হোমপেজ/দ্রুত জ্বর থেকে সেরে উঠতে এড়িয়ে চলতে হবে
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
ঘরে ঘরে এখন ভাইরাল ফিভারে আক্রান্ত রোগী! এই রোগে আক্রান্তদের জ্বরের সঙ্গে থাকছে সর্দি, কাশি, মাথা ব্যথা থেকে শুরু করে একাধিক সমস্যা। তবে এই পরিস্থিতিতে থেকে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে চাইলে মদ, ফাস্টফুড সহ বেশ কিছু খাবারের লোভ সামলাতে হবে। আসুন সেইসব খাবার সম্পর্কে দ্রুত জেনে নেওয়া যাক। বাড়ছে ভাইরাসের দাবিস্তারিত পড়ুন
ঘরে ঘরে এখন ভাইরাল ফিভারে আক্রান্ত রোগী! এই রোগে আক্রান্তদের জ্বরের সঙ্গে থাকছে সর্দি, কাশি, মাথা ব্যথা থেকে শুরু করে একাধিক সমস্যা। তবে এই পরিস্থিতিতে থেকে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে চাইলে মদ, ফাস্টফুড সহ বেশ কিছু খাবারের লোভ সামলাতে হবে। আসুন সেইসব খাবার সম্পর্কে দ্রুত জেনে নেওয়া যাক।
বাড়ছে ভাইরাসের দাপট
খাতায় কলমে শরৎ এসেছে বঙ্গে। তবে আকাশের দিকে তাকালে সে কথা বোঝার উপায় নেই। বরং সারাদিন বৃষ্টির দাপট দেখে এই সময়টাকে বর্ষা বললেও ভুল হবে না। আর এমন বর্ষামুখর দিনগুলিতেই নিজের খেল দেখাচ্ছে ফ্লু ভাইরাস।
ঘরে ঘরে জ্বর, সর্দি, কাশি
দুর্ভাগ্যের বিষয় হল, এইসব ফ্লু ভাইরাসের কবলে পড়ে ঘরে ঘরে ভাইরাল ফিভারে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। এমনকী জ্বরের সঙ্গী হচ্ছে সর্দি, কাশি। তাই এই সময়টায় সাবধান থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
কিছু কিছু খাবার এড়িয়ে চলুন
তবে সব সাবধানতা গ্রহণ করার পরও যদি একান্তই ভাইরাল ফিভারের ফাঁদে পড়তে হয়, তাহলে কয়েকটি খাবার এড়িয়ে চলতেই হবে। তাহলেই আপনি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতে পারবেন। ভাবছেন নিশ্চয়ই, ভাইরাল ফিভারে ভোগার সময় কোন কোন খাবার এড়িয়ে চলা জরুরি?
ফাস্টফুড নৈব নৈব চ
জ্বরের সময় মুখে স্বাদ না থাকার দরুন অনেকেই বাড়ির খাবার ছেড়ে অত্যধিক তেল, ঝাল, মশলা যুক্ত ফাস্টফুড খাচ্ছেন। আর এই কারণেই তাঁদের সমস্যা আরও বাড়ছে বই কমছে না। তাই ভাইরাল ফিভারে পড়লে বিরিয়ানি, মোমো বা পিৎজার মতো ফাস্টফুড খাবেন না। শুধু এই নিয়মটা মেনে চলতে পারলেই আপনার সুস্থ থাকার পথ প্রশস্থ হবে।
চিনি, মিষ্টি খেলেও সর্বনাশ
এই সময়টায় অত্যধিক পরিমাণে সুগারি প্রোডাক্ট যেমন- মিষ্টি, চকোলেট বা কোল্ড ড্রিংকস খাওয়া চলবে না। কারণ এই সময় অত্যধিক মিষ্টি খেলে ডায়ারিয়ার আশঙ্কা বাড়ে। সুতরাং এইসব খাবার থেকে যত দ্রুত সম্ভব তফাত যান।
দুগ্ধজাত খাবারও কম খেতে হবে
প্রসেসড মিট চলবে না
হ্যাম, বেকন, হটডগের মতো প্রসেসড মিট কিন্তু শরীরের একাধিক ক্ষতি করতে পারে। বিশেষত, ভাইরাল ফিভারের সময় এইসব খাবার খেলে সুস্থ হয়ে উঠতে আরও কিছুটা সময় লেগে যেতে পারে। তাই জ্বরের সময় এইসব খাবার এড়িয়ে চলাটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
অ্যালকোহলেই লুকিয়ে বিপদ
ভাইরাল ফিভারে পড়লে এক বিন্দু মদও খাওয়া চলবে না। কারণ এই সময়ে মদ্যপান করলে শরীরে ডিহাইড্রেশন হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। এমনকী কমতে পারে ইমিউনিটিও। তাই পরিস্থিতিকে কন্ট্রোলে রাখতে চাইলে এই ‘বিষ’ পানীয় এড়িয়ে চলুন।