জি, আমি বেশ কয়েক বার প্রাকৃতিক পণ্য কিনেছি
জি, আমি বেশ কয়েক বার প্রাকৃতিক পণ্য কিনেছি
সংক্ষেপে দেখুনসাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
দুঃক্ষিত, প্রশ্ন করার অনুমতি আপনার নেই, প্রশ্ন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে লগ ইন করতে হবে.
দুঃক্ষিত, ব্লগ লেখার অনুমতি আপনার নেই। লেখক হতে হলে admin@addabuzz.net ঠিকানায় মেইল পাঠিয়ে অনুমতি নিন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
Health related all questions.
জি, আমি বেশ কয়েক বার প্রাকৃতিক পণ্য কিনেছি
জি, আমি বেশ কয়েক বার প্রাকৃতিক পণ্য কিনেছি
সংক্ষেপে দেখুনহাই কমোড (High Commode) কি? হাই কমোড হলো পশ্চিমা ধরনের একটি টয়লেট, যেখানে একজন ব্যবহারকারী বসে প্রাকৃতিক কার্য সম্পাদন করেন। এটি সাধারণত সিটের উচ্চতায় তৈরি হয়, যাতে ব্যবহারকারীকে মাটিতে বসতে হয় না। আধুনিক টয়লেটের মধ্যে হাই কমোড ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়, বিশেষ করে শহরাঞ্চলে এবং উচ্চবিত্তদের মধ্যে।বিস্তারিত পড়ুন
হাই কমোড হলো পশ্চিমা ধরনের একটি টয়লেট, যেখানে একজন ব্যবহারকারী বসে প্রাকৃতিক কার্য সম্পাদন করেন। এটি সাধারণত সিটের উচ্চতায় তৈরি হয়, যাতে ব্যবহারকারীকে মাটিতে বসতে হয় না। আধুনিক টয়লেটের মধ্যে হাই কমোড ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়, বিশেষ করে শহরাঞ্চলে এবং উচ্চবিত্তদের মধ্যে।
তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা প্রায়শই হাই কমোড ব্যবহারে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন। কারণ এই ধরনের টয়লেটে বসে মলত্যাগ করার ফলে অন্ত্রের ক্যানসারসহ বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, নিচু টয়লেটে উবু হয়ে বসার সময় শরীরের বর্জ্য সহজে নির্গত হয়, যা হাই কমোডে পুরোপুরি হয় না। এছাড়াও, হাই কমোড ব্যবহারে টিস্যু পেপার ও পানি ব্যবহারের পরিমাণও বেশি হয়, যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
তবে যাদের হাঁটু বা পায়ের সমস্যা আছে বা যারা বয়স্ক, তাদের জন্য হাই কমোড ব্যবহার সুবিধাজনক হতে পারে। তাই হাই কমোড ব্যবহারের সময় কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত, যেমন মলত্যাগের পর সঠিকভাবে ফ্লাশ করা, কমোড পরিষ্কার রাখা এবং সিট রিং কভার খোলা রাখা।
হাই কমোড ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা উভয়ই আছে। ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য ও আরামের উপর নির্ভর করে এর ব্যবহার নির্ধারণ করা উচিত।
উচ্চ কমোড ব্যবহার করলে মলত্যাগের সময় শরীরের মলদ্বার প্রাকৃতিকভাবে যে কোণ তৈরি করে, তা বিঘ্নিত হয়। এর ফলে মলত্যাগ করতে অধিক চাপ প্রয়োজন হয়, যা স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। দীর্ঘমেয়াদে এটি পাইলস, অন্ত্রের প্রদাহ, এবং এমনকি কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। তুলনামূলকভাবে, নিচু কমোড, যা বসার সময় স্কোয়াটিং অবস্থার অনুরূপ, স্বাস্থ্যকর এবং এসব সমস্যার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
সংক্ষেপে দেখুনকমেট ৫০০ আপনার ক্ষুধা হ্রাস করে এবং আপনার শরীরের ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা বাড়ায়, এইভাবে, আপনার রক্ত দ্বারা শোষিত গ্লুকোজের পরিমাণ হ্রাস করে। ইনসুলিনের বর্ধিত সংবেদনশীলতাও কলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং ওজন কমানোর জন্য সহায়তা করে। কিন্তু যেহেতু comet 500 ডায়াবেটিস এর ঔষধ তাই এটি সেবনের পূর্বে অবিস্তারিত পড়ুন
কমেট ৫০০ আপনার ক্ষুধা হ্রাস করে এবং আপনার শরীরের ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা বাড়ায়, এইভাবে, আপনার রক্ত দ্বারা শোষিত গ্লুকোজের পরিমাণ হ্রাস করে। ইনসুলিনের বর্ধিত সংবেদনশীলতাও কলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং ওজন কমানোর জন্য সহায়তা করে। কিন্তু যেহেতু comet 500 ডায়াবেটিস এর ঔষধ তাই এটি সেবনের পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে, তা নাহলে নানান জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। যেকোন ঔষধ সেবনের পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।
সংক্ষেপে দেখুনজেনে নিন যেসব ক্ষেত্রে পেঁপে খেলে উপকারের বদলে বড় ক্ষতির কারণ হতে পারে- লেবুর সঙ্গে পেঁপে খেলে শরীরের হিমোগ্লোবিন কমে যেতে পারে। দই ও পেঁপে একসঙ্গে খেলে পেটের সমস্যা, বদহজম, বমি কিংবা বমি বমি ভাব দেখা দিতে পারে। তাই একইসঙ্গে পেঁপে ও দই কখনো খাবেন না। স্মুদি তৈরিতে ভুলেও এই দুই উপাদান একসঙ্গে দেবেন নবিস্তারিত পড়ুন
জেনে নিন যেসব ক্ষেত্রে পেঁপে খেলে উপকারের বদলে বড় ক্ষতির কারণ হতে পারে-
সব ধরণের মিষ্টি স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে না৷ যেসব মিষ্টিতে চিনির ব্যবহার/পরিমাণ বেশি, সেগুলো ক্ষতি করে৷
সব ধরণের মিষ্টি স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে না৷ যেসব মিষ্টিতে চিনির ব্যবহার/পরিমাণ বেশি, সেগুলো ক্ষতি করে৷
সংক্ষেপে দেখুনবাচ্চাদের কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম ১ বছরের আগে বাচ্চাকে কৃমির ঔষধ দেয়া যাবে না। কিন্তু ১ বছর হয়ে গেলে নিয়মিত ৬ মাস অন্তর অন্তর বাচ্চাকে কৃমির ঔষধ অবশ্যই দিবেন। একবার ঔষধ খাওয়ানোর ৭-১০ দিন পর পুনরায় প্রাথমিক ডোজ দিতে হবে। কৃমির ঔষধ কৃমিকে মেরে ফেলে কিন্তু কৃমির ডিম এবং লার্ভা মারতে পারে না।
১ বছরের আগে বাচ্চাকে কৃমির ঔষধ দেয়া যাবে না। কিন্তু ১ বছর হয়ে গেলে নিয়মিত ৬ মাস অন্তর অন্তর বাচ্চাকে কৃমির ঔষধ অবশ্যই দিবেন। একবার ঔষধ খাওয়ানোর ৭-১০ দিন পর পুনরায় প্রাথমিক ডোজ দিতে হবে। কৃমির ঔষধ কৃমিকে মেরে ফেলে কিন্তু কৃমির ডিম এবং লার্ভা মারতে পারে না।
সংক্ষেপে দেখুনযদি কারও শরীরে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণজনিত রোগ হয় এবং সেই রোগ নিরাময়ে কেউ যদি চিকিৎসকের পরামর্শমত সঠিক পরিমাণে এবং পর্যাপ্ত সময় ধরে অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ না করেন তাহলে ব্যাকটেরিয়াগুলো পুরোপুরি ধ্বংস না হয়ে উল্টো আরও শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে। তখন এই ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে ওই অ্যান্টিবায়োটিক পরে আর কাজ করেবিস্তারিত পড়ুন
যদি কারও শরীরে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণজনিত রোগ হয় এবং সেই রোগ নিরাময়ে কেউ যদি চিকিৎসকের পরামর্শমত সঠিক পরিমাণে এবং পর্যাপ্ত সময় ধরে অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ না করেন তাহলে ব্যাকটেরিয়াগুলো পুরোপুরি ধ্বংস না হয়ে উল্টো আরও শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে।
তখন এই ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে ওই অ্যান্টিবায়োটিক পরে আর কাজ করে না।
অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগের পরেও ব্যাকটেরিয়ার এই টিকে থাকার ক্ষমতা অর্জনকে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বলা হয়।
বাংলাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে সাধারণ রোগ নিয়ে চিকিৎসা নেয়া অনেক মানুষের মধ্যে এই অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স দেখা দিয়েছে। এর ফলে রোগীর আগে যে অ্যান্টিবায়োটিকে রোগ সারতো, এখন আর সেটি কাজ করছে না। না হলে অত্যন্ত উচ্চ মাত্রার অ্যান্টিবায়োটিক দিতে হচ্ছে।
এভাবে মানুষের শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা ক্রমে হ্রাস পাচ্ছে বলে জানান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তৌফিক আহমেদ। -সূত্রঃ বিবিসি
সংক্ষেপে দেখুনআমি এখানে ৯টি প্যাকেটজাত খাবারের তালিকা দিচ্ছি যা আপনার জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১. পটেটো চিপস চিপসে থাকে প্রচুর পরিমাণ ক্যালোরি কারণ তাদেরকে চর্বিতে ভাজা হয়। চিপসে আছে প্রচুর সোডিয়ামও যা রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায় এবং দেহে পানির চাপ বাড়ায়। ১০০ গ্রামের এক প্যাকেট চিপসে আছে ৫৫০-৬০০ ক্যালোরি। আর তাছাড়া একই তেলেবিস্তারিত পড়ুন
আমি এখানে ৯টি প্যাকেটজাত খাবারের তালিকা দিচ্ছি যা আপনার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
চিপসে থাকে প্রচুর পরিমাণ ক্যালোরি কারণ তাদেরকে চর্বিতে ভাজা হয়। চিপসে আছে প্রচুর সোডিয়ামও যা রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায় এবং দেহে পানির চাপ বাড়ায়। ১০০ গ্রামের এক প্যাকেট চিপসে আছে ৫৫০-৬০০ ক্যালোরি। আর তাছাড়া একই তেলে বারবার চিপস ভাজার কারণেও তা অস্বাস্থ্যকর হয়।
দুঃখজনক সত্যটি হলো প্যাকেটজাত জুসে সত্যিকার কোনো ফলের রস থাকে না, কম্পানিগুলো যাই দাবি করুক না কেন। এসব মূলত ক্ষতিকর সুগারে পূর্ণ এবং এর কোনো পুষ্টিগত উপকারিতা নেই। সুতরাং কমলা জুস না খেয়ে বরং একটি কমলা কিনে খান। এছাড়া প্যাকেট জুসে থাকে প্রিজারভেটিভ যা দেহে পুষ্টি শোষণ প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে।
এগুলো যে ক্ষতিকর তা আমদের সকলেরই জানা। এমনকি ক্যালোরিহীন পানীয়ও ক্ষতিকর। কারণ এদের বেশিরভাগেই থাকে কৃত্রিম মিষ্টি যা দীর্ঘমেয়াদে দেহের ক্ষতি করে।
ছোট এক প্যাকেট বিস্কিটও অনেক বড় ক্ষতি করতে পারে। বিস্কিট বানানো হয় মূলত পরিশোধিত ময়দা থেকে। যাতে থাকে প্রচুর পরিমাণে চিনি এবং হাইড্রোজেনেটেড তেল। এগুলো শুধু দেহের ভেতরে শুন্য ক্যালোরি পাম্প করে।
নুডলসও তৈরি হয় পরিশোধিত ময়দা থেকে। যা হজম প্রক্রিয়ায় সমস্যা তৈরি করে। কেননা প্রক্রিয়াজাত নুডলস হজমের জন্য ভাঙ্গতে অনেক বেশি সময় লাগে। এগুলো রক্তে সুগারের মাত্রায় হেরফের ঘটায়। আর দীর্ঘক্ষণ হজমপ্রক্রিয়ায় অবস্থান করে ক্ষতিকর রাসায়নিক এবং প্রিজারভেটিভের নিঃসরণ ঘটিয়ে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি করে।
এতে থাকে প্রচুর মশলা, প্রিজারভেটিভ, হাইড্রোজেনেটেড তেল এবং সোডিয়াম। ফলে নিয়মিতভাবে চানাচুর খেলে তা স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
এতে হাউড্রোলাইজড ভেজিটেবল প্রোটিন, এসিডিটি নিয়ন্ত্রক, স্বাদ বর্ধক এবং কৃত্রিম রঙ ব্যবহার করা হয়। কৃত্রিম রঙ শরীরের জন্য বিষাক্ত উপাদান এবং কিডনি ও লিভারের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। কেননা এর ফলে কিডনি ও লিভার হজম প্রক্রিয়াকে ক্ষতিকর রাসায়নিক থেকে মুক্ত করার জন্য অতিরিক্ত কাজ করতে হয়। আর হাইড্রোলাইজড ভেজিটেবলে ৩০% পর্যন্ত এমএসজি থাকে যা হার্টবিট বাড়ানো এবং বুকের ব্যাথার কারণ হতে পারে।
এতেও থাকে হাইড্রেটেড ভেজিটেবল, যাতে পুষ্টি উপাদান খুবই কম থাকে। এছাড়া দীর্ঘ সময় ধরে সংরক্ষেণের জন্য এতে যে প্রিজারভেটিভ, স্বাদবর্ধক বা নানা রাসায়নিক যুক্ত করা হয় তা কিডনি এবং লিভারের মারাত্মক সব ক্ষতি করতে পারে।
প্যাকেটজাত মুয়েসলির বেশিরভাগ প্যাকেটেই সয় লেসিথিন থাকে। যা সয়াবিন তেলের একটি বাই প্রডাক্ট। গবেষনায় দেখা গেছে, নিয়মিতিভাবে সয় লেসিথিন খেলে ক্ষুধামান্দ্য, মাঝে মাঝে বমিভাব, ঝিমুনি, বমি করা এবং মানসিক বিশৃঙ্খলা দেখা দিতে পারে।
সূত্র : টাইমস অফ ইন্ডিয়া
সংক্ষেপে দেখুনহ্যা, প্রক্রিয়াজাত খাবার স্থুলতা বাড়ায় স্থূলতা হার্টের অসুখ ও ডায়াবেটিসেরও ঝুঁকি বাড়ায়। সাধারণত, এর জন্য দায়ী করা হয় খাবারে শর্করার পরিমাণ বেশি থাকাকে। কিন্তু নতুন এক গবেষণায় দাবি করা হচ্ছে, এসবের বাইরেও স্থূলতার জন্য দায়ী অন্য কিছু। উন্নত বিশ্বে মানুষ প্রক্রিয়াজাত খাবারের দিকে বেশি বেশি ঝুঁবিস্তারিত পড়ুন
স্থূলতা হার্টের অসুখ ও ডায়াবেটিসেরও ঝুঁকি বাড়ায়। সাধারণত, এর জন্য দায়ী করা হয় খাবারে শর্করার পরিমাণ বেশি থাকাকে। কিন্তু নতুন এক গবেষণায় দাবি করা হচ্ছে, এসবের বাইরেও স্থূলতার জন্য দায়ী অন্য কিছু। উন্নত বিশ্বে মানুষ প্রক্রিয়াজাত খাবারের দিকে বেশি বেশি ঝুঁকে পড়ছে। এসব খাবারে চিনি, লবণ, তেল, সুগন্ধি—এসবের ব্যবহার অনেক বেশি। তাই আমাদের অন্ত্র আর মস্তিষ্কের মিতালিটা ঠিক জমছে না। মস্তিষ্ক অন্ত্র থেকে গৃহীত খাদ্যের পরিমাণের হিসাব গুলিয়ে ফেলছে। তাই আমরা খাবার যে যথেষ্ট খাওয়া হয়েছে, সেটা বোঝা আগেই বেমি খেয়ে ফেলেছি।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ডায়াবেটিস অ্যান্ড ডাইজেস্টিভ অ্যান্ড কিডনি ডিজিজেসের গবেষক কেভিন হল নতুন এই ধারণা নিয়ে দুটি কাজ করেছেন। তাঁর প্রথম গবেষণায় তিনি দেখান, কম কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ মেদ কমানোর হার কমিয়ে দেয়। অর্থাৎ খাবারে শর্করার পরিমাণ কম রেখে শরীরের মেদ ঝরানোর যে প্রচলিত কৌশল, সেটি আসলে খুব একটা কাজের নয়। এ বছর আরেকটি গবেষণায় তিনি দেখান, আমরা অতিপ্রক্রিয়াজাত খাবার যখন খাই, তখন সাধারণ খাবারের তুলনায় কয়েক শ কিলোক্যালরি বেশি গ্রহণ করি।
আপনি যে বয়সেরই হোন না কেন, আপনাকে নিশ্চয়ই প্যাকেটজাত কিংবা ফাস্ট ফুড খুবই টানে। কোথাও যাওয়ার পথে চিপস আর কোমল পানীয়, বন্ধুর সঙ্গে সন্ধ্যায় বের হয়ে একটা পিৎজা—এসব নিশ্চয়ই আপনার নিত্যদিনের সঙ্গী। যদিও বাংলাদেশে এখনো এসব প্রক্রিয়াজাত খাবার একদম জেঁকে বসেনি, তবে পশ্চিমা বিশ্বে নিত্যদিনের সঙ্গী এসব খাবার। খিদে মেটানোর জন্য তাদের প্রধান নির্ভরতা এসব ‘রেডি টু ইট’ খাবার। অতি প্রক্রিয়াজাত এসব খাবারে তেল, চর্বি, চিনি, রং, ফ্লেভার, ক্যালরিবিহীন মিষ্টিকারক ইত্যাদির বাহার যেন। হাজার হাজার বছর ধরে মানুষ যে রকম খাবার খেয়ে আসছে, তার সঙ্গে এসব খাবারের উপাদানের ও পরিমাণের তফাত অনেক। আমাদের দেহ যেন হুট করে শেষ ১০০ বছরে বদলে দেওয়া খাবারের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হিমশিমই খাচ্ছে।
গবেষক কেভিন হল একটা পরীক্ষা করেন খাবারে শর্করার পরিমাণ নিয়ে। তিনি ১০ জন পুরুষ ও ৯ জন নারীকে একটি হাসপাতালের ওয়ার্ডে রাখেন কিছুদিনের জন্য। তাঁদের সবাই ছিলেন স্থূল। ১১ দিনের এই পরীক্ষায় প্রথম ৫ দিন সবাইকে বেশি কার্বোহাইড্রেট ও অল্প স্নেহজাতীয় খাবার খেতে দেওয়া হয়। তাঁদের খাবারে ৫০ শতাংশ শর্করা, ৩৫ শতাংশ স্নেহ ও ১৫ শতাংশ প্রোটিন রাখা হয়। বিশেষ একটি চেম্বারে রেখে তাঁদের দৈনিক ক্যালরি খরচ হিসাব করে একদম ঠিক ততটুকুই খাবার দেওয়া হতো। যেন তাঁদের ওজন একটুও না বাড়ে বা কমে। এর পরের ছয় দিন শর্করার পরিমাণ নামিয়ে আনা হতো ২০ শতাংশে।
সংক্ষেপে দেখুন
Honey is an incredible natural remedy with countless health benefits! It boosts immunity, aids digestion, and even helps with better sleep when taken at night. However, excessive consumption can lead to weight gain and increased blood sugar levels. Identifying pure honey is essential to avoid harmfuবিস্তারিত পড়ুন