আমাদের চোখের রেটিনায় রয়েছে প্রায় ৪০ লাখ কোণ কোষ (Cone Cell)। তবে এ ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে ডলফিনকেই ভাগ্যবান বলা যায়। কারণ গভীর সমুদ্রের অন্ধকারে দেখার সুবিধার জন্য ডলফিনের রেটিনায় মানুষের চেয়ে ৭ হাজার গুণ বেশি রড কোষ থাকে। যাহোক, চোখের এই কোণ কোষের কারণেই আমরা বিভিন্ন বর্ণ বা রঙ আলাদা করে দেখতে পারি।বিস্তারিত পড়ুন
আমাদের চোখের রেটিনায় রয়েছে প্রায় ৪০ লাখ কোণ কোষ (Cone Cell)। তবে এ ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে ডলফিনকেই ভাগ্যবান বলা যায়। কারণ গভীর সমুদ্রের অন্ধকারে দেখার সুবিধার জন্য ডলফিনের রেটিনায় মানুষের চেয়ে ৭ হাজার গুণ বেশি রড কোষ থাকে। যাহোক, চোখের এই কোণ কোষের কারণেই আমরা বিভিন্ন বর্ণ বা রঙ আলাদা করে দেখতে পারি। কারণ, এ কোণ কোষের মধ্যে বিশেষ ধরনের এক রঞ্জক পদার্থ থাকে। কোনো কারণে চোখের কোণ কোষের পরিমাণ কম হলে স্বাভাবিকভাবেই বিশেষ ধরনের ওই রঞ্জক পদার্থও প্রয়োজনের তুলনায় কমে যায়। ফলে অনেকেই আংশিক বা পুরোপুরি বর্ণান্ধ হয়ে যায়।
সংক্ষেপে দেখুন
মানুষ মিথ্যা বলতে পারেন এবং এর পিছনে কিছু কারণ থাকতে পারে: 1. সত্যকে মাস্ক করার চেষ্টা:কিছু মানুষ মিথ্যা বলে সত্যকে মাস্ক করার জন্য চেষ্টা করেন। এর মাধ্যমে তারা নিজেদের ভুল থেকে রক্ষা করতে চান বা অন্যের মন্দ প্রভাব থেকে রক্ষা করতে চান। 2. নিজের ভোগস্বভাব: কিছু মানুষ মিথ্যা বলতে পারেন তাদের নিজের লাভবিস্তারিত পড়ুন
মানুষ মিথ্যা বলতে পারেন এবং এর পিছনে কিছু কারণ থাকতে পারে:
1. সত্যকে মাস্ক করার চেষ্টা:কিছু মানুষ মিথ্যা বলে সত্যকে মাস্ক করার জন্য চেষ্টা করেন। এর মাধ্যমে তারা নিজেদের ভুল থেকে রক্ষা করতে চান বা অন্যের মন্দ প্রভাব থেকে রক্ষা করতে চান।
2. নিজের ভোগস্বভাব: কিছু মানুষ মিথ্যা বলতে পারেন তাদের নিজের লাভের জন্য বা নিজের স্বার্থের কারণে। এর মাধ্যমে তারা অন্যদের বিরুদ্ধে এক্সপ্লোইটেশন বা প্রতারণা করতে চান।
3. অস্থিরতা এবং ভয়: কিছু মানুষ মিথ্যা বলে তাদের পরিস্থিতি অস্থির বা ভয়ানক হলে। মিথ্যা বলতে তারা অন্যের মনোযোগ বা প্রেসার থেকে মুক্তি পান বা পরিস্থিতির জন্য সহনশীল হন।
4. নিজের ভুল থেকে রক্ষা: কিছু মানুষ মিথ্যা বলে তাদের নিজের ভুল বা অপরাধ থেকে রক্ষা করতে চান। এর মাধ্যমে তারা নিজের মর্যাদা বা সামাজিক পরিচয়ের মন্দস্থান থেকে রক্ষা পান।
এই পরিস্থিতিতে মিথ্যা বলার পেছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে, তবে সত্যিকারের ব্যক্তিত্ব ও ভাল সম্পর্ক গড়ে তুলতে সত্য বলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সংক্ষেপে দেখুন