হোমপেজ/মমি
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
প্রাচীন কালে মিশরের ফ্যারাও এবং সম্ত্রান্তদের মৃতদেহের সমাধিস্থলে নির্মিত স্মৃতিসৌধকে বলা হত পিরামিড। মিশরের পিরামিডগুলি তৈরি করা হয়েছিল নানা কারণে। মিশরবাসী বিশ্বাস করত মৃত্যুর পরেও মানুষের আর-একটা জীবন রয়েছে। তাই তারা মৃতদেহকে মমি করে কাঠের বাক্সে ভরে সমাধিস্থ করত। প্রাচীন মিশরে কেবলমাত্র ফ্যারাবিস্তারিত পড়ুন
প্রাচীন কালে মিশরের ফ্যারাও এবং সম্ত্রান্তদের মৃতদেহের সমাধিস্থলে নির্মিত স্মৃতিসৌধকে বলা হত পিরামিড। মিশরের পিরামিডগুলি তৈরি করা হয়েছিল নানা কারণে।
মিশরবাসী বিশ্বাস করত মৃত্যুর পরেও মানুষের আর-একটা জীবন রয়েছে। তাই তারা মৃতদেহকে মমি করে কাঠের বাক্সে ভরে সমাধিস্থ করত। প্রাচীন মিশরে কেবলমাত্র ফ্যারাও এবং ধনী অভিজাত শ্রেণির লােকেরাই মৃত্যুর পর মৃতদেহকে সংরক্ষণের অধিকারী ছিল। ধনী পুরােহিত শ্রেণির তত্ত্বাবধানে তৈরি হত পিরামিডগুলি।
মিশরবাসী বিশ্বাস করত যে মৃত্যুর পর আত্মা দেহের মধ্যেই অনন্তকাল ধরে বেঁচে থাকে। তাই আত্মাকে ইহলােকের দেহেই বাস করার সুযােগ দেওয়া উচিত। যাতে বিশেষ পরিস্থিতিতে মৃতদেহটি পুনরুজ্জীবিত হয়। এই ধারণা থেকেই মৃতদেহগুলিকে মমি হিসেবে সংরক্ষণ করা হত। আর সেই সমাধিস্থলে পিরামিড নির্মিত হত।
মিশরের ফ্যারাওগণ পিরামিড তৈরির মধ্যে দিয়ে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে নিজেদের মহিমা প্রচার করতে চেয়েছিলেন। মেনেস, খুফু, তুতেনখামেন, দ্বিতীয় রামেসিস, নেফরা- সহ বিভিন্ন ফ্যারাও এই লক্ষ্য নিয়েই বড়াে বড়াে পিরামিড তৈরি করে গেছেন।
মিশরের অধিবাসীরা ছিল রক্ষণশীল মনােভাবাপন্ন| তারা মনে করত মানুষের দেহ থেকে শুরু করে সব কিছুই প্রকৃতির দান, যা কখনোই নষ্ট করা উচিত নয়। এই মনােভাব থেকেই তারা মৃতদেহকে রক্ষার জন্য মমি বানাত। প্রথমদিকে তারা এই মমিকে সাধারণভাবেই সমাহিত করত। মাটির নীচে শায়িত মমির পাশে তারা বহু ধনরত্ন এবং তার ব্যবহার্য জিনিসপত্র রাখত। কিন্তু অচিরেই সেগুলি লুঠ হয়ে যেত। তাই মমির সুরক্ষার প্রয়ােজনীয়তা থেকেই তৈরি হল পিরামিড।
সংক্ষেপে দেখুন