সাইন আপ করুন সাইন আপ করুন

সাইন আপ করুন

জিমেইল থেকে লগ ইন করুন
অথবা আড্ডাবাজ একাউন্ট থেকে


আগে থেকেই একাউন্ট আছে? এখনি লগ ইন করুন

লগ ইন করুন লগ ইন করুন

লগিন করুন

জিমেইল থেকে লগ ইন করুন
অথবা আড্ডাবাজ একাউন্ট থেকে

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

কোন একাউন্ট নেই? এখানে সাইন আপ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন

রিসেট পাসওয়ার্ড

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।

আগে থেকেই একাউন্ট আছে? এখনি লগ ইন করুন

দুঃক্ষিত, প্রশ্ন করার অনুমতি আপনার নেই, প্রশ্ন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে লগ ইন করতে হবে.

জিমেইল থেকে লগ ইন করুন
অথবা আড্ডাবাজ একাউন্ট থেকে

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

একাউন্ট নেই? এখানে সাইন আপ করুন

প্রশ্ন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে লগ ইন করতে হবে।

জিমেইল থেকে লগ ইন করুন
অথবা আড্ডাবাজ একাউন্ট থেকে

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

একাউন্ট নেই? এখানে সাইন আপ করুন

দুঃক্ষিত, ব্লগ লেখার অনুমতি আপনার নেই। লেখক হতে হলে admin@addabuzz.net ঠিকানায় মেইল পাঠিয়ে অনুমতি নিন।

জিমেইল থেকে লগ ইন করুন
অথবা আড্ডাবাজ একাউন্ট থেকে

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

একাউন্ট নেই? এখানে সাইন আপ করুন

আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?

আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?

আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?

আড্ডাবাজ অ্যাপ ইন্সটল করুন
AddaBuzz.net Logo AddaBuzz.net Logo
সাইন ইনসাইন আপ

AddaBuzz.net

AddaBuzz.net Navigation

  • হোমপেজ
  • ব্লগ
  • ইউজার
  • যোগাযোগ
সার্চ করুন
একটি প্রশ্ন করুন

Mobile menu

Close
একটি প্রশ্ন করুন
  • হোমপেজ
  • জরুরী প্রশ্ন
  • প্রশ্ন
    • নতুন প্রশ্ন
    • জনপ্রিয় প্রশ্ন
    • সর্বাধিক উত্তরিত
    • অবশ্যই পড়ুন
  • ব্লগ পড়ুন
  • গ্রুপ
  • কমিউনিটি
  • জরিপ
  • ব্যাজ
  • ইউজার
  • বিভাগ
  • সাহায্য
  • টাকা উত্তোলন করুন
  • আড্ডাবাজ অ্যাপ

biplob

নতুন
প্রশ্ন করুন biplob
125 বার প্রদর্শিত
1 জন ফলোয়ার
24 প্রশ্ন
হোমপেজ/ biplob/প্রশ্ন
aalan
  • সম্পর্কিত
  • প্রশ্ন
  • উত্তর
  • অনুরোধের প্রশ্ন
  • সেরা উত্তর
  • পছন্দ তালিকা
  • ফলোকৃত প্রশ্ন
  • ফলোয়ার
  • ফলো করছেন
  • জরিপ
  • ব্লগ
  • ব্লগ মন্তব্য
  • ফলোকৃতদের প্রশ্ন
  • ফলোকৃতদের উত্তর
  • ফলোয়ারদের ব্লগ
  • ফলোকৃত/ফলোয়ারদের ব্লগ মন্তব্য

AddaBuzz.net Latest প্রশ্ন

biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 1 মাস আগেক্যাটাগরিঃ ইতিহাস

পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ কে?

  1. sumi
    সেরা উত্তর
    sumi নতুন
    উত্তর দিয়েছেন 1 মাস আগে
    উত্তরটি এডিট করা হয়েছে।

    পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষঃ পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ বা "অত্যন্ত মন্দ" মানুষ হিসেবে সাধারণভাবে অ্যাডলফ হিটলারের নামই সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য। তিনি ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত নাৎসি জার্মানির একনায়ক ছিলেন এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা ও হলোকাস্টের জন্য সরাসরি দায়ী। অ্যাডলফ হিটলারের অপরাধসমূহ হলবিস্তারিত পড়ুন

    পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষঃ

    পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ বা “অত্যন্ত মন্দ” মানুষ হিসেবে সাধারণভাবে অ্যাডলফ হিটলারের নামই সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য। তিনি ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত নাৎসি জার্মানির একনায়ক ছিলেন এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা ও হলোকাস্টের জন্য সরাসরি দায়ী।

    অ্যাডলফ হিটলারের অপরাধসমূহ

    হলোকাস্ট: হিটলারের নেতৃত্বে প্রায় ৬০ লক্ষ ইহুদি এবং আরও কয়েক লক্ষ রোমা, সমকামী, প্রতিবন্ধী ও রাজনৈতিক বিরোধীকে হত্যা করা হয়। এই গণহত্যা ইতিহাসের অন্যতম ভয়াবহ মানবাধিকার লঙ্ঘন।

    দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা: ১৯৩৯ সালে পোল্যান্ড আক্রমণের মাধ্যমে হিটলার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু করেন, যার ফলে প্রায় ৭ কোটি মানুষ প্রাণ হারায়।

    জাতিগত বিদ্বেষ ও বর্ণবাদ: হিটলারের আদর্শে “আর্য জাতি”কে শ্রেষ্ঠ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীকে “অবাঞ্ছিত” হিসেবে চিহ্নিত করে নিধনযজ্ঞ চালানো হয়।

    রাজনৈতিক দমন-পীড়ন: তিনি বিরোধী রাজনৈতিক দল ও মতাদর্শের বিরুদ্ধে কঠোর দমননীতি গ্রহণ করেন, যার ফলে বহু মানুষ কারাবন্দি বা নিহত হন।

    অন্যান্য উল্লেখযোগ্য খলনায়ক

    জোসেফ স্টালিন

    সোভিয়েত ইউনিয়নের নেতা, যিনি গণহত্যা, গুলাগ ক্যাম্প, দুর্ভিক্ষ ও রাজনৈতিক শুদ্ধিকরণের মাধ্যমে কোটি কোটি মানুষের মৃত্যু ঘটান।

    মাও সেতুং

    চীনের কমিউনিস্ট নেতা, যাঁর “গ্রেট লিপ ফরোয়ার্ড” ও “কালচারাল রেভল্যুশন” নীতির ফলে কয়েক কোটি মানুষ প্রাণ হারান।

    পল পট

    কম্বোডিয়ার খেমার রুজ নেতা, যাঁর শাসনামলে প্রায় ২০ লক্ষ মানুষ নিহত হন, যা দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় এক-চতুর্থাংশ।

    কিং লিওপোল্ড II

    বেলজিয়ামের রাজা, যিনি কঙ্গোতে উপনিবেশিক শাসনের নামে প্রায় ১ কোটি মানুষের মৃত্যু ঘটান।

    ইভান দ্য টেরিবল

    রাশিয়ার প্রথম জার, যিনি নিষ্ঠুরতা ও গণহত্যার জন্য পরিচিত ছিলেন।

    “সবচেয়ে খারাপ মানুষ” নির্ধারণ করা একটি জটিল ও বিতর্কিত বিষয়, তবে অ্যাডলফ হিটলারের অপরাধের মাত্রা, পরিসর ও প্রভাবের কারণে ইতিহাসবিদদের মধ্যে তিনি সাধারণত এই তালিকার শীর্ষে থাকেন। তাঁর শাসনামল মানব ইতিহাসের অন্যতম অন্ধকার অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হয়।

    এই বিষয়ে আরও জানতে, আপনি উত্তরের সাথে এটাচড ভিডিওটি দেখে নিতে পারেন।

    সংক্ষেপে দেখুন
      • 0
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 3 টি উত্তর
  • 30 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 6 মাস আগেক্যাটাগরিঃ সাধারণ প্রশ্ন

মরিচ গাছের পাতা কোকড়ানো, গোড়া পচা, ফুল ঝড়ে যাওয়া, পাতা হলুদ হওয়ার ওষুধ কি?

  1. maya
    সেরা উত্তর
    maya নতুন
    উত্তর দিয়েছেন 6 মাস আগে

    মরিচ গাছের পাতা কোকড়ানো ও তার প্রতিকার পাতা কোকড়ানো সমস্যার মূল কারণগুলো হলো থ্রিপস পোকা, মাকড়, বা সাদামাছি পোকা। থ্রিপস পোকা কচি পাতার রস শুষে নেয়, যার ফলে পাতা কুঁকড়ে যায় এবং বাদামী দাগ পড়ে। মাকড়ের আক্রমণে পাতার নিচে সাদা জালের মতো চিহ্ন দেখা যায়। প্রতিকার: আক্রান্ত পাতা ছিঁড়ে ফেলে গাছ পরিষ্কার রাবিস্তারিত পড়ুন

    মরিচ গাছের পাতা কোকড়ানো ও তার প্রতিকার

    পাতা কোকড়ানো সমস্যার মূল কারণগুলো হলো থ্রিপস পোকা, মাকড়, বা সাদামাছি পোকা। থ্রিপস পোকা কচি পাতার রস শুষে নেয়, যার ফলে পাতা কুঁকড়ে যায় এবং বাদামী দাগ পড়ে। মাকড়ের আক্রমণে পাতার নিচে সাদা জালের মতো চিহ্ন দেখা যায়।

    প্রতিকার:

    1. আক্রান্ত পাতা ছিঁড়ে ফেলে গাছ পরিষ্কার রাখা।
    2. নিম তেল (১-২ টেবিল চামচ) ও ডিশ ওয়াশ মিশিয়ে স্প্রে করা।
    3. রাসায়নিকভাবে, ফিপ্রোনিল বা ডাইমেথয়েট স্প্রে ব্যবহার করা যেতে পারে।
    4. হলুদ স্টিক ট্র্যাপ ব্যবহার করে পোকা দমন করা যেতে পারে।

    মরিচ গাছের পাতা হলুদ হওয়া

    পাতার হলুদ হওয়ার কারণ হতে পারে পুষ্টির অভাব, অতিরিক্ত পানি জমে থাকা, বা জাব পোকা। মাটি থেকে নাইট্রোজেন ও পটাশ সরবরাহ বাড়িয়ে এ সমস্যা সমাধান করা যায়। পানি নিস্কাশনের ভালো ব্যবস্থা করাও জরুরি।

    মরিচ গাছের ফুল ঝরে যাওয়া

    ফুল ঝরে যাওয়ার মূল কারণ হলো অতিরিক্ত গরম, মাটি শুষ্ক হওয়া, বা মাটির পুষ্টিহীনতা। ফসফরাস ও পটাশ সার ব্যবহার এবং সঠিক পানি সরবরাহ ফুল ঝরা কমাতে সাহায্য করে।

    মরিচ গাছের গোড়া পচা

    গোড়া পচা রোগ মূলত ফাঙ্গাস বা ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়। ভালো পানি নিস্কাশন ব্যবস্থা রাখা এবং জমি পরিষ্কার রাখার পাশাপাশি অনুমোদিত ফাঙ্গিসাইড ব্যবহার করা যায়। বীজ রোপণের আগে বীজ শোধন করাও কার্যকর।

    মরিচ গাছের পরিচর্যা

    • নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করে পোকামাকড় দমন।
    • সুষম সার ব্যবহার এবং নাইট্রোজেন সার ভাগ ভাগ করে প্রয়োগ।
    • আক্রান্ত গাছ বা অংশ অপসারণ।
    • বীজতলা মশারি দিয়ে ঢেকে রাখা এবং ভালো মানের বীজ ব্যবহার করা।

    এই তথ্যগুলো মরিচ গাছের বিভিন্ন রোগ ও প্রতিকার নিয়ে দিকনির্দেশনা প্রদান করে। সঠিক পরিচর্যা এবং পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে আপনার মরিচ গাছ ভালো ফলন দিতে পারে।

    সংক্ষেপে দেখুন
      • 0
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 2 টি উত্তর
  • 48 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 8 মাস আগেক্যাটাগরিঃ সাধারণ প্রশ্ন

Sayyidul Istighfar (সাইয়েদুল ইস্তেগফার) ক্ষমা প্রার্থনার শ্রেষ্ঠ দো‘আ

  1. biplob
    সেরা উত্তর
    biplob নতুন
    উত্তর দিয়েছেন 8 মাস আগে
    উত্তরটি এডিট করা হয়েছে।

    রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে এই দো‘আ পাঠ করবে, দিনে পাঠ করে রাতে মারা গেলে কিংবা রাতে পাঠ করে দিনে মারা গেলে, সে জান্নাতী হবে।’ اَللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّىْ لآ إِلهَ إلاَّ أَنْتَ خَلَقْتَنِىْ وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَاবিস্তারিত পড়ুন

    রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে এই দো‘আ পাঠ করবে, দিনে পাঠ করে রাতে মারা গেলে কিংবা রাতে পাঠ করে দিনে মারা গেলে, সে জান্নাতী হবে।’

    اَللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّىْ لآ إِلهَ إلاَّ أَنْتَ خَلَقْتَنِىْ وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ، أَعُوْذُبِكَ مِنْ شَرِّمَا صَنَعْتُ، أبُوْءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَىَّ وَأَبُوْءُ بِذَنْبِىْ فَاغْفِرْلِىْ، فَإِنَّهُ لاَيَغْفِرُ الذُّنُوْبَ إِلاَّ أَنْتَ

    সাইয়েদুল ইস্তেগফার বাংলা উচ্চারণ

    আল্লাহুম্মা আনতা রব্বী লা ইলাহা ইল্লা আনতা খালাক্বতানি, ওয়া আনা ‘আবদুকা ওয়া আনা ‘আলা ‘আহদিকা ওয়া ওয়া‘দিকা মাসতাত্বা‘তু, আ‘ঊযুবিকা মিন শাররি মা ছানা‘তু। আবূউ লাকা বিনি‘মাতিকা ‘আলাইয়া ওয়া আবূউ বিযাম্বী ফাগফিরলী ফাইন্নাহূ লা ইয়াগফিরুয যুনূবা ইল্লা আনতা।

    সাইয়েদুল ইস্তেগফার অর্থ

    হে আল্লাহ! তুমি আমার রব। তুমি ব্যতীত কোনো উপাস্য নেই। তুমি আমাকে সৃষ্টি করেছ, আমি তোমার বান্দা। আমি আমার সাধ্যমত তোমার কাছে দেওয়া অঙ্গীকার ও প্রতিশ্রুতিতে দৃঢ় আছি। আমি আমার কৃতকর্মের অনিষ্ট থেকে তোমার কাছে আশ্রয় চাই। আমি আমার ওপর তোমার দানকে স্বীকার করছি এবং আমার গুনাহের স্বীকৃতি দিচ্ছি। অতএব, তুমি আমাকে ক্ষমা করো, কারণ তোমার ছাড়া পাপ ক্ষমা করার কেউ নেই। [105]

    [105] . বুখারী, মিশকাত হা/২৩৩৫, ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়-৯, ‘ইস্তিগফার ও তওবা’ অনুচ্ছেদ-৪।

    আরও পড়ুন

    সংক্ষেপে দেখুন
      • 0
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 1 টি উত্তর
  • 42 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 8 মাস আগেক্যাটাগরিঃ Download

sahih muslim 970 bangla download free pdf

  1. jahanur
    সেরা উত্তর
    jahanur নতুন
    উত্তর দিয়েছেন 8 মাস আগে

    باب النَّهْىِ عَنْ تَجْصِيصِ الْقَبْرِ، وَالْبِنَاءِ، عَلَيْهِ ‏‏ حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ غِيَاثٍ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنْ أَبِي، الزُّبَيْرِ عَنْ جَابِرٍ، قَالَ نَهَى رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنْ يُجَصَّصَ الْقَبْرُ وَأَنْ يُقْعَدَ عَلَيْهِ وবিস্তারিত পড়ুন

    باب النَّهْىِ عَنْ تَجْصِيصِ الْقَبْرِ، وَالْبِنَاءِ، عَلَيْهِ ‏‏

    حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ غِيَاثٍ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنْ أَبِي، الزُّبَيْرِ عَنْ جَابِرٍ، قَالَ نَهَى رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنْ يُجَصَّصَ الْقَبْرُ وَأَنْ يُقْعَدَ عَلَيْهِ وَأَنْ يُبْنَى عَلَيْهِ ‏.‏

    পরিচ্ছেদঃ ৩২. কবরে চুনকাম করা এবং এর উপর অট্টালিকা নির্মাণ প্রসঙ্গে

    হাদিস একাডেমি নাম্বারঃ ২১৩৫, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৯৭০
    ২১৩৫-(৯৪/৯৭০) আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বাহ্ (রহঃ) থেকে বর্ণিত… জাবির (রাযিঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কবর পাকা করা, কবরের উপর বসা এবং কবরের উপর গৃহ নির্মাণ করা থেকে নিষেধ করেছেন। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ২১১৪, ইসলামীক সেন্টার ২১১৭)

    এই হাদীস থেকে শিক্ষণীয় বিষয়সমূহ:

    ১. এই হাদীসের দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, কবরকে পাকা করা, তার উপর স্থাপনা নির্মাণ করা, কিংবা গম্বুজ, মিনার, কক্ষ বা মসজিদ নির্মাণ করা হারাম এবং অবৈধ। মৃত ব্যক্তি এই সব জিনিস দ্বারা উপকৃত হবে না এবং এ ধরনের জিনিস তার কোনো প্রয়োজনও নেই।

    ২. এই হাদীসে কবর পাকা করার প্রসঙ্গটি বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, যার জন্য اَلْجَصُّ (চুনকাম) এর ব্যবহার বোঝানো হয়েছে। সাধারণভাবে, বাড়ি বা প্রাসাদের সৌন্দর্য বাড়াতে এটি ব্যবহৃত হয়। ফলে, কবরের উপর চুনকাম বা পাকা করলে সাধারণ মানুষের কাছে এই ধরনের কবরগুলি আকর্ষণীয় মনে হবে, এবং তারা এমন ধারণা করতে পারে যে এই কবরগুলিতে বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এর ফলে, সাধারণ মানুষ সেখানে এমন কিছু কর্মকাণ্ড করবে যা ইসলামে গ্রহণযোগ্য নয়।

    ৩. এই হাদীস থেকে আরও বোঝা যায় যে, কবরের উপর বসা, হেলান দেয়া এবং ভর দেয়া হারাম। এটি সমাহিত ব্যক্তির সম্মানহানি ঘটায়। তাই যেমন সমাহিত ব্যক্তির সম্মান রক্ষা করা উচিত, তেমনি তার কবরেরও সম্মান রক্ষা করা উচিত।

    এই হাদীসের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, মহান আল্লাহর সাথে অংশীদারিত্ব স্থাপনের সকল উপাদান থেকে বিরত থাকা এবং প্রকৃত ইসলাম ধর্মের নির্দেশনায় সঠিক পথে থাকা।

    সংক্ষেপে দেখুন
      • 0
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 1 টি উত্তর
  • 31 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 10 মাস আগেক্যাটাগরিঃ সাধারণ প্রশ্ন

Milam 7.5 কি, কিভাবে ব্যবহার করবেন এবং এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কি?

  1. সীমা চৌধুরী
    সেরা উত্তর
    সীমা চৌধুরী নতুন
    উত্তর দিয়েছেন 10 মাস আগে

    আপনি কি Milam 7.5 ট্যাবলেট সম্পর্কে জানেন? এই ট্যাবলেটটি বিশেষ করে ঘুমের সমস্যা সমাধানে ব্যবহৃত হয়। আজকের ব্লগে, আমরা জানব মিলাম ৭.৫ কী, এটি কীভাবে কাজ করে, এর দাম কেমন এবং এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে। Milam 7.5 কি? মিলাম ৭.৫ (Milam 7.5) একটি প্রেসক্রিপশন ওষুধ যা সাধারণত ঘুমের সমস্যা বা ইনসমনিযবিস্তারিত পড়ুন

    আপনি কি Milam 7.5 ট্যাবলেট সম্পর্কে জানেন? এই ট্যাবলেটটি বিশেষ করে ঘুমের সমস্যা সমাধানে ব্যবহৃত হয়। আজকের ব্লগে, আমরা জানব মিলাম ৭.৫ কী, এটি কীভাবে কাজ করে, এর দাম কেমন এবং এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে।

    Milam 7.5 কি?

    মিলাম ৭.৫ (Milam 7.5) একটি প্রেসক্রিপশন ওষুধ যা সাধারণত ঘুমের সমস্যা বা ইনসমনিয়া চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি একটি সেডেটিভ এবং হাইপোনোটিক ওষুধ যা মস্তিষ্কে কিছু রাসায়নিকের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে, যার ফলে দ্রুত ও ভালো ঘুম হয়।

    Milam 7.5 কীভাবে কাজ করে?

    মিলাম ৭.৫ ট্যাবলেট মস্তিষ্কের স্নায়ু সিস্টেমকে শান্ত করে এবং ঘুম আনতে সহায়তা করে। এটি সাধারণত রাতে শোয়ার আগে গ্রহণ করা হয়, এবং এটি দ্রুত কার্যকর হয় যা দ্রুত ঘুমের সূচনা নিশ্চিত করে।

    Milam 7.5 কি কাজে লাগে?

    মিলাম ৭.৫ (Milam 7.5) একটি ওষুধ যা মূলত ঘুমের সমস্যা বা ইনসমনিয়া চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি একটি সেডেটিভ ওষুধ যা মস্তিষ্কে নির্দিষ্ট রাসায়নিকের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে, যার ফলে দ্রুত ও সহজে ঘুম আসতে সহায়ক হয়।

    অর্থাৎ, মিলাম ৭.৫ মস্তিষ্কের স্নায়ু সিস্টেমকে শান্ত করে এবং ঘুমের গুণমান উন্নত করে। এটি সাধারণত রাতে শোয়ার আগে নেওয়া হয় এবং এটি দ্রুত কার্যকর হয়ে ঘুম আনতে সাহায্য করে।

    Milam 7.5 এর দাম বাংলাদেশে (Milam 7.5 price in bangladesh)

    মিলাম ৭.৫ ট্যাবলেটের দাম বাংলাদেশে ভিন্ন হতে পারে। সাধারণত, একটি মিলাম ৭.৫ ট্যাবলেটের মূল্য প্রায় ১০০-১৫০ টাকা হতে পারে, তবে সঠিক দাম আপনার স্থানীয় ফার্মেসিতে যাচাই করা উচিত।

    Milam 7.5 খেলে কতক্ষণ ঘুম হয়?

    মিলাম ৭.৫ খাওয়ার পর সাধারণত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম হয়। এটি ব্যক্তির স্বাস্থ্য ও শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে। তবে, ঘুমের গুণগত মান ও দৈর্ঘ্য ব্যক্তির প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন হতে পারে।

    মিলাম ৭.৫ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (Milam 7.5 side effects)

    যেমন যে কোনো ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকতে পারে, মিলাম ৭.৫ এরও কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। এর মধ্যে কিছু সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলো:

    • মাথা ঘোরা
    • ঘুম ঘুম ভাব
    • মাথাব্যথা
    • উল্টানো বা বমি ভাব

    যদি আপনি কোনো গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অনুভব করেন, তবে অবিলম্বে আপনার চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।

    বিঃদ্রঃ Milam 7.5 ট্যাবলেট আপনাকে ভালো ঘুম নিশ্চিত করতে সাহায্য করতে পারে, তবে এটি ব্যবহারের আগে আপনার ডাক্তার বা স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

    সংক্ষেপে দেখুন
      • 0
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 1 টি উত্তর
  • 43 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 1 বছর আগেক্যাটাগরিঃ সাধারণ প্রশ্ন

বাংলাদেশের সকল জেলার আজকের তাপমাত্রা কত?

  • 0
  • 0 টি উত্তর
  • 28 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 2 বছর আগেক্যাটাগরিঃ সাধারণ প্রশ্ন

যেকোন ধরণের আসক্তি থেকে নিজেকে দূরে রাখা যায় কিভাবে?

  1. ashad khandaker
    ashad khandaker সবজান্তা
    উত্তর দিয়েছেন 2 বছর আগে

    যেকোন ধরণের আসক্তি থেকে নিজেকে দূরে রাখা যায় কিভাবে জানার আগে আমাদের জানতে হবে আসক্তি কি এবং যে কোন বিষয়ে মানুষের মাঝে আসক্তি তৈরি হয় কেন? কানাডার একজন চিকিৎসক ডা. গাবোর মেইটের বিশ্বাস সব ধরণের আসক্তির পেছনে থাকে মানুষের ভেতরে প্রোথিত ভীতি কিংবা যন্ত্রণা। যে কারণে তার বিশ্বাস মাদকাসক্ত ব্যক্তির প্বিস্তারিত পড়ুন

    যেকোন ধরণের আসক্তি থেকে নিজেকে দূরে রাখা যায় কিভাবে জানার আগে আমাদের জানতে হবে আসক্তি কি এবং যে কোন বিষয়ে মানুষের মাঝে আসক্তি তৈরি হয় কেন?

    কানাডার একজন চিকিৎসক ডা. গাবোর মেইটের বিশ্বাস সব ধরণের আসক্তির পেছনে থাকে মানুষের ভেতরে প্রোথিত ভীতি কিংবা যন্ত্রণা।

    যে কারণে তার বিশ্বাস মাদকাসক্ত ব্যক্তির প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গীতে পরিবর্তন আনা প্রয়োজন, সেই সঙ্গে চিকিৎসা পদ্ধতিও হওয়া উচিত পরিবর্তিত।

    ডা. মেইট তার মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক লেখালেখির জন্য পরিচিত। এছাড়া উত্তর আমেরিকায় সবচেয়ে বেশি মাদকাসক্তি প্রকোপ যেখানে সেই কানাডার ভ্যাঙ্কুভারে রাসায়নিক জাতীয় পদার্থ অপব্যবহারের রোগীদের নিয়ে কাজ করার জন্য বিখ্যাত।

    ২০১৮ সালে তার কাজের জন্য তিনি কানাডার সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান অর্ডার অব কানাডা লাভ করেন।

    তিনি বিশ্বাস করেন, যে কোন আসক্তির পেছনেই প্রবল ভীতি বা তীব্র যন্ত্রনার কোন স্মৃতি থাকে।

    এর কারণ কী? বিষয়টি নিয়ে ডা. মেইটের ব্যাখ্যা শোনা যাক।

    ছবির ক্যাপশান,

    ডা. গাবোর মেইট

    ‘আমরা আসল কারণ দেখছি না‘

    আসক্তির কারণ অনুসন্ধান করতে চাইলে প্রথমেই আমাদের বুঝতে হবে, আসক্তির ফলে আমরা কী পাই।

    সাধারণত মানুষ বলে, “এটা আমাকে যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেয়, মানসিক চাপ থেকে দূরে রাখে, যে কোন পরিস্থিতিতে এক ধরণের নিয়ন্ত্রণ করতে পারার অনুভূতি হয়। মনে হয় সত্যিকারের বেঁচে আছি, তুমুল উত্তেজনা, তীব্র ভালো লাগা ইত্যাদি”

    অন্য কথায় আসক্তি মানুষের কিছু বিশেষ প্রয়োজন মেটায় যা তার জীবনে পূরণ হচ্ছিল না।

    এসব পর্যায়ে মনোযোগ না পাওয়া, একাকীত্ব আর মানসিক চাপের কারণে মানুষ আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ে।

    মাদকাসক্তদের সংখ্যা বিচার করলে দেখা যায়, যাদের শৈশব খুব খারাপ কেটেছে, তাদের বেশির ভাগের মাদকাসক্ত হয়ে পড়ার আশংকা থাকে।

    ছবির ক্যাপশান,

    মনোযোগ না পাওয়া, একাকীত্ব আর মানসিক চাপের কারণে মানুষ আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ে।

    এর মানে হলো, আসক্তির পেছনে যন্ত্রনা এবং জটিল শৈশব কাজ করে। এর অর্থ হচ্ছে, যাদের শৈশব স্বাভাবিক ছিল না, তারা সবাই আসক্ত হবে–তা নয়। বরং যারা আসক্ত তাদের সবার শৈশব কষ্টে কেটেছে।

    আসক্তি দূরীকরণের চিকিৎসার জন্য শাস্তি, ধমকাধমকি বা সমালোচনা নয়, বরং প্রয়োজন প্রচুর ধৈর্য, অনেকের অনেক সাহায্য এবং ব্যাপক বোঝাপড়ার প্রয়োজন।

    আসক্তি ঠেকাতে বিশ্বব্যাপী যত চিকিৎসা আর পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, তার মধ্যে অনেকগুলোই ব্যর্থ হয়েছে।

    এখন প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক যে আমরা কি সত্যিই পরিস্থিতি বুঝতে পারছি? হয়তো না।

    আসক্ত মানুষটির ভোগান্তিটা আমরা একেবারেই খেয়াল করছি না।

    ‘লোকে ইচ্ছা করে আসক্ত হয় না‘

    ছবির ক্যাপশান,

    ডা. মেইট বলছেন লোকে ইচ্ছা করে আসক্ত হয় না

    আসক্তি নিয়ে লোকের মধ্যে চালু একটি ধারণা হচ্ছে ইচ্ছা করে বা শখের বশে ওই পথে গেছে। কিন্তু অধিকাংশ সময় আসল ঘটনা সেটা নয়।

    আমাদের চারপাশের সমাজের কাঠামোটাই এমন যে কোন ব্যক্তি আসক্ত হলে তাকে ধরে শাস্তি দাও।

    “আমি এমন কাউকে চিনি না যে এক সকালে ঘুম থেকে উঠে ভাবলো, আজ থেকে আসক্ত হয়ে যাব!”

    এটা পছন্দের ব্যপার নয়, এটা হয় মানসিক যন্ত্রনা থেকে পালানো বা বাঁচার জন্য। আর কেউই যন্ত্রনার মধ্যে থাকতে ভালোবাসে না।

    ‘আসক্তি জেনেটিক না‘

    জেনেটিক বা বংশ পরম্পরায় কেউ আসক্ত হয় না।

    ছবির ক্যাপশান,

    বংশ পরম্পরায় কেউ আসক্ত হয় না

    মাদকাসক্তি নিয়ে সমাজে প্রচলিত আরেকটি ধারণা হলো, এটা বুঝি বংশ পরম্পরায় হয়।

    ডা. মেইটের প্রশ্ন – যদি আমি মাতাল হই, আর সারাক্ষণ আমার বাচ্চাকে গালি দিতে থাকি, আর তা থেকে বাঁচার জন্য সে মদ খেতে চায়, তাহলে একে কি বংশ পরম্পরায় মাতাল বলা যাবে?

    এটা বংশ গতির সমস্যা নয়, সমস্যা পারিপার্শ্বিকতার।

    ফলে এক্ষেত্রে পরিবারের দায়িত্বশীল এবং যৌক্তিক আচরণ করার প্রয়োজন সবার আগে। এরপর সমাজের অন্যদেরও পাশের মানুষটির জন্য সহমর্মিতা বোধ করার প্রয়োজন রয়েছে।

    সমাজে বহু ধরণের আসক্তি

    আরেকটি প্রচলিত ধারণা হচ্ছে, শুধু যারা নেশাদ্রব্য দিয়ে নেশা করে তারাই আসক্ত।

    কিন্তু সমাজের বিশেষ কোন সংস্কৃতির কারনেও এটা হতে পারে।

    ছবির ক্যাপশান,

    আসক্তি দূর করতে সমাজের সবার সাহায্য লাগে

    কোন জনগোষ্ঠীর মধ্যে ধর্মীয় কিংবা সংস্কৃতিগতভাবে পানীয় জাতীয় অ্যালকোহল গ্রহণের চল আছে। কোন কোন গোষ্ঠী নিজেরাই তৈরি করে এমন দ্রব্য।

    এটা তাদের সংস্কৃতি, ফলে এখানে আসক্তির অন্যান্য চিকিৎসা কাজে আসবে না।

    ‘আপনি সংগীতেও আসক্ত হতে পারেন‘

    ডা মেইটের মতে, আসক্তি বলতে আমরা সাধারণভাবে যা বুঝি তা হলো এক ধরণের সাময়িক প্রশান্তির জন্য মানুষ বারবার যার দ্বারস্থ হয়। এবং একটা নির্দিষ্ট সময়ের পরে তার ভেতরে সেটার জন্য আবারো চাহিদা তৈরি হয়।

    এটা সিগারেট হতে পারে, ড্রাগ হতে পারে, মদ জাতীয় বস্তু হতে পারে। হতে পারে যৌনতা, জুয়া, শপিং, কাজ, রাজনৈতিক ক্ষমতা, ইন্টারনেটে গেম খেলা—এমন অনেক কিছুই।

    কেউ কাজ করেও একই ধরণের আনন্দ পেতে পারেন।

    কিন্তু মানসিক প্রশান্তি বা তৃপ্তির জন্য মানুষ সঙ্গীতের দ্বারস্থও হয়।

    ছবির ক্যাপশান,

    ডা. মেইট একদিন আট হাজার ডলারের সিডি কিনেছিলেন

    আসক্তি হয়তো মানুষের অবচেতনে লুকনো এমন এক বোধ যে তিনি হয়ত যথেষ্ঠ ভালো নেই। হয়তো তাকে কিছু করে প্রমাণ করে দেখাতে হবে এবং হয়তো কেউ তাকে ভালবাসে না।

    “তখন কেউ কেউ কাজের ভেতরে ডুব দেয়–যেমন আমি”, বলছিলেন ডা. মেইট।

    “আমি যখন আমার মাদকাসক্ত রোগীদের আমার গল্প বলি, তারা বলে হ্যাঁ ডাক্তার তুমি আমাদের মতোই। আসলে শেষ বিচারে আমরা প্রত্যেকেই প্রত্যেকের মতো।”

    এখন জানা যাক এর থেকে মুক্তির উপায় কি?

    বর্তমানে স্মার্টফোন হাতে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার নোটিফিকেশন চেক করে সকাল শুরু হয় বেশির ভাগ মানুষের । রাতে ঘুমাতে গেলেও একই কাজ। এককথায় আমাদের পুরো জীবনটা এখন আটকে গেছে সোশ্যাল মিডিয়ার কারাগারে। সোশ্যাল মিডিয়ার কারণে মানুষের মধ্যেও অস্থিরতা বেড়ে গেছে। তাহলে কীভাবে কমানো সম্ভব এই আসক্তি?

    আমেরিকান সোসাইটি অব অ্যাডিকশন মেডিসিন সংস্থার বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদনে বলা হয় , আসক্তি হচ্ছে এমন এক আচরণ, যার নেতিবাচক পরিণতি সত্ত্বেও মানুষ তাতে প্রতিনিয়ত অভ্যস্ত হয়ে ওঠে । ২০১৭ সালের এক গবেষণায় দেখা যায়, প্রায় ৪৩ ভাগ আমেরিকান ক্রমাগত সোশ্যাল মিডিয়ায় আবিষ্ট থাকেন। যাদের মাঝে ২০ ভাগ মানুষের মানসিক অবসাদের উৎস হচ্ছে এই সোশ্যাল মিডিয়া। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ধরনের আসক্তিকে তুলনা করা হচ্ছে ড্রাগ বা অ্যালকোহলের সঙ্গে । কারণ, উভয় ক্ষেত্রেই মানুষের মস্তিষ্কে ডোপামিনের নিঃসরণ বাড়িয়ে যায় । ফলে এসবে মানুষের আরও বেশি আসক্তি হওয়ায় প্রভাবক হিসেবে কাজ করে । তবে চাইলেই নিজেকে এই সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে দূরে রাখা যায় ।

    ২০১৮ সালের এক গবেষণায় দেখা যায় , বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা গড়ে ১৪৪ মিনিট সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যয় করে থাকেন । অথচ গবেষকেরা বলেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় দৈনিক ৩০ মিনিট ব্যয় মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য সর্বোত্তম। মাদক বা অ্যালকোহল আসক্তি থেকে পরিত্রাণের জন্য চিকিৎসা আছে । কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ার ক্ষেত্রে বিষয়টি এক রকম নয়। একমাত্র ইন্টারনেটের নিয়ন্ত্রিত ব্যবহার ও নিজ উদ্যোগে কিছু কৌশলই পারে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে একজন মানুষকে দূরে রাখতে।

    সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বিরত থাকতে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ লিন স্টার্নলিচের দিক নির্দেশনা হতে পারে বেশ কার্যকর।

    ২০১৯ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে , কিছু ছাত্র পাঁচ দিন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার থেকে বিরত ছিল। যা তাঁদের মানসিক স্থিতি ফিরিয়ে দিয়েছে। তাই এক ঘণ্টা বা এক সপ্তাহ বিরত থাকার অভ্যাস এই আসক্তি বেশ ভালোভাবেই কাটিয়ে তুলতে পারে।

    বেশির ভাগ মানুষই অবচেতনভাবেই ক্রমাগত সোশ্যাল মিডিয়ায় ঢুঁ মারেন। এ ক্ষেত্রে অ্যাপ মুছে ফেলা বা সোশ্যাল মিডিয়ার নোটিফিকেশন বন্ধ করে দিলে একজন ব্যবহারকারীর আসক্তি কমে যেতে পারে । কারণ, মোবাইল স্ক্রিনে চোখ পড়লে সোশ্যাল মিডিয়া আইকন দেখা না গেলে স্বাভাবিকভাবেই সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকা যাবে।

    নিজেকে সময় বেঁধে দেওয়া হতে পারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে দূরে থাকার আরেকটি ভালো উপায়। বেশির ভাগ ফোন এবং ট্যাবলেটে দেখা যায় কোনো নির্দিষ্ট অ্যাপে কত সময় ব্যয় করা হচ্ছে । নিজেকে সময় বেঁধে দিন , দৈনিক কত সময় আপনি এতে ব্যয় করবেন । এত পদ্ধতিতে প্রতিনিয়ত অভ্যাস গড়ে তুললে এতে আসক্তি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে । এ ক্ষেত্রে কোনো অ্যাপের সাহায্য নেওয়া যায় । যা বেঁধে দেওয়া সময় অতিক্রম হওয়ার পর ওই সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আপনাকে বের করে দেবে।

    শখের কাজ গুরুত্ব দেওয়া বা অন্য কাজে নিজেকে ব্যস্ত রেখেও আপনি নিজেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে দূরে রাখতে পারেন। অন্যান্য ভালো লাগার কাজ গুলোয় বেশি সময় ব্যয় এই আসক্তি বেশ কমিয়ে আনবে। স্টার্নলিচ বলছেন, অবসর সময়ে এমন কোনো ভালো কাজে ব্যস্ত থাকা উচিত, যা আপনি উপভোগ করেন । এতে সোশ্যাল মিডিয়ায় আসক্তি কমে যাবে । যা ব্যক্তি জীবন ও সামাজিক জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে ।

    এ প্রক্রিয়াগুলি অনেকের ক্ষেত্রে পুরোপুরি কাজ নাও করতে পারে । সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি কমাতে এ থেকে বিরত থাকার পাশাপাশি নিজেকে দায়িত্বশীল হতে হবে । এ নিয়ে ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতাল এবং হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের শিশু ও কিশোরী মনোরোগ বিশেষজ্ঞ নেহা চৌধুরী বলেছেন , নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সম্পূর্ণভাবে বিরত থাকা কিছু লোকের জন্য কার্যকর হতে পারে, কিন্তু অন্যদের জন্য নয়। তাঁর মতে, এই বিরতি কার্যক্রম সোশ্যাল মিডিয়ার উপকারী দিকগুলো থেকে মানুষ বিচ্ছিন্ন করে ফেলবে। তা ছাড়া অনেকের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণভাবে বিরত থাকা এতে আসক্তি আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে ।

    বরং তাঁর পরামর্শ, সোশ্যাল মিডিয়ায় ঢুঁ মারার সময়সীমা নির্ধারণ করতে হবে। সে সঙ্গে পরিবারের লোকজন ও বন্ধুদের সঙ্গে সম্পৃক্ততা বাড়াতে হবে। তাঁদের সঙ্গে নিজের পরিকল্পনা শেয়ার করতে হবে। ফলে কোনো ভুল কাজ হলে , তারা আপনাকে সহজেই তা শুধরে দিতে পারবেন । কারণ , একা কোনো অভ্যাস ত্যাগ করা খুব কষ্টসাধ্য।

    বর্তমানে প্রযুক্তির সঙ্গে আমরা এত বেশি সম্পর্কিত যে, কিছুক্ষণ এ থেকে বিচ্ছিন্ন থাকলে আমরা চিন্তায় পড়ে যাই; এই বুঝি কত কিছু মিস করে গেলাম। এর ফলে কোনো নোটিফিকেশন বা অ্যালার্ট ছাড়াই কিছু মানুষ অন্তত ১৫ মিনিটে একবার করে তাদের ফোন চেক করেন।

    ছবি: টিওয়াইএন

    মোবাইল ফোনে অধিক সময় ব্যয় করা কেবল সময়ের অপচয় নয়, মানসিকভাবে ক্লান্তিকরও বটে। মানসিক স্বাস্থ্য গবেষণায় দেখা গেছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অতিরিক্ত ব্যবহার প্রায়ই নেতিবাচক ফলাফল বয়ে আনে। তাই স্মার্টফোনের প্রতি আসক্তি কমানো কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা বোঝা এবং সেই অনুযায়ী কমিয়ে ফেলা অবশ্যই একটি ভালো সিদ্ধান্ত।

    ফোন ব্যবহারের অভ্যাস কমানো উচিত বলে মনে করেন কি?

    কত ঘন ঘন এবং কতক্ষণ ধরে ফোন ব্যবহার করছেন সেটা ট্র্যাক করার বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে। ফোন খুব বেশি ব্যবহার করছেন এমনটা পুরোপুরি বিশ্বাস না হতে চাইলে অ্যাপের মাধ্যমে স্মার্টফোনে স্ক্রিনটাইম ডেটা দেখেও আসক্তি কমাতে পারেন। এ ছাড়া ফোন আসক্তি কমাতে যে ব্যবস্থাগুলো নিতে পারেন, সেগুলো হলো-

    নোটিফিকেশন বন্ধ রাখুন

    আপনার ফোনে যখন একের পর এক নোটিফিকেশন আসার শব্দ বন্ধ হবে, তখন ফোনের আসক্তি উপেক্ষা করা কিছুটা সহজ হবে। এ ক্ষেত্রে কাস্টমাইজ সেটিংস অপশনে গিয়ে অফিসের বা খুব বেশি প্রয়োজনীয় মানুষের ছাড়া বাকিদের নোটিফিকেশন অফ করে রাখা যেতে পারে। এতে আপনার ফোনের প্রতি আসক্তি কিছুটা কমতে পারে।

    ফোনে রাখুন একটি রাবার ব্যান্ড

    অবচেতন মনে ফোন ব্যবহার বন্ধ করতে ফোনের চারপাশে একটি রাবার ব্যান্ড জড়িয়ে নিতে পারেন। এতে ফোন ব্যবহারের সময় সেটিতে হাত পড়লে ব্যবহার কমানোর কথা মনে পড়তে পারে। এ ছাড়া রাখতে পারেন কোনো স্ক্রিনসেভার। এটি করলে উদ্দেশ্যহীনভাবে ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ের সময় বাঁচবে।

    অ্যালার্ম ঘড়ির ব্যবহার

    মোবাইল ফোনটি অ্যালার্মের কাজে ব্যবহার করলে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর এলার্ম বন্ধ করে প্রথমে অপ্রয়োজনে মেসেঞ্জার বা মেইল বক্স চেক করার সম্ভাবনা কমে যাবে। তাই অ্যালার্ম ঘড়ি ব্যবহার করলে ফোন ব্যবহার ছাড়াই অতিরিক্ত কিছু সময় বাঁচানো যায়। এ ছাড়া ভিন্ন একটি রুমে ফোন চার্জে দেওয়া এবং সকালে একটি নির্দিষ্ট সময়ে গিয়ে ফোন চেক করা যেতে পারে।

    গো কোল্ড তুর্কি

    এর মাধ্যমে মূলত অবিলম্বে কোনো আসক্তি কমানোকে বোঝানো হয়। বিশেষজ্ঞরা ফোন ব্যবহার না করে ৩ দিন কাটানোর পরামর্শ দেন। যা মাত্রাতিরিক্ত ফোন ব্যবহারের অভ্যাস কমাতে সাহায্য করে। প্রথমে শুধু কল এবং এসএমএস করার মাধ্যমে এটি ব্যবহারে সহনশীলতা এনে, চাইলে এরপর ধীরে ধীরে অতিরিক্ত অন্যান্য কাজগুলো করা শুরু করতে পারেন।

    কিছু সময় প্রযুক্তি থেকে দূরে

    যদি ৩ দিন ফোন ছাড়া বেঁচে থাকার চিন্তা করতে না পারেন, তাহলে অন্তত বাসায় ফোন-ফ্রি সময় নির্ধারণ করুন (চাইলে অন্যান্য ডিজিটাল গ্যাজেটও অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন)। সেটা হতে পারে প্রতি রাতের খাবারের ১ বা ২ ঘণ্টা আগে বা প্রতি রোববার বিকেলে। এর পরিবর্তে বেড়াতে যাওয়া, কার্ড খেলা, বোর্ড গেইম বা এমন কিছু করা যা সরাসরি আলাপ এবং যোগাযোগের সুযোগ করে দেয়।

    অফ লাইনেই করুন আনন্দের পরিকল্পনা

    মোবাইল সরিয়ে বই পড়া কিংবা নিজের পোষা প্রাণীকে পার্কে নিয়ে যাওয়ার মতো কিছু সাধারণ কাজ করা যায়। এসবের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার না করলেও চলে। তার পরিবর্তে, কিছু বন্ধু বা প্রতিবেশীকে কফি খাওয়ার বা জগিং করার জন্য আমন্ত্রণ জানানো যায়। সরাসরি দেখাও করা যায়। তাদের জানান, আপনি ফোনের ব্যবহার সীমিত করেছেন এবং তারাও চাইলে অনুসরণ করতে পারে।

    নো–ফোন জোন তৈরি করুন

    বিশ্রামের সময় বাইরে সব জায়গায় ফোন নিয়ে যাওয়া মোটেও ভালো কিছু না। ফোনকে জীবনের কিছু কিছু অংশ থেকে দূরে রাখা উপকারী হতে পারে। বিশেষত, মৌলিক স্বাস্থ্যবিধির কারণে। যেমন: মিটিং, বাচ্চাদের সঙ্গে খেলার সময় এবং গাড়ি চালানোর সময়। অল্প সময়ের জন্য হলেও এগুলো মোবাইল ছাড়া মানিয়ে নেওয়ার ভালো পদ্ধতি।

    ডু নট ডিস্টার্ব মুড

    প্রায় সব মোবাইল ফোনেই ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ অপশন থাকে। যা প্রতিদিন একটি পূর্বনির্ধারিত সময়ে মোবাইলে ফাংশনের কিছু বৈশিষ্ট্য সীমিত করে দেয়। বিকেল ৫টা থেকে রাত ৯টা এবং মধ্যরাতের পরে কল এবং এলার্টগুলো বন্ধ করা যায়।

    যতটা সম্ভব কম অ্যাপস রাখুন

    মোবাইল গেমসগুলো আপনাকে বারবার মোবাইলে ফিরিয়ে আনে, যদি সেগুলো ডিলিট না করা হয়। বরং আপনি কম্পিউটারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করতে পারেন এবং ফোন, টেক্সট ও ই-মেইলের জন্য ফোন ব্যবহার করতে পারেন।

    সহায়ক সরঞ্জাম

    কিছু অ্যাপস নির্দিষ্ট সময়ে বা একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরে ফাংশন লক করে আপনার ফোন ব্যবহার সীমিত করতে পারে। আবার কিছু অ্যাপস প্রতিদিন ৫ হাজার কদম হাঁটার কিংবা এ জাতীয় কাজের জন্য উৎসাহিত বা পুরস্কৃত করে।

    প্রত্যাশা নিয়ন্ত্রণ

    আপনি ফোন ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করতে চাচ্ছেন কিন্তু উদ্বিগ্ন এটা ভেবে যে, অন্যরা এটা কীভাবে দেখবে, অভদ্রতা হয়ে যাবে কি না। এ ক্ষেত্রে সরাসরি অন্যদের জানান, ফোনের ব্যবহারের কমানোর চেষ্টা করছেন বলেই রেসপন্স করতে সময় লাগছে।

    ‘ডাম্বফোন‘ বা সাধারণ কী–প্যাড মোবাইলের ব্যবহার

    ফোন যদি হয় ছোটখাট একটি কম্পিউটার, ব্যবহার তো করতে মন চাইবেই। এ ক্ষেত্রে ব্যবহার কমাতে একটি কী-প্যাড ফোন যা দিয়ে কেবল কল এবং এসএমএস পাঠানো যায় কিন্তু অ্যাপ ডাউনলোড বা ইন্টারনেট ব্যবহার করার সুযোগ নেই এ ধরনের ফোন ব্যবহার করতে পারেন।

    মোবাইল ফোনের সঠিক ব্যবহার করতে শেখাও হতে পারে জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা। নিজেকে প্রযুক্তির খাঁচায় আবদ্ধ না রেখে চারপাশ উপভোগ করা উচিত।

    বর্তমানে চলমান অনেক সামাজিক ব্যাধির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাধি হল মাদকাসক্তি। অনেক পরিবারই এই ব্যাধির ভুক্তভোগী। একটি পরিবারের কোন একজন ব্যক্তি মাদকাসক্ত হলে, তা শুধু ঐ ব্যক্তিকেই নয় বরং পুরো পরিবারকেই নানারকম সমস্যার সম্মুখীন করে তোলে। আর এই সমস্যাগুলো থেকে উঠতে গেলে প্রথম যা দরকার সেটা হল, মাদকাসক্ত ব্যক্তির চিকিৎসা।

    অধিকাংশ ক্ষেত্রে পরিবারের কোনো ব্যক্তি মাদকাসক্ত হলে, পরিবার তার আরোগ্যের জন্য তাকে পুনর্বাসন কেন্দ্রে ভর্তি করে দেয়। কিন্তু এমন অনেক পরিবার আছে যারা অর্থনৈতিক ভাবে অসচ্ছল অথবা তাদের পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিটিই হয়তো মাদকাসক্ত। সেক্ষেত্রে তারা হয়তো মাদকাসক্ত ব্যক্তিকে পুনর্বাসন কেন্দ্রে ভর্তি করতে পারছে না। কিন্তু এরকম পরিস্থিতিতে, মাদকাসক্ত ব্যক্তি ও তার পরিবার যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে মাদকের আসক্তি থেকে মুক্ত হতে পারে। আবার এমন অনেক ব্যক্তি আছে, যারা নতুন নতুন আসক্তিতে জড়িয়ে পরেছে। কিন্তু তারা চায় আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসতে, পরিবারকে কষ্ট না দিতে।

    এইসমস্ত পরিস্থিতিতে, যে উপায় বা পদক্ষেপগুলো আপনাকে মাদকাসক্তি থেকে পরিত্রাণের লক্ষ্য অর্জনে সহযোগিতা করবে, সেইরকম কিছু উপায় এখানে তুলে ধরা হল:

    ১) মেনে নিন আপনি অসুস্থ

    মাদকাসক্তি থেকে নিরাময়ের প্রথম উপায়ই হচ্ছে, আপনাকে মেনে নিতে হবে আপনি অসুস্থ অথবা আপনার একটি মারাত্মক সমস্যা আছে, যা আপনার দৈনন্দিন জীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এবং সুস্থ হবার জন্য আপনাকে আপনার ভিতরে প্রচণ্ড ইচ্ছাশক্তি জাগ্রত করতে হবে।

    ২) আসক্তির নেতিবাচক দিকগুলো লিখে ফেলুন:

    নেতিবাচক দিকগুলো লিখার একটা উদ্দেশ্য হল, এই তালিকা আপনাকে আপনার সমস্যা সমাধানে এবং ইচ্ছাশক্তিকে জাগিয়ে রাখতে সহযোগিতা করবে। তালিকাটি হতে পারে এমন-

    -মাদকাসক্তির ফলে আপনার বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা হচ্ছে

    -ভালবাসার সম্পর্কগুলো ভেঙে যাচ্ছে

    -মানসিক বিভিন্ন সমস্যা যেমন- হতাশা, দুঃশ্চিন্তা দেখা দিচ্ছে

    -বিভিন্ন জায়গায় ধার করে মাদক গ্রহণে এখন আপনি লজ্জায় পড়ছেন, ইত্যাদি।

    ৩) ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি তালিকা তৈরি করুন:

    মাদক ত্যাগ করলে আপনার জীবনে কী কী ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে তার একটি তালিকা তৈরি করুন। যেমন-

    -আপনি স্বাধীন অনুভব করবেন

    -আত্মীয় বা প্রিয়জনের সাথে সময় কাটাতে পারবেন

    -অর্থ সঞ্চয় করতে পারবেন

    -আত্মবিশ্বাস ফিরে পাবেন, ইত্যাদি।

    ৪) কেন আপনি মাদক ত্যাগ করতে চান তার একটি তালিকা তৈরি করুন:

    এটা করতে আপনি আপনার বন্ধু বা পরিবারের সহযোগিতা নিতে পারেন। এই তালিকা আপনাকে আপনার মনোবল বাড়াতে সহযোগিতা করবে। তালিকাটি হতে পারে এমন-

    -আপনি খুব ভাল সন্তান, স্বামী বা স্ত্রী হতে চান

    -আপনি আপনার সন্তানের ভাল বাবা বা মা হতে চান

    -আপনি আপনার পরিবারের অর্থনৈতিক সংকট দূর করতে চান

    -আপনি স্বাভাবিক জীবন ফেরত চান, ইত্যাদি।

    ৫) পরিকল্পনা তৈরি করুন:

    পরিকল্পনা করা যেতে পারে কিছু ধাপে ধাপে-

    -একটি দিন নির্ধারণ করুন যেদিন থেকে আপনি আর মাদক গ্রহণ করবেন না।

    -নিজের সিদ্ধান্তে অটল থাকার জন্য ব্যক্তিগত ও পেশাগত সহযোগিতা নিন। যেমন: পরিবার ও প্রিয়জনের সাথে বেশি বেশি সময় কাটান, ডাক্তারের পর্যবেক্ষণে থাকুন, কাউন্সেলর বা সাইকিয়াট্রিস্ট এর কাছে কাউন্সেলিং সেবা নিন। তারা আপনাকে আপনার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সহযোগিতা করবে।

    -মেডিটেশন করুন, ব্যায়াম করুন, নিয়মিত খেলাধুলা করুন। এগুলো আপনাকে শারীরিক ও মানসিক সমস্যা থেকে কিছুটা হলেও স্বস্তি দেবে।

    -প্রতিদিন নামাজ পড়ুন, ধর্মচর্চা করুন। ধর্মের নির্দেশনাগুলো মেনে চলার চেষ্টা করুন। এতে আপনি মানসিক শান্তি ও মনোবল পাবেন এবং আপনার উদ্দেশ্য আরো শক্ত হবে।

    -আপনার পরিকল্পনার কথা পরিবার ও বন্ধুদের বলুন। যাতে করে তারা আপনাকে সাহায্য করতে পারে।

    -আপনার যেসমস্ত বন্ধুরা মাদকাসক্ত, তাদের কাছ থেকে ও মাদক গ্রহণের স্থান থেকে দূরে থাকুন।

    -বেশি বেশি মজাদার মুভি দেখুন, গান শুনুন।

    -বেশি বেশি পানি পান করুন, গোসল করুন, নিয়মিত খাদ্য গ্রহণ করুন।

    -নিজেকে ব্যস্ত রাখুন সৃষ্টিশীল কাজের মধ্যে এবং ইতিবাচক চিন্তা করুন।

    -যে অর্থ আপনি মাদকের জন্য ব্যয় করতেন তা পরিবার বা প্রিয় বন্ধুর জন্য ব্যয় করুন।

    ৬) নিজেকে মূল্যায়ন করুন:

    যে আচরণগুলো আপনি প্রতিদিন করবেন, সেগুলো নেশা থেকে দূরে থাকার ৩০ দিন পর অভ্যাসে পরিণত হবে। এই অভ্যাসগুলোর ইতিবাচক দিকগুলো লিখে ফেলুন এবং ভাল অভ্যাসগুলো চালিয়ে যান আগামী ৩০ দিন।

    ৭) হয়তো আপনি মাদকাসক্তি থেকে মুক্ত হয়েছেন, তখন আবার নতুন করে বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে একদিনের জন্যও মাদক গ্রহণ না করাই ভাল।

    এটা সত্যি যে, যেকোন ধরনের নেশা বা আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসাটা কঠিন কিন্তু অসম্ভব নয়। এক্ষেত্রে আপনি যদি নিজেই নিজেকে সহযোগিতা না করেন তাহলে অন্য কেউ আপনাকে সহযোগিতা করতে পারবে না। তাই আপনাকেই আগে সিদ্ধান্ত নিতে হবে মাদকাসক্তি থেকে মুক্ত হবার জন্য। আর এই পথে হাটতে গিয়ে আপনি ব্যর্থ হতে পারেন, কিন্তু তার মানে এই না আপনি আর চেষ্টা করবেন না।

    কথায় আছে, ‘একবার না পারিলে দেখ শতবার’। আবার প্রথম প্রচেষ্টাতেই আপনি সফলও হয়ে যেতে পারেন। আর এই একটি প্রচেষ্টাই আপনার জীবন পাল্টে দিতে পারে।

    একটা চমৎকার উদাহরণের সাহায্যে মুক্তির উপায়টা বাতলে দিলে কেমন হয়!

    চলুন শুরু করা যাক,

    আসরের নামাজ হয়ে গেছে বেশ কিছুক্ষণ হলাে , হলুদ রােদ নরম হয়ে কমলা হতে শুরু করেছে । অনেক কমলা রঙের রােদে ভরে গেছে মসজিদের পাশের খেলার মাঠটা । মাঠের সবুজ ঘাসের বুকে ফুটে থাকা সাদা ঘাসফুলগুলাের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে মন কেমন জানি উদাস হয়ে গিয়েছিল । ঘাের কাটল চিৎকার চেঁচামেচিতে । মসজিদের খাদেম সাহেবের ছােট্ট ছেলেটা ঘুড়ি ওড়ানাের চেষ্টা করছে মাঠে । খাদেম সাহেব লাল টুকটুকে ঘুড়িটা ধরে আছেন , ছেলে যখন নাটাই ধরে দৌড় মারছে তখন তিনি ছেড়ে দিচ্ছেন ঘুড়ি ।

    লাল টুকটুকে ঘুড়িটা নাক উঁচু করে বাতাসে ভেসে আকাশে উঠতে চাচ্ছে , কিন্তু কিছুক্ষণ পর গােত্তা খেয়ে সােজা নেমে আসছে মাটিতে । বেশ কয়েকবার চেষ্টা করার পর অবশেষে লাল ঘুড়িটা উড়তে পারল , পারল আকাশে ভেসে থাকতে ।

    যেকোনাে আসক্তি কাটিয়ে ওঠা অনেকটা আকাশে ঘুড়ি ওড়ানাের মতাে বা ছােটবেলায় হাঁটতে শেখা কিংবা সাইকেল চালানাে শেখার মতাে । অনেক বার পড়ে যাওয়ার পর , হোঁচট খাবার পর , অনেক চেষ্টার পর তবেই – না সাইকেল চালানাে শেখা যায় , ঘুড়িটা ডানা মেলে আকাশে । সে রকম আপনি একদিনেই , একবারে আসক্তি ছাড়তে পারবেন না — সময় লাগবে , লাগবে অনেক চেষ্টা আর দৃঢ় মনােবল ।

    “জলে না নামিলে কেহ শিখে না সাঁতার,

    হাঁটিতে শিখে না কেহ না খেয়ে আছাড়”।

    দিন শেষে লড়াইটা আপনার নিজের । আমরা হয়তাে আপনার হাতে তুলে দেবাে ঢাল – তলােয়ার , আপনার বন্ধু হয়তাে আপনায় পরিয়ে দেবে বর্ম আর শিরস্ত্রাণ , কিন্তু আসক্তির বিরুদ্ধের ডুয়েলটা লড়তে হবে আপনাকেই ।

    আসক্তি থেকে মুক্তির উপায় একমাত্র আপনি এবং আপনার মন নিজেই । তো আপনার মনকে আপনি কন্ট্রোল করুন , মন যেন আপনাকে না কন্ট্রোল করে । যে জিনিসে আসক্তি আছে সেটা থেকে সবকিছু দিক দিয়ে দূরে থাকুন । যেন চোখ খুললেই আসক্তি যেই জিনিসে আছে সেটাই নজর না পড়ে । নজরের অনেক দূরে ছুড়ে ফেলে দিন । তবেই পাবেন আসক্তি থেকে মুক্তি।

    সংক্ষেপে দেখুন
      • 1
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 1 টি উত্তর
  • 33 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 2 বছর আগেক্যাটাগরিঃ সাধারণ প্রশ্ন

২০২৩ সালের বিদায়ী বক্তব্য কেমন হওয়া উচিত? মাদ্রাসার বিদায়ী বক্তব্য কেমন হয়? Pdf ও নমুনা

  • 0
  • 0 টি উত্তর
  • 27 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 2 বছর আগেক্যাটাগরিঃ মোবাইল (অ্যান্ড্রয়েড ও IOS)

xioami ব্র‍্যান্ডের redmi note 10 pro এবং max এর বর্তমান দাম কত?

xioami ব্র‍্যান্ডের redmi note 10 pro এবং max এর বর্তমান দাম কত?
  1. পলক
    সেরা উত্তর
    পলক নতুন
    উত্তর দিয়েছেন 2 বছর আগে
    উত্তরটি এডিট করা হয়েছে।

    Xiaomi Redmi Note 10 Pro price (present) Official ✭ ৳25,999 - 6/64 GB | 64MP Version ৳26,999 - 6/128 GB | 64MP Version ৳29,999 - 6/128 GB | 108MP Version Xiaomi Redmi Note 10 Pro specifications Battery: 5020 mAh Screen: 6.67 inches,1080 x 2400 pixels (~395 ppi density) Processor: Octa-core-Qualcommবিস্তারিত পড়ুন

    Xiaomi Redmi Note 10 Pro price (present)

    Official ✭ ৳25,999 – 6/64 GB | 64MP Version
    ৳26,999 – 6/128 GB | 64MP Version
    ৳29,999 – 6/128 GB | 108MP Version

    Xiaomi Redmi Note 10 Pro specifications

    image host

    • Battery: 5020 mAh
    • Screen: 6.67 inches,1080 x 2400 pixels (~395 ppi density)
    • Processor: Octa-core-Qualcomm Snapdragon 732G (8 nm)
    • RAM: 6 GB
    • Storage: 64/128 GB
    • OS: Android 11
    • Camera: Quad 64/108+8+5+2 Megapixel
    • Selfie: 16 Megapixel

    Xiaomi Redmi Note 10 Pro Max price (present)

    Official ✭ ৳28,999 6/128 GB
    ৳30,999 8/128 GB

    Xiaomi Redmi Note 10 Pro Max specifications

    image host

    • Battery: 5020 mAh
    • Screen: 6.67 inches,1080 x 2400 pixels (~395 ppi density)
    • Processor: Octa-core-Qualcomm Snapdragon 732G (8 nm)
    • RAM: 6/8 GB
    • Storage:  128 GB
    • OS: Android 11
    • Camera: Quad 108+8+5+2 Megapixel
    • Selfie: 16 Megapixel

    Thanks!

    সংক্ষেপে দেখুন
      • 0
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 1 টি উত্তর
  • 50 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 3 বছর আগেক্যাটাগরিঃ স্বাস্থ্য

সোমবার হার্ট অ্যাটাক বেশি হয় কেন?

  1. তানি রহমান
    সেরা উত্তর
    তানি রহমান নতুন
    উত্তর দিয়েছেন 3 বছর আগে

    কিছু সমীক্ষায় এটা উঠে এসেছে যে হার্ট অ্যাটাক এর প্রবণতা, বিশেষ করে যাঁরা কর্মজীবনে রয়েছেন, তাঁদের মাঝে সোমবারেই দেখা যায়। এর কারণ হিসাবে যেটা বলা হয়, রবিবার ছুটির দিন হওয়াতে স্ট্রেস লেভেল খুব কম থাকে এবং সোমবার সপ্তাহের কাজের দিন হিসাবে প্রথম দিন হওয়াতে, হঠাৎ করেই মানসিক স্ট্রেস লেভেল বেড়ে যাবিস্তারিত পড়ুন

    কিছু সমীক্ষায় এটা উঠে এসেছে যে হার্ট অ্যাটাক এর প্রবণতা, বিশেষ করে যাঁরা কর্মজীবনে রয়েছেন, তাঁদের মাঝে সোমবারেই দেখা যায়।

    এর কারণ হিসাবে যেটা বলা হয়, রবিবার ছুটির দিন হওয়াতে স্ট্রেস লেভেল খুব কম থাকে এবং সোমবার সপ্তাহের কাজের দিন হিসাবে প্রথম দিন হওয়াতে, হঠাৎ করেই মানসিক স্ট্রেস লেভেল বেড়ে যায়।

    রোববার এবং সোমবার, এই দুদিনের মাঝে, স্বল্প সময়ের ব্যবধানে স্ট্রেস লেভেলের শার্প ভ্যারিয়েশন এর জন্য হঠাৎ করেই প্যানিক এ্যাটাক সৃষ্টি হয়,

    রোববার রাত থেকেই, সোমবারে অফিস/কাজে যেতে হবে ভেবে শুরু হয় টেনশন এবং এটা সোমবারে কাজের সময় পিক পয়েন্টে পৌঁছে যেতে পারে,

    এই অত্যধিক টেনশনের কারণে, অফিসের চেয়ারে বসতে গিয়ে, হার্টের কোনো সমস্যা ছাড়াই বন্ধ হয়ে যেতে পারে, অক্সিজেন সরবরাহ।

    সূত্রঃ

    • https://m.timesofindia.com/life-style/health-fitness/health-news/the-day-of-the-week-when-you-are-most-likely-to-have-a-heart-attack-study/amp_etphotostory/69055716.cms
    • https://timesofindia.indiatimes.com/life-style/health-fitness/health-news/a-monday-can-give-you-a-heart-attack/articleshow/3665394.cms
    • https://www.11alive.com/article/news/why-are-there-more-heart-attacks-on-monday/85-60c3c62d-bd3f-481f-ad8b-0b5079176c0a
    সংক্ষেপে দেখুন
      • 0
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 1 টি উত্তর
  • 50 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 3 বছর আগেক্যাটাগরিঃ সাধারণ প্রশ্ন

কোন গ্রুপ এর রক্ত কাকে দেয়া যাবে দেখে নিন

কোন গ্রুপ এর রক্ত কাকে দেয়া যাবে দেখে নিন
  1. nova
    সেরা উত্তর
    nova নতুন
    উত্তর দিয়েছেন 3 বছর আগে

    বাহ, আপনার রক্তের গ্রুপ চার্টটি সত্যি অসাধারণ। খুব সহজেই বুঝে নেয়া যায় গ্রুপ অনুযায়ী রক্ত দাতা ও গ্রহীতা কারা হতে পারেন। ইস আমার রক্তের গ্রুপ যদি AB+ হতো, তাহলে যেকোন গ্রুপের রক্তই নিতে পারতাম। যাইহোক খুব কাজের একটা জিনিস। ধন্যবাদ আপনাকে!

    বাহ, আপনার রক্তের গ্রুপ চার্টটি সত্যি অসাধারণ। খুব সহজেই বুঝে নেয়া যায় গ্রুপ অনুযায়ী রক্ত দাতা ও গ্রহীতা কারা হতে পারেন। ইস আমার রক্তের গ্রুপ যদি AB+ হতো, তাহলে যেকোন গ্রুপের রক্তই নিতে পারতাম।

    যাইহোক খুব কাজের একটা জিনিস। ধন্যবাদ আপনাকে!

    সংক্ষেপে দেখুন
      • 0
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 1
  • 1 টি উত্তর
  • 618 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 3 বছর আগেক্যাটাগরিঃ স্বাস্থ্য

জিংক বি ট্যাবলেট ও বাচ্চাদের জিংক সিরাপ এর উপকারিতা কি? zinc 20 mg b tablet এর কাজ কি?

  1. পলক
    পলক নতুন
    উত্তর দিয়েছেন 3 বছর আগে

    নির্দেশনা ইহা জিংক এবং বি ভিটামিন সমূহের ঘাটতি পূরণে এবং প্রতিরোধমূলক চিকিৎসায় নির্দেশিত। ফার্মাকোলজি জিংক অনেক বায়োলজিক্যাল ফাংশন যেমন-রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, ক্ষত সারানো, পরিপাক, প্রজনন, শারীরিক বৃদ্ধি এবং মানসিক বিকাশের জন্য অপরিহার্য। জিংক গর্ভাবস্থায়, শৈশব এবং কৈশোরে স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবংবিস্তারিত পড়ুন

    নির্দেশনা

    ইহা জিংক এবং বি ভিটামিন সমূহের ঘাটতি পূরণে এবং প্রতিরোধমূলক চিকিৎসায় নির্দেশিত।

    ফার্মাকোলজি

    জিংক অনেক বায়োলজিক্যাল ফাংশন যেমন-রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, ক্ষত সারানো, পরিপাক, প্রজনন, শারীরিক বৃদ্ধি এবং মানসিক বিকাশের জন্য অপরিহার্য। জিংক গর্ভাবস্থায়, শৈশব এবং কৈশোরে স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং গঠনে সহায়তা করে। জিংক এর কিছু এন্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতাও রয়েছে। শিশুদের এডিএইচডি (এটেনশন ডেফিসিট হাইপার-অ্যাকটিভিটি ডিসঅর্ডার) চিকিৎসায়ও জিংক ব্যবহৃত হয়। প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে জিংক এর অভাবে ক্ষুধামান্দ্য, স্বাদ এবং ঘ্রাণ গ্রহণের ক্ষমতা কমে যাওয়া, বিষণ্ণতার প্রবনতা, নখে সাদা দাগ, ঘন ঘন ইনফেকশন, দূর্বল প্রজনন ক্ষমতা, প্রস্টেট এর সমস্যা, মানসিক সমস্যা, দেরিতে ঘা শুকানো, দূর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, ডায়রিয়া, মানসিক দূর্বলতা, অমসৃন ত্বক ও ওজন হ্রাস হতে পারে।

    বি-ভিটামিন খাদ্য থেকে শক্তি তৈরীতে প্রয়োজনীয়। শিশু ও বয়স্কদের সুস্থ মস্তিষ্ক ও স্নায়ুর সঠিক কার্যকারিতা বজায় রাখতে এবং সুগঠিত লোহিত রক্ত কণিকা তৈরীতে বি ভিটামিনগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে শিশুর সঠিক বৃদ্ধি ও বিকাশে এটি বিশেষভাবে প্রয়োজনীয়। বি ভিটামিনের অভাবে প্রাপ্তবয়স্কদের গভীর অবসন্নতা এবং বিভিন্ন ধরনের স্নায়বিক সমস্যা যেমন- দূর্বলতা, ভারসাম্যহীনতা, দ্বিধাগ্রস্ততা, বিরক্তিভাব, স্মৃতিভ্রম, ভীতি, হাত-পা এ শির শির ভাব এবং সমন্বয়হীনতা দেখা দিতে পারে। এছাড়া বি-ভিটমিনের অভাবে নিদ্রা সমস্যা, বমি বমি ভাব, ক্ষুধামান্দ্য, ঘন ঘন ইনফেকশন এবং চর্মরোগ দেখা দেয়।
    মাত্রা ও সেবনবিধি

    সিরাপ

    প্রাপ্ত বয়স্ক: দৈনিক ১০ মিঃলিঃ (২ চা-চামচ করে), ২-৩ বার বা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী।
    বাচ্চা: দৈনিক ১০ মিঃলিঃ (২ চা-চামচ করে), ১-৩ বার বা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী।
    শিশু: দৈনিক ৫ মিঃলিঃ (১ চা-চামচ করে), ১-২ বার বা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী।

    ট্যাবলেট

    প্রাপ্ত বয়স্ক এবং শিশু যাদের ওজন ৩০ কেজি এর উপরে: ১ থেকে ২ টি ট্যাবলেট প্রতিদিন ২ থেকে ৩ বার বা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী।

    * চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ঔষধ সেবন করুন’

    সূত্রঃ MedEx

    সংক্ষেপে দেখুন
      • 0
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 1 টি উত্তর
  • 604 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 3 বছর আগেক্যাটাগরিঃ পড়াশোনা

Ghoori learning থেকে কি আসলেই কিছু শেখা যায়? কম খরচে ঘুড়ি লার্নিং কোর্স শেখার জন্য coupon code পাওয়া যাবে কি?

  1. sumi
    sumi নতুন
    উত্তর দিয়েছেন 3 বছর আগে

    ঘুড়ি লার্নিং ওয়েবসাইট থেকে হঠাৎ করেই কোর্সের দাম কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এত কমদামে কোর্স করানো হলে সেই কোর্সের মান নিয়ে সন্দেহ আছে। Ghoori Learning থেকে আমি কোন কোর্স করিনি, তাই এক্সাক্ট করে কিছুই বলতে পারছিনা। তবে আমার মনেহয় শুধু বেসিক ধারণা নেয়ার জন্য কোর্সগুলো করা যেতে পারে। প্রোফেশনাল কাজ শেখার জন্য এবিস্তারিত পড়ুন

    ঘুড়ি লার্নিং ওয়েবসাইট থেকে হঠাৎ করেই কোর্সের দাম কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এত কমদামে কোর্স করানো হলে সেই কোর্সের মান নিয়ে সন্দেহ আছে। Ghoori Learning থেকে আমি কোন কোর্স করিনি, তাই এক্সাক্ট করে কিছুই বলতে পারছিনা।

    তবে আমার মনেহয় শুধু বেসিক ধারণা নেয়ার জন্য কোর্সগুলো করা যেতে পারে। প্রোফেশনাল কাজ শেখার জন্য এরচেয়ে আরও বেটার অপশন আছে। যেমন Udemy থেকে এডভান্স লেভেলের কোর্স করতে পারেন। অনেক কাজে আসবে।

    ধন্যবাদ!

    সংক্ষেপে দেখুন
      • 0
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 1 টি উত্তর
  • 203 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 3 বছর আগেক্যাটাগরিঃ সাধারণ প্রশ্ন

কিভাবে ব্লগার বা ব্লগস্পট এ ডুপ্লিকেট কন্টেন্ট সমস্যার সমাধান করব? আর ব্লগারে (blogger) সাইটম্যাপ (sitemap)

  • 0
  • 0 টি উত্তর
  • 51 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 3 বছর আগেক্যাটাগরিঃ সাধারণ প্রশ্ন

উদ্দীপন, পদক্ষেপ, বুরো বাংলাদেশ, ব্র‍্যাক, গাক, আশা সহ সকল এনজিও নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

  • 0
  • 0 টি উত্তর
  • 30 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 3 বছর আগেক্যাটাগরিঃ সাধারণ প্রশ্ন

ফেসবুক আইডি হ্যাক হলে কিভাবে একাউন্ট ফিরিয়ে আনবো, ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হলে করণীয় কি?

  1. srity
    সেরা উত্তর
    srity নতুন
    উত্তর দিয়েছেন 3 বছর আগে

    ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করে আপনাকে খুব সহজেই বিপদে ফেলতে পারে হ্যাকাররা। তাই খুব দ্রুত সম্ভব আপনি নিজেই আপনার ফেইসবুক আইডিটি পুনরুদ্ধার করতে পারেন নিম্নোক্ত কয়েকটি সহজ ধাপের মাধ্যমে। ১) প্রথমেই এই লিঙ্কে যান  http://www.facebook.com/hacked ২) একটি পেজ আসবে, এখান থেকে “My account is compromised” এই বাটনবিস্তারিত পড়ুন

    ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক করে আপনাকে খুব সহজেই বিপদে ফেলতে পারে হ্যাকাররা। তাই খুব দ্রুত সম্ভব আপনি নিজেই আপনার ফেইসবুক আইডিটি পুনরুদ্ধার করতে পারেন নিম্নোক্ত কয়েকটি সহজ ধাপের মাধ্যমে।
    ১) প্রথমেই এই লিঙ্কে যান
     http://www.facebook.com/hacked
    ২) একটি পেজ আসবে, এখান থেকে “My account is compromised” এই বাটনে ক্লিক করুন।
    ৩) হ্যাক হওয়া একাউন্টটির তথ্য চাইবে এখানে। উল্লেখ করা ৩ টি অপশনের যেকোন একটির ইনফরমেশন দিন। দিয়ে ক্লিক করুন সার্চ এ ক্লিক করুন-
    ৪) আপনার প্রদত্ত তথ্য সঠিক হলে আপনার একাউন্টটিই দেখাবে এখানে
    ৫) এখন “This is My Account” এ ক্লিক করুন।
    ৬) ক্লিক করার পর আপনার পুরাতন পাসওয়ার্ডটি চাইবে।
    এখানে আপনার পুরাতন পাসওয়ার্ড টি দিয়ে “Continue” করুন।
    আপনাকে একটা কনফার্মেশন মেসেজ দিবে। তার পরে কন্টিনিউ করে পরের স্টেপ গুলি পার করুন। সাধারনত পরের স্টেপে আপনার কাছ থেকে একটা নতুন পাসোয়ার্ড চাওয়া হবে। পরের ফর্মগুলো পূরন করলে ফেসবুক থেকে আপনার একাউন্ট আবার ফেরত পেয়ে যাবেন!
    *বিকল্প পদ্ধতি
    >> যদি দেখেন ফেসবুক একাউন্টের পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়েছে এবং আপনার মেইল একাউন্টটি ঠিক থাকে তবে এই লিঙ্ক থেকে রিকুয়েস্ট পাঠালে পাসওয়ার্ড সমাধান পাওয়া যাবে।
     https://ssl.facebook.com/reset.php
    >> যদি ওপরের লিঙ্কে কাজ না হয় তবে পাসওয়ার্ডটি পাওয়ার জন্য নিম্ন লিখিত লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। পরবর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করতে হবে।
     http://www.facebook.com/help/¬identify.php?show_for-m=hack_login_changed
    >> যদি ই-মেইল এড্রেসটি পরিবর্তন হয়ে যায় তবে নিম্নলিখিত লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। ফর্মটি পূরণ করে পাঠালে ফেসবুকের কর্মকর্তারা যোগাযোগ করবে।
     https://ssl.facebook.com/help/contact.php?show_form=hacked_self_recovery
    যদি এর কোন পদ্ধতি ব্যবহার করেও আপনি আপনার ফেইসবুক আইডি উদ্ধার করতে পারছেন না তাহলে আইনি সহায়তা নিন।
    >>পুলিশ এবং বিটিআরসিকে জানিয়ে রাখুন যাতে পরবর্তীতে আপনার একাউন্ট ব্যবহার করে কেউ অপরাধমূলক কোন কাজ করলে আপনি বেচে যান।
    আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে গেলে আপনার সামনে দুটি উপায় খোলা আছেঃ-
    ১) অ্যাকাউন্টটি পুনরুদ্ধার করা।
    ২) অ্যাকাউন্টটি চিরতরে ডিলেট করে দেওয়া।
    দুটি ক্ষেত্রেই আপনাকে সহযোগিতা করবে তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়। মাত্র ০৩ দিনের ভেতর হ্যাক হওয়া অ্যাকাউন্টটি উদ্ধার করে দেবে অথবা আপনার অনুমতি সাপেক্ষে ডিলেট করে দেবে!
    অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে গেলে প্রথমেই করনীয় কাজ হল এলাকার পুলিশ ষ্টেশন এ গিয়ে জিডি করা। জিডি করার অভিজ্ঞতা না থাকলে থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা ও আপনাকে সাহায্য করবেন। দায়িত্তরত পুলিশ কর্মকর্তা এর সামনে বসে আপনার সমস্যার কথা জানিয়ে একটা সাধারন ডায়েরি করবেন। জিডি করা শেষে আপনাকে জিডির একটি কপি দেওয়া হবে। এই কপিটি খুব যত্নের সাথে রেখে দিবেন!
    >> জিডি করা শেষে আপনার দ্বিতীয় কাজ হবে তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রনালয় এর সাইবার নিরাপত্তা হটলাইনে ফোন করে তাদের সাথে যোগাযোগ করা!
    সাইবার নিরাপত্তা হটলাইনে নাম্বারঃ 01766678888.(সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৫ টা এর ভেতর যোগাযোগ করবেন, শুক্রবার বন্ধ থাকে) তারা জানতে চাইবে আপনার অ্যাকাউন্টটি কি পুনরুদ্ধার করতে চান?
    নাকি অ্যাকাউন্টটি চিরতরে ডিলেট করে দিতে চান?
    আপনার সমস্যা শোনার পর তারা আপনাকে একটি ইমেইল অ্যাড্রেস দেবে।
    ইমেইল অ্যাড্রেস হলো info@cybernirapotta.net . এই ইমেইল অ্যাড্রেস এ আপনাকে যে অ্যাটাচমেন্ট গুলো পাঠাতে বলা হবে সেগুলো হচ্ছেঃ
    ১) জিডির স্ক্যান করা কপি।
    ২) ভোটার আইডি কার্ড এর রঙ্গিন স্ক্যান কপি (রঙ্গিন হওয়া আবশ্যক)।
    ৩) হ্যাক হওয়া ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এর লিংক।
    ৪) ইতিপূর্বে কখনও কোথাও ব্যবহার করা হয়নি এমন সম্পূর্ণ নতুন খোলা একটি ইমেইল আইডি।
    সব অ্যাটাচমেন্ট সহ ইমেইল পাঠিয়ে দেওয়ার পর চাইলে আপনি আবার হটলাইনে কল করে আপনার ইমেইল পেয়েছে কি না সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারেন। এরপর ০৩ দিনের ভেতর আপনার হ্যাক হয়ে যাওয়া অ্যাকাউন্ট উদ্ধার করে আপনাকে ফোন দিয়ে জানানো হবে।
    নিরাপদ হোক আপনার সাইবার জগৎ!
    সূত্রঃ দৈনিক ইনকিলাব
    সংক্ষেপে দেখুন
      • 0
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 2 টি উত্তর
  • 302 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 4 বছর আগেক্যাটাগরিঃ পড়াশোনা

পিএইচডি ( phd ) ডিগ্রী পুরো অর্থ কি?

  • 0
  • 0 টি উত্তর
  • 7 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 4 বছর আগেক্যাটাগরিঃ পড়াশোনা

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি, রেজাল্ট, সিলেবাস, সাজেশন, রুটিন, বই pdf এবং চাকরী বিজ্ঞপ্তি

  • 0
  • 0 টি উত্তর
  • 6 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 4 বছর আগেক্যাটাগরিঃ সাধারণ প্রশ্ন

বিচারক মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখার পর কীভাবে কলমের নিব ভাঙ্গে এবং কেন ভেঙে ফেলেন? কিভাবে ভাংগেন?

  1. Khandaker Ashaduzzaman
    Khandaker Ashaduzzaman সবজান্তা
    উত্তর দিয়েছেন 3 বছর আগে

    মৃত্যুদণ্ড দেয়ার পরে বিচারকরা কলমের নিব ভেঙে ফেলেন কেনো? কারণটা হয়তো অনেকেরই জানা নেই। ব্রিটিশ শাসনামল থেকেই এই রেওয়াজ চলে আসছে। কলমের নিব ভাঙার একাধিক কারণ রয়েছে। প্রথমত, এটি একটি প্রতীকী বি‌ষয়। ব্যাখ্যা হলো, যে কলম একজনের জীবন নিয়ে নিয়েছে, তা যেন আর কারো জীবন নিতে না পারে। দ্বিতীয় ব্যাখ্যাবিস্তারিত পড়ুন

    মৃত্যুদণ্ড দেয়ার পরে বিচারকরা কলমের নিব ভেঙে ফেলেন কেনো? কারণটা হয়তো অনেকেরই জানা নেই। ব্রিটিশ শাসনামল থেকেই এই রেওয়াজ চলে আসছে। কলমের নিব ভাঙার একাধিক কারণ রয়েছে।

    প্রথমত, এটি একটি প্রতীকী বি‌ষয়। ব্যাখ্যা হলো, যে কলম একজনের জীবন নিয়ে নিয়েছে, তা যেন আর কারো জীবন নিতে না পারে।

    দ্বিতীয় ব্যাখ্যাটি এর সঙ্গেই সম্পৃক্ত। বলা হয়ে থাকে, বিচারক বা বিচারপতি ওই মৃত্যুদণ্ড এবং তা থেকে প্রসূত অপরাধবোধ থেকে নিজেদের দূরে রাখতে চান। সে কারণেই নিবটি ভেঙে ফেলা হয়। একজন বিচারক বা বিচারপতি তার দেয়া মৃত্যুদণ্ড ফিরিয়ে নিতে পারেন না।

    তৃতীয় ব্যাখ্যা হিসেবে বলা হয়, বিচারক যাতে কোনোভাবেই মৃত্যুদণ্ড ফিরিয়ে নেয়ার কথা ভাবতে না পারেন।

    শেষ ব্যাখ্যা, সব মৃত্যুই দুঃখের। কিন্তু কখনো কখনো মৃত্যুদণ্ডের মতো চরম শাস্তির প্রয়োজন হয়ে পড়ে। তাই কলমের নিব ভেঙে ফেলা হয় এটা বোঝাতে যে, মানুষের মৃত্যু সর্ব অবস্থাতেই একটি দুঃখজনক ব্যাপার।

    সংক্ষেপে দেখুন
      • 0
    • শেয়ার করুন
      শেয়ার করুন
      • শেয়ার করুন Facebook
      • শেয়ার করুন Twitter
      • শেয়ার করুন LinkedIn
      • শেয়ার করুন WhatsApp
  • 0
  • 3 টি উত্তর
  • 35 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
biplob
biplobনতুন
সময়ঃ 4 বছর আগেক্যাটাগরিঃ সাধারণ প্রশ্ন

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় শুরুর দিকে অনেকের সাথে বন্ধুত্ব হয়। কিন্তু, সময় যেতে থাকলে কিছুদিন পর অনেকের সাথে দূরুত্ব তৈরি হয়। কেন এরকম হয়?

  • 0
  • 0 টি উত্তর
  • 6 বার প্রদর্শিত
  • 0 জন ফলোয়ার
উত্তর দিন
আরও প্রশ্ন লোড করুন

Sidebar

লগ ইন করুন
  • জনপ্রিয়
  • উত্তর
  • Mithun

    নির্মাণকাজে মরুভূমির বালু কেন ব্যবহার করা হয়না?

    • 12 টি উত্তর
  • Admin

    নতুন ক্যাটাগরি "SEO" যুক্ত হলো আড্ডাবাজে!

    • 7 টি উত্তর
  • shanto

    ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন আবেদন, লাইসেন্সের অনলাইন কপি ডাউনলোড, লাইসেন্স হয়েছে ...

    • 7 টি উত্তর
  • Mahmudul

    একটি ঘোর লাগানো ছবি দেখাতে পারবেন কি?

    • 6 টি উত্তর
  • তানি রহমান

    Hawa full movie download and watch 2022 হাওয়া মুভি ডাউনলোড

    • 5 টি উত্তর
  • ভবের হাট 🤘
    ভবের হাট 🤘 একটি উত্তর দিয়েছেন ওজন বাড়ানোর কার্যকরী টিপস : নতুন ওজন বাড়ানোর যাত্রা শুরু… জুন 17, 2025, সময়ঃ 11:32 অপরাহ্ন
  • Kevin Huis
    Kevin Huis একটি উত্তর দিয়েছেন Helpful guide for downloading YouTube videos  clear and easy to… জুন 11, 2025, সময়ঃ 9:29 পূর্বাহ্ন
  • Hassan
    Hassan একটি উত্তর দিয়েছেন Using Telegram MOD APK may seem appealing due to its… জুন 10, 2025, সময়ঃ 1:26 অপরাহ্ন
  • Bebo Malik
    Bebo Malik একটি উত্তর দিয়েছেন Using a Telegram MOD APK can be tempting due to… জুন 5, 2025, সময়ঃ 5:06 পূর্বাহ্ন
  • কুসুম কেয়া
    কুসুম কেয়া একটি উত্তর দিয়েছেন "শ্যাম্পুয়িং সার্জন" কে ছিলেন? যিনি "শ্যাম্পুয়িং সার্জন" নামে পরিচিত ছিলেন,… জুন 4, 2025, সময়ঃ 10:09 অপরাহ্ন

জনপ্রিয় গ্রুপ

  • মুভি ম্যানিয়া 🤘 Movie Mania

    মুভি ম্যানিয়া 🤘 Movie Mania

    • 4 ইউজার
    • 1 পোস্ট
    • 79 বার প্রদর্শিত
  • Knowledge World

    Knowledge World

    • 3 ইউজার
    • 2 পোস্ট
    • 83 বার প্রদর্শিত
  • CT Game Review

    CT Game Review

    • 3 ইউজার
    • 1 পোস্ট
    • 698 বার প্রদর্শিত
  • Earn Money

    • 3 ইউজার
    • 0 পোস্ট
    • 121 বার প্রদর্শিত
  • WordPress Themes & Plugins

    WordPress Themes & Plugins

    • 2 ইউজার
    • 2 পোস্ট
    • 185 বার প্রদর্শিত

চলতি মাসের সেরা ইউজার

Alex Brown

Alex Brown

  • 0 প্রশ্ন
  • 5 পয়েন্ট
নতুন
কুসুম কেয়া

কুসুম কেয়া

  • 17 প্রশ্ন
  • 4 পয়েন্ট
নতুন
srity

srity

  • 20 প্রশ্ন
  • 2 পয়েন্ট
নতুন
Bebo Malik

Bebo Malik

  • 0 প্রশ্ন
  • 2 পয়েন্ট
নতুন
james971

james971

  • 1 প্রশ্ন
  • 2 পয়েন্ট
নতুন

শুভাকাঙ্ক্ষী

aalan


আমাদের শুভাকাঙ্ক্ষী হোন! ইমেইল করুনঃ admin@addabuzz.net
লগ ইন করুন

Explore

  • হোমপেজ
  • জরুরী প্রশ্ন
  • প্রশ্ন
    • নতুন প্রশ্ন
    • জনপ্রিয় প্রশ্ন
    • সর্বাধিক উত্তরিত
    • অবশ্যই পড়ুন
  • ব্লগ পড়ুন
  • গ্রুপ
  • কমিউনিটি
  • জরিপ
  • ব্যাজ
  • ইউজার
  • বিভাগ
  • সাহায্য
  • টাকা উত্তোলন করুন
  • আড্ডাবাজ অ্যাপ

Footer

AddaBuzz.net

আড্ডাবাজ একটি সামাজিক প্রশ্নোত্তর ইঞ্জিন। যেখানে প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে একে অপরের জ্ঞান আদান-প্রদান হয়। প্রশ্ন করুন, উত্তর দিন, জ্ঞান ভাগাভাগি করুন।

Adv 234x60

aalan

আমাদের সম্পর্কিত

  • আমাদের টিম
  • আমাদের লক্ষ্য

লিগ্যাল স্টাফ

  • Privacy Policy
  • Terms and Conditions
  • Data Deletion Instructions

সাহায্য

  • Knowledge Base
  • Contact us

আমাদের ফলো করুন

© 2025 AddaBuzz. All Rights Reserved
With Love by AddaBuzz.net