হোমপেজ/রমজান মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৪
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
সমগ্র বাংলাদেশে ২০২৪ সালের রমজান মাসের সময়সূচি, ক্যালেন্ডার (ঢাকা ও ঢাকার বাইরের জেলা) Ramadan Calendar 2024 সকল জেলার ইফতার ও সাহরির সময় সূচি ২০২৪, Ramadan Calendar 2024 PDF and JPG Free Download. ২০২৪ সালে, ১১ মার্চ সোমবার সন্ধ্যায় তারাবির নামাজ পড়তে হবে। মঙলবার ১২ মার্চ রোজা রাখার প্রথম দিন।বিস্তারিত পড়ুন
সমগ্র বাংলাদেশে ২০২৪ সালের রমজান মাসের সময়সূচি, ক্যালেন্ডার (ঢাকা ও ঢাকার বাইরের জেলা) Ramadan Calendar 2024
সকল জেলার ইফতার ও সাহরির সময় সূচি ২০২৪, Ramadan Calendar 2024 PDF and JPG Free Download.
২০২৪ সালে, ১১ মার্চ সোমবার সন্ধ্যায় তারাবির নামাজ পড়তে হবে। মঙলবার ১২ মার্চ রোজা রাখার প্রথম দিন।
সোমবার ০৭ এপ্রিল লায়লাতুল কদরের রাত।
বুধবার ১০ এপ্রিল, ২০২৪ শেষ রোজা।
১১ এপ্রিল, বৃহস্পতিবার ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হবে।
*** বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক ঘোষিত ২০২৪ সালের রমজানের সময়সূচি অনুযায়ী প্রথম রোজা ১২ মার্চ। সেক্ষেত্রে ১১ মার্চ সন্ধ্যায় পড়তে হবে তারাবিহ। শেষ রাতে সাহরি খেতে হবে। সাহরির শেষ সময় ভোর ৪:৫১ মিনিট আর ইফতার হবে ৬:১০ মিনিটে।
সকল জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৪
বাংলাদেশের রাজধানী যেহেতু ঢাকা, তাই ঢাকার সাথে তাল মিলিয়ে আমরা বিভিন্ন জেলা শহর এবং বিভাগীয় শহরের মানুষ জন সেহরি এবং ইফতার করে থাকি। পৃথিবীর আহ্নিক গতির ফলে পৃথিবীর স্থানগুলোর মধ্যে সময়ের পার্থক্য দেখা যায়। স্থানভেদে এই পার্থক্য অনেক বেশি থেকে কম সময়ের ব্যবধানে হয়ে থাকে।
তাই সেহরি এবং ইফতার এক এক স্থানে এক এক সময়ে হয়ে থাকে। নির্দিষ্ট সময়ে যেহেতু সেহরি এবং ইফতার করতে হয় তাই সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী মেনে চলা একান্ত জরুরী।
উপরে আমরা ঢাকার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি দিয়েছি এবং নিচে বিভিন্ন জেলার সময়ের পার্থক্য দিলাম, আপনারা ঢাকার সময়ের সাথে আপনাদের নিকটবর্তী এলাকার সময়ের সাথে কমিয়ে বা বাড়িয়ে নিবেন।
রোজার নিয়ত ও সাহরি এবং ইফতারের দোয়া
রোজা পালনে সাহরি ও ইফতারের যেমন গুরুত্ব রয়েছে তেমনি রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়ার রয়েছে যথেষ্ট গুরুত্ব। সাহরি খাওয়ার পর রোজা নিয়ত করা জরুরি।
রোজার নিয়ত
نَوَيْتُ اَنْ اُصُوْمَ غَدًا مِّنْ شَهْرِ رَمْضَانَ الْمُبَارَكِ فَرْضَا لَكَ يَا اللهُ فَتَقَبَّل مِنِّى اِنَّكَ اَنْتَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْم
আরবি নিয়তঃ নাওয়াইতু আন আছুম্মা গাদাম মিন শাহরি রমাজানাল মুবারাকি ফারদাল্লাকা, ইয়া আল্লাহু ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নিকা আনতাস সামিউল আলিম।
বাংলায় নিয়তঃ হে আল্লাহ! আমি আগামীকাল পবিত্র রমজানের তোমার পক্ষ থেকে নির্ধারিত ফরজ রোজা রাখার ইচ্ছা পোষণ (নিয়্যত) করলাম। অতএব তুমি আমার পক্ষ থেকে (আমার রোযা তথা পানাহার থেকে বিরত থাকাকে) কবুল কর, নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞানী।
ইফতারের আগ মুহূর্তে বেশি বেশি ইসতেগফার পড়া
আসতাগফিরুল্লাহাল আজিম, আল্লাজি লা ইলাহা ইল্লাহু আল-হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুম, ওয়া আতুবু ইলাইহি লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আজিম।
ইফতারের দোয়া
اَللَّهُمَّ لَكَ صُمْتُ وَ عَلَى رِزْقِكَ وَ اَفْطَرْتُ بِرَحْمَتِكَ يَا اَرْحَمَ الرَّاحِيْمِيْن
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া আলা রিযক্বিকা ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমিন।
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি তোমারই সন্তুষ্টির জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমারই দেয়া রিযিক্বের মাধ্যমে ইফতার করছি।
রোজার গুরুত্ব
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِينَ مِنْ قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ
‘হে ঈমানদারগণ! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের ওপর ফরজ করা হয়েছিল; যেন তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।’ – সুরা বাকারা, আয়াত: ১৮৩
রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের প্রত্যাশায় রমজানে রোজা পালন করবে, তার অতীতের গুনাহগুলো ক্ষমা করে দেওয়া হয়।’ – সহিহ বুখারি, হাদিস: ৩৮
আল্লাহ তাআলা সকল মুসলিম উম্মাহকে সঠিক নিয়মে রোজা রাখার তাওফিক দান করুন। আমিন।
সংক্ষেপে দেখুন