Thank You...
Thank You…
সংক্ষেপে দেখুন
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
রিসেট পাসওয়ার্ড
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
দুঃক্ষিত, প্রশ্ন করার অনুমতি আপনার নেই, প্রশ্ন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে লগ ইন করতে হবে.
প্রশ্ন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
দুঃক্ষিত, ব্লগ লেখার অনুমতি আপনার নেই। লেখক হতে হলে addabuzzauthor@gmail.com ঠিকানায় মেইল পাঠিয়ে অনুমতি নিন। (Sorry, you do not have permission to add post. Please send a request mail to addabuzzauthor@gmail.com for giving permission.)
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
জীবনে দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে আর নিজেকে সবসময় ভালো রাখতে নিচের ৭ ধরণের মানুষকে সবসময় এড়িয়ে চলুন। যখন দেখবেন, কেউ নিজের ঢোল নিজেই পেটাচ্ছে। যখন দেখবেন, কেউ অন্যকে কথা বলার সুযোগ না দিয়ে নিজেই বক বক করে যাচ্ছে। যখন দেখবেন, কেউ নিজের অবস্থনকে আপনার অবস্থানের তুলনায় উচুতে রাখার জন্য মরিয়া হয়ে পরেছেন। যখনবিস্তারিত পড়ুন
জীবনে দুশ্চিন্তামুক্ত থাকতে আর নিজেকে সবসময় ভালো রাখতে নিচের ৭ ধরণের মানুষকে সবসময় এড়িয়ে চলুন।
ভালো থাকবেন!
সংক্ষেপে দেখুনএকবাক্যে যদি বলতে হয় তাহলে বলবো লন্ডন লন্ডনে বিশ্বের 193টি জাতিসংঘের দেশের 83% কূটনৈতিক প্রতিনিধিত্ব রয়েছে (রোম এবং ওয়াশিংটন ডিসির পরে তৃতীয়)। হিথ্রো হল বিশ্বের ব্যস্ততম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (আটলান্টা এবং গুয়াংজু বেশি ব্যস্ত কিন্তু অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট দ্বারা প্রভাবিত) যেখানে 84টি এয়ারলাইন বিশ্ববিস্তারিত পড়ুন
লন্ডনে বিশ্বের 193টি জাতিসংঘের দেশের 83% কূটনৈতিক প্রতিনিধিত্ব রয়েছে (রোম এবং ওয়াশিংটন ডিসির পরে তৃতীয়)। হিথ্রো হল বিশ্বের ব্যস্ততম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (আটলান্টা এবং গুয়াংজু বেশি ব্যস্ত কিন্তু অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট দ্বারা প্রভাবিত) যেখানে 84টি এয়ারলাইন বিশ্বের 43% দেশে সরাসরি উড়ে যায়।
ইংরেজি হল আন্তর্জাতিক ভাষা। 55টি দেশে আনুষ্ঠানিকভাবে এটি দ্বিতীয় ভাষা (সর্বোচ্চ) হিসাবে রয়েছে এবং বৃহত্তম অর্থনীতি (USA), বৃহত্তম গণতন্ত্র (ভারত) এবং চীনে 100 মিলিয়নেরও বেশি ইংরেজি ভাষাভাষীর মানুষ রয়েছে।
লন্ডন ছিল ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের রাজধানী, যা 53টি অঞ্চল এবং সমস্ত 7টি মহাদেশ জুড়ে উপনিবেশ নিয়ন্ত্রণ করত। অন্য কোন সাম্রাজ্য আইন-শৃঙ্খলার কাঠামোবদ্ধ ব্যবস্থা সহ অনেক দেশ পরিচালনা করতে পারেনি।
অন্যান্য দিকগুলোর মধ্যে রয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম বীমা বাজার, শীর্ষ 3টি আর্থিক রাজধানী, বৃহত্তম ভূগর্ভস্থ স্ট্রাকচারগুলোর মধ্যে একটি (270 স্টেশন এবং 1.3 বিলিয়ন বার্ষিক যাত্রী), সময়ের কেন্দ্র (Greenwich), জাতিসংঘের স্থায়ী পরিষদের সদস্য এবং গণতন্ত্রের শৃঙ্গ।
আপনি যদি আমার সাথে একমত না হন তবে উদ্দেশ্যমূলক কারণগুলি উপস্থাপন করুন। আপনার কাছে সেরা শহরটিকে নিয়েও লিখতে পারেন। বাজে মন্তব্য থেকে বিরত থাকুন।
সংক্ষেপে দেখুনঅনেকেই কুমির কে সবচেয়ে নির্দয় বলতে পারেন। তবে আমার মতে সবচেয়ে নির্দয় প্রাণী হলো জলহস্তী! হ্যা ঠিকই শুনছেন। এই প্রাণীটি এতটাই নির্দয় যে এর নাগালে যে-ই আসুক না কেন ছাড় পাবে না। এর সর্বোচ্চ গতি ঘন্টায় ৩০ কিলো, তবে স্বাভাবিক গতি ২০ কিলো। শক্তিশালী চোয়ালের কামড়ের পিএসআই(PSI) ১৮২১, যা আপনাকে একটি বাইটে দুবিস্তারিত পড়ুন
অনেকেই কুমির কে সবচেয়ে নির্দয় বলতে পারেন। তবে আমার মতে সবচেয়ে নির্দয় প্রাণী হলো জলহস্তী! হ্যা ঠিকই শুনছেন।
এই প্রাণীটি এতটাই নির্দয় যে এর নাগালে যে-ই আসুক না কেন ছাড় পাবে না। এর সর্বোচ্চ গতি ঘন্টায় ৩০ কিলো, তবে স্বাভাবিক গতি ২০ কিলো। শক্তিশালী চোয়ালের কামড়ের পিএসআই(PSI) ১৮২১, যা আপনাকে একটি বাইটে দু’টুকরো করে দিতে সক্ষম।
সবচেয়ে বড় ব্যপার এদের সামনে যে-ই পড়ুক না কেন মেরে ফেলবে। খাওয়ার জন্য নয়, জাস্ট মজা করার বা আনন্দ নেয়ার জন্য। শুধু পূর্ণবয়স্ক বড়সড় হাতি রেহাই পেতে পারে। এরা কতটা বদমেজাজি ভিডিওতে দেখে নিন।
সংক্ষেপে দেখুনগ্রীক চিকিৎসার দেবতা অ্যাসক্লেপিয়াসের হাতে এই সর্প দণ্ড থাকতো, তাই এটাকে স্বাস্থ্য-পরিষেবার সাথে জড়িত পেশাদারদের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। সেই কালে Dracunculus medinensis নামক বিশেষ এক ধরনের চর্মভেদী কৃমিকে এইভাবে কাঠি দিয়ে ক্ষত হতে তোলা হত, তাই চিকিৎসার সাথেও এটা সামঞ্জস্যপূর্ণ। ভুল করে অনেবিস্তারিত পড়ুন
গ্রীক চিকিৎসার দেবতা অ্যাসক্লেপিয়াসের হাতে এই সর্প দণ্ড থাকতো, তাই এটাকে স্বাস্থ্য-পরিষেবার সাথে জড়িত পেশাদারদের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
সেই কালে Dracunculus medinensis নামক বিশেষ এক ধরনের চর্মভেদী কৃমিকে এইভাবে কাঠি দিয়ে ক্ষত হতে তোলা হত, তাই চিকিৎসার সাথেও এটা সামঞ্জস্যপূর্ণ।
ভুল করে অনেকে Caduceusকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের প্রতীক বলে মনে করেন। Caduceusএ দুই ডানা-বিশিষ্ট একটি দণ্ডকে বেষ্টিত করে থাকে দুইটি সাপ।
এটি দেবতাদের দূত হার্মেস বা মারকিউরির প্রতীক; তিনি আবার ঠগ-জোচ্চর এবং রাস্তায় খেলা দেখানো যাদুকরদেরও দেবতা, তাই এটা তাদের প্রতীক হতে পারে, চিকিৎসকদের নয়।
সংক্ষেপে দেখুনবিজ্ঞানীরা পৃথিবীর বয়স পৃথিবীর পুরাতন শীলা বা রক এর আইসোটোপ এর উপর একটা রেডিওএক্টিভ পরীক্ষা চালিয়ে বের করে।
বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর বয়স পৃথিবীর পুরাতন শীলা বা রক এর আইসোটোপ এর উপর একটা রেডিওএক্টিভ পরীক্ষা চালিয়ে বের করে।
সংক্ষেপে দেখুনমরুভূমির বালু দিয়ে কোনো কনস্ট্রাকশন ওয়ার্ক করা হয় না, কারণ, কনস্ট্রাকশন মজবুত হবে না। মরুভূমির বালু খুবই মসৃণ থাকে এবং অনেকটাই রাউন্ড শেপ হয়, যার ফলে, সিমেন্ট থাকা সত্বেও, জয়েন্ট শক্ত হবে না।স্ট্রং জয়েন্ট এর জন্য rough surface দরকার এবং কোণ থাকা দরকার, যাতে, পারস্পরিকভাবে দুটো তল মিশে যায় এবংবিস্তারিত পড়ুন
মরুভূমির বালু দিয়ে কোনো কনস্ট্রাকশন ওয়ার্ক করা হয় না, কারণ, কনস্ট্রাকশন মজবুত হবে না। মরুভূমির বালু খুবই মসৃণ থাকে এবং অনেকটাই রাউন্ড শেপ হয়, যার ফলে, সিমেন্ট থাকা সত্বেও, জয়েন্ট শক্ত হবে না।স্ট্রং জয়েন্ট এর জন্য rough surface দরকার এবং কোণ থাকা দরকার, যাতে, পারস্পরিকভাবে দুটো তল মিশে যায় এবং মাঝখানে ফাঁক না থাকে, বায়ু যাতে চলাচল না করতে পারে, তাহলেই জয়েন্ট শক্ত হবে।মরুভূমির বায়ু angular shape না হওয়ার জন্যই এর দ্বারা মজবুত জয়েন্ট করা সম্ভব নয়।সেজন্য, নির্মাণ কাজে একে ব্যবহার করা হয় না।
সংক্ষেপে দেখুনফেসবুক ডাউন থাকার ঘটনা এর আগেও ঘটেছে তবে সেটা বিশেষ কিছু লোকেশন কিংবা কিছু কিছু দেশের ক্ষেত্রে। তবে এবারই প্রথমবার এই ধরনের ঘটনা ঘটল যেখানে ফেসবুকের হেডকোয়ার্টারেও সব সেবা বন্ধ ছিল। এমনকি ফেসবুকের কর্মীরা যারা অনলাইনে ওয়ার্কপ্লেসে কাজ করেন, তারাও লগইন হতে পারেননি। যাই হোক, এখবিস্তারিত পড়ুন
ফেসবুক ডাউন থাকার ঘটনা এর আগেও ঘটেছে তবে সেটা বিশেষ কিছু লোকেশন কিংবা কিছু কিছু দেশের ক্ষেত্রে। তবে এবারই প্রথমবার এই ধরনের ঘটনা ঘটল যেখানে ফেসবুকের হেডকোয়ার্টারেও সব সেবা বন্ধ ছিল। এমনকি ফেসবুকের কর্মীরা যারা অনলাইনে ওয়ার্কপ্লেসে কাজ করেন, তারাও লগইন হতে পারেননি।
যাই হোক, এখন সবার প্রশ্ন ঘটনাটা আসলে কী ঘটেছিল? এর মূল কারণ ছিল ফেসবুকের DNS (Domain Name System) সিস্টেম এর সমস্যা। সাধারণত একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সিস্টেম কাজ করে কতগুলো আইপি (ইন্টারনেট প্রোটোকল) এর ওপর ভিত্তি করে। অর্থাৎ একটি কম্পিউটার যখন অন্য একটি কম্পিউটারের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে, তখন একে অপরকে চিনে থাকে আইপি অ্যাড্রেসের মাধ্যমে।
একইভাবে আমরা যখন ইন্টারনেটে কোনো ওয়েবসাইট কিংবা সার্ভারে প্রবেশ করি, তখন মূলত উক্ত সার্ভারে প্রবেশ করি তার নির্ধারিত আইপি অ্যাড্রেসের মাধ্যমে। প্রত্যেকটা সার্ভারের একটি নির্দিষ্ট ইন্টারনেট আইপি থাকে যেটা হয় ইউনিক (মোবাইল নাম্বারের মতো, অন্য কারও সাথে মিলবে না)। যেমন ফেসবুকের অনেকগুলো আইপির মধ্যে একটি হলো- 63.69.176.13, কিন্তু একজন সাধারণ মানুষের পক্ষে এত আইপি এড্রেস কখনোই মনে রাখা সম্ভব নয়, তাই এর সহজ সমাধানে ব্যবহৃত হয় DNS (Domain Name System)। যার কাজ হচ্ছে আইপি এড্রেসকে নামে কনভার্ট করা।
উদাহরণ হিসেবে আমরা যখন facebook.com লিখি, তখন এই DNS প্রযুক্তি প্রথমে খুঁজে বের করে Facebook.com এর সার্ভারের আইপি এড্রেস কি, তারপর facebook.com আর উক্ত সার্ভার আইপি এড্রেসের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে আমাদেরকে সার্ভার পর্যন্ত পৌঁছে দেয়, ঠিক একইভাবে আমরা যখনই কোনো ওয়েবসাইটে প্রবেশ করি প্রত্যেক ক্ষেত্রেই এই একই পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়, আমাদেরকে কষ্ট করে আইপি মনে রাখতে হয় না, শুধু ওয়েবসাইটের ঠিকানাটা মনে রাখলেই হয়।
এখন প্রশ্ন থাকতে পারে ফেসবুকের ডিএনএস সমস্যা হলে হোয়াটসঅ্যাপ আর ইনস্টাগ্রামেও কেন এর প্রভাব পড়বে? এর উত্তর হলো- ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপে সবার ডেটাই থাকে একটি সার্ভার সিস্টেমে এবং ব্যাকইন্ডে ডাটাবেস কানেক্টিভিটির ক্ষেত্রে সবাই ফেসবুকের ডিএনএস সিস্টেম (facebook.com) ব্যবহার করে, তাই ফেসবুকের ডিএনএস সমস্যা হওয়াতে বাকিদেরও হয়েছে।
যদিও ফেসবুক ইঞ্জিনিয়ারিং টিম থেকে একটি ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে যে “নেটওয়ার্ক রাউটিং সিস্টেম কনফিগারেশনে তারা কিছু পরিবর্তন পেয়েছে যে কারনে মুল সার্ভারের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়।
সবশেষে বলা যায় নেটওয়ার্ক সিস্টেমে ত্রুটির কারণে ঘটনাটি ঘটতে পারে সেটা হতে পারে DNS ইস্যু অথবা Router ইস্যু। তবে যখন এই সমস্যাটি হয় তখন আমরা ফেসবুকের কিছু কিছু আইপিকে ping করে পেলেও facebook.com কে ping করে পাচ্ছিলাম না।
এদিকে, সামাজিকমাধ্যম ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রামে ব্যবহারে ব্যাহত হওয়ার জন্য দুঃখপ্রকাশ করেছেন মার্ক জাকারবার্গ।
তিনি বলেন, আজকের এই বিভ্রাটের জন্য আমি দুঃখিত। আমি জানি যে যাদের প্রতি আপনি যত্নশীল, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে এসব পরিষেবার ওপর আপনারা কতটা নির্ভরশীল।
সোমবার (৪ অক্টোবর) রাত ৯টার কিছু সময় পর থেকে এসব যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে বার্তা আদান-প্রদান বন্ধ হয়ে যায়। এতে বিপাকে পড়েন বিশ্বজুড়ে লাখো ব্যবহাকারী। রাত সাড়ে চারটার দিকে এই টুইট বার্তায় সার্ভার সচল হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ আবার অনলাইনে ফিরে এসেছে।
মঙ্গলবার সকালে এক টুইটপোস্টে হোয়াটসঅ্যাপ জানিয়েছে, আজ যারা আমারদের পরিষেবা ব্যবহার করতে পারেননি, তাদের সবার কাছে ক্ষমা চাচ্ছি। ধীরে ও সতর্কতার সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপ কাজ করতে শুরু করেছে। ধৈর্য ধরার জন্য আপনাদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। এ নিয়ে সবাইকে হালনাগাদ তথ্য জানিয়ে দেওয়া হবে।
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বিভ্রাটের খবরে ফেসবুকের শেয়ারের দর সোমবার এক ধাক্কায় সাড়ে ৫ শতাংশ পড়ে গেছে। প্রায় এক বছরের মধ্যে শেয়ারবাজারে সবচেয়ে বাজে দিনটি পার করছে সামাজিকমাধ্যমটি।
আর ইনডিপেনডেন্ট বলছে, ফেসবুকের ইতিহাসে এতো বড় মাত্রায় বিভ্রাটের ঘটনা একেবারেই বিরল। তবে এসব ক্ষেত্রে ফেসবুক সাধারণত খুব একটা তথ্য প্রকাশ করে না, মুখে কুলুপ এঁটে থাকে।
২০১৯ সালেও বড় পরিসরে যান্ত্রিক জটিলতায় পড়েছিল তারা। তখন রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করতে গিয়ে ওই সমস্যা দেখা হয়েছিল। ফেসবুকের সাবেক কর্মী ফ্রান্সিস হাউগেনের মার্কিন সিনেটে সাক্ষ্য দেওয়ার নির্ধারিত তারিখের ঠিক আগের দিন এই বিভ্রাটে পড়ল এ কোম্পানির সেবাগুলো।
হাউগেনের হাত দিয়ে ফাঁস হওয়া ফেসবুকের অভ্যন্তরীণ নথির কারণে ব্যাপক সমালোচনার পাশাপাশি মার্কিন সিনেটের তদন্তের মুখে পড়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
ফেসবুকের মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারী এখন ২৯০ কোটি। অর্থাৎ বিশ্বব্যাপী এই পরিমাণ অ্যাকাউন্ট থেকে মাসে একবার হলেও সামাজিকমাধ্যমটিতে লগইন করা হয়। এই ব্যবহারকারীদের চার কোটি ৮০ লাখের বাস বাংলাদেশে। অপরদিকে বিশ্বব্যাপী ১২০ কোটি মানুষ হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করছেন।
https://www.youtube.com/watch?v=nSzh5BB4bvU
ভাল লাগলে আমার YOITUBE CHANNEL ঘুরে আসতে পারেন
https://www.youtube.com/allaboutsubha
শুন্য একটি জোড় সংখ্যা। আসুন জেনে নেই কেনো শুন্য জোড় সংখ্যা। যেসব সংখ্যার একক স্থানে, ২,৪,৬,৮ বা ০(!) থাকে সেগুলো হল জোড় সংখ্যা । আর বাকিগুলো বিজোড়। একক স্থানে শূন্য (০) থাকলে, কেন জোড় হবে? ধরি, ১০; এর একক স্থানে রয়েছে শূন্য (০), এবং ১০ একটি জোড় সংখ্যা। কারণ, একে জোড়া হিসেবে সাজানো যায়। আমরা ১০ কে ৫বিস্তারিত পড়ুন
শুন্য একটি জোড় সংখ্যা। আসুন জেনে নেই কেনো শুন্য জোড় সংখ্যা।
যেসব সংখ্যার
একক স্থানে, ২,৪,৬,৮ বা ০(!)
থাকে সেগুলো হল জোড় সংখ্যা ।
আর
বাকিগুলো বিজোড়।
একক স্থানে শূন্য (০) থাকলে, কেন
জোড়
হবে? ধরি, ১০; এর একক
স্থানে রয়েছে শূন্য
(০), এবং ১০ একটি জোড় সংখ্যা।
কারণ,
একে জোড়া হিসেবে সাজানো যায়।
আমরা ১০ কে ৫ জোড়ায়
সাজাতে পারি।
তাই ১০ হল জোড়। তাই একক
স্থানে শুন্য(০)
থাকলে, জোড় হয়।
কিন্তু, শূন্য (০) এর আগে,
যদি কোনো সংখ্যা না থাকে,
শুধুমাত্র শূন্য
(০) কি জোড় না বিজোড়?
সত্যি বলতে, শূন্য (০) আসলেই জোড়
সংখ্যা।
একটি জোড় সংখ্যা হওয়ার জন্য সকল
শর্তই
শূন্য (০) পালন করে।
জোড় সংখ্যা, হল সেসব সংখ্যা,
যেগুলো ২
দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য হয়।
যেমনঃ ৪/২ = ২; ৬/২ = ৩; অতএব, ৪,৬
এগুলো জোড় সংখ্যা। কিন্তু
আমরা যদি ৩
নেই, তাহলে কি পাব। ৩/২ = ১.৫;
এটি নিঃশেষে বিভাজ্য নয়। এখন
আমরা যদি, শূন্য (০) নেই,
তাহলে কি পাব?
০/২ = ০; এটি নিঃশেষে বিভাজ্য।
তাই
এটি জোড়!
ব্যাপারটা আরেকটু সহজ করি,
আমরা ২কে যেকোনো কিছু
দিয়ে গুন
দিলে যা পাব তাই জোড়।
যেমনঃ ২X১=২,
২x২=৪, ৩x২=৬, ৪x২=৮; ২,৪,৬,৮
এগুলো জোড়
সংখ্যা। এখন আমরা, ২ কে যদি শূন্য (০)
দিয়ে গুন দেই তাহলে কি পাব?
২x০=০;
২/ শূন্য সংখ্যাটি জোড় সংখ্যা। কোন পূর্ণসংখ্যা জোড় হওয়া বলতে কী বোঝায়, তা ব্যাখ্যা করার বেশ কিছু উপায় আছে এবং শূন্য সংখ্যাটি এরকম সমস্ত সংজ্ঞাই সিদ্ধ করে: শুন্য ২ এর গুণিতক, ২ দিয়ে বিভাজ্য এবং নিজের সাথে একটি পূর্ণসংখ্যার যোগফলের সমান। এই সংজ্ঞাগুলি কেবল শূন্যের জন্যই ব্যতিক্রমীভাবে প্রযোজ্য নয়, বরং এগুলি জোড় সংখ্যার যোগফল ও গুণফলের সাধারণ নিয়ম দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায়। জোড় সংখ্যাগুলির মধ্যে শূন্য কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে। শূন্য জোড় পূর্ণসংখ্যার পরিচয়সূচক উপাদান, এবং এটি পর্যায়ক্রমে আসা সকল উপাদানের ভিত্তি কেস। শূন্যের জোড় হবার প্রবণতার সরাসরি প্রয়োগের প্রমাণ আছে এবং এর কাঠামো জোড় সংখ্যার অনুরুপ। সাধারণভাবে, ০ সকল পূর্ণ সংখ্যা দ্বারা বিভাজ্য, যার মধ্যে দুই এর সকল ঘাত আছে। ফলে, শূন্য সকল সংখ্যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি জোড়।
৩/শূণ্য (০) একটি জোড় সংখ্যা। কারন, জোড়+জোড়=জোড়, বিজোড়+বিজোড়=জোড় অনুরুপভাবে, ০+০=০ অর্থাৎ একই ধরনের সংখ্যা যোগ করলে ঐ ধরনের সংখ্যা পাওয়া যায় একমাত্র জোড় সংখ্যার ক্ষেত্রে। অনুরুপভাবে বিয়োগের ক্ষেত্রে ও একই কথা প্রযোজ্য। জোড়-জোড়=জোড়, বিজোড়-বিজোড়=জোড় অনুরুপভাবে, ০-০=০ ।বাস্তব সংখ্যার ধারাবাহিকতায় দেখাযায় ৬,৪,২,০,-২,-৪,-৬ ইত্যাদি আবার ৭,৫,৩,১,-১,-৩,-৫,-৭ এখান থেকে দেখাযায় যে, শূণ্য (০) জোড় সংখ্যার দলভুক্ত। তাই শূণ্য অবশ্যই জোড় সংখ্যা হবে
সংক্ষেপে দেখুনতাপানুকূল, বাতানুকূল: ইংরেজি ‘Air-Conditioned’-এর বাংলা ‘বাতানকূল’ বা ‘শীতাতপনিয়ন্ত্রিত’ কিন্তু লেখা হচ্ছে ‘তাপানুকূল’। ‘তাপানুকূল’ শব্দের ইংরেজি হচ্ছে ‘Thermo-Conditioned’। দেই, দিই: ক্রিয়াপদ হিসেবে ‘দেই’ শব্দটি আঞ্চলিক বা কথ্যরীতির। এর পরিবর্তে লেখ্যরীতিতে ‘দিই’ , ক্রিয়াপদ হিসেবে এ রকম অশুদ্ধ শববিস্তারিত পড়ুন
তাপানুকূল, বাতানুকূল: ইংরেজি ‘Air-Conditioned’-এর বাংলা ‘বাতানকূল’ বা ‘শীতাতপনিয়ন্ত্রিত’ কিন্তু লেখা হচ্ছে ‘তাপানুকূল’। ‘তাপানুকূল’ শব্দের ইংরেজি হচ্ছে ‘Thermo-Conditioned’।
দেই, দিই: ক্রিয়াপদ হিসেবে ‘দেই’ শব্দটি আঞ্চলিক বা কথ্যরীতির। এর পরিবর্তে লেখ্যরীতিতে ‘দিই’ , ক্রিয়াপদ হিসেবে এ রকম অশুদ্ধ শব্দ ‘নেই’; শুদ্ধ ‘নিই’। যেমন: আমরা পাঁচ বছর পর ভোট ‘দিই’।
দেয়া, দেওয়া: ‘দেওয়া’ শব্দের স্থানে ‘দেয়া’ লেখা হচ্ছে। ‘দেওয়া’ শব্দের অর্থ প্রদান করা। অপরদিকে ‘দেয়া’ শব্দের অর্থ মেঘ বা বৃষ্টি। কাজেই আমরা আদেশ ‘দেওয়া’ হলো লিখব। ‘দেয়া’ কথ্যরীতির শব্দ। লেখ্য ভাষায় বেমানান। সুতরাং সাধু ও চলিতে ‘দেওয়া’ লিখব। এ রকম একটি শব্দ ‘নেয়া’ নয়; ‘নেওয়া’ হবে।
ধরন, ধারণ: ‘ধরন’ শব্দটি তদ্ভব বা খাঁটি বাংলা শব্দ। কাজেই এখানে ‘ণ’ হবে না। যেমন: তোমার ব্যবসায়ের ‘ধরন’ কী? কিন্তু ‘ধারণ’ শব্দে ‘ণ’ হবে। কারণ এটি তৎসম শব্দ। ণত্ব বিধানে বলা হয়েছে, সাধারণত তৎসম শব্দে র, ঋ, ষ এর পরে ‘ণ’ ব্যবহার হয়। যেমন: ধারণক্ষমতা, কারণ কী, করুণ দৃশ্য প্রভৃতি। কিন্তু ক্রিয়াপদে ‘র’ থাকলেও ‘ন’ হবে। যেমন: এখন কাজটি করুন।
পদক্ষেপ: ‘পদক্ষেপ’ শব্দের আভিধানিক অর্থ ‘পা ফেলা’ বা ‘পদার্পণ’/ ‘পদচারণা’/ ‘হাঁটা’। ‘ব্যবস্থা গ্রহণ’ অর্থে ‘পদক্ষেপ’ শব্দটির প্রয়োগ প্রচলিত হলেও সংগত নয়। এ ক্ষেত্রে ‘যথাযথ পদক্ষেপ’ না-বলে ‘যথাযথ ব্যবস্থা’ বলা যেতে পারে।
ফলশ্রুতি, ফলশ্রুতিতে: ‘ফলশ্রুতি’ শব্দের একটি অর্থ হলো কর্মের ফল, শ্রবণ, অর্থাৎ কোনো পুণ্যকর্ম করলে যে ফল হয় তা শোনা এবং তার বিবরণ। অন্যদিকে, পুণ্যকাহিনি শ্রবণে যে ফল পাওয়া যায় তা-ও ফলশ্রুতি। ফলশ্রুতি শ্রবণে মানুষের মনে ধর্মভাবের উন্মেষ ঘটে। এ উন্মেষ ঘটাও ফলশ্রুতি। তাই ‘ফলে’ কথাটির পরিবর্তে ফলশ্রুতিতে
লেখা ঠিক না।
ইদানীংকাল: ‘ইদানীং’ শব্দের অর্থ বর্তমান সময়। তাই ইদানীংয়ের সঙ্গে ‘কাল’ শব্দটির প্রয়োগ ভুল।
ইতিপূর্বে, ইতিমধ্যে: সংস্কৃতে ‘ইত’ একটি অব্যয়, যার অর্থ এই, এই স্থানে। ইতঃ-এর সঙ্গে পূর্বে ও মধ্যে শব্দের সন্ধি করলে সন্ধির নিয়মে ইতঃপূর্বে ও ইতোমধ্যে হয়। এই কারণে শব্দদ্বয় অশুদ্ধ।
উপরোক্ত: উপরে লেখা হয়েছে এমন বোঝাতে প্রায়ই উপরোক্ত শব্দটি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু সংস্কৃত ব্যাকরণের সন্ধির নিয়মে ‘উপর্যুক্ত’ বা ‘উপরিউক্ত’ শব্দটি শুদ্ধ। উপরোক্ত শব্দটি প্রচলিত হলেও ভুল।
গণপ্রজাতন্ত্রী: শব্দটি ভুল। বিশেষণের শুদ্ধ প্রয়োগ‑ ‘গণতান্ত্রিক’ বা ‘গণপ্রজাতান্ত্রিক’ দেশ।
ছাত্র–ছাত্রীরা: ‘ছাত্র-ছাত্রী’ শব্দটিই বহুবচনজ্ঞাপক। সুতরাং এরপর ‘রা’ যুক্ত করার আবশ্যকতা নেই।
তবুও: তবুও শব্দটির ‘ও’ প্রত্যয় আধিক্য অর্থে ব্যবহৃত হয়। শব্দটি প্রচলিত হলেও ভুল। শুদ্ধ শব্দটি ‘তবু’।
ভাষাভাষী: ভাষা ব্যবহারকারী অর্থে ভাষীই যথার্থ। তাই ভাষাভাষী প্রয়োগ অশুদ্ধ।
শুধুমাত্র: ‘শুধু’ শব্দের সঙ্গে ‘মাত্র’ যোগ করলে একই অর্থে বাহুল্য দোষে অশুদ্ধ হবে। শুদ্ধরূপ ‘শুধু’ অথবা ‘মাত্র’। যেমন: রাজু শুধু কোরআন পড়তে পারে, কিন্তু আরবি লিখতে পারে না। কিন্তু টাকার চেকে লিখতে হবে‑ এক লক্ষ টাকা মাত্র। এখানে শুধু শব্দ লেখা যাবে না।
সৌজন্যতা: ‘সৌজন্য’ শব্দটিই বিশেষ্য। অতিরিক্ত ‘তা’ প্রত্যয় যোগে বিশেষ্য করা বাহুল্য।
সৌন্দর্যতা: ‘সৌন্দর্য’ শব্দটিই বিশেষ্য। অতিরিক্ত ‘তা’ প্রত্যয় যোগে বিশেষ্য করা অশুদ্ধ।
হার/শতাংশ: ‘আমদানি শুল্কের হার ৩০ শতাংশ’ এই বাক্যটি ভুল। কারণ হার এবং শতাংশ একই অর্থবোধক শব্দ। তাই শুদ্ধ বাক্য হবে ‘আমদানি শুল্কের পরিমাণ ৩০ শতাংশ’।
থাকাকালীন সময়: থাকাকালীন শব্দের অর্থই থাকার সময়ে। অতিরিক্ত ‘সময়’ এখানে বাহুল্য দোষ।
অন্যতম: ‘অন্যতম’ শব্দটির অর্থ অনেকের মধ্যে একজন। ব্যক্তি বা মানুষের ক্ষেত্রে ব্যবহার ঠিক। কিন্তু বস্তুর ক্ষেত্রে যেমন‑ অন্যতম খাদ্য, অন্যতম কাপড় ইত্যাদি ব্যবহার করা ভুল।
আলস্যতা, অলসতা‑ আলস্য শব্দের পর অতিরিক্ত ‘তা’ প্রত্যয় যোগে বিশেষ্য শব্দ গঠনের প্রক্রিয়া এ ক্ষেত্রে অনাবশ্যক। ‘আলস্য’ নিজেই একটি বিশেষ্য পদ ও শুদ্ধ শব্দ। তবে ‘অলস’ শব্দটি বিশেষণ হওয়ায় ‘তা’ প্রত্যয় যোগ করে বিশেষ্য ‘অলসতা’ শব্দটি শুদ্ধ হবে।
হত / হতো: নিহত অর্থে ‘হত’ আর ক্রিয়াবাচক শব্দ হিসেবে ‘হতো’ ব্যবহৃত হয়।
বুঝা / বোঝা: ক্রিয়া অর্থে ‘বুঝা’ আর বিশেষ্য অর্থে ‘বোঝা’ হবে। কিছু উদাহরণ দেখে নেওয়া যেতে পারে: ১. এটি তোমার বুঝার ভুল। ২. ভাষা বলতে কী বুঝায়? ৩. বুঝতে পারছি না, শেষ পর্যন্ত আমি তোমার বোঝা হয়ে দাঁড়াই কি না।
ওঠে / উঠে : বাক্যের সমাপিকা ক্রিয়ার বর্তমান কাল বুঝাতে ‘ওঠে’ আর অসমাপিকা ক্রিয়া বুঝাতে কিংবা সমাপিকা ক্রিয়ার পূর্ববর্তী অসমাপিকা ক্রিয়ার ক্ষেত্রে ‘উঠে’ ব্যবহৃত হবে।
যেমন: ১. সে ভোরে ঘুম থেকে ওঠে। ২. সূর্য পূর্ব দিকে
উঠে পশ্চিম দিকে অস্ত যায়। তবে অতীত এবং ভবিষ্যৎকাল বুঝাতে সমাপিকা ক্রিয়ায় ‘উ’ থাকবে। যেমন: ১. তপু উঠত সবার আগে। ২. আমি এবার একাদশ শ্রেণিতে উঠব।
অনেকগুলো: অনেক বহুবচন শব্দ। তাই আবার ‘গুলো’ বহুবচন শব্দ লিখে বাহুল্য দোষ করা ঠিক হবে না। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, গাছে অনেকগুলো আম আছে। শুদ্ধ হবে—গাছে অনেক আম আছে।
সংক্ষেপে দেখুন
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মুক্তিযুদ্ধ-ভিত্তিক একটি জাদুঘর। এটি বাংলাদেশের একমাত্র মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর। এটি ঢাকার এফ-১১/এ-বি, সিভিক সেক্টর, আগারগাঁওয়ে অবস্থিত। বেসরকারি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত এই জাদুঘরের উদ্বোধন হয় ১৯৯৬ সালের ২২ শে মার্চ। মুক্তিযুদ্ধের অনেক দুর্লভ বস্তু আছে এই জাদুঘরে ।
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মুক্তিযুদ্ধ-ভিত্তিক একটি জাদুঘর। এটি বাংলাদেশের একমাত্র মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর। এটি ঢাকার এফ-১১/এ-বি, সিভিক সেক্টর, আগারগাঁওয়ে অবস্থিত। বেসরকারি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত এই জাদুঘরের উদ্বোধন হয় ১৯৯৬ সালের ২২ শে মার্চ। মুক্তিযুদ্ধের অনেক দুর্লভ বস্তু আছে এই জাদুঘরে ।
Introvert বা অন্তর্মুখী স্বভাব কোন রোগ বা দুর্বলতা নয়, এটা শুধু আপনার ব্যক্তিত্বের একটা ধরণ। প্রশ্নটিতে যেহেতু দুটি ভাগ আছে তাই একটি একটি করে উত্তর দিচ্ছি। ইন্ট্রোভার্ট বা অন্তর্মুখী স্বভাব কীভাবে 'আত্মার কাছাকাছি' যেতে সাহায্য করে? আপনি যখন একা থাকেন, তখন নিজের জীবন, নিজের কাজ, নিজের চাওয়া-পাওয়া নিবিস্তারিত পড়ুন
প্রশ্নটিতে যেহেতু দুটি ভাগ আছে তাই একটি একটি করে উত্তর দিচ্ছি।
ইন্ট্রোভার্ট বা অন্তর্মুখী স্বভাব কীভাবে ‘আত্মার কাছাকাছি’ যেতে সাহায্য করে?
আপনি যখন একা থাকেন, তখন নিজের জীবন, নিজের কাজ, নিজের চাওয়া-পাওয়া নিয়ে ভাবার অনেক সময় পান। এই গভীর ভাবনাই আপনাকে বুঝতে সাহায্য করে আপনি আসলে কী চান, আপনার কাছে কোনটা ঠিক আর কোনটা ভুল। একেই ‘ভেতরের সত্য’ বা ‘আত্মার খোঁজ’ বলা যেতে পারে। এটাকে এক ধরণের Self-Reflection বলা যায়।
অন্তর্মুখীরা সাধারণত কথা কম বলেন এবং শোনেন বেশি। এর ফলে তারা অন্যদের এবং চারপাশের পরিস্থিতি খুব ভালোভাবে বুঝতে পারেন।
অনেক লেখক, শিল্পী বা বিজ্ঞানী অন্তর্মুখী হন। কারণ তাদের এই একাকীত্ব এবং গভীর চিন্তা নতুন কিছু তৈরি করতে সাহায্য করে।
ইন্ট্রোভার্ট স্বভাব কীভাবে ‘মানসিক জটিলতা’ তৈরি করে?
যে গভীর চিন্তা ভালো, সেই চিন্তাই যখন বেশি হয়ে যায়, তখন তা ‘ওভারথিংকিং’-এ পরিণত হয়। একটা ছোট ঘটনা নিয়ে আপনি হয়তো ঘণ্টার পর ঘণ্টা ভাবতে থাকলেন, যা বাস্তবে অতটা বড় ছিলই না।
অতিরিক্ত ভাবনার ফলে সহজেই দুশ্চিন্তা (Anxiety) আসতে পারে। “ও কী ভাবলো?”, “ভবিষ্যতে কী হবে?”, “অতীতে কেন এমন হলো?” এই ধরনের চিন্তাগুলো মানসিক চাপ তৈরি করে এবং অনেক সময় তা বিষণ্ণতার (Depression) দিকে ঠেলে দেয়।
যদিও আপনি একা থাকতে পছন্দ করেন, কিন্তু সামাজিক মেলামেশা একেবারে বন্ধ করে দিলে আপনি নিজেকে খুব একা এবং বিচ্ছিন্ন মনে করতে পারেন। মানুষ সামাজিক জীব, আমাদের সবারই কিছু ভালো সম্পর্ক দরকার হয়।
সমাধান কী?
যখনই বুঝবেন আপনি অতিরিক্ত ভাবছেন (ওভারথিংকিং করছেন), নিজেকে থামান। দরকার হলে ডায়েরি লিখুন বা বিশ্বস্ত কারো সাথে কথাটা বলে ফেলুন।
নিজের জন্য সময় রাখুন (যেমন বই পড়া, গান শোনা)। কিন্তু সপ্তাহে অন্তত কিছু সময় পরিবারের বা খুব কাছের বন্ধুদের সাথেও কাটান।
আপনি যেমন, তা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকুন। নিজেকে জোর করে মিশুক (Extrovert) বানানোর দরকার নেই। আপনার নীরবতাও অনেক শক্তিশালী।
সংক্ষেপে দেখুন