সাইন আপ করুন সাইন আপ করুন

সাইন আপ করুন

জিমেইল থেকে লগইন করুন
অথবা আড্ডাবাজ একাউন্ট থেকে


আগে থেকেই একাউন্ট আছে? এখনি লগ ইন করুন

লগ ইন করুন লগ ইন করুন

লগিন করুন

জিমেইল থেকে লগইন করুন
অথবা আড্ডাবাজ একাউন্ট থেকে

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

কোন একাউন্ট নেই? এখানে সাইন আপ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন

রিসেট পাসওয়ার্ড

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।

আগে থেকেই একাউন্ট আছে? এখনি লগ ইন করুন

দুঃক্ষিত, প্রশ্ন করার অনুমতি আপনার নেই, প্রশ্ন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে লগ ইন করতে হবে.

জিমেইল থেকে লগইন করুন
অথবা আড্ডাবাজ একাউন্ট থেকে

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

একাউন্ট নেই? এখানে সাইন আপ করুন

দুঃক্ষিত, ব্লগ লেখার অনুমতি আপনার নেই। লেখক হতে হলে addabuzzauthor@gmail.com ঠিকানায় মেইল পাঠিয়ে অনুমতি নিন। (Sorry, you do not have permission to add post. Please send a request mail to addabuzzauthor@gmail.com for giving permission.)

জিমেইল থেকে লগইন করুন
অথবা আড্ডাবাজ একাউন্ট থেকে

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

একাউন্ট নেই? এখানে সাইন আপ করুন

আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?

আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?

আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?

আড্ডাবাজ অ্যাপ ইন্সটল করুন
AddaBuzz.net Logo AddaBuzz.net Logo
সাইন ইনসাইন আপ

AddaBuzz.net

AddaBuzz.net Navigation

  • হোমপেজ
  • ব্লগ
  • ইউজার
  • যোগাযোগ
সার্চ করুন
একটি প্রশ্ন করুন

Mobile menu

Close
একটি প্রশ্ন করুন
  • হোমপেজ
  • জরুরী প্রশ্ন
  • প্রশ্ন
    • নতুন প্রশ্ন
    • জনপ্রিয় প্রশ্ন
    • সর্বাধিক উত্তরিত
    • অবশ্যই পড়ুন
  • ব্লগ পড়ুন
  • গ্রুপ
  • কমিউনিটি
  • জরিপ
  • ব্যাজ
  • ইউজার
  • বিভাগ
  • সাহায্য
  • টাকা উত্তোলন করুন
  • আড্ডাবাজ অ্যাপ
হোমপেজ/মানুষ
aalan

AddaBuzz.net Latest প্রশ্ন

ashad khandaker
ashad khandakerসবজান্তা
সময়ঃ 5 মাস আগেক্যাটাগরিঃ মনস্তাত্ত্বিক

মানুষ পানিতে ডুবে যায় কেন ?

  • 0
  • 0 টি উত্তর
  • 3 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
ashad khandaker
ashad khandakerসবজান্তা
সময়ঃ 5 মাস আগেক্যাটাগরিঃ সাধারণ প্রশ্ন

মানুষ সর্বোচ্চ কতটুকু গরম সহ্য করতে পারে?

  • 0
  • 0 টি উত্তর
  • 5 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
ashad khandaker
ashad khandakerসবজান্তা
সময়ঃ 1 বছর আগেক্যাটাগরিঃ মনস্তাত্ত্বিক

মানুষ কেন মিথ্যা বলে?

  1. Adnan bin zaman
    Adnan bin zaman পণ্ডিত ...................................
    উত্তর দিয়েছেন 1 বছর আগে

    মানুষ মিথ্যা বলতে পারেন এবং এর পিছনে কিছু কারণ থাকতে পারে: 1. সত্যকে মাস্ক করার চেষ্টা:কিছু মানুষ মিথ্যা বলে সত্যকে মাস্ক করার জন্য চেষ্টা করেন। এর মাধ্যমে তারা নিজেদের ভুল থেকে রক্ষা করতে চান বা অন্যের মন্দ প্রভাব থেকে রক্ষা করতে চান। 2. নিজের ভোগস্বভাব: কিছু মানুষ মিথ্যা বলতে পারেন তাদের নিজের লাভবিস্তারিত পড়ুন

    মানুষ মিথ্যা বলতে পারেন এবং এর পিছনে কিছু কারণ থাকতে পারে:

    1. সত্যকে মাস্ক করার চেষ্টা:কিছু মানুষ মিথ্যা বলে সত্যকে মাস্ক করার জন্য চেষ্টা করেন। এর মাধ্যমে তারা নিজেদের ভুল থেকে রক্ষা করতে চান বা অন্যের মন্দ প্রভাব থেকে রক্ষা করতে চান।

    2. নিজের ভোগস্বভাব: কিছু মানুষ মিথ্যা বলতে পারেন তাদের নিজের লাভের জন্য বা নিজের স্বার্থের কারণে। এর মাধ্যমে তারা অন্যদের বিরুদ্ধে এক্সপ্লোইটেশন বা প্রতারণা করতে চান।

    3. অস্থিরতা এবং ভয়: কিছু মানুষ মিথ্যা বলে তাদের পরিস্থিতি অস্থির বা ভয়ানক হলে। মিথ্যা বলতে তারা অন্যের মনোযোগ বা প্রেসার থেকে মুক্তি পান বা পরিস্থিতির জন্য সহনশীল হন।

    4. নিজের ভুল থেকে রক্ষা: কিছু মানুষ মিথ্যা বলে তাদের নিজের ভুল বা অপরাধ থেকে রক্ষা করতে চান। এর মাধ্যমে তারা নিজের মর্যাদা বা সামাজিক পরিচয়ের মন্দস্থান থেকে রক্ষা পান।

    এই পরিস্থিতিতে মিথ্যা বলার পেছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে, তবে সত্যিকারের ব্যক্তিত্ব ও ভাল সম্পর্ক গড়ে তুলতে সত্য বলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    সংক্ষেপে দেখুন
      • 0
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 1 টি উত্তর
  • 43 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
ashad khandaker
ashad khandakerসবজান্তা
সময়ঃ 2 বছর আগেক্যাটাগরিঃ বিজ্ঞান

মানুষ কেন বর্ণান্ধ হয় ?

  1. jahanur
    jahanur পণ্ডিত
    উত্তর দিয়েছেন 2 বছর আগে

    আমাদের চোখের রেটিনায় রয়েছে প্রায় ৪০ লাখ কোণ কোষ (Cone Cell)। তবে এ ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে ডলফিনকেই ভাগ্যবান বলা যায়। কারণ গভীর সমুদ্রের অন্ধকারে দেখার সুবিধার জন্য ডলফিনের রেটিনায় মানুষের চেয়ে ৭ হাজার গুণ বেশি রড কোষ থাকে। যাহোক, চোখের এই কোণ কোষের কারণেই আমরা বিভিন্ন বর্ণ বা রঙ আলাদা করে দেখতে পারি।বিস্তারিত পড়ুন

    আমাদের চোখের রেটিনায় রয়েছে প্রায় ৪০ লাখ কোণ কোষ (Cone Cell)। তবে এ ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে ডলফিনকেই ভাগ্যবান বলা যায়। কারণ গভীর সমুদ্রের অন্ধকারে দেখার সুবিধার জন্য ডলফিনের রেটিনায় মানুষের চেয়ে ৭ হাজার গুণ বেশি রড কোষ থাকে। যাহোক, চোখের এই কোণ কোষের কারণেই আমরা বিভিন্ন বর্ণ বা রঙ আলাদা করে দেখতে পারি। কারণ, এ কোণ কোষের মধ্যে বিশেষ ধরনের এক রঞ্জক পদার্থ থাকে। কোনো কারণে চোখের কোণ কোষের পরিমাণ কম হলে স্বাভাবিকভাবেই বিশেষ ধরনের ওই রঞ্জক পদার্থও প্রয়োজনের তুলনায় কমে যায়। ফলে অনেকেই আংশিক বা পুরোপুরি বর্ণান্ধ হয়ে যায়।

    সংক্ষেপে দেখুন
      • 1
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 1 টি উত্তর
  • 30 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
ashad khandaker
ashad khandakerসবজান্তা
সময়ঃ 2 বছর আগেক্যাটাগরিঃ মনস্তাত্ত্বিক

মানুষ সবসময় সবজান্তা সমীপেষু সাজার চেষ্টা করে কেন?

  • 0
  • 0 টি উত্তর
  • 26 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
ashad khandaker
ashad khandakerসবজান্তা
সময়ঃ 2 বছর আগেক্যাটাগরিঃ বিজ্ঞান

মানুষের মাথায় টাক পড়ার কারণ কি?

  1. ashad khandaker
    ashad khandaker সবজান্তা
    উত্তর দিয়েছেন 2 বছর আগে

    দীঘল কালো চুল রমণীয় শোভার অলংকার হলেও ঘন চুলের আবেদন কিংবা প্রয়োজনীয়তা পুরুষদের নিকট কম নয় মোটেই। চুলের আবেদন ও প্রয়োজনীয়তা তারাও হাড়ে হাড়ে টের পান যখন মাথার ওপর দৃশ্যমান হয় আস্ত ফাঁকা ময়দান তথা আবির্ভাব হয় টাকের। ‘টেকো’ কিংবা ‘টাকলু’ উপাধি তো জোটেই, পাশাপাশি চুলবিহীন চেহারা ক্ষণে ক্ষণে ববিস্তারিত পড়ুন

    দীঘল কালো চুল রমণীয় শোভার অলংকার হলেও ঘন চুলের আবেদন কিংবা প্রয়োজনীয়তা পুরুষদের নিকট কম নয় মোটেই। চুলের আবেদন ও প্রয়োজনীয়তা তারাও হাড়ে হাড়ে টের পান যখন মাথার ওপর দৃশ্যমান হয় আস্ত ফাঁকা ময়দান তথা আবির্ভাব হয় টাকের। ‘টেকো’ কিংবা ‘টাকলু’ উপাধি তো জোটেই, পাশাপাশি চুলবিহীন চেহারা ক্ষণে ক্ষণে বয়ে আনে চাপা দীর্ঘশ্বাস। পৃথিবীর অধিকাংশ লোকেরই একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর চুল কমে যেতে থাকে। বছর পঞ্চাশের পর টাক পড়ে যায় অনেকেরই। কিন্তু এই টাকের আগমন বয়োবৃদ্ধদের মাঝেই সীমাবদ্ধ নেই। বছর ত্রিশের যুবাও টাকের প্যাঁচে ঘায়েল হয়েছে – এ নজিরও কিন্তু আজ মোটেই কম নয়।

    বস্তুত টাকঘটিত নানা দুঃখের পাশাপাশি টাকের নেপথ্যের কারণও নেহায়েত কম নয়। পৃথিবীর শতকরা প্রায় ৩০ ভাগ মানুষ ত্রিশ বছরের মধ্যে মাথায় টাক গজিয়ে বসেন। টাকের কারণ, আর কেনই বা এর ভুক্তভোগীর তালিকায় সর্বাধিক অগ্রগণ্যতা পেয়েছে পুরুষ সে গল্প নিয়েই লেখা আজকের এই টাক সমাচার।

    টাকের বিড়ম্বনা! ছবিসূত্র- (cbsnews.com)

    প্রথমেই বলে রাখি, দিনে গড়ে প্রায় ১০০টির মতো চুল পড়া স্বাভাবিক এবং এটা প্রাকৃতিক ও সাধারণ নিয়মবশতই ঘটে। তবে এর বেশি চুল পড়তে থাকাটা খুব স্বাভাবিক না। টাক পড়ে যাওয়াকে ইংরেজিতে বলা হয় ‘Pattern Baldness’, বৈজ্ঞানিকভাবে যা অ্যানড্রোজেনেটিক অ্যালোপেসিয়া (Androgenetic Alopecia), অ্যানড্রোজেনিক অ্যালোপেসিয়া (Androgenic Alopecia) ইত্যাদি নামে পরিচিত। টাক পড়ার পেছনে দুটি কারণকে দায়ী করা হয়- জীনগত (জীন হলো মানুষের ক্রোমোজমের ডিএনএ এর সেই অংশ যা প্রোটিন তৈরিতে ভূমিকা রাখে) এবং ডাইহাইড্রোটেস্টোস্টেরন নামক এক প্রকার অ্যানড্রোজেন হরমোন যা পুরুষের মধ্যে পাওয়া যায়। কারো কারো মাথার দু’পাশে কিংবা পেছনে কয়েক গোছা চুল রয়ে যায় ,আবার কারো কারো সম্পূর্ণ মাথাটাই হয়ে যায় ফাঁকা মাঠ।

    কেন পড়ে টাক?

    টাকের প্রক্রিয়া জানার আগে চুলের গোড়ার দিকে একটু আলোকপাত করা যাক। আমাদের প্রিয় চুলগুলো তৈরি হয় ‘হেয়ার ফলিকল’ নামক অংশে। এই হেয়ার ফলিকল মাথার চামড়ার নিচের একটি গহ্বর সদৃশ অংশ যেখানে চুল তৈরি হয়, সেখানে বৃদ্ধি পায় প্রায় ২ থেকে ৬ বছর, অতঃপর প্রকৃতির নিয়ম মেনে কিছুদিন বৃদ্ধি রহিত হয়ে স্থিতাবস্থায় থাকে এবং তারপর ঝরে পড়ে। এরপর সেখানে আবার নতুন চুল গজায় এবং চক্রটি পুনরায় চলতে থাকে। এভাবে চুল গজানো, বৃদ্ধি, ঝরে যাওয়া এবং আবারও গজানোর প্রক্রিয়া চলতে থাকে মানুষের জীবনে।

    মানুষের শরীরের অভ্যন্তরীণ এনজাইমসমূহের ক্রিয়ায় পুরুষের দেহের হরমোন টেস্টোস্টেরন পরিণত হয় ডাইহাইড্রোটেস্টোস্টেরনে। চর্মবিশেষজ্ঞ ও গবেষক কাটো মর্কের মতে, “এই ধরণের এনজাইমগুলো একজনের শরীরে কী পরিমাণে বিদ্যমান তার কারণ বংশগত। তবে এটি পিতার নাকি মাতার জীন কিংবা উভয়েই নির্ধারণ করে কিনা তা এখনও অজানা।” ডাইহাইড্রোটেস্টোস্টেরন এমন একটি হরমোন যা চুলের বৃদ্ধির স্বাভাবিক চক্রকে ব্যাহত ও ধীর করে এবং চুলগুলোকে খাটো ও পাতলা করে দেয়। চুলগুলোকে কৃশকায় বানানোর পাশাপাশি ঝরে যাওয়া চুলকে নতুন চুল দিয়ে প্রতিস্থাপন প্রক্রিয়াকেও ব্যাহত করে এই হরমোনটি।

    টাক পড়ার নানা ধাপ। ছবিসূত্র- independent.co.uk

    বিজ্ঞানীরা মনে করেন হরমোনটি তৈরিকারী এনজাইমগুলো এশিয়ান পুরুষে কম তৈরি হয় বিধায় তাদের চুল পড়ার হারও ককেশিয়ান পুরুষদের থেকে কম। এছাড়াও টাক পড়ে যাওয়া অনেকাংশে নির্ভর করে মাথার ত্বকে কতগুলি রিসেপ্টর আছে তার ওপর। এই রিসেপ্টর যত বেশি হবে চুলও তত দ্রুত পড়বে। এমনকি পর্যাপ্ত পরিমানে ডাইহাইড্রোটেস্টোস্টেরন এবং এটি তৈরিকারী এনজাইম থাকা সত্ত্বেও এগুলোর গ্রহীতা রিসেপ্টরের অপ্রতুলতা থাকলে মাথায় টাক পড়বে না!  

    চুল পড়ার প্রক্রিয়া শুরু হয় হেয়ার ফলিকলগুলোর ক্রমসংকোচনের মাধ্যমে। এই কুঁচকে যাবার দরুন ফলিকলগুলো স্বাভাবিক অবস্থার চেয়ে অনেক ছোট হয়ে যায়। ফলে এখান থেকে গজানো চুলগুলোও হয় তুলনামূলকভাবে কৃশকায়। স্বাভাবিক চুলের চেয়ে তাড়াতাড়ি ঝরেও পড়ে এ চুলগুলো। এরূপে ধীরে ধীরে ফলিকলগুলো এতই সংকুচিত হয় যে, তাতে চুলের কিয়দংশ গজায় ঠিকই কিন্তু তা আর মাথার ত্বক অবধি আসে না। ফলাফল মাথার উপরিভাগে সূচনা হয় চুলহীনতার তথা টাকের।

    যদিও বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন যে অ্যান্ড্রোজেনেটিক অ্যালোপেসিয়া জনিত টাকের পেছনে অনেকগুলো জীনের ভূমিকা রয়েছে, এখন পর্যন্ত একটি এমন জীন পাওয়া গেছে যার পরিবর্তনের সাথে টাকের সম্পর্ক বৈজ্ঞানিক গবেষণার মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এই জীনটি হলো ‘এআর’ জীন (AR) যা কিনা একপ্রকার অ্যানড্রোজেন রিসেপ্টর প্রোটিন তৈরিতে ভূমিকা রাখে। এই রিসেপ্টরগুলোই ডাইহাইড্রোটেস্টোস্টেরন এবং অন্যান্য অ্যানড্রোজেনের সাথে যুক্ত হয়ে ত্বরান্বিত করে টাক পড়া। এই এআর জীনের কোনো ধরণের পরিবর্তনই বাড়িয়ে দেয় চুল পড়া।

    টাকের ইতিবৃত্ত

    কারো টাক পড়ে মাথার উপরে পেছনভাগে, আবার কারো বা দুই চোখের পার্শ্ববর্তী অঞ্চল থেকেই হয় সূত্রপাত। কিছুক্ষে ত্রে ইংরেজি ‘এম’ হরফের ন্যায় অঞ্চল তৈরি হয় মাথায় আবার কারো ক্ষেত্রে পুরো মাথাই হয়ে যায় ফাঁকা। মূলত মাথার ত্বকের তিনটি অঞ্চলে চুল কমে যাওয়াটা বেশি লক্ষণীয়-

    ১) মাথার একদম সম্মুখভাগের চুলের সারি থেকে চুল পড়া শুরু হয় অনেকের। বলা হয় কিশোর থেকে যুবায় পরিণত হবার সময় মাত্র ৫% লোকেরই সেই কৈশোরকালীন প্রান্তীয় চুলের রেখা বজায় থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই চুল পড়ে যাবার হার মৃদু। তবে অনেকের ক্ষেত্রে দুই চোখের পার্শ্ববর্তী এলাকার চুলগুলো ঝরে যেতে থাকে এবং অনেকের ক্ষেত্রেই ইংরেজি ‘এম’ অক্ষরের ন্যায় চুলবিহীন অঞ্চল তৈরি হয়।

    মাথার সম্মুখভাগের টাক। ছবিসূত্র- independent.co.uk

    ২) মাথার পেছনের উপরিভাগে চুল কমে যায় অনেকের যা আস্তে আস্তে বিস্তৃত হতে থাকে চারিদিকে।

    মাথার পেছনের উপরিভাগে পড়া টাক। ছবিসূত্র- independent.co.uk

    ৩) মাথার মধ্য-সম্মুখভাগে চুল পাতলা হতে থাকা বিশেষত এশিয়ান পুরুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এমনকি যে সকল মহিলাদের চুল পাতলা হয়ে যায় বয়সের সাথে, তাদের মধ্যেও এই প্রবণতা লক্ষ্যণীয়।

    মাথার মধ্য ও সম্মুখভাগে চুল পাতলা হয়ে যায়। ছবিসূত্র- arochahairrestoration.com

    এই টাকজনিত চুল পড়ে যাওয়া এক হেয়ার ফলিকল থেকে অন্য হেয়ার ফলিকলে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। মধ্যবর্তী কোনো অঞ্চলই এর থেকে রেহাই পায় না। এমনভাবে ছড়িয়ে পড়ে যেন কোনো ব্যাপন প্রক্রিয়ায় কোনো রাসায়নিক বস্তু এটি ছড়িয়ে দিচ্ছে। কিন্তু টাকের পেছনে দায়ী এমন কোনো রাসায়নিক পদার্থের হদিs পাওয়া যায়নি। এমনকি টাকসংলগ্ন মাথার চুলযুক্ত এলাকা থেকে কিছু অংশ শরীরের অন্য অংশে প্রতিস্থাপন করা হলেও চুলগুলোর ক্রমশ সংকীর্ণ হয়ে যাওয়াটা চলতে থাকে, দেখলে মনে হয় যেন তারা শরীরের অন্য কোনো অংশে নয় বরং এখনও মাথায়ই রয়ে গেছে। এতে বোঝা যায় যে হেয়ার ফলিকলগুলোর ডিএনএতেই এমন কোনো পরিবর্তন হয়েছে যা এগুলোকে এরূপ আচরণে বাধ্য করছে।

    চুল কমে যাবার এ ধারার বাইরেও অন্য এক প্রকারেও চুল কমে যায় যা সচরাচর আমাদের দৃষ্টিগোচর হয় না। মাথায় যে চুলগুলো গজায় তা দেহের অন্যত্র গজানো লোমগুলো থেকে আলাদা। অসংখ্য ফলিকল একক থেকে জন্মানো এক গুচ্ছ চুল একটি নির্দিষ্ট গহ্বর থেকে মাথার উপরিভাগে বের হয়। প্রতিটি গুচ্ছে ২-৫ টি চুল থাকে। প্রতিটি ফলিকল একক থেকে একটি প্রাথমিক চুল বের হয়। জন্মের সময় শুধু এই প্রাথমিক চুলগুলো থাকে বলেই নবজাতকের চুলগুলো পাতলা এবং নমনীয় হয়। পরবর্তী দু-তিন বছরে অন্য চুলগুলোও গজিয়ে গেলে চুলের ঘনত্ব ও আয়তন বেড়ে যায়।

    যেভাবে হেয়ার ফলিকল হতে চুল গজায়। ছবিসূত্র- independent.co.uk

    অ্যান্ড্রোজেনেটিক অ্যালোপেসিয়া হলে তা পরবর্তী সময়ে গজানো চুলগুলোর উপর সর্বপ্রথম প্রভাব ফেলে। চুলগুলো ছোট হতে হতে একসময় প্রতিটি গহ্বর থেকে একটি মাত্র চুল ছাড়া অন্যান্য কোনো চুলই আর অবশিষ্ট থাকে না। এভাবে চুল পাতলা হয়ে যায়। যখন সেই একমাত্র চুলটিরও একই পরিণতি হয় তখনই টাক পড়তে শুরু করে। এক্ষেত্রে এমনও হতে পারে যে মাথার চুলের শতকরা ৫০ ভাগ পড়ে যাওয়া সত্ত্বেও টাক নাও পড়তে পারে। মেয়েদের বেণী বা খোঁপার ঘনত্ব দেখে যদিওবা চুল পড়ে যাচ্ছে আঁচ করা যায়, ছেলেদের চুল ছোট হওয়ায় এক্ষেত্রে টাক পড়ার আগ পর্যন্ত সেটি বোঝা বেশ দুষ্কর। এক্ষেত্রে রোদে পোড়া মাথার ত্বক দেখে ব্যাপারটি আঁচ করা যেতে পারে।

    আগেই বলেছি এই দু’প্রকার চুল পড়ার পেছনে জীন ও বংশগত কারণই দায়ী। বংশগতভাবে কারো টাক থাকলে তারও টাকের ভুক্তভোগী হবার ঝুঁকি বেশি। আবার পরিবেশের প্রভাবও রয়েছে কিছুটা। সদৃশ জমজদের ক্ষেত্রে দেখা যায় প্রায় একই বয়সে তাদের চুল পড়ে যায় এবং তা একই হারে ও ধাঁচে ঘটে। তবে অনেকক্ষেত্রে বিভিন্ন রোগের কারণেও টাক পড়তে পারে। যেমন পুরুষের ক্ষেত্রে করোনারি হার্ট ডিজিজ, প্রোস্টেট ক্যান্সার এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম হলে তা অ্যানড্রোজেন বাড়িয়ে দিতে পারে যা অ্যানড্রোজেনেটিক অ্যালোপেসিয়ার জন্য দায়ী।

    পুরুষই কেন হয় টেকোমাথা?

    অ্যান্ড্রোজেনেটিক অ্যালোপেসিয়ার ভুক্তভোগী শুধুই ছেলেরা এ ধারণাটি ভুল। তবে মেয়েদের ক্ষেত্রে পুরো মাথায় চুল পড়ে গেলেও একেবারে টাক পড়তে সচরাচর দেখা যায় না। ক্ষেত্রবিশেষে মাথায় চুলহীন এলাকার উদ্ভব হলেও তা অনেক বেশি বয়সের আগে দেখা যায় না। কেন ভুক্তভোগীদের মধ্যে পুরুষের অগ্রগণ্যতা বেশি? উত্তর হলো- চুল পড়ে যাবার জন্য মূলত দায়ী টেস্টোস্টেরন যা পুরুষত্ব নির্ধারণকারী হরমোন। চর্মবিজ্ঞানী কাটো মর্কের মতে, “যেহেতু পুরুষদের হরমোন টেস্টোস্টেরনের চুলের ওপর সর্বোচ্চ প্রভাব আছে, তাই মেয়েরা ঠিক পুরুষদের মতো চুল হারায় না।” তবে মেনোপজের পরে মেয়েদের শরীরের মেয়েলি হরমোন ইস্ট্রোজেন কমে যায় বিধায় মেয়েদের শরীরে আগে থেকেই থাকা টেস্টোস্টেরন আরো বেশি সক্রিয় হয়ে চুল পড়ায় প্রভাব ফেলে। তবে পুরুষের মতো নির্দিষ্ট অঞ্চলে টাক পড়ার পরিবর্তে পুরো মাথায় চুলের ঘনত্ব কমে যাবার নজির পাওয়া যায়। তবে ক্ষেত্রবিশেষে মেয়েদেরও টাক পড়তে দেখা যায়, যদিও তা অতিমাত্রায় বিরল।

    অ্যানড্রোজেনেটিক অ্যালোপেসিয়ার দরূণ মেয়েদের চুল পড়া

    “মেয়েরা যেমন মুটিয়ে যাওয়া নিয়ে উদ্বিগ্ন, ছেলেরা তেমনি চুল পড়া নিয়ে”- বলেন প্রাণীবিদ পার জ্যাকবসেন। তবে ছেলেরা সান্ত্বনার বাণী হিসেবে জেনে রাখুন, প্রাণীকুলে কেবলমাত্র আপনারাই এর ভুক্তভোগী নন, বরং অন্যান্য প্রাণীদের মধ্যেও পাওয়া যায় এর নজির। শিম্পাঞ্জি, ম্যাকাকুই (পুং ও স্ত্রীলিঙ্গ উভয়েই), পূর্ব কেনিয়ার সাভো সিংহের মধ্যেও টাকের নিদর্শন পাওয়া যায়। কিছু কিছু প্রাণীর ক্ষেত্রে চুলবিহীন পুরুষের আবেদনই স্ত্রী প্রাণীদের কাছে বেশি।

    টাক থেকে রেহাই পাবার উপায় কী?

    কোনো ফলপ্রসূ চিকিৎসা নেই যা এর নিরাময় করবে। তবে কিছু প্রচলিত পদ্ধতি আছে যেমন- ফিনাস্টেরাইডের মতো ঔষধ সেবন, মিনোক্সিডিল লোশনের ব্যবহার ইত্যাদি। তবে এগুলোর ব্যবহারের নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার পাশাপাশি নানা বিরূপ প্রভাব ও ঝুঁকি রয়েছে। এগুলোর ফলাফলও খুব কার্যকরী নয় বরং ব্যবহার বন্ধে আবারও ফিরে আসবে টাক। এছাড়াও অনেকেরই পুরো মাথার চুল পড়ে যায় না, বরং মাথার পেছনভাগে কিছু চুল থেকে যায়। অনেকেই এই মাথার পেছনভাগের চুল ও ত্বক নিয়ে মাথার অন্যান্য অংশে ‘হেয়ার ট্রান্সপ্ল্যান্ট’ বা চুল প্রতিস্থাপন সার্জারির মাধ্যমে ফিরে পান নিজের চুল। টাক ঘুচিয়ে ফেলার একটি পন্থা এটি।

    চুল পড়ায় মিনোক্সিডিল লোশনের ব্যবহার। ছবিসূত্র- youtube.com

    একপ্রকার হেয়ার ট্রান্সপ্ল্যান্ট পদ্ধতি। ছবিসূত্র- quora.com

    চুল পড়ে যাওয়া এবং টাকের উদ্ভব বয়ে আনে দুশ্চিন্তা ও উদ্বিগ্নতা। এই সমস্যাটির পাকাপাকি সমাধান আজ অবধি পাওয়া না গেলেও আধুনিক বিজ্ঞান ভবিষ্যতে হয়তো খুঁজে নিয়ে আসবে এর পেছনের প্রকৃত কারণ ও সমাধান।

    সংক্ষেপে দেখুন
      • 0
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 1 টি উত্তর
  • 38 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
ashad khandaker
ashad khandakerসবজান্তা
সময়ঃ 2 বছর আগেক্যাটাগরিঃ মনস্তাত্ত্বিক

মানুষ কী করে অন্য প্রাণীর দুধ খেতে শিখলো?

  1. ashad khandaker
    ashad khandaker সবজান্তা
    উত্তর দিয়েছেন 2 বছর আগে

    বিবর্তনের প্রথম দিকে মানুষের অন্য প্রাণীর দুধ হজম করতে পারতো না। কিন্তু এখন অনেক জনগোষ্ঠীই গরু, উট, বা ছাগলের দুধ খায়। কিভাবে মানুষের শরীরে অন্য প্রাণীর দুধ হজম করার ক্ষমতা তৈরি হলো? ইদানীং বাজারে প্রাণীর দুধের নানা ‘প্রতিযোগী’ এসে গেছে। যেমন সয়া দুধ, আমন্ড বাদামের দুধ – এগুলো বেশ জনপ্রিয়ও হয়ে উবিস্তারিত পড়ুন

    বিবর্তনের প্রথম দিকে মানুষের অন্য প্রাণীর দুধ হজম করতে পারতো না। কিন্তু এখন অনেক জনগোষ্ঠীই গরু, উট, বা ছাগলের দুধ খায়। কিভাবে মানুষের শরীরে অন্য প্রাণীর দুধ হজম করার ক্ষমতা তৈরি হলো? ইদানীং বাজারে প্রাণীর দুধের নানা ‘প্রতিযোগী’ এসে গেছে। যেমন সয়া দুধ, আমন্ড বাদামের দুধ – এগুলো বেশ জনপ্রিয়ও হয়ে উঠছে। যারা ‘ভেগান’ – তাদের জন্য, অথবা যাদের দুধে এ্যালার্জি আছে – তাদের জন্য এই বিকল্পগুলো বেশ সুবিধাজনক। কিন্তু এগুলো এখনো জনপ্রিয়তার দিক থেকে প্রাণীজ দুধের কাছাকাছি আসতে পারে নি।

    বিবিসির মাইকেল মার্শাল এক রিপোর্টে লিখছেন, প্রাণীজ দুধের সাথে মানুষের সম্পর্ক হাজার হাজার বছরের পুরোনো। এর ইতিহাসও অতি বিচিত্র উত্থান-পতনে ভরা। মানুষ হয়ে অন্য প্রাণীর দুধ খাওয়াটা কি একটা ‘আজব’ ব্যাপার? দুধ খাওয়াটা মানুষের কাছে এতই স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে গেছে যে কেউ যদি বলে – এটা একটা আজব কাজ – তাহলে এ কথা যে বলবে তাকেই বরং আপনার একটা উদ্ভট লোক বলে বনে হবে। কারণ আমরা কখনো এভাবে চিন্তা করি না। একটি গরু বা অন্য কোন প্রাণীর দেহে দুধ তৈরি হয় – তার বাচ্চাদের খাওয়ানোর জন্য। কিন্তু মানুষ কি করছে? তারা গরুটার বাঁট টিপে টিপে সেই দুধ বের করে নিয়ে নিজেরা খাচ্ছে। এটা কি একটা আজব ব্যাপার নয়?

    কিন্তু এমন সংস্কৃতিও আছে, যেখানে প্রাণীর দুধ খাবার কথা অনেকেরই প্রায় অজানা। এই সেদিন, ২০০০ সালে চীনে একটা প্রচারাভিযান শুরু হয়েছিল যাতে লোকে স্বাস্থ্যগত কারণেই আরো বেশি করে দুধ এবং দুধজাত খাবার খায়। এই প্রচারাভিযানটিকে চীনের বয়স্ক লোকদের দিক থেকে গভীর সন্দেহের মোকাবিলা করতে হয়েছিল। দুধ থেকে যে পনির তৈরি হয় তা এখনও চীনের অনেক মানুষকে অসুস্থ করে ফেলতে পারে। বলা হয়, মানব প্রজাতির ইতিহাস মোটামুটি তিন লক্ষ বছরের। সে তুলনায় দুধ খাবার ইতিহাসকে প্রায় ‘নতুন’ বলা যায়। মোটামুটি ১০ হাজার বছর আগেও মানুষ দুধ প্রায় খেতোই না।

    সংক্ষেপে দেখুন
      • 0
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 1 টি উত্তর
  • 47 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
ashad khandaker
ashad khandakerসবজান্তা
সময়ঃ 2 বছর আগেক্যাটাগরিঃ স্বাস্থ্য

মানুষের শরীরে কতগুলো মাংসপেশী আছে ?

  1. rana
    rana পণ্ডিত
    উত্তর দিয়েছেন 2 বছর আগে

    মানুষের শরীরে প্রায় ৬২০টি মাংসপেশী রয়েছে যা আমাদের শরীর চলাচলের জন্য ব্যবহার করে।

    মানুষের শরীরে প্রায় ৬২০টি মাংসপেশী রয়েছে যা আমাদের শরীর চলাচলের জন্য ব্যবহার করে।

    সংক্ষেপে দেখুন
      • 0
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 1 টি উত্তর
  • 26 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
Khandaker Ashaduzzaman
Khandaker Ashaduzzamanসবজান্তা
সময়ঃ 3 বছর আগেক্যাটাগরিঃ সাধারণ প্রশ্ন

একজন শিক্ষিত এবং একজন মূর্খ মানুষের মধ্যে পার্থক্য কী?

  • 0
  • 0 টি উত্তর
  • 15 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
Khandaker Ashaduzzaman
Khandaker Ashaduzzamanসবজান্তা
সময়ঃ 3 বছর আগেক্যাটাগরিঃ সাধারণ প্রশ্ন

চিকন বুদ্ধির মানুষ আর বুদ্ধিমান মানুষের মধ্যে পার্থক্য কী?

  • 0
  • 0 টি উত্তর
  • 8 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
Khandaker Ashaduzzaman
Khandaker Ashaduzzamanসবজান্তা
সময়ঃ 3 বছর আগেক্যাটাগরিঃ বিজ্ঞান

মানুষের শরীরে বুড়ো আঙুলের কার্যকারিতা কী? কারও হাতে বা পায়ে বুড়ো আঙুল না থাকলে তার কী কী অসুবিধা হতো?

  • 0
  • 0 টি উত্তর
  • 8 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
Khandaker Ashaduzzaman
Khandaker Ashaduzzamanসবজান্তা
সময়ঃ 3 বছর আগেক্যাটাগরিঃ বিজ্ঞান

মানুষ মরে গেলে পচে যায় আর বাঁচলে বদলায় কেন?

  • 0
  • 0 টি উত্তর
  • 8 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
Khandaker Ashaduzzaman
Khandaker Ashaduzzamanসবজান্তা
সময়ঃ 3 বছর আগেক্যাটাগরিঃ বিজ্ঞান

মানুষ বামন হয় কেন?

  • 0
  • 0 টি উত্তর
  • 6 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
Khandaker Ashaduzzaman
Khandaker Ashaduzzamanসবজান্তা
সময়ঃ 3 বছর আগেক্যাটাগরিঃ সাধারণ প্রশ্ন

বংশগত সম্পর্ক বিহীন একই ধরণের চেহারার দুজন মানুষকে কি বলা হয় ?

  1. shanto
    shanto ভিআইপি
    উত্তর দিয়েছেন 3 বছর আগে

    বংশগত সম্পর্ক বিহীন একই ধরনের চেহারার দুজন মানুষকে বলা হয় ডোপোগেঙ্গা।

    বংশগত সম্পর্ক বিহীন একই ধরনের চেহারার দুজন মানুষকে বলা হয় ডোপোগেঙ্গা।

    সংক্ষেপে দেখুন
      • 1
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 1 টি উত্তর
  • 39 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন

Sidebar

লগ ইন করুন
  • জনপ্রিয়
  • উত্তর
  • Mithun

    নির্মাণকাজে মরুভূমির বালু কেন ব্যবহার করা হয়না?

    • 12 টি উত্তর
  • Hina Khan

    Is Telegram MOD APK safe to use? What are the ...

    • 9 টি উত্তর
  • shanto

    ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন আবেদন, লাইসেন্সের অনলাইন কপি ডাউনলোড, লাইসেন্স হয়েছে ...

    • 8 টি উত্তর
  • Admin

    নতুন ক্যাটাগরি "SEO" যুক্ত হলো আড্ডাবাজে!

    • 7 টি উত্তর
  • Mahmudul

    একটি ঘোর লাগানো ছবি দেখাতে পারবেন কি?

    • 6 টি উত্তর
  • akbar
    akbar একটি উত্তর দিয়েছেন পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য পুলিশি তদন্ত প্রতিবেদন এখন আর লাগেনা। নভেম্বর 7, 2025, সময়ঃ 12:40 অপরাহ্ন
  • biplob
    biplob একটি উত্তর দিয়েছেন সব ভূমিকম্পের পর সুনামি হয় না। সুনামি ঘটতে হলে কিছু… নভেম্বর 7, 2025, সময়ঃ 4:27 পূর্বাহ্ন
  • biplob
    biplob একটি উত্তর দিয়েছেন ভিটামিন B12 শরীরের জন্য উপকারি নাকি অপকারী ভিটামিন B12 শরীরের… নভেম্বর 7, 2025, সময়ঃ 4:18 পূর্বাহ্ন
  • shanto
    shanto একটি উত্তর দিয়েছেন ইন্টারনেট কোনো এক ব্যক্তি বা কোম্পানির মালিকানাধীন নয়। এটি হল… নভেম্বর 5, 2025, সময়ঃ 1:05 পূর্বাহ্ন
  • নুসরাত জাহান
    নুসরাত জাহান একটি উত্তর দিয়েছেন "বারেবারে বিধ্বস্ত হয়"—এই কথাটি পুরোপুরি সঠিক না হলেও, বোয়িংয়ের ৭৩৭… নভেম্বর 2, 2025, সময়ঃ 9:57 পূর্বাহ্ন

জনপ্রিয় গ্রুপ

  • মুভি ম্যানিয়া 🤘 Movie Mania

    মুভি ম্যানিয়া 🤘 Movie Mania

    • 4 ইউজার
    • 1 পোস্ট
    • 92 বার প্রদর্শিত
  • Earn Money

    • 3 ইউজার
    • 0 পোস্ট
    • 136 বার প্রদর্শিত
  • Knowledge World

    Knowledge World

    • 3 ইউজার
    • 2 পোস্ট
    • 104 বার প্রদর্শিত
  • CT Game Review

    CT Game Review

    • 3 ইউজার
    • 1 পোস্ট
    • 849 বার প্রদর্শিত
  • Crazy Time Fun

    Crazy Time Fun

    • 2 ইউজার
    • 0 পোস্ট
    • 58 বার প্রদর্শিত

চলতি মাসের সেরা ইউজার

ashad khandaker

ashad khandaker

  • 2,379 প্রশ্ন
  • 71 পয়েন্ট
সবজান্তা
akbar

akbar

  • 2 প্রশ্ন
  • 4 পয়েন্ট
নতুন
biplob

biplob

  • 24 প্রশ্ন
  • 2 পয়েন্ট
নতুন
Dr. Elizabeth Blackburn

Dr. Elizabeth Blackburn

  • 3 প্রশ্ন
  • 2 পয়েন্ট
নতুন
Best Friend

Best Friend

  • 0 প্রশ্ন
  • 1 পয়েন্ট
নতুন
লগ ইন করুন

Explore

  • হোমপেজ
  • জরুরী প্রশ্ন
  • প্রশ্ন
    • নতুন প্রশ্ন
    • জনপ্রিয় প্রশ্ন
    • সর্বাধিক উত্তরিত
    • অবশ্যই পড়ুন
  • ব্লগ পড়ুন
  • গ্রুপ
  • কমিউনিটি
  • জরিপ
  • ব্যাজ
  • ইউজার
  • বিভাগ
  • সাহায্য
  • টাকা উত্তোলন করুন
  • আড্ডাবাজ অ্যাপ

Footer

AddaBuzz.net

আড্ডাবাজ একটি সামাজিক প্রশ্নোত্তর ইঞ্জিন। যেখানে প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে একে অপরের জ্ঞান আদান-প্রদান হয়। প্রশ্ন করুন, উত্তর দিন, জ্ঞান ভাগাভাগি করুন।

Adv 234x60

aalan

আমাদের সম্পর্কিত

  • আমাদের টিম
  • আমাদের লক্ষ্য

লিগ্যাল স্টাফ

  • Privacy Policy
  • Terms and Conditions
  • Data Deletion Instructions

সাহায্য

  • Knowledge Base
  • Contact us

আমাদের ফলো করুন

© 2025 AddaBuzz. All Rights Reserved
With Love by AddaBuzz.net