হোমপেজ/বাংলাদেশে ইলন মাস্কের স্টারলিংক ইন্টারনেট পরিষেবা চালুর সম্ভাবনা আছে কত সালে
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
২০২৩ সালে বাংলাদেশে ইলন মাস্কের স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা চালুর সম্ভাবনা আছে ইলন মাস্কের বহুল আলোচিত স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা স্টারলিংক ২০২৩ সালে বাংলাদেশে চালু হবে বলে আশা করা হচ্ছে। স্টারলিংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট অনুসারে, বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ থেকে প্রি-অর্ডার গ্রহণ করছে। ইলন মাস্কেরবিস্তারিত পড়ুন
২০২৩ সালে বাংলাদেশে ইলন মাস্কের স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা চালুর সম্ভাবনা আছে
ইলন মাস্কের বহুল আলোচিত স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা স্টারলিংক ২০২৩ সালে বাংলাদেশে চালু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
স্টারলিংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট অনুসারে, বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ থেকে প্রি-অর্ডার গ্রহণ করছে।
ইলন মাস্কের মহাকাশ সংস্থা ও স্টারলিংকের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স’র অফিসিয়াল টুইটবার্তায় বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো, জার্মানি, ফ্রান্স ও স্পেনের কিছু অংশসহ বিশ্বের ৩২টি দেশে স্টারলিংকের ব্রডব্যান্ড পরিষেবা চালু রয়েছে।
স্টারলিংকের পোস্ট করা মানচিত্রে ‘সেবার আওতাধীন’ চিহ্নিত দেশগুলো অবিলম্বে তাদের স্টারলিংক ইনস্টলেশন প্যাকেজ পাবে। ম্যাপে ‘ওয়েটলিস্ট’ এবং ‘শিগগির আসছে’ চিহ্নিত এলাকাও রয়েছে।
‘শিগগির আসছে’ চিহ্নিত দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে ব্রাজিল, সৌদি আরব, পাকিস্তান, ভারত এবং বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ থেকে প্রি-অর্ডার পরিষেবা পেতে স্টারলিংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে ৯৯ ডলার ফি প্রদানের একটি নির্দেশনা আসে। সেখানে একটি বার্তায় বলা হয়েছে যে, স্টারলিংক ২০২৩ সালে এই এলাকায় তার পরিষেবা প্রসারিত করার আশা করছে।
সেখানে আরও বলা হয়, প্রাপ্যতা নিয়ন্ত্রক অনুমোদনের ওপর নির্ভরশীল এবং প্রতিটি কভারেজ এলাকায় ‘আগে আসলে আগে পাবেন’ ভিত্তিতে অর্ডার গ্রহণ করা হবে।
সূত্রঃ ইন্টারনেট
সংক্ষেপে দেখুন