হোমপেজ/লোম
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
শুধু ভয় না, স্নান করার সময়, শীত লাগলে, কান্না করলেও আমাদের শরীরের লোম খাড়া হয়ে যায়। ত্বকের ক্ষুদ্র মাংসপেশির সংকোচন প্রতিটি চুলকে সংযুক্ত করে। প্রতিটি সংকুচিত মাংসপেশি ত্বকের উপরিভাগে একটি অগভীর নিম্নচাপ সৃষ্টি করে; যার ফলে ওই অঞ্চল উদ্দীপ্ত হয়। মাংসপেশির এই সংকোচনের ফলেই ঠাণ্ডা লাগলে লোম খাড়া হয়ে যবিস্তারিত পড়ুন
শুধু ভয় না, স্নান করার সময়, শীত লাগলে, কান্না করলেও আমাদের শরীরের লোম খাড়া হয়ে যায়।
ত্বকের ক্ষুদ্র মাংসপেশির সংকোচন প্রতিটি চুলকে সংযুক্ত করে। প্রতিটি সংকুচিত মাংসপেশি ত্বকের উপরিভাগে একটি অগভীর নিম্নচাপ সৃষ্টি করে; যার ফলে ওই অঞ্চল উদ্দীপ্ত হয়। মাংসপেশির এই সংকোচনের ফলেই ঠাণ্ডা লাগলে লোম খাড়া হয়ে যায়।
লোম খাড়া যাওয়ার এই ঘটনাটিকে চলতি ভাষায় বলে গুজবাম্প। মেডিক্যাল ভাষায় বলা হয় কিউটিস আনসেরিনা (cutis anserina)।
প্রতিটি রোমকূপের (hair follicle) গোড়ায় একটি ছোট্ট মাংসপেশি জুড়ে আছে, যার নাম অ্যারেকটর পাইলি (arrector pili)। নিম্নশ্রেণীর প্রাণী যেমন- কুকুর বা বেড়াল, যাদের গায়ে লোম আছে, দেখবেন খুব ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় বা ভয় পেলে রোঁয়া ফোলায়। রোঁয়া ফোলালে ওদেরকে আরো বড় দেখায়, শত্রু ভয় পেয়ে পালিয়ে যায়, এবং ঐ লোমের মধ্যে গরম হাওয়া আটকে ওরা শরীর গরম করে নেয়। ওরা ইচ্ছেমতো এই অ্যারেকটর পেশিটিকে চালাতে পারে, এই পেশিটি কন্ট্রাক্ট করলে লোম খাড়া হয়ে ওঠে।
মানুষদের অ্যারেকটর নিজেদের ইচ্ছাধীন না, তবে ঠাণ্ডা লাগলে বা ফাইট অর ফ্লাইট রেসপন্স চালু হলে (এড্রেনালীন রেসপন্স) নিজের থেকেই এই পেশী কুঁচকে যায়। এটি চালনা করে আমাদের সিম্প্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেম।
এটিকে বলা হয় ভেসটিজিয়াল রিফ্লেক্স (vestigial reflex), অর্থাৎ এমন রিফ্লেক্স যা নিম্নশ্রেণীর প্রাণীদের কাজে আসে, কিন্তু আমাদের মতো উচ্চস্তরের প্রাণীদের কাজে আসেনা।
সংক্ষেপে দেখুন