবং আইনত দন্ডনীয় অপরাধ।
আর আমরা বাইরে কিছু প্রকাশ করবো না, এমন শর্তেই ফ্যাক্টরি ভিজিট করেছিলাম। তাই তাদের উপাদান এবং উৎপাদন প্রসেস সম্পর্কে বলতে পারলাম না।
কোকাকোলা উৎপাদন নিয়ে ন্যাশনাল জিওগ্রাফির একটা ডকুমেন্টারি আছে, সেটা দেখলেই ধারনা পেয়ে যাবেন।
গ) কোকাকোলার কালো রং কিভাবে আসে?
কোকাকোলার কালো রং আনার জন্য কোনো ধরনের কালার ব্যবহার করা হয়না। চিনিকে (সুগার) হিট দিয়ে প্রসেসিং করার কারনে কালো রং আসে, যা সম্পূর্ন ন্যাচারাল।
ইন্টারন্যাশেনাল বেভারেজ লিমিটেড সম্পূর্ন স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে চলে। এখানে শ্রমিক নেই বললেই চলে। কোক ছাড়াও স্প্রাইট এবং ফান্টা একই ফ্যাক্টরিতে একই যন্ত্রাংশের সমন্বয়ে বানানো হয়।
৪. বাংলাদেশের কোকাকোলার ব্যাপারে কিছু তথ্য:
ক) কোকাকোলার প্লাস্টিকের বোতল সাপ্লাই করে “প্রাণ”।
খ) বাংলাদেশের সবচেয়ে বিশুদ্ধ পানি কোকাকোলা উৎপাদনের জন্য বানানো হয়, IBL ১২টি ধাপে পানিকে বিশুদ্ধ করে। যা দেশের অন্য কোন ফ্যাক্টরিতে করে না।
গ) কোকাকোলার বোতল উৎপাদনের জন্য ভার্জিন প্লাস্টিক (আগে কখনো ব্যবহার হয়নি এমন প্লাস্টিক) ব্যবহার করা হয়।
বিশ্বে প্লাস্টিক দূষনে এরা এজন্য এগিয়ে আছে। কোকাকোলা ফ্যাট জাতীয় খাবার, আপনার স্বাস্থ্যগত সমস্যা থাকলে কোমলপানীয় এড়িয়ে চলা উচিৎ।
যদি ন্যাচারাল ফ্লেভার নিয়ে খুতখুতে থাকেন, তাহলেও কোক এড়িয়ে চলতে পারেন। তবে কোকাকোলা সবচেয়ে বিশুদ্ধ উপায়ে কোক যাতে আপনাদের হাতে পৌছে দিতে পারে সেই চেষ্টা করে। তাই নিশ্চিন্তে কোকাকোলা খেতে পারেন।
সংক্ষেপে দেখুন