শুরু থেকেই শিশুদের বা ছোট বাচ্চাদের কিছু বিষয়ে সচেতন করা জরুরী। আমরা নিজেদের অজান্তেই দৈনন্দিন কিছু কাজ করি যেগুলো অপরাধের পর্যায়ে পড়ে। আর আমাদের বাচ্চারা সেগুলো দেখে বড় হয় এবং ভেবে নেয় এগুলোই ঠিক। তাই তাদের কোনটা ঠিক আর কোনটা অন্যায় তা শিশুকাল থেকেই শিক্ষা দেয়া প্রয়োজন। ওয়েব থেকে পাওয়া তেমনই কিছু শবিস্তারিত পড়ুন
শুরু থেকেই শিশুদের বা ছোট বাচ্চাদের কিছু বিষয়ে সচেতন করা জরুরী। আমরা নিজেদের অজান্তেই দৈনন্দিন কিছু কাজ করি যেগুলো অপরাধের পর্যায়ে পড়ে। আর আমাদের বাচ্চারা সেগুলো দেখে বড় হয় এবং ভেবে নেয় এগুলোই ঠিক। তাই তাদের কোনটা ঠিক আর কোনটা অন্যায় তা শিশুকাল থেকেই শিক্ষা দেয়া প্রয়োজন। ওয়েব থেকে পাওয়া তেমনই কিছু শিক্ষা নিচে তুলে ধরলাম।
সূত্রঃ ইন্টার্নেট
সংক্ষেপে দেখুন
প্রতীকী ছবি শিশুদের ক্যান্সার অনেক ধরনের হতে পারে। যেমন ব্লাড ক্যন্সার, হাড়ে ক্যান্সার ( অষ্ট সারকোমা), ব্রেন ক্যান্সার, মাংস পেশির ক্যান্সার (একুইডাপ্টেমা সারকোমা) বাচ্চার কিডনিতে ক্যান্সার, চোখে ক্যান্সার, জনন কোষের ক্যান্সার। এখানে আবার মেয়ে বাচ্চা ও ছেলে বাচ্চাদের আলাদা আলাদা নাম আছে। তাছাড়াবিস্তারিত পড়ুন
প্রতীকী ছবি
শিশুদের ক্যান্সার অনেক ধরনের হতে পারে। যেমন ব্লাড ক্যন্সার, হাড়ে ক্যান্সার ( অষ্ট সারকোমা), ব্রেন ক্যান্সার, মাংস পেশির ক্যান্সার (একুইডাপ্টেমা সারকোমা) বাচ্চার কিডনিতে ক্যান্সার, চোখে ক্যান্সার, জনন কোষের ক্যান্সার। এখানে আবার মেয়ে বাচ্চা ও ছেলে বাচ্চাদের আলাদা আলাদা নাম আছে। তাছাড়া আরো অনেক ধরনের ক্যান্সার যা অল্প পরিমাণে হয়। যেমন লিম্প নুডের ক্যান্সার বা লিম্পুমা-এটা কমন একটা ক্যান্সার।
কী কারণে শিশুদের ক্যান্সার হয়?
ক্যান্সারের সঠিক কারণ আসলে জানা যায় না। বেশিরভাগ ক্যন্সার অজানা। তবে কিছু কিছু পরিমাণে ডিসঅর্ডারের কারণে ক্যান্সার হতে পারে। তাছাড়া কিছু ডাই আছে, কিছু ড্রাকস আছে, রেডিয়েশন আছে এই ধরনের কারণেও ক্যান্সার হতে পারে।
ক্যান্সারের লক্ষ্মণগুলো কী কী?
একেক ক্যান্সারের একেক ধরনের লক্ষণ হতে পারে।
আমাদের বাচ্চাদের স্বাধারণত ব্লাড ক্যান্সারটা কমন। ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ হলো- এ ধরনের ক্যান্সারে আসলে বাচ্চাদের জ্বর হয়। সাধারণ জ্বরটা অন্যান্য রোগের মত ওষুধ খেলে কমে যায় তবে এই ক্যান্সারটা ওষুধে কমে না। তারপরে বাচ্চাদের খাওয়া কমে যাবে, শরীর সাদা হয়ে যাবে এবং শরীরের বিভিন্ন স্থান থেকে রক্তক্ষরণ হতে পারে। তাছাড়া বিভিন্ন গ্ল্যান্ড বা গ্রন্থি ফুলেও যেতে পারে। এসবই আসলে ব্লাড ক্যান্সারের প্রধান কারণ।
এছাড়া অন্যান্য ক্যান্সারের ক্ষেত্রে যে ক্যান্সার হয় সে ধরনের কারণ নিয়ে আসে। আবার চোখের ক্যান্সারের ক্ষেত্রে শিশুর জন্মের পরপরই এই ক্যান্সার দেখা যায় অথবা জন্মের ২ মাস পর দেখা যেতে পারে। এখানে বাচ্চাদের চোখ অন্ধকারে জ্বলতে থাকে। তখন মায়েরা হয়তো চিন্তা পড়ে যায় যে, কেন বাচ্চাদের চোখ জ্বলতে থাকে! আর একেই বলে ক্যাফ সাইড রিপ্লেক্স।
এই ধরনের ক্যাফ সাইড রিপ্লেক্সর কারণে বাচ্চাদের চোখ অন্ধকারে জ্বলতে থাকলে অবশ্যই চোখের ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।। তাছাড়া এমনও হয় শরীরের কোন না কোন অংশ ফুলে যায়। সেই ফোলাটা কোনো আঘাতজনিত কারণে বা কোন এক্সিডেন্টের কারণে আবার অথবা কোনো ব্যাথার কারণেও হয়নি। এমন হলে এটা একটা ক্যান্সারের লক্ষ্মণ হিসেবে ধরা হবে। এসবই আসলে ক্যান্সারের লক্ষ্মণ।
তাছাড়া স্বাধারণত ক্যান্সারের লক্ষ্মণ হলো- শরীর সাদা হয়ে যাওয়া। যাকে এনিমিয়া বলা হয়। তাছাড়া শরীর শুকিয়ে যাওয়া, ওজন কমে যাওয়াও ক্যান্সারের লক্ষ্মণ এবং এটাকে আমরা এনোরেকশিয়া বলে থাকি। অ্যানোরেক্সিয়া হচ্ছে, একেবারে না খাওয়া বা খাওয়া কমে যাওয়া। এসব যেকোনো কারণে যদি বাচ্চাদের এইরকম সমস্যা হয় সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত।