আমার তো মনেহয়, টাকা কে ট্যাহা, টিহা ইত্যাদি বলা হয় বাংলাদেশে।
আমার তো মনেহয়, টাকা কে ট্যাহা, টিহা ইত্যাদি বলা হয় বাংলাদেশে।
সংক্ষেপে দেখুনসাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
দুঃক্ষিত, প্রশ্ন করার অনুমতি আপনার নেই, প্রশ্ন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে লগ ইন করতে হবে.
দুঃক্ষিত, ব্লগ লেখার অনুমতি আপনার নেই। লেখক হতে হলে admin@addabuzz.net ঠিকানায় মেইল পাঠিয়ে অনুমতি নিন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
আমার তো মনেহয়, টাকা কে ট্যাহা, টিহা ইত্যাদি বলা হয় বাংলাদেশে।
আমার তো মনেহয়, টাকা কে ট্যাহা, টিহা ইত্যাদি বলা হয় বাংলাদেশে।
সংক্ষেপে দেখুননা, সব সত্যি নয়। আমি নিচে একটি ছবি দিচ্ছি, ভাল করে দেখুন। ছবিতে ৩জন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব একটি অনুষ্ঠানে আলাপচারীতা করছেন। এবার স্টেজ দেখুন, কত সুন্দর সাজানো গোছানো, উন্নত ডিজাইনের আসবাব ও ডিজিটাল ব্যাকগ্রাউন্ড দেখা যাচ্ছে। এবার নিচের ছবিটি দেখুন শুটিং এর সময়। সব উধাও! এত চাকচিক্কের ছিটেফোঁটাও নেই। পুরবিস্তারিত পড়ুন
না, সব সত্যি নয়। আমি নিচে একটি ছবি দিচ্ছি, ভাল করে দেখুন।
ছবিতে ৩জন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব একটি অনুষ্ঠানে আলাপচারীতা করছেন। এবার স্টেজ দেখুন, কত সুন্দর সাজানো গোছানো, উন্নত ডিজাইনের আসবাব ও ডিজিটাল ব্যাকগ্রাউন্ড দেখা যাচ্ছে।
এবার নিচের ছবিটি দেখুন শুটিং এর সময়।
সব উধাও! এত চাকচিক্কের ছিটেফোঁটাও নেই। পুরো স্টেজ জুড়েই কেবল সবুজ চাদর। এটাই রিয়াল। প্রথমে এই শুটিং পর্ব ধারন করা হয়। এরপর কম্পিউটারে এডিটিং করে পুরো পরিবেশটাকেই চেঞ্জ করা হয়।
ধন্যবাদ!
সংক্ষেপে দেখুনঘড়ি পরার রীতি গড়ে উঠেছে - যে হাতে লোকেরা কম কাজ করে সেই হাতে। এই নিয়ম অনুসারে, বেশিরভাগ লোকেরা ডানহাতি হয় এবং ঘড়িটি বাম হাতে পরা হয়, যাতে ডান হাতে কাজ করা সুবিধাজনক হয়। এই কারণে পুরুষরা বাম হাতে ঘড়ি পরেন। তাহলে মেয়েদেরও বাঁহাতি হতে হবে। যদিও এখন অনেক মেয়েই বাম হাতে ঘড়ি পরে। মেয়েরা ডান হাবিস্তারিত পড়ুন
এই নিয়ম অনুসারে, বেশিরভাগ লোকেরা ডানহাতি হয় এবং ঘড়িটি বাম হাতে পরা হয়, যাতে ডান হাতে কাজ করা সুবিধাজনক হয়। এই কারণে পুরুষরা বাম হাতে ঘড়ি পরেন।
মেয়েরা ডান হাতে ঘড়ি পরছে লোক দেখানোর জন্য। বাম হাতে আংটি পরে বলে বাহাতে চুড়ি, ব্রেসলেটও পরে। খালি থাকা ডান হাতকে তখন ঘড়ির কাজে ব্যবহার করে।
যদি এটি নান্দনিকতার জন্য না হয় তাহলে বাম হাতে ঘড়িটি পরা ভাল। কারণ ডানহাতি লোকেরা তাদের ডান হাত দিয়ে বেশি কাজ করে।
সংক্ষেপে দেখুনহয় নিজেকে অত্যন্ত দুর্বল করে ফেলুন(মানে আপনার কাছে তেমন কিছু নেই)অথবা নিজের ক্ষমতা জাহির করুন। প্রথমে ছিনতাইকারীকে কনভিন্স করার চেষ্টা করুন। ছিনতাইকারীর মনোভাব এবং আচার-আচরণ বোঝার চেষ্টা করুন। ছিনতাইকারীর চোখে চোখ রাখুন। কোনভাবেই ভীত হওয়ার অভিনয় করা যাবে না। আত্মবিশ্বাসী এবং স্বাভাবিক ভঙ্গিতে ছিনবিস্তারিত পড়ুন
কে বলেছে হয়না? বংশ হচ্ছে আপনার নিজের জিনের বর্ধিতকরণ। Extension of one's genes. আপনার নিজের জিন আরেকজনের শরীরে হস্তান্তর করা। আপনার পুত্র যে জিনের অধিকারী হবেন তার ৫০ ভাগ আপনার দেওয়া, বাকি ৫০ ভাগ আপনার স্ত্রীর দেওয়া। আপনার কন্যা যে জিন বহন করছে তার ৫০ ভাগ আপনার দেওয়া, বাকি ৫০ ভাগ আপনার স্ত্রীর দেওয়াবিস্তারিত পড়ুন
কে বলেছে হয়না? বংশ হচ্ছে আপনার নিজের জিনের বর্ধিতকরণ। Extension of one’s genes. আপনার নিজের জিন আরেকজনের শরীরে হস্তান্তর করা।
আপনার পুত্র যে জিনের অধিকারী হবেন তার ৫০ ভাগ আপনার দেওয়া, বাকি ৫০ ভাগ আপনার স্ত্রীর দেওয়া।
আপনার কন্যা যে জিন বহন করছে তার ৫০ ভাগ আপনার দেওয়া, বাকি ৫০ ভাগ আপনার স্ত্রীর দেওয়া।
আপনার পুত্রের পুত্র বা কন্যা এর শরীরের জিনে আপনার অংশদারিত্ব ২৫ ভাগ, আপনার কন্যার পুত্র বা কন্যার শরীরেও আপনার অংশদারিত্ব ২৫ ভাগ।
জিনের হিসেবে পুত্র ও কন্যার কোন ফারাক নাই। বংশ রক্ষায় উভয়ের অবদান ও সম্ভাবনা সমান।
পুত্র দিয়ে যেই পরিমান বংশ রক্ষা হয়, কন্যা দিয়েও একই পরিমান বংশ রক্ষা হয়।
সংক্ষেপে দেখুনতালাকপ্রাপ্ত ছেলে বা মেয়ে কাউকেই খারাপ চোখে দেখার কোন কারণ নাই। তবে একের অধিক তালাক থাকলে একটু খোঁজ খবর নেয়া যেতে পারে। সব সময় একজন ছেলে/মেয়ের ভুলেই তালাক হয় এমন নয়। অনেক সময় মেয়েরা সংসার বুঝে উঠার আগেই তালাক নিয়ে নেয়। পুরো বিষয়টাই দ্বিপাক্ষিক। খারাপ চোখে দেখার কিছুই নাই।
তালাকপ্রাপ্ত ছেলে বা মেয়ে কাউকেই খারাপ চোখে দেখার কোন কারণ নাই। তবে একের অধিক তালাক থাকলে একটু খোঁজ খবর নেয়া যেতে পারে।
সব সময় একজন ছেলে/মেয়ের ভুলেই তালাক হয় এমন নয়। অনেক সময় মেয়েরা সংসার বুঝে উঠার আগেই তালাক নিয়ে নেয়। পুরো বিষয়টাই দ্বিপাক্ষিক।
খারাপ চোখে দেখার কিছুই নাই।
সংক্ষেপে দেখুন১# শেক্সপিয়র ১৮ বছর বয়সে বিয়ে করেন তাঁর চেয়ে ৮ বছরের বড় অ্যানা হ্যাথাওয়াকে । ভদ্রমহিলার পেটে তখন তিন মাসের বাচ্চা। ২# শেক্সপিয়র-অ্যানা দম্পতির জমজ সন্তান হয়েছিল। নাম জুডিথ এবং হ্যামনেট। ৩# ইংরেজি অভিধানের প্রায় ১৭০০ থেকে ৩০০০ শব্দ শেক্সপিয়ারের একার! শেক্সপিয়ারের নাটক থেকে অনেক অপমান সূচক কথা দৈনন্দিবিস্তারিত পড়ুন
১# শেক্সপিয়র ১৮ বছর বয়সে বিয়ে করেন তাঁর চেয়ে ৮ বছরের বড় অ্যানা হ্যাথাওয়াকে । ভদ্রমহিলার পেটে তখন তিন মাসের বাচ্চা।
২# শেক্সপিয়র-অ্যানা দম্পতির জমজ সন্তান হয়েছিল। নাম জুডিথ এবং হ্যামনেট।
৩# ইংরেজি অভিধানের প্রায় ১৭০০ থেকে ৩০০০ শব্দ শেক্সপিয়ারের একার! শেক্সপিয়ারের নাটক থেকে অনেক অপমান সূচক কথা দৈনন্দিন জীবনে চলে এসেছে। যেমন:
“Thou art like a toad; ugly and venomous.”, “You scullion! You rampallian! You fustilarian! I’ll tickle your catastrophe!”
“Thou clay-brained guts, thou knotty-pated fool, thou whoreson obscene greasy tallow-catch!”
৪# বর্তমানে শেক্সপিয়রের কোন উত্তরসূরী নেই। শেক্সপিয়রের তিন সন্তান ছিল। এক ছেলে, দুই মেয়ে। ছেলে অল্প বয়সে মারা যায়। শেক্সপিয়রের একমাত্র নাতনী এলিজাবেথ ১৬৭০ সালে নিঃসন্তান অবস্থায় মারা যান।
৫# হয়তো আমরা শেক্সপিয়রের নামের বানান ঠিকভাবে লিখি না! কারণ তাঁর নামের আশির চেয়ে বেশি রকমের বানান পাওয়া যায়! কিছু অরিজিনাল বানান: “Willm Shaksp,” “William Shakespe,” “Wm Shakspe,” “William Shakspere,” ”Willm Shakspere,” and “William Shakspeare”. কোথাও ‘William Shakespeare’ নাই!
৬# আজ শেক্সপিয়র সারাবিশ্বে সমাদৃত। কিন্তু প্রথম জীবনে তিনিও কড়া সমালোচনা পেয়েছিলেন। নাট্য সমালোচক রবার্ট গ্রীনি যেমন শেক্সপিয়ার সম্পর্কে বলেছিলেন, “upstart crow, beautified with our feathers”!
৭# আজকের দিনে শেক্সপিয়র নাটকগুলো লিখলে হয়তো আত্মহত্যায় উৎসাহ দেওয়ার জন্য তাঁর জেল খাটতে হতো। তাঁর নাটকে মোট ১৩ বার আত্মহত্যার ঘটনা আছে!
৮# ‘I am a weakish speller’ এর অ্যানাগ্রাম হলো William Shakespeare।
৯# ১৫৮৫ থেকে ১৫৯২, এই বছরগুলোতে শেক্সপিয়রের কাজের কোন হদিস পাওয়া যায় না। তাই ঐতিহাসিকরা এই বছরগুলোকে তাঁর জীবনের ‘হারানো বছর’ আখ্যা দিয়েছে।
১০# শেক্সপিয়রের নাটকের সবচেয়ে দীর্ঘ শব্দ “honorificabilitudinitatibus,” যার অর্থ “invincible glorious honorableness”. শেক্সপিয়র কখনো বিশ্ববিদ্যালয়ে যাননি এবং তিনি ছাড়া তাঁর পরিবারের কেউই পড়ালেখা জানতো না!
১১# তাঁর ‘রোমিও এন্ড জুলিয়েট’-এ ‘লাভ’ শব্দটা এসেছে ১৫০ বার!
১২# তাঁর সমাধিতে লেখা ছিল, ‘যে আমার হাড়গোড় সরাবে সে অভিশপ্ত হবে।’ কবর থেকে হাড়গোড় চুরি ঠেকানোর জন্য এই ব্যবস্থা!
১৩# তিনি কখনোই তাঁর নাটক প্রকাশ করেন নি। নাটকের স্ক্রিপ্ট আকারে লেখা হতো। সেগুলো তাঁর দুই বন্ধু সংরক্ষণ করে প্রকাশ করেন।
১৪# করোনাভাইরাসের মতো আরেকটি মহামারি ছিল প্লেগ। এ সময় শেক্সপিয়ারের মঞ্চ নাটকের কোম্পানি বন্ধ ছিল। নাটকের চাহিদা না থাকায় মূলত এই সময় তিনি সনেট লেখা শুরু করেন।
সংক্ষেপে দেখুনটুইটারের নতুন মালিক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও), এলন মাস্ক, সিগন্যালকে তালিকার শীর্ষে রেখেছেন। এখন দেখা যাক নিরাপত্তা ও গোপনীয়তার দিক থেকে এই তিনটি অ্যাপের কী কী সুবিধা রয়েছে। সিগন্যাল ১. ফোন নম্বর ছাড়া ব্যবহারকারীর আর কোনো তথ্য সংরক্ষণ করে না। ২. বিজ্ঞাপনমুক্ত, বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যাবিস্তারিত পড়ুন
টুইটারের নতুন মালিক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও), এলন মাস্ক, সিগন্যালকে তালিকার শীর্ষে রেখেছেন। এখন দেখা যাক নিরাপত্তা ও গোপনীয়তার দিক থেকে এই তিনটি অ্যাপের কী কী সুবিধা রয়েছে।
১. ফোন নম্বর ছাড়া ব্যবহারকারীর আর কোনো তথ্য সংরক্ষণ করে না।
২. বিজ্ঞাপনমুক্ত, বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায়। অ্যাপটির নির্মাতা অলাভজনক সিগন্যাল ফাউন্ডেশন।
৩. সম্পূর্ণ ওপেন সোর্স, অর্থাৎ এর প্রোগ্রামিং সংকেত বা সোর্সকোড উন্মুক্ত।
৪. এনক্রিপশনে সিগন্যাল প্রোটোকল ব্যবহার করে। অর্থাৎ একক ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটোকল ব্যবহার করে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন প্রযুক্তিতে বার্তা আদান-প্রদান করে।
যেকোনো ব্যক্তিগত বা গ্রুপ মেসেজ, ছবি, অডিও এবং ভিডিও সিগন্যালে এনক্রিপ্ট করা হয়। অ্যাপটি ব্যবহারকারীর কোনো তথ্য সংগ্রহ না করেই ফোন নম্বর যাচাই করে। দেখা যাচ্ছে যে অন্য ব্যবহারকারীরাও ফোন নম্বর জানেন।
এনক্রিপশন ছাড়াও, অ্যাপটিতে আরও বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যার মধ্যে অ্যাপটির স্ক্রিন লক বৈশিষ্ট্য অন্যতম। তাই ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়া কেউ অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবে না। নির্দিষ্ট সময়ে প্রেরিত মেসেজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে ফেলার পাশাপাশি, অ্যাপটিতে ছবি অস্পষ্ট করার জন্য একটি টুলও রয়েছে।
দ্য গার্ডিয়ান, দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট, দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস এবং দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের মতো বিশিষ্ট সংবাদপত্রও তাদের সাংবাদিকদের নিরাপদ যোগাযোগের জন্য সিগন্যাল অ্যাপ ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছে।
১. ব্যবহারকারীর নাম, ফোন নম্বর, ফোনে থাকা নম্বর ও আইডি সংরক্ষণ করে।
২. বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায়।
৩. আংশিক ওপেন সোর্স।
৪. এনক্রিপশনে এমটিপ্রোটো মোবাইল প্রোটোকল ব্যবহার করে।
টেলিগ্রাম অ্যাপটি খুবই জনপ্রিয় কারণ এটি সোশ্যাল মিডিয়ার মতো অত্যন্ত ইন্টারেক্টিভ। যদিও এটি গোপনীয়তার ক্ষেত্রে মাঝামাঝি মানের।
টেলিগ্রাম অ্যাপ এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন ব্যবহার করে বার্তা পাঠাতে পারে, তবে সেটিংস থেকে এটি চালু করতে হবে। টেলিগ্রামের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক হল এটি হোয়াটসঅ্যাপের মতো ব্যবহারকারীর তথ্য সংরক্ষণ করে না। নেতিবাচক দিক হলো, গ্রুপ কলগুলিতে কোনও এনক্রিপশন নেই। অতএব, গ্রুপে শেয়ার করা তথ্য খুব নিরাপদ নয়।
গোপনীয়তার দিক থেকে টেলিগ্রাম সিগন্যাল থেকে পিছিয়ে আছে, কারণ এটি ব্যবহারকারীদের আইপি (ইন্টারনেট প্রোটোকল) ঠিকানা সংরক্ষণ করে। 2020 সালের মার্চ মাসে, হ্যাকাররা সাইবার আক্রমণে 42 মিলিয়ন টেলিগ্রাম ব্যবহারকারীর আইডি এবং ফোন নম্বর চুরি করে। অ্যাপটিতে 2019 সালে প্রযুক্তিগত সমস্যাও ছিল।
১. যন্ত্রের আইডি সংগ্রহ করার পাশাপাশি ব্যবহারকারীরা কোন ধরনের বিজ্ঞাপন দেখেন, সেই তথ্যও সংগ্রহ করে হোয়াটসঅ্যাপ। কেনাকাটার ইতিহাস, আর্থিক লেনদেনের তথ্য, ব্যবহারকারীর অবস্থানসহ ফোন নম্বর, যোগাযোগের ঠিকানা, ফোনে থাকা নম্বরও সংগ্রহ করে হোয়াটসঅ্যাপ।
২. বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায় মেটার মালিকানাধীন অ্যাপটি।
৩. এনক্রিপশন পদ্ধতি ছাড়া কোনো কিছু ওপেন সোর্স নয়।
৪. এনক্রিপশনে সিগন্যাল প্রোটোকল ব্যবহার করে।
নিরাপত্তার ক্ষেত্রে, হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা আদান-প্রদানের জন্য এনক্রিপশন ব্যবহার করে। তাই ছবি, ভিডিও এবং ভয়েস মেসেজও নিরাপদে পাঠানো যাবে। ব্যবহারের সহজতার কারণে হোয়াটসঅ্যাপের বিপুল সংখ্যক ব্যবহারকারী রয়েছে।
যখন নিরাপত্তার কথা আসে, WhatsApp সিগন্যালের মতো একই এনক্রিপশন ব্যবহার করে। দ্য গার্ডিয়ান, ওয়াশিংটন পোস্ট এবং নিউ ইয়র্ক টাইমস তাদের সাংবাদিকদের সিগন্যাল ছাড়াও হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছে।
যাইহোক, অ্যাপে শেয়ার করা তথ্য যথেষ্ট নিরাপদ কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। কারণ, 2020 সালে, সাইবার অপরাধীরা হোয়াটসঅ্যাপ ভিডিও ফাইলের মাধ্যমে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের ফোন হ্যাক করেছিল।
ডেটা স্টোরেজ তালিকা আপনাকে বলে দেবে অ্যাপটি কতটা গোপনীয়তার সুরক্ষা দেয়।
তথ্যসূত্রঃ সিনেট
ধন্যবাদ!
সংক্ষেপে দেখুন
১) উট প্রকৃতির এক মহাবিস্ময়, এটি ৫৩ ডিগ্রি গরম এবং মাইনাস-১ ডিগ্রি শীতেও টিকে থাকে। ২) মরুভূমির উত্তপ্ত বালুর উপর ঘণ্টার পর ঘণ্টা পা ফেলে রাখে। ৩) কোনো পানি পান না করে মাসের পর মাস চলে। ৪) মরুভূমির বড় বড় কাঁটাসহ ক্যাকটাস খেয়ে ফেলে। ৫) দেড়শ কেজি ওজন পিঠে নিয়ে শত মাইল হেঁটে পার হয়। উটের মত এত অসাধারণবিস্তারিত পড়ুন
১) উট প্রকৃতির এক মহাবিস্ময়, এটি ৫৩ ডিগ্রি গরম এবং মাইনাস-১ ডিগ্রি শীতেও টিকে থাকে।
২) মরুভূমির উত্তপ্ত বালুর উপর ঘণ্টার পর ঘণ্টা পা ফেলে রাখে।
৩) কোনো পানি পান না করে মাসের পর মাস চলে।
৪) মরুভূমির বড় বড় কাঁটাসহ ক্যাকটাস খেয়ে ফেলে।
৫) দেড়শ কেজি ওজন পিঠে নিয়ে শত মাইল হেঁটে পার হয়।
উটের মত এত অসাধারণ ডিজাইনের প্রাণী প্রাণীবিজ্ঞানীদের কাছে এক মহাবিস্ময়।
মানুষসহ বেশিরভাগ স্তন্যপায়ী প্রাণীর দেহের তাপমাত্রা সাধারণত ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের (৯৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট) এর আশেপাশে থাকে। যদি দেহের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বেড়ে ৩৮.৫ ডিগ্রির (১০২ ফা) বেশি হয়ে যায়, তখন অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোর ক্ষতি হতে থাকে। ৪০ ডিগ্রির (১০৪ ফা) বেশি হয়ে গেলে লিভার, কিডনি, মস্তিষ্ক, খাদ্যতন্ত্র ব্যাপক ক্ষতি হয়। ৪১ ডিগ্রি (১০৫ ফা) তাপমাত্রায় শরীরের কোষ মরে যেতে শুরু করে।
একারণেই যখন স্তন্যপায়ী প্রাণীদের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেড়ে যায়, তখন শরীর ঘেমে বাড়তি তাপ বের করে দিয়ে ঠাণ্ডা হয়ে যায়।
কিন্তু উটের জন্য এভাবে পানি অপচয় করা বিলাসিতা। কারণ মরুভূমিতে সবচেয়ে দুর্লভ সম্পদ হচ্ছে পানি। একারণে উটের শরীরে এক বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। ভোরবেলা এর শরীরের তাপমাত্রা ৩৪ ডিগ্রি থাকে। তারপর আবহাওয়া যখন প্রচণ্ড গরম হয়ে যায়, তখন অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বেড়ে ৪১ ডিগ্রি (১০৪ ফা) পর্যন্ত ওঠে। এর পর থেকে এটি ঘামা শুরু করে। এর আগে পর্যন্ত এটি পানি ধরে রাখে। এভাবে প্রতিদিন উট স্বাভাবিক তাপমাত্রা থেকে প্রচণ্ড জ্বরের তাপমাত্রা পর্যন্ত সহ্য করে।
এর শরীরের ভেতরে ব্যবস্থা রাখা আছে, যেন তা দিনের পর দিন ভীষণ জ্বর সহ্য করার পরেও অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোর বড় ধরনের ক্ষতি না হয়। উটের রক্ত বিশেষভাবে তৈরি প্রচুর পরিমাণে পানি ধরে রাখার জন্য।
উট যখন একবার পানি পান করা শুরু করে, তখন এটি প্রায় ১৩০ লিটার পানি, প্রায় তিনটি গাড়ির ফুয়েল ট্যাঙ্কের সমান পানি, ১০ মিনিটের মধ্যে পান করে ফেলতে পারে।
এই বিপুল পরিমাণের পানি অন্য কোনো প্রাণী পান করলে রক্তে মাত্রাতিরিক্ত পানি গিয়ে অভিস্রবণ চাপের কারণে রক্তের কোষ ফুলে ফেঁপে ফেটে যেত।
কিন্তু উটের রক্তের কোষে এক বিশেষ আবরণ আছে, যা অনেক বেশি চাপ সহ্য করতে পারে। এই বিশেষ রক্তের কারণেই উটের পক্ষে একবারে এত পানি পান করা সম্ভব হয়।
উটের কুজ হচ্ছে চর্বির আধার। চর্বি উটকে শক্তি এবং পুষ্টি যোগায়। আর পানি শরীরের যাবতীয় আভ্যন্তরীণ কাজকর্ম সচল রাখে, শরীরের তাপমাত্রা ঠিক রাখে।
একবার যথেষ্ট খাবার এবং পানি নেওয়ার পর একটি উট ছয় মাস পর্যন্ত কোনো খাবার বা পানি পান না করে টিকে থাকতে পারে।
উট হচ্ছে মরুভূমির জাহাজ। এটি ১৭০-২৭০ কেজি পর্যন্ত ভর নিয়েও হাসিমুখে চলাফেরা করে।
এই বিশাল, শক্তিশালী প্রাণীটির মানুষের প্রতি শান্ত, অনুগত হওয়ার কোনোই কারণ ছিল না।
বরং এরকম স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রাণীর হিংস্র হওয়ার কথা, যেন কেউ তাকে ঘাঁটানোর সাহস না করে। বিবর্তনবাদীদের বানানো বহু নিয়ম ভঙ্গ করে এই প্রাণীটি কোনো কারণে নিরীহ, শান্ত, মানুষের প্রতি অনুগত হয়ে গেছে।
আল্লাহ যদি উটকে মানুষের জন্য উপযোগী করে না বানাতেন, তাহলে মরুভূমিতে মানুষের পক্ষে সভ্যতা গড়ে তোলা অসম্ভব হয়ে যেত।
উটের আরেকটি উল্লেখযোগ্য ক্ষমতা হলো কাটা যুক্ত গাছপালা চিবানোর ক্ষমতা, যা অন্য কোনো প্রাণীর নেই। বড় বড় কাঁটাসহ ক্যাকটাস এটি সাবাড় করে দিতে পারে।
অন্য কোনো প্রাণী হলে ক্যাকটাসের কাঁটার আঘাতে মাড়ি, গাল, জিভ ক্ষতবিক্ষত হয়ে যেত। কিন্তু উটের কিছুই হয় না।
উটের মুখের ভেতরে এক বিস্ময়কর ব্যবস্থা রয়েছে। এর মুখের ভেতরের দিকটাতে অজস্র ছোট ছোট শক্ত আঙ্গুলের মত ব্যবস্থা রয়েছে, যা কাটার আঘাত থেকে একে রক্ষা করে। এমন এক জিভ আছে যা কাঁটা ফুটো করতে পারে না।
উটের চোখে দুই স্তর পাপড়ি রয়েছে। যার কারণে মরুভূমিতে ধূলিঝড়ের মধ্যেও তা চোখ খোলা রাখতে পারে। এই বিশেষ পাপড়ির ব্যবস্থা সানগ্লাসের কাজ করে মরুভূমির প্রখর রোদের থেকে চোখকে রক্ষা করে এবং চোখের আদ্রতা ধরে রাখে।
একইসাথে এটি বিশেষভাবে বাঁকা করা যেন তা ধুলোবালি আটকে দিতে পারে।
সংক্ষেপে দেখুন