বাংলাদেশে এলো ‘বোট’ । ‘বোট’ কি?
শেয়ার করুন
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
দেশের বাজারে যাত্রা শুরু করলো ভারতের সবচেয়ে বৃহত্তম ডিজিটাল লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘বোট’ । বাংলাদেশে ডিস্ট্রিবিউশন পার্টনার হিসেবে ডিএক্স গ্রুপের সাথে চুক্তি সাক্ষর করে বোট। বোট’র পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে, টিডাব্লিউএস, স্মার্টওয়াচ, নেকব্যান্ড, হেডফোন, স্পিকার, চার্জার-সহ আরও অনেক কিছু। এ বিষয়ে বোট’র সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং চিফ মার্কেটিং অফিসার আমান গুপ্তা বলেন, ডিএক্স গ্রুপের সাথে বোট’র ডিস্ট্রিবিউশন পার্টনারশিপ বাংলাদেশের প্রযুক্তি প্রেমী ভোক্তাদের ডিজিটাল লাইফস্টাইল পণ্য নির্ভর চাহিদা মেটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালণ করবে। এছাড়াও বোট’র বিশ্বমানের লাইফস্টাইল পণ্য সাশ্রয়ী মূল্যে ভোক্তা পর্যায়ে সুনিশ্চিত করে দেশের প্রযুক্তি নির্ভর বাজার ত্বরান্বিত করবে। এরই ধারাবাহিকতায় বোট’র পণ্য ভোক্তা পর্যায়ে পৌঁছাতে প্রয়োজনীয় সকল ধরনের সহায়তা আমরা ডিএক্স গ্রুপকে প্রদান করবো। ডিএক্স গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী দেওয়ান কানন বলেন, প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। তার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য ডিএক্স গ্রুপের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে। তারই ধারাবাহিকতায় ডিএক্স গ্রুপ সব সময় ভোক্তাদের বিশ্বমানের ডিজিটাল লাইফস্টাইল পণ্যের চাহিদা মেটাতে বদ্ধ পরিকর। সম্প্রতি ‘বোট’ এর সঙ্গে আমাদের পার্টনারশিপ এরই একটি প্রতিচ্ছবি।
উল্লেখ্য, ‘বোট’ এর মূল প্রতিষ্ঠান ইমেজিন মার্কেটিং লিমিটেড প্রতিষ্ঠিত হয় ২০১৩ সালে। প্রতিষ্ঠানটির যৌথ প্রতিষ্ঠাতা আমান গুপ্তা এবং সামির মেহতা উভয়েরই রয়েছে লাইফস্টাইল বিভিন্ন পণ্যের উপর বিস্তর অভিজ্ঞতা। পণ্য সরবরাহের দিক দিয়ে বর্তমানে বোট ভারতে একটি নেতৃস্থানীয় অডিও এবং ওয়্যারেবল পণ্যের প্রতিষ্ঠান। তারই ধারাবাহিকতায় ইমাজিন মার্কেটিং কোয়ালকম এবং ডলবির মতো গ্লোবাল ব্র্যান্ডের সাথে অফিশিয়াল পার্টনার হিসেবে কাজ করছে। প্রতিষ্ঠানটির বর্তমানে দিল্লি, মুম্বাই এবং বেঙ্গালুরুতে তাদের অফিস রয়েছে। অপরদিকে ডিএক্স গ্রুপ প্রতিষ্ঠিত হয় ২০১১ সালে। প্রতিষ্ঠানটির ইকোসিস্টেমে রয়েছে মোট ১২টি ব্যবসা। এগুলো মূলত ডিস্ট্রিবিউশন, রিটেইল এবং সার্ভিস ডোমেইন কেন্দ্রিক। প্রতিষ্ঠানটি তার সফলতায় অবিচল প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকার ফলে বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় স্মার্টফোন ও ডিজিটাল লাইফস্টাইল পণ্য ডিস্ট্রিবিউটর। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের সব চেয়ে বড় স্মার্টফোন রিটেইল চেইন এবং দেশের এক নম্বর আফটার-সেলস সার্ভিস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে সফলতার সাথে ব্যবসা পরিচালনা করে যাচ্ছে।