শেয়ার করুন
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
আক্ষরিক অর্থে বাংলাদেশী বংশদ্ভূত আমেরিকান হয়েও একবার সে ইন্ডিয়ান পুনে ইউনিভার্সিটির প্রাঙ্গণে মিডিয়াকে দেওয়া এক বক্তব্যে, নিজেকে একজন গর্বিত ভারতীয় বংশদ্ভূত দাবী করে বসছিল। সে ও তার মানসিক বিকারগ্রস্ত ফ্যামিলির একক প্রচেষ্টায় গায়”আমাদের জাতীয় সঙ্গীত – আমার সোনার বাংলা ” ! গভীর খেয়াল করে দেখি, জাতীয় চেতনায় পেছনে লাল সবুজের পতাকার পরিবর্তে আমেরিকান পতাকা রেখেছে।
আর অল্পবয়সী তো পরের কথা, সুবর্ণ আইজ্যাক বারি কোন প্রফেসরই না। তার বয়সী অন্যসব বাচ্চার মত সুবর্ণও একজন কোমলমতি ছোট বাচ্চা মাত্র। ভালো মুখস্থ করার ক্ষমতা ছাড়া ওর মধ্যে আর স্পেশাল কিছু নেই।
পৃথিবীর কোন বিশ্ববিদ্যালয়েই সুবর্ণ আইজ্যাক বারি নামে কোন প্রফেসরের নাম নেই। সুবর্ণের কোন সেক্টরেই কোন গবেষণা নেই৷ বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা যায়, সে চোখ বন্ধ করে জটিল জটিল সব অঙ্ক কষছে- এখানেও রয়েছে প্রতারণা।
এসবের মূলে রয়েছে তার বাবা রাশিদুল বারি। সে একজন মানসিক বিকারগস্ত মানুষ। সে হ্যালুসিনেশন, ডিলিউশন ইত্যাদিতে ভোগে। এলএসডির মত কোন হ্যালুসিনেটিং ড্রাগেও আসক্ত থাকতে পারে সে।
রাশিদুল বারি নিজের সন্তানকে নিয়ে অলীক স্বপ্ন দেখে। সেই স্বপ্ন বাস্তব করতে গিয়ে এমন কোন পন্থা নেই যা সে অবলম্বন করে না।
রাশিদুল বারি তার সন্তানের সুন্দর শৈশবটি নষ্ট করছে। এই বয়সে অন্যসব ছেলেমেয়ে যেখানে হেসে খেলে দিন কাটায়, সেখানে তার সন্তানের দিন কাটে জটিল জটিল সব গণিত মুখস্থ করে, বিভিন্ন পাতানো মিটিং, সেমিনারে অংশগ্রহণ করে।
বড় হয়ে সুবর্ণ যখন জানবে, তার বাবা তাকে নিয়ে যে জগতে বাস করেছে, সে জগত মিথ্যা, বানানো, তখন সে বড় এক ধাক্কা খাবে।
সে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করবে, তখন যদি তার বন্ধুরা তাকে নিয়ে হাসাহাসি করে, সে মুহূর্তটা সুবর্ণ সহ্য করতে পারবে না। তখন সেই মেন্টাল ধাক্কাটা সুবর্ণ সামলাতে পারবে তো?
তখন সে তার বাবাকে ক্ষমা করতে পারবে তো?
শুনলাম আনোয়ার খান বিশ্ববিদ্যালয় এবং ডেফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় সুবর্ণকে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ প্রফেসর হিসেবে ইনভাইট করেছে! তারা কিসের ভিত্তিতে এ কাজ করলেন? তারা কি ফ্যাক্ট চেক করারও প্রয়োজনবোধ করেননি?
আমার এক বড়ভাই আনোয়ার খান বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রশ্ন করেছিলেন, সুবর্ণ যে সর্বকনিষ্ঠ প্রফেসর এই তথ্য তারা কোথায় পেলো?
উক্ত বিশ্ববিদ্যালয় তখন সেই ভাইকে সময় নিউজের একটা লিংক সরবরাহ করেছিল প্রমাণস্বরূপ। অথচ আমরা জানি, মিথ্যা, পপ এবং ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচারে সময় নিউজের অনলাইন সংস্করণ এদেশে শীর্ষে!
যদি ইতোমধ্যে উক্ত দুই বিশ্ববিদ্যালয় সুবর্ণকে ক্যাম্পাসে না নিয়ে থাকে, তবে আমি উক্ত দুই বিশ্ববিদ্যালয়কে আবারও ফ্যাক্ট চেক করতে অনুরোধ করব।
আমি আবারও বলছি, সুবর্ণ আইজ্যাক বারি নামে পৃথিবীর কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন প্রফেসর নেই। সুবর্ণ আইজ্যাক বারি কোন বিজ্ঞানীও না, তার নামে কোন পিয়ার রিভিউ জার্নালে কোন গবেষণাপত্র নেই। তার যেসব খবর অনলাইনে ভেসে বেড়ায়, সে সবের অধিকাংশই তার বাবা অর্থের বিনিময়ে করিয়েছে, নয়ত সময় নিউজের মত করে অতি উৎসাহিত হয়ে কেউ করেছে।
তবে শেষে একটা কথা না বললেই নয়, রাশিদুল বারি তার সন্তান সুবর্ণকে অন্ধের মত ভালোবাসে। সে ভালোবাসা এতটাই তীব্র যে, তা হিতাহিত জ্ঞানশূন্য করে ফেলেছে তাকে।
সুবর্ণের যদি কখনো তার পিতার প্রতি তীব্র ঘৃণা জন্ম নেয়, তবে সে যেন তার পিতার এই অকৃত্রিম ভালোবাসার বিনিমিয়ে তা ক্ষমা করে দেয়।
তাকে নিয়ে নাচা নাচিও কম হয় । কি আর পি আর ভিউয়ের জন্য তার এইসব কর্মকান্ডে মদদ দিয়ে চলেছি।
আগা গোড়া ভাউতাবাজি ছাড়া কিছুই না।
এখানে একটা পিচ্ছি স্ব(পিতা)ঘোষিত প্রফেসর আছে।নাম সুবর্ণ আইজ্যাক বারী।
আক্ষরিক অর্থে বাংলাদেশী বংশদ্ভূত আমেরিকান হয়েও একবার সে ইন্ডিয়ান পুনে ইউনিভার্সিটির প্রাঙ্গণে মিডিয়াকে দেওয়া এক বক্তব্যে, নিজেকে একজন গর্বিত ভারতীয় বংশদ্ভূত দাবী করে বসছিল। সে ও তার মানসিক বিকারগ্রস্ত ফ্যামিলির একক প্রচেষ্টায় গায় “আমাদের জাতীয় সঙ্গীত – আমার সোনার বাংলা ” ! গভীর খেয়াল করে দেখি, জাতীয় চেতনায় পেছনে লাল সবুজের পতাকার পরিবর্তে আমেরিকান পতাকা রেখেছে।
আর অল্পবয়সী তো পরের কথা, সুবর্ণ আইজ্যাক বারি কোন প্রফেসরই না। তার বয়সী অন্যসব বাচ্চার মত সুবর্ণও একজন কোমলমতি ছোট বাচ্চা মাত্র। ভালো মুখস্থ করার ক্ষমতা ছাড়া ওর মধ্যে আর স্পেশাল কিছু নেই।
পৃথিবীর কোন বিশ্ববিদ্যালয়েই সুবর্ণ আইজ্যাক বারী নামে কোন প্রফেসরের নাম নেই। সুবর্ণের কোন সেক্টরেই কোন গবেষণা নেই৷ বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা যায়, সে চোখ বন্ধ করে জটিল জটিল সব অঙ্ক কষছে- এখানেও রয়েছে প্রতারণা।
এসবের মূলে রয়েছে তার বাবা রাশিদুল বারী।
রাশিদুল বারি নিজের সন্তানকে নিয়ে অলীক স্বপ্ন দেখে। সেই স্বপ্ন বাস্তব করতে গিয়ে এমন কোন পন্থা নেই যা সে অবলম্বন করে না।
রাশিদুল বারি তার সন্তানের সুন্দর শৈশবটি নষ্ট করছে। এই বয়সে অন্যসব ছেলেমেয়ে যেখানে হেসে খেলে দিন কাটায়, সেখানে তার সন্তানের দিন কাটে জটিল জটিল সব গণিত মুখস্থ করে, বিভিন্ন পাতানো মিটিং, সেমিনারে অংশগ্রহণ করে।
বড় হয়ে সুবর্ণ যখন জানবে, তার বাবা তাকে নিয়ে যে জগতে বাস করেছে, সে জগত মিথ্যা, বানানো, তখন সে বড় এক ধাক্কা খাবে।
সে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করবে, তখন যদি তার বন্ধুরা তাকে নিয়ে হাসাহাসি করে, সে মুহূর্তটা সুবর্ণ সহ্য করতে পারবে না। তখন সেই মেন্টাল ধাক্কাটা সুবর্ণ সামলাতে পারবে তো?
তখন সে তার বাবাকে ক্ষমা করতে পারবে তো?
শুনলাম আনোয়ার খান বিশ্ববিদ্যালয় এবং ডেফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় সুবর্ণকে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ প্রফেসর হিসেবে ইনভাইট করেছে! তারা কিসের ভিত্তিতে এ কাজ করলেন? তারা কি ফ্যাক্ট চেক করারও প্রয়োজনবোধ করেননি?
আমার এক বড়ভাই আনোয়ার খান বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রশ্ন করেছিলেন, সুবর্ণ যে সর্বকনিষ্ঠ প্রফেসর এই তথ্য তারা কোথায় পেলো?
উক্ত বিশ্ববিদ্যালয় তখন সেই ভাইকে সময় নিউজের একটা লিংক সরবরাহ করেছিল প্রমাণস্বরূপ। অথচ আমরা জানি, মিথ্যা, পপ এবং ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচারে সময় নিউজের অনলাইন সংস্করণ এদেশে শীর্ষে!
যদি ইতোমধ্যে উক্ত দুই বিশ্ববিদ্যালয় সুবর্ণকে ক্যাম্পাসে না নিয়ে থাকে, তবে আমি উক্ত দুই বিশ্ববিদ্যালয়কে আবারও ফ্যাক্ট চেক করতে অনুরোধ করব।
আমি আবারও বলছি, সুবর্ণ আইজ্যাক বারি নামে পৃথিবীর কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন প্রফেসর নেই। সুবর্ণ আইজ্যাক বারি কোন বিজ্ঞানীও না, তার নামে কোন পিয়ার রিভিউ জার্নালে কোন গবেষণাপত্র নেই। তার যেসব খবর অনলাইনে ভেসে বেড়ায়, সে সবের অধিকাংশই তার বাবা অর্থের বিনিময়ে করিয়েছে, নয়ত সময় নিউজের মত করে অতি উৎসাহিত হয়ে কেউ করেছে।
তবে শেষে একটা কথা না বললেই নয়, রাশিদুল বারি তার সন্তান সুবর্ণকে অন্ধের মত ভালোবাসে। সে ভালোবাসা এতটাই তীব্র যে, তা হিতাহিত জ্ঞানশূন্য করে ফেলেছে তাকে।
সুবর্ণের যদি কখনো তার পিতার প্রতি তীব্র ঘৃণা জন্ম নেয়, তবে সে যেন তার পিতার এই অকৃত্রিম ভালোবাসার বিনিমিয়ে তা ক্ষমা করে দেয়।
তাকে নিয়ে নাচা নাচিও কম হয় । কি আর পি আর ভিউয়ের জন্য তার এইসব কর্মকান্ডে মদদ দিয়ে চলেছি।
ঈদের নামাজের সময়েও ব্ল্যাক হোলের গণিত কষাচ্ছে বাবাটি। আদর করে ছবিও তুলে রেখেছে। আবার সেটি ফেসবুক পেজেও দিয়েছে। ফিলোসফার সাজিয়ে এমন বক্তব্যও প্রদান করিয়েছে- “Loving God and loving mathematics are not two mutually Exclusive events”