হোমপেজ/হার্নিয়া রোগের লক্ষণ
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
হার্নিয়া এবং এর চিকিৎসা সম্পর্কে অনেকের ভ্রান্ত ধারণা আছে। অনেকেই মনে করেন হার্নিয়ার চিকিৎসা শুধুই সার্জারি ধারণাটি পুরোপুরি সঠিক নয়। হার্নিয়া : আমাদের পেটের অভ্যন্তরে রয়েছে বিভিন্ন অঙ্গ (Organ)। এবার সেই অঙ্গের কোনও অংশ পেটের কোনও পেশি বা কোষকলার দেওয়াল ঠেলে বেরিয়ে এলে বলা হয় হার্নিয়া। এক্ষেত্রে বেবিস্তারিত পড়ুন
হার্নিয়া এবং এর চিকিৎসা সম্পর্কে অনেকের ভ্রান্ত ধারণা আছে। অনেকেই মনে করেন
হার্নিয়ার চিকিৎসা শুধুই সার্জারি
ধারণাটি পুরোপুরি সঠিক নয়।
হার্নিয়া : আমাদের পেটের অভ্যন্তরে রয়েছে বিভিন্ন অঙ্গ (Organ)। এবার সেই অঙ্গের কোনও অংশ পেটের কোনও পেশি বা কোষকলার দেওয়াল ঠেলে বেরিয়ে এলে বলা হয় হার্নিয়া। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময়ই অ্যাবডোমিনাল (Abdominal) ওয়াল ভেদ করেই এই ঘটনা ঘটে। তাই মূলত এই সমস্যা হল পেটের। ফলত এই সমস্যাকে পেটের বা অন্ত্রের রোগ হিসাবেও দেখেন অনেকে।
এক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের হার্নিয়া হতে পারে-
১. ফিমোরাল হার্নিয়া
২. হায়াটাল হার্নিয়া
৩. আমব্লায়াকাল হার্নিয়া
৪. ইঙ্গুয়াল হার্নিয়া
হার্নিয়ার লক্ষণ
হার্নিয়া খুবই সমস্যার একটা রোগ। এই অসুখ হলে প্রচণ্ড ব্যথা (Pain) হয়। এমনকী মানুষ এই ব্যথার কারণে শয্যাশায়ী পর্যন্ত হয়ে পড়েন। এক্ষেত্রে এই রোগের চিকিৎসায় অত্যন্ত দ্রুত চিকিৎসার প্রয়োজন। নইলে রোগ এত দ্রুত বেড়ে যায় যে পরবর্তী সময়ে ব্যথা সহ্য করা যায় না।
১. পেটের কোনও অংশ ফুলে গিয়েছে
২. পেটের কোনও অংশে ব্যাথা হচ্ছে প্রবল
৩. কাশতে গেলে ব্যাথা বাড়ছে
৪. পেটের ওই অংশটা জ্বলছে
জীবনযাত্রার নানা সমস্যা থেকে শুরু করে ডায়েট, ধূমপান ইত্যাদি কারণ থেকে দেখা দিতে পারে পারে এই সমস্যা।
হার্নিয়া কেন হয়
বিভিন্ন কারণে হার্নিয়া হতে পারে। নিচে কিছু কারণ উল্লেখ করা হলো।
১. ওবেসিটি
২. প্রেগন্যান্সি
৩. পেটের পেশিতে বেশি চাপ পড়া
৪. খুব কাশি
৫. বেশি ওজন তোলা
৬. নিয়মিত কোষ্ঠকাঠিন্য
৭. ধূমপান, খারাপ খাওয়াদাওয়া, অন্যান্য তামাকজাত পদার্থ খাওয়াদাওয়া ইত্যাদি
হার্নিয়ার চিকিৎসা
হার্নিয়ার সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নেওয়াই উচিত। কারণ এই সমস্যা নিজের থেকে দূর হবে না। এক্ষেত্রে ল্যাপেরোস্কোপিক সার্জারির মাধমেই করা যেতে পারে সমস্যার সমাধান। আর ল্যাপেরোস্কোপিক সার্জারি এখন খুব আধুনিক হয়ে গিয়েছে। রোগী এক থেকে দুই দিনের মধ্যেই ছাড়া পেয়ে যান বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই। তাই আর চিন্তা নেই। তবে অনেকের করতে পারে ওপেন সার্জারি। কিন্তু সেখানেও ভয়ের তেমন ব্যাপার নেই।
সংক্ষেপে দেখুন