হাইব্রিড কার এবং সাধারণ কারের মধ্যে পার্থক্য কি?
শেয়ার করুন
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
হাইব্রিড কার এবং সাধারণ কারের মধ্যে মূল পার্থক্য হলো হাইব্রিড কারের ক্ষেত্রে একটি বা একাধিক বৈদ্যুতিন ব্যাটারি ব্যবহার করা হয় যাতে গাড়ি চালানো যেতে পারে সম্পূর্ণভাবে বৈদ্যুতিন চালযোগ্য মোডে এবং যেটি শক্তি বা ইংধনের জন্য ইংধনের অবস্থা বা বেনজিনের মত স্থায়ী ইংধনে চলতে পারে।
এই পার্থক্যের কারণে হাইব্রিড কারের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফায়দা থাকে:
সাধারণ কার, অন্যত্র প্রাথমিকভাবে ইংধন ব্যবহার করে যায় এবং বৈদ্যুতিন ব্যাটারি ব্যবহার না করে, যেহেতু ইংধনের জন্য একাধিক বিকল্প উপলব্ধ থাকে। হাইব্রিড কার পরিবারের সদস্যদের এই দুটি পার্থক্যের সমন্বয় প্রদান করতে পারে এবং পর্যাপ্ত চালনার দূরত্বে সামগ্রিক .
নন হাইব্রিড বা রেগুলার গাড়ি
একটি নন হাইব্রিড গাড়িতে শুধুমাত্র একটি ফুয়েল চালিত ইঞ্জিন থাকে, যার শক্তি ইঞ্জিন থেকে গিয়ারবক্স হয়ে চাকায় স্থানান্তরিত হয়।
হাইব্রিড গাড়ি
একটি হাইব্রিড গাড়িতে একটি ফুয়েল চালিত ইঞ্জিন এবং একটি বৈদ্যুতিক মোটর থাকে। এই দুই ধরনের প্রযুক্তিকে যখন একই গাড়িতে একসাথে ব্যবহার করা হয় তখন তাকে “হাইব্রিড” গাড়ি বলে।
হাইব্রিড গাড়ির সুবিধা
হাইব্রিড গাড়িতে প্রাথমিকভাবে ইঞ্জিনের শক্তিতে গাড়ি চলে এবং সেই সাথে ব্যাটারিও চার্জ হয়। গাড়ি একটি নির্দিষ্ট গতিতে পৌছে গেলে (সাধারণত ৪০-৬০ কি.মি./ঘন্টা) গতি জড়তার কারণে গাড়িটি চালাতে খুব কম শক্তি দরকার হয়। এই পর্যায়ে এসে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায় এবং ইলেকট্রিক মোটর চালু হয়ে যায়। আবার স্পীড কমে গেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মোটর থেমে যায় আর ইঞ্জিন চলতে শুরু করে।
হাইব্রিড গাড়িটি কখন ইঞ্জিন আর কখন বৈদ্যুতিক মোটর দ্বারা চালিত হবে সেটি গাড়ির Engine Control Unit (ECU) এ ব্যবহৃত Artificial Intelligence (AI) দ্বারা পরিচালিত হয়।
এভাবে স্পীড ও লোডের ওপর ভিত্তি করে ইঞ্জিন-মোটরের দৈত শক্তিতে চলতে সক্ষম বলেই এদেরকে হাইব্রিড গাড়ি বলা হয়।