কথায় কথায় হাসলে কী কী উপকার মেলে?
শেয়ার করুন
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
enefits Of Smiling: হাসির রয়েছে একাধিক চমকে দেওয়া উপকার। নিয়মিত হাসলে স্ট্রেস কমে, সুগার-প্রেশার থাকে নিয়ন্ত্রণ। এছাড়াও হাসির কী কী গুণ রয়েছে?
হাসলেই কেল্লাফতে
মুন্না ভাই এমবিবিএস ছবিতে মুন্না রূপী সঞ্জয় দত্তের চাপে পড়ে খিল খিল করে হেসে উঠতেন ডা: জে সি আস্থানা বা বমন ইরানি। এবার আপনার মনে প্রশ্ন আসতেই পারে যে, হঠাৎ চাপে পড়ে এমন খিলখিল করে হেসে উঠতেন কেন মানুষটি?
কমবে স্ট্রেস
আসলে উচ্চ শিক্ষিত ডা: জে সি আস্থানা খুব ভালো করেই জানতেন যে চাপের মুহূর্তে হেসে উঠলে মস্তিষ্কে কিছু খুশির হরমোন নির্গত হয়। যার ফলে কিছুক্ষণের মধ্যেই চাপ কাটিয়ে আবার মানসিক স্থিতাবস্থা ফিরিয়ে আনা সম্ভব। তাই তিনি মুন্নার চাপে দন্ত বিকশিত করে হেসে উঠতেন।
রয়েছে আরও উপকার
তবে শুধু চাপ কাটানো নয়, বরং শরীর ও স্বাস্থ্যের উপর হাসির একাধিক উপকার রয়েছে। তাই বিশ্ব হাসি দিবসের দিন এই প্রতিবেদন থেকে হাসির একাধিক উপকার সম্পর্কে জেনে নিন।
বাড়বে আয়ু
আপনার কি শতায়ু হওয়ার ইচ্ছে রয়েছে? তাহলে আজ থেকেই হাসিখুশি জীবন কাটানোর চেষ্টা করুন। কারণ একাধিক গবেষণায় এই বিষয়টা একদম প্রমাণিত যে হাসিখুশি জীবন কাটাতে পারলে দীর্ঘায়ু লাভ করা সম্ভব।
হার্টের হাল ফিরবে
আজকাল হার্টের রোগে আক্রান্ত হয়ে অল্প বয়সেই প্রাণ হারাচ্ছেন অনেকে। তাই সুস্থ থাকতে হৃৎপিণ্ডের যত্ন নিতেই হবে। আর এই কাজেও আপনাকে সাহায্য করতে পারে হাসি। কারণ গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, নিয়মিত হাসলে শরীরে এইচডিএল বা উপকারী কোলেস্টরলের মাত্রা বাড়ে। ফলে সুস্থ থাকে হার্ট।
হাসির সময় মস্তিষ্কে ডোপিমিন, এন্ডোরফিন এবং সেরোটোনিনের মতো ফিল গুড নিউরোট্রান্সমিটার নির্গত হয়। আর এইসব নিউরোট্রান্সমিটার কিন্তু ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে সিদ্ধহস্ত। তাই হাই প্রেশারের রোগীরা হাসিখুশি জীবন কাটালেই উপকার পাবেন।
চাঙ্গা হবে ইমিউনিটি
ইমিউনিটি চাঙ্গা থাকলে একাধিক রোগের ফাঁদ এড়িয়ে চলা যায়। তাই যেন তেন প্রকারেণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেই হবে। আর এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে হাসিখুশি জীবনযাত্রা। কারণ হাসির সময় মস্তিষ্কে সেরোটোনিন হরমোনের ক্ষরণ বাড়ে যা কিনা ইমিউনিটিকে চাঙ্গা করার কাজে সিদ্ধহস্ত।
সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে
ডায়াবিটিসের সঙ্গে স্ট্রেসের সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে। তাই হাই ব্লাড সুগারের রোগীদের দুশ্চিন্তার ফাঁদ এড়িয়ে চলতেই হবে। আর এই কাজটি করতে চাইলে দিনে কিছুটা সময় হেসে কাটান। তাহলেই উপকার মিলবে। আপনার ব্লাড সুগার আর বিপদসীমা পেরবে না।
মুড হবে চাঙ্গা
কোনও কারণে খুব চাপে রয়েছেন? কিছুই ভালো লাগছে না? এই পরিস্থিতিতে খুব কাছের মানুষের সঙ্গে দু-দণ্ড হেসে কথা বলুন। হলফ করে বলতে পারি, আপনার মুডের বদল হবেই।