দিনে কতবার চুল আঁচড়ালে বন্ধ হবে মুঠো মুঠো চুল পড়া?
Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!
শেয়ার করুন
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
সঠিক উপায়ে চুল আঁচড়ান
Hair Brush: চুল ভালো রাখার জন্যে নিয়মিত যত্ন নেন প্রত্যেকে। চুল পরিপাটি করে রাখতে নিয়মিত হেয়ার ব্রাশও করেন। কিন্তু আপনি কি জানেন, দিনে ঠিক কতবার চুল আঁচড়ানো উচিত? বিস্তারিত জেনে নিন।
সবাই চুল পরিপাটি রাখতে চান
চুল পরিপাটি করে সুন্দর রাখতে চুল আঁচড়ানো প্রয়োজন। তাই প্রত্যেকেই সাধের চুলকে গুছিয়ে রাখতে বারবার চুল আঁচড়ান। একাধিক হেয়ার ব্রাশও ব্যবহার করেন।
আঁচড়ালেই ভালো থাকবে চুল?
অনেকেই ভাবেন যে, চুল ভালো রাখতে বুঝি বারবার হেয়ার ব্রাশ করা জরুরি। চুল আঁচড়ালে জটমুক্ত থাকবে। তাই হেয়ার ফলও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
এই ধারণার সত্যতা তাঁরা বিচার করেন না। দিনের পর দিন এই ভ্রান্ত ধারণাকে আশ্রয় করেই চলতে চান। কিন্তু আপনি কি জানেন এই কথা কতটা সত্যি ?
বারবার চুল আঁচড়ালে চুল ভালো থাকে, এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। এতে চুল জটমুক্ত থাকে ঠিকই। কিন্তু এর সঙ্গে হেয়ার ফল কমার কোনও সংযোগ নেই। বরং বারবার চুল আঁচড়ালে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাই বাড়ে।
মাথা ফাঁকা হয়ে যেতে পারে
চুলে বারবার চিরুনি দিলে ঘষা লাগে। ফলে, চুল ভেঙে যায়। এমনকী গোড়া থেকে আলগা হয়ে উঠতেও আসতে পারে।
ভিজে চুল আঁচড়াবেন না
ভিজে চুলে তো চিরুনি দেওয়াই উচিত নয়। এতে চুলের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে ষোলোআনা। তাই সব দিক বিবেচনা করে নিজের চুলকে ভালো রাখার জন্যে প্রয়োজন মতো চুল আঁচড়ানোই ভালো।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, দিনে কতবার চুল আঁচড়ালে উপকার মিলবে? দিনে একাধিক বার চুল আঁচড়াতে পারেন আপনি। তবে ২-৩ বারের বেশি চুল আঁচড়ানো উচিত নয়। এতে চুলের ক্ষতি হতে পারে।
শীতের আগেই নিন চুলের যত্ন
শীতকালে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কম থাকে। এর প্রভাব পড়ে চুলেও। বাতাসে দূষণের মাত্রা বেশি থাকায় চুলের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাও বাড়ে। তাই তো শীতকালে চুল পড়ার সমস্যায় ভোগেন অধিকাংশই!
আপনি চাইলে এই সমস্যা এড়িয়েও যেতে পারেন। তবে এর জন্যে বেশি পরিশ্রম করার প্রয়োজনও নেই। শীত পড়ার আগে আবহাওয়া পরিবর্তনের এই সময় থেকেই কয়েকটি নিয়ম মেনে চলতে হবে। তাহলেই মুঠো মুঠো চুল ওঠা প্রতিরোধ করতে পারবেন আপনি।
শ্যাম্পু করতে ভুলবেন না
সপ্তাহে ৩ দিন শ্যাম্পু করুন। শীতে চুল ভালো রাখার জন্যে স্ক্যাল্প পরিষ্কার রাখাও গুরুত্বপূর্ণ। অপরিষ্কার স্ক্যাল্পে খুশকির সমস্যা বাড়তে পারে, তখন স্বাভাবিকভাবেই চুল পড়াও বাড়বে।
ডিপ কন্ডিশনিং করতে ভুলবেন না। কারণ, এই সময়ে বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রা কম থাকে। আর তার ফলে চুলও রুক্ষ হতে শুরু করে। তাই ডিপ কন্ডিশনিং করে চুলের আর্দ্রতা ঠিক রাখা জরুরি।
হট অয়েল থেরাপি জরুরি
প্রোটিন হেয়ার মাস্ক মাস্ট
স্টাইলিং টুল ব্যবহার করবেন না
সবশেষে ডায়েটের দিকেও নজর ফেরান। স্বাস্থ্যকর খাবার খাবেন। সেই সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণে জলপান করাও জরুরি। হাইড্রেটেড থাকলে চুলও ভালো থাকবে।