হোমপেজ/বিকল
সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
হাতের মুঠোয় স্মার্টফোন নিয়ে দিন শুরু হয় আমাদের। দিন শেষও হয় ওই একটি যন্ত্রের সঙ্গেই। ফলে আজকের দিনে দাঁড়িয়ে মোবাইল ছাড়া জীবনকে ভাবাটাই যেন এক কঠিন কাজ। ক্রমশ আরও ভালো প্রযুক্তি, প্রসেসর, আরও বেশি স্টোরেজ থেকে দুর্ধর্ষ সব ফিচারের দিকে হেঁটে যাচ্ছে মোবাইল। চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নানা স্পেশিফিকেশনবিস্তারিত পড়ুন
হাতের মুঠোয় স্মার্টফোন নিয়ে দিন শুরু হয় আমাদের। দিন শেষও হয় ওই একটি যন্ত্রের সঙ্গেই। ফলে আজকের দিনে দাঁড়িয়ে মোবাইল ছাড়া জীবনকে ভাবাটাই যেন এক কঠিন কাজ। ক্রমশ আরও ভালো প্রযুক্তি, প্রসেসর, আরও বেশি স্টোরেজ থেকে দুর্ধর্ষ সব ফিচারের দিকে হেঁটে যাচ্ছে মোবাইল। চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নানা স্পেশিফিকেশনের ফোন লঞ্চ হচ্ছে বাজারে। স্পেশিফিকেশন ও ফিচার্সের মতোই দামেও তার বাহার প্রচুর। তবে যত দামীই ফোন কিনুন না কেন, তার আয়ু খুব বেশি হলে তিন-চার বছর। তার পরেই নানা সমস্যা দেখা দিতে থাকে মোবাইলে। ব্যাস, তারপরেই আবার শুরু নতুন ফোনের খোঁজ। তবে আয়ু ফুরানোর আগেই কিন্তু ফোন খারাপ হয়ে যায় আমাদেরই কিছু ভুলে। প্রতিদিনের জীবনে আমরা এমন কিছু ভুল কাজ করে বসি, যার ফলে মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যায় ফোনের। কীভাবে ফোন ভালো রাখবেন?
দিনরাত চার্জ নৈব নৈব চ
অনেকেই চার্জ ফুরিয়ে যাওয়ার ভয়ে রাতদিন মোবাইলটাকে চার্জে বসিয়ে রাখেন। যা আদতে ক্ষতি করে মোবাইলের ব্যাটারির। শুধু ব্যাটারিই নয়, অতিরিক্ত চার্জে নষ্ট হয়ে যায় মাদারবোর্ডও। আর মাদারবোর্ড একবার নষ্ট হলে গোটা ফোনেরই বারোটা। একে তো দাম বেশি, তার উপর মাদারবোর্ড পাল্টানোও সহজ কথা নয়। তাই সারাক্ষণ মোবাইল চার্জে বসিয়ে রাখার ব্যাপারে সতর্ক হোন।
ময়েশ্চার হইতে সাবধান
ময়েশ্চার বা ভিজেভাব কিন্তু মোবাইলের শত্রু। ময়েশ্চারের কারণেও মাদারবোর্ডও মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ক্ষতি হয় ক্যামেরা ও ডিসপ্লেরও। আর ব্যাটারি তো বলাই বাহুল্য। তাই ভিজে হাতে ফোন ধরা বা ফোনকে স্যাঁতস্যাঁতে জায়গায় রাখবেন না কোনও মতেই। করোনাকালীন সময়ে অনেকেই মোবাইলে স্যানিটাইজারে স্নান করাতেন সুরক্ষার খাতিরে। ফের থাবা বসাচ্ছে অ্যাডিনো ভাইরাস। জীবাণু মারার জন্য ফোনে স্যানিটাইজার ব্যবহার করবেন না মোটেও। তার থেকেও ময়েশ্চার পৌঁছে যায় ফোনের বিভিন্ন অংশে। তার চেয়ে ইউভি যুক্ত মেশিন ব্যবহার করুন ফোন জীবাণুমুক্ত রাখতে। মনে রাখবেন, মাদারবোর্ডই কিন্তু ফোনের প্রাণভোমরা। ওটি একবার বিগড়োলেই ফোনের মৃত্যু অবধারিত।
গেমেই মরণফাঁদ
মোবাইলে কমবেশি গেম অনেকেই খেলেন। আজকালকার দিনে গেমিং বেশ ট্রেন্ডিংও বটে। তবে মোবাইসে গেম খেলার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকবেন। ভুল করেও মোবাইল চার্জে বসিয়ে গেম খেলবেন না কখনও। তাতে ফোনর স্পিড কমে যায়। ব্যাটারি এবং ফোনের আয়ুও ফুরোতে থাকে দ্রুত। ফলে এ ব্য়াপারে সাবধান থাকুন, নাহলে নতুন ফোনের ক্ষতি হতে পারে অচিরেই।
যে কোনও অ্যাডপ্টারে ফোন চার্জ নয়
হাতের কাছে একটা চার্জার পেলেন তো সঙ্গে সঙ্গে চার্জে গুঁজে দিলেন মোবাইল। এই ভুল না করলেই ভালো। বিভিন্ন ফোনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের চার্জার ব্যবহৃত হয়। যা তার ব্যাটারি এবং মাদারবোর্ডের সঙ্গে কম্প্যাটিবল হয়ে থাকে। তাই সমস্ত ফোনের সঙ্গেআলাদা আলাদা চার্জার দেওয়া হয়। তাই পোর্ট এক হলেও যে কোনও চার্জারে ফোন চার্জ করবেন না। হতেই পারে, সেই চার্জারটি আপনার ফোনের সঙ্গে কম্প্যাটিবেল হল না, আর তা অচিরে আপনার ফোনেরই ক্ষতি করল।
শূন্য নয়, একশো নয়
বিশেষজ্ঞেরা বলেন, ফোনের চার্জ কখনওই পুরোপুরি ড্রেন করে ফেলা উচিত নয়। এমনকী ইদানীং কেউ কেউ বলছেন, পুরো চার্জ অর্থাৎ 100 শতাংশ চার্জও ফোনের পক্ষে ক্ষতিকর। ফোনের চার্জ সর্বদা 20 শতাংশ থেকে 80 শতাংশের মধ্যে রাখার পরামর্শ দেন অভিজ্ঞরা। তাতে নাকি ব্যাটারি লাইফ ভালো থাকে। যার ফলে ফোনের আয়ুও বাড়ে কয়েকগুণ।
সংক্ষেপে দেখুন