সাইন আপ করুন

লগিন করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।

দুঃক্ষিত, প্রশ্ন করার অনুমতি আপনার নেই, প্রশ্ন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে লগ ইন করতে হবে.

দুঃক্ষিত, ব্লগ লেখার অনুমতি আপনার নেই। লেখক হতে হলে admin@addabuzz.net ঠিকানায় মেইল পাঠিয়ে অনুমতি নিন।

আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?

আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?

আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?

AddaBuzz.net Latest Articles

জরায়ু ইনফেকশন, জরায়ু ক্যান্সারের কারণ, জরায়ু ক্যান্সারের লক্ষণ ও প্রতিকার

জরায়ু ইনফেকশন, জরায়ু ক্যান্সারের কারণ, জরায়ু ক্যান্সারের লক্ষণ ও প্রতিকার

জরায়ু ইনফেকশন এবং জরায়ু ক্যান্সারের কারণ এবং লক্ষণ

বিশ্বে নারীরা যত ধরণের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয় তার ৪ ভাগের একভাগ জরায়ু ক্যানসার। আসুন জেনে নেয়া যাক কি কি লক্ষণ থাকে জরায়ুর ক্যান্সারে, কি কারণ গুলো জরায়ু ক্যান্সারের জন্য দায়ী এবং এ থেকে প্রতিকার কিভাবে পাওয়া সম্ভব।

জরায়ু ক্যান্সারের প্রাথমিক কিছু লক্ষণ:

১. আচমকা ক্ষুধা কমে যাওয়া।

২. সবসময় বমি বমি ভাব কিংবা বার বার বমি হওয়া।

৩. পেটে অতিরিক্ত ব্যথা কিংবা পেট ফুলে থাকা।

৪. গ্যাস, বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য। হালকা খাবারের পরও ভরপেট অনুভব করা, পেটে অস্বস্তি লাগা, ইত্যাদি পেটের কোনো সমস্যা খুব বেশি হলে তা জরায়ু ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

৫. যৌনাঙ্গের চারপাশে চাপ চাপ বোধ হওয়া এবং ঘন ঘন মূত্রত্যাগ করা।

৬. অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি পাওয়া কিংবা হঠাৎ করে ওজন অনেক কমে যাওয়া।

৭. অভ্যস্ত থাকার পরেও যৌনমিলনের সময় ব্যথা অনুভূত হওয়া।

৮. অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ করা।

৯. নারীদের মেনোপজ হয়ে যাওয়ার পরেও রক্তক্ষরণ হওয়া।

জরায়ু ক্যান্সারের কারণ

১. অল্প বয়সে যৌনমিলন হলে

২. অপ্রাপ্ত বয়সে গর্ভধারণ হলে

৩. অধিক সন্তান নেয়া

৪. বহুগামিতা

৫. জরায়ুতে হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস বা হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস এর আক্রমণ হলে।

জরায়ু ক্যান্সারের প্রতিকার

রোগের চিকিৎসার পরিবর্তে প্রতিরোধ অর্থাৎ রোগটা হতে না দেওয়া হলো বুদ্ধিমানের কাজ। যদিও সকল রোগের ক্ষেত্রে প্রতিরোধ সম্ভব হয় না, তবে জরায়ু-মুখের ক্যান্সার প্রতিরোধ করা সম্ভব। কারণ ডাক্তার অথবা স্বাস্থ্যকর্মী সহজেই জরায়ু-মুখ দেখতে এবং পরীক্ষা করতে পারেন। ক্যান্সারপূর্ব অবস্থাধরা পড়লে সামান্য চিকিৎসার মাধ্যমে ক্যান্সার প্রতিরোধ করা সম্ভব। এক্ষেত্রে জরায়ু ফেলে দেবার প্রয়োজন হয় না এবং চিকিৎসার পরও সন্তান ধারণ সম্ভব।

তথ্যসূত্রঃ

https://www.google.com/amp/s/www.kalerkantho.com/amp/online/prescription/2018/11/29/709055

https://www.ekushey-tv.com/health/health-advice/53822

https://anannya.com.bd/life/123/%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%81-%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%93-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0

আর্টিকেলটি শেয়ার করুন
aalan

অনুরুপ পোস্ট

মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অবশ্যই লগ ইন করতে হবে।