হোমপেজ/বাসর রাতে বিড়াল মারা
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
ফার্সী ভাষা বাংলা ভাষার চেয়ে অনেক প্রাচীন ভাষা । বাসর রাতে বিড়াল মারার ঘটনা- এটি মূলত ফার্সীর প্রাচীনকালীন প্রবাদ হিসেবে প্রসিদ্ধ । সুতরাং সহজেই বোঝা যায়, এই ঘটনাটি যদি ফার্সিতে লেখা কোন ডকুমেন্ট থেকে নেয়া হয় তাহলে সেটি অধিক বিশুদ্ধ হবে । এবার বলি আসল ঘটনা । ফার্সীতে প্রসিদ্ধ প্রবাদটি হলো : گربবিস্তারিত পড়ুন
ফার্সী ভাষা বাংলা ভাষার চেয়ে অনেক প্রাচীন ভাষা । বাসর রাতে বিড়াল মারার ঘটনা- এটি মূলত ফার্সীর প্রাচীনকালীন প্রবাদ হিসেবে প্রসিদ্ধ ।
সুতরাং সহজেই বোঝা যায়, এই ঘটনাটি যদি ফার্সিতে লেখা কোন ডকুমেন্ট থেকে নেয়া হয় তাহলে সেটি অধিক বিশুদ্ধ হবে ।
এবার বলি আসল ঘটনা ।
ফার্সীতে প্রসিদ্ধ প্রবাদটি হলো : گربہ کشتن شب اول (গুরবা কুশতান শবে আওয়াল) অর্থাৎ প্রথম রাত্রে বিড়াল মারা ।
ফার্সী কিতাবে ঘটনাটি যেভাবে বর্ণিত হয়েছে— (সংক্ষেপে শুধু মূল ঘটনাটি বলবো) —
এক লোক বিয়ে করার পর প্ল্যান করতে থাকে যে, স্ত্রীকে কীভাবে শুরুতেই বাগে আনা যায়, এমন ভাবে যে, সারা জীবন যেন সে একদম দাসীর মত কথা মানে । পরে সে একটা বুদ্ধি বের করে । সে গোপনে তার বিড়ালটাকে 🐈 বাসর ঘরে খাটের এক কোনায় বেঁধে রাখে । আর বিছানার নিচে একটি তলোয়ার লুকিয়ে রাখে । নতুন বৌ এই ব্যাপারে কিছুই জানতো না ।
যখন দরজা আটকে একসাথে বিছানায় যায় দুজন তখন বিড়ালটি 🐱 খুব বেশি চ্যাউম্যাউ শুরু করে দেয় । লোকটি বারবার সতর্ক করতে থাকে- “এই বিড়াল চুপ হয়ে যা” । কিন্তু বিড়াল কি একথা শোনে ?
বিড়াল 🐱 জোরে জোরে চ্যাউম্যাউ করে করতে থাকে । লোকটি একবার-দুবার, এমন করে কয়েকবার মানা করে ।
কিন্তু বিড়ালের চ্যাউম্যাউ বাড়তেই থাকে । একপর্যায়ে লোকটি খুব রাগ হয় লাফ দিয়ে বিছানার নিচ থেকে এক ঝটকায় তলোয়ার বের করে এক কোপে বিড়ালটিকে দু’টুকরো করে ফেলে । এরপর বিড়ালটিকে বাইরে ফেলে দেয় । আর রক্তমাখা তলোয়ারটি আগের জায়গায় রেখে দেয় ।
এতে সেই নতুন বউ একদম ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে । এরপর থেকে সেই বউ সারা জীবন একটি বারের জন্যও সেই স্বামীর মুখের উপর কোনদিন একটি টু শব্দও করে নি ।
একটু অনুমানের ভিত্তিতে বলতে পারি
এখানে দুটি অর্থে এই প্রবাদটির ব্যবহার হয়।
১. স্ত্রীর কাছে নিজেকে জাহের করা। নিজেকে শক্তিশালী ও পরাক্রমশালী প্রমান করা।
২. বাসর রাতেই স্ত্রীকে শারীরিক মিলনের মাধ্যমে তৃৃপ্ত করা যাতে স্ত্রী সারাজীবন স্বামীর অনুগত থাকে।
ফুটনোটঃ কোরা
সংক্ষেপে দেখুন