"না", সম্ভব নয়। আমি বোধকরি আপনাকে হতাশ করলাম। আমি তেমন বিজ্ঞান বুঝি না। তবে কিছুটা সহজ যুক্তিতে সব কিছু বোঝার চেষ্টা করি। তাই আপনাকেও খুব সহজভাবে বুঝিয়ে দিচ্ছি। যদি টাইম মেশিন মানব ইতিহাসে তৈরি করা সম্ভব হতো তাহলে কি হতো? মানুষ অতীতে যেতে পারতো। তাইতো? তারমানে আমরা এতদিনে অবশ্যই ভবিষ্যৎ থেকে আসা কোনবিস্তারিত পড়ুন
“না“, সম্ভব নয়। আমি বোধকরি আপনাকে হতাশ করলাম।
আমি তেমন বিজ্ঞান বুঝি না। তবে কিছুটা সহজ যুক্তিতে সব কিছু বোঝার চেষ্টা করি। তাই আপনাকেও খুব সহজভাবে বুঝিয়ে দিচ্ছি। যদি টাইম মেশিন মানব ইতিহাসে তৈরি করা সম্ভব হতো তাহলে কি হতো? মানুষ অতীতে যেতে পারতো। তাইতো? তারমানে আমরা এতদিনে অবশ্যই ভবিষ্যৎ থেকে আসা কোন মানুষের খোঁজ পেতাম। কিন্তু এখন পর্যন্ত এমন কারও হদিস পাওয়া যায়নি। আর যে ঘটনাগুলো কিছুদিন পর পর চাঙ্গা হয়ে ওঠে আদতে সেগুলো ভুয়া, মিথ্যা, বানোয়াট।
তারমানে মানুষের পক্ষে কোনদিন টাইম মেশিন বানানো বা টাইম ট্রাভেল সম্ভব হবে না। আপনি যদি বেসিক বিজ্ঞান বুঝে থাকেন তাহলে আমার এই সহজ ব্যাখ্যা অবশ্যই বুঝবেন।
যেটা সম্ভব না সেটা নিয়ে আর বিস্তারিত লিখছি না। যদি আপনার জানার আগ্রহ থাকে তাহলে মন্তব্য করতে পারেন। মন্তব্যে সবিস্তারে বোঝানোর চেষ্টা করবো।
ধন্যবাদ!
সংক্ষেপে দেখুন
সক্রেটিস এর মৃত্যুর কারণ সক্রেটিসের মৃত্যু একটি বিতর্কিত ঘটনা। প্রাচীন গ্রিসের এথেন্সে, খ্রিস্টপূর্ব ৩৯৯ সালে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। তার বিরুদ্ধে দুটি প্রধান অভিযোগ ছিল—ধর্মের অবমাননা এবং যুবকদের বিপথগামী করা। এই অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে হেমলক বিষ পান করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে বাধ্য করা হয়। যদিওবিস্তারিত পড়ুন
সক্রেটিস এর মৃত্যুর কারণ
সক্রেটিসের মৃত্যু একটি বিতর্কিত ঘটনা। প্রাচীন গ্রিসের এথেন্সে, খ্রিস্টপূর্ব ৩৯৯ সালে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। তার বিরুদ্ধে দুটি প্রধান অভিযোগ ছিল—ধর্মের অবমাননা এবং যুবকদের বিপথগামী করা। এই অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে হেমলক বিষ পান করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে বাধ্য করা হয়। যদিও সক্রেটিস নিজে বিশ্বাস করতেন, তিনি কোনো ভুল করেননি এবং যুক্তি ও দর্শনের মাধ্যমে সত্যের সন্ধান করে যাচ্ছিলেন। তার মৃত্যুর পেছনে রাজনীতির ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য, কারণ সে সময় এথেন্সের শাসকগণ তার চিন্তাধারাকে বিপজ্জনক বলে মনে করেছিলেন।
সক্রেটিসের কিছু বিখ্যাত উক্তি
1. “আমি জানি যে আমি কিছুই জানি না।”
2. “নিজেকে জানো।”
3. “যদি তুমি সুখী হতে চাও, তাহলে যতটা সম্ভব কম প্রত্যাশা রাখ।”
4. “বিজ্ঞতার লক্ষণ হলো সত্যপ্রীতি।”
5. “যে সৎ ব্যক্তি অসৎ ব্যক্তির সঙ্গে মিশে থাকে, সে সত্যিই করুণার পাত্র।”
দার্শনিক হিসেবে সক্রেটিস এর জনপ্রিয়তার কারণ
সক্রেটিস দার্শনিক হিসেবে এত জনপ্রিয় হওয়ার কারণ তার চিন্তাশক্তি এবং যুক্তির ব্যবহার। তিনি কোনো লিখিত বই রেখে যাননি, বরং ছাত্রদের সঙ্গে আলাপচারিতা এবং প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে দর্শন শেখাতেন। তার ‘মায়েউটিক মেথড’ নামে পরিচিত পদ্ধতি, যেখানে তিনি প্রশ্ন করে মানুষকে নিজের অজ্ঞানতা উপলব্ধি করতে সাহায্য করতেন, আজও শিক্ষা এবং দর্শনে আলোচিত হয়। তার চিন্তাধারা, বিশেষত সত্য ও ন্যায়ের প্রতি তার অঙ্গীকার, তাকে বিশ্ববিখ্যাত করেছে।
সংক্ষেপে দেখুন