ডিজিজ এক্স কি? এর ভয়াবহতা কি?
Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!
শেয়ার করুন
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
করোনা বিশ্বজুড়ে ২ কোটির ওপর মানুষের প্রাণ কেড়েছে বলা হচ্ছে। কিন্তু সেটা কিছুই নয়। এবার যে অতিমারি সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে তা কেড়ে নিতে পারে ৫ কোটির ওপর মানুষের প্রাণ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে এর অর্ধেক সংখ্যক মানুষের প্রাণ গিয়েছিল। এই অতিমারি যদি আসে তা ১৯১৯-২০ সালের অতিমারি স্প্যানিশ ফ্লুয়ের মতই প্রাণঘাতী হতে চলেছে।এই প্রাণঘাতী জীবাণুর নামকরণ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হু। নাম দেওয়া হয়েছে ডিজিজ এক্স। এ এমনই প্রাণঘাতী হবে যে তার কোনও ওষুধ নেই। ব্রিটেনের ভ্যাক্সিন টাস্ক ফোর্সের প্রাক্তন প্রধান কেট ব্রিংহ্যাম পুরো বিষয়টি নিয়ে বিশ্বকে সতর্ক করেছেন। যে কোনও সময় হানা দিতে পারে ডিজিজ এক্স। আর হানা দিলে কিন্তু মৃত্যু মিছিল শুরু হয়ে যাবে। কারণ এতে আক্রান্ত হলে মৃত্যুর হার ইবোলা-র মতই প্রাণঘাতী হবে। ইবোলায় মৃত্যু সম্ভাবনা ৬৭ শতাংশ। আবার এটি ভয়ংকর ছোঁয়াচেও হবে। ফলে তা ছড়াতে সময় লাগবেনা।
এ থেকে বাঁচার তাহলে উপায় কি? কেট জানাচ্ছেন, একবার এটি হানা দিলে তখন কিন্তু এই অতিমারিকে ঠেকানো মুশকিল। তাই আগেভাগেই ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। তাই যত দ্রুত সম্ভব এর টিকাকরণ শুরু করে দিতে হবে। আর তা যত দ্রুত যতজন মানুষকে দেওয়া যায় ততই মঙ্গল। ফলে করোনার হাত থেকে কিছুটা রেহাই মিললেও বিশ্ববাসীর হাঁফ ছাড়ার আর উপায় রইল না। এখন আবার মাথার ওপর ঝুলছে ডিজিজ এক্স। যা কখন কোথায় হানা দেবে তা অজানা। কেট ব্রিংহ্যাম এও জানিয়েছেন যে ডিজিজ এক্স এমন এক অতিমারি হয়ে সামনে আসতে চলেছে যে তা কখন বিশ্বজুড়ে হানা দেবে তা অজানা। কিছুদিনের মধ্যেও হতে পারে, আবার কিছু সময় পর।