তারা'র মিটমিট করে জ্বলার পেছনে রহস্য হচ্ছে আলোর প্রতিসরণ। একটি তারা থেকে আলো শুন্য মাধ্যমের ভেতর দিয়ে আসে তাই প্রতিসরণ হয়না বা বাধাহীন ভাবে আসে। কিন্তু যখন পৃথিবীর সংস্পর্শে আলো আসে তখন বায়ুমন্ডলে প্রতিসরিত হয়। অর্থাৎ বেঁকে যায়। আবার বায়ুমন্ডলে বিভিন্ন গ্যাস এর ঘনত্বের কারণে বার বার প্রতিসরণ ঘটে। আরবিস্তারিত পড়ুন
তারা’র মিটমিট করে জ্বলার পেছনে রহস্য হচ্ছে আলোর প্রতিসরণ।
একটি তারা থেকে আলো শুন্য মাধ্যমের ভেতর দিয়ে আসে তাই প্রতিসরণ হয়না বা বাধাহীন ভাবে আসে। কিন্তু যখন পৃথিবীর সংস্পর্শে আলো আসে তখন বায়ুমন্ডলে প্রতিসরিত হয়। অর্থাৎ বেঁকে যায়। আবার বায়ুমন্ডলে বিভিন্ন গ্যাস এর ঘনত্বের কারণে বার বার প্রতিসরণ ঘটে। আর বায়ুমণ্ডল সর্বদা কম্পনশীল। তাই ভূপৃষ্ঠে আলো পৌঁছুলে আমাদের চোখে তারাগুলো মিটমিট করছে এমন মনে হয়।
সংক্ষেপে দেখুন
আমাদের সৌরজগৎ এর সমস্ত গ্রহই ঘড়ির কাঁটার বিপরীতদিকে (Anti Clockwise) সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে। কিন্তু শুক্র ও ইউরেনাস গ্রহ উল্টো দিকে অর্থাৎ ঘড়ির কাঁটার দিকে (Clockwise) সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে, যা Retrograde Rotation নামে পরিচিত। দ্রঃ প্রশ্নটি হবে "কোন গ্রহ আমাদের সৌরজগতের গ্রহগুলোর উল্টো দিকে ঘোরে?"।বিস্তারিত পড়ুন
আমাদের সৌরজগৎ এর সমস্ত গ্রহই ঘড়ির কাঁটার বিপরীতদিকে (Anti Clockwise) সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে। কিন্তু শুক্র ও ইউরেনাস গ্রহ উল্টো দিকে অর্থাৎ ঘড়ির কাঁটার দিকে (Clockwise) সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে, যা Retrograde Rotation নামে পরিচিত।
দ্রঃ প্রশ্নটি হবে “কোন গ্রহ আমাদের সৌরজগতের গ্রহগুলোর উল্টো দিকে ঘোরে?“। ঠিক করে নেবেন।
সংক্ষেপে দেখুন