বেশি না, শুধু নিচের ছবিটি ডাইনোসর দের পৃথিবীতে অস্তিত্বের প্রমাণ হতে পারে। যদিও পৃথিবীতে শত শত ফসিল পাওয়া গেছে ডাইনোসরদের। কিন্তু এরকম একটিও নেই। ২০১৭ সালে কানাডার আলবার্টায় এক খনিতে শ্রমিকরা অক্ষত ত্বক এবং বর্মবিশিষ্ট এক ডাইনোসরের মমি খুঁজে পায়। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটা নেসোডার প্রজাতির ডাইনোসর এবংবিস্তারিত পড়ুন
বেশি না, শুধু নিচের ছবিটি ডাইনোসর দের পৃথিবীতে অস্তিত্বের প্রমাণ হতে পারে। যদিও পৃথিবীতে শত শত ফসিল পাওয়া গেছে ডাইনোসরদের। কিন্তু এরকম একটিও নেই।
২০১৭ সালে কানাডার আলবার্টায় এক খনিতে শ্রমিকরা অক্ষত ত্বক এবং বর্মবিশিষ্ট এক ডাইনোসরের মমি খুঁজে পায়। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটা নেসোডার প্রজাতির ডাইনোসর এবং এরা ১১ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে বসবাস করতো। এটা এখন কানাডার আলবার্টার রয়্যাল টাইরেল মিউজিয়াম অফ প্যালিওন্টজিতে সংরক্ষিত আছে। এর ত্বক এবং বর্মগুলো এতোটাই অক্ষত যে, জীবাশ্মবিদরা একে ফসিল না বলে মমি বলার পক্ষে। জীবাশ্মবিদরা বলছেন যে, এটাই পৃথিবীতে এ পর্যন্ত প্রাপ্ত ডাইনোসরের সবচেয়ে ভালো সংরক্ষিত নমুনা।
আশাকরি আর প্রমাণ করার প্রয়োজন হবে না।
ধন্যবাদ!
সংক্ষেপে দেখুন
এ পর্যন্ত মোট ১১৮টি মৌল চিহ্নিত হয়েছে যার মধ্যে ৯৮টি প্রকৃতিতে পাওয়া যায়, বাকী ২০টি কৃত্রিম উপায়ে তৈরী করা হয়। সাধারণত, একটি মৌলের পরমাণুতে প্রোটন সংখ্যা নির্দিষ্ট বা একই মৌলের প্রতিটি পরমাণুতে সমান সংখ্যা প্রোটন থাকে (অর্থাৎ, তাদের প্রত্যেকের পারমাণবিক সংখ্যা একই এবং ভিন্ন ভিন্ন মৌলের পারমাণবিবিস্তারিত পড়ুন
এ পর্যন্ত মোট ১১৮টি মৌল চিহ্নিত হয়েছে যার মধ্যে ৯৮টি প্রকৃতিতে পাওয়া যায়, বাকী ২০টি কৃত্রিম উপায়ে তৈরী করা হয়। সাধারণত, একটি মৌলের পরমাণুতে প্রোটন সংখ্যা নির্দিষ্ট বা একই মৌলের প্রতিটি পরমাণুতে সমান সংখ্যা প্রোটন থাকে (অর্থাৎ, তাদের প্রত্যেকের পারমাণবিক সংখ্যা একই এবং ভিন্ন ভিন্ন মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা ভিন্ন)।
সংক্ষেপে দেখুন