সাইন আপ করুন
লগিন করুন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন। ইমেইলের মাধ্যমে আপনি নতুন পাসওয়ার্ড তৈরির লিংক পেয়ে যাবেন।
আপনি কেন মনে করছেন এই প্রশ্নটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই উত্তরটি রিপোর্ট করা উচিৎ?
আপনি কেন মনে করছেন এই ব্যক্তিকে রিপোর্ট করা উচিৎ?
amit 10 mg এর কাজ কি এবং এটি কিসের ঔষধ?
Amit 10 mg কাজ এ্যামিট্রিপটাইলিন একটি ট্রাইসাইক্লিক ঔষধ যার এন্টিকোলিনারজিক এবং বিষণ্নতারােধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ইহা স্নায়ু প্রান্তে নরএড্রিনালিন এবং সেরােটনিন পুনগ্রহণে বাধা দেয়। এ্যামিট্রিপটাইলিন হাইড্রোক্লোরাইড পরিপাকনালীতে দ্রুত শােষিত হয়। প্রায় ২ থেকে ১২ ঘণ্টার মধ্যে প্লাজমাতে সর্বোচ্চ মাত্রRead more
Amit 10 mg কাজ
এ্যামিট্রিপটাইলিন একটি ট্রাইসাইক্লিক ঔষধ যার এন্টিকোলিনারজিক এবং বিষণ্নতারােধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ইহা স্নায়ু প্রান্তে নরএড্রিনালিন এবং সেরােটনিন পুনগ্রহণে বাধা দেয়। এ্যামিট্রিপটাইলিন হাইড্রোক্লোরাইড পরিপাকনালীতে দ্রুত শােষিত হয়। প্রায় ২ থেকে ১২ ঘণ্টার মধ্যে প্লাজমাতে সর্বোচ্চ মাত্রায় পৌছায়। এ্যামিট্রিপটাইলিন প্রধানত মেটাবােলাইট হিসেবে প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে নিঃসৃত হয়।
মাত্রা ও সেবনবিধি
বিষণ্ণতায়: প্রাথমিক অবস্থায় ৭৫ মিঃগ্রাঃ (বয়োঃবৃদ্ধ ও কৈশোর-এ ৩০-৭৫ মিঃগ্রাঃ) প্রতিদিন বিভাজিত মাত্রায় অথবা একক মাত্রায় ঘুমানোর সময়। প্রয়োজন অনুযায়ী মাত্রা ধীরে ধীরে ১৫০-২০০ মিঃগ্রাঃ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যাবে। ১৬ বছরের নীচে শিশুদের বিষণ্ণতা রোগে এটি নির্দেশিত নয়।
শিশুদের রাত্রিতে বিছানায় মূত্রত্যাগে: ৭-১০ বছরের শিশুদের: ১০-২০ মিঃগ্রাঃ, ১১-১৬ বছরের শিশুদের: ২৫-৫০ মিঃগ্রাঃ ট্যাবলেট রাতে সেবন করতে হবে। চিকিৎসার সর্বোচ্চ সময়সীমা (ধীরে ধীরে মাত্রা কমানো সহ) ৩ মাস, পুনরায় চিকিৎসা করানোর পূর্বে সম্পূর্ণ দৈহিক পরীক্ষা করাতে হবে।
মাইগ্রেন প্রতিরোধে: প্রতিদিন ১০০ মিঃ গ্রাঃ।
দুঃশ্চিন্তা জনিত মাথা ব্যাথায়: ১০-২৫ মিঃ গ্রাঃ করে প্রতিদিন ৩ বার।
* চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ঔষধ সেবন করুন’
সংক্ষেপে দেখুনছাগল পালন পদ্ধতি, মোটাতাজাকরণ, খাদ্য তালিকা এবং ছাগলের বাচ্চার দাম
ছাগলের কাশির চিকিৎসা করতে ছাগলের কাশির ঔষধ তৈরি করার পূর্ণাঙ্গ রেসিপি যেটি সম্পূর্ণ আয়ুর্বেদিক পদ্ধতিতে ঘরোয়া ভাবে ছাগলের কাশির সিরাপ কিভাবে তৈরি করবেন? • যে সকল বন্ধুরা ফার্মিং এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন, অবশ্যই আপনারা বলতে পারবেন, অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসায় ছাগলের কাশি সহজে ভালো হয় না। ছাগলের কাশি সারাRead more
ছাগলের কাশির চিকিৎসা করতে ছাগলের কাশির ঔষধ তৈরি করার পূর্ণাঙ্গ রেসিপি যেটি সম্পূর্ণ আয়ুর্বেদিক পদ্ধতিতে ঘরোয়া ভাবে ছাগলের কাশির সিরাপ কিভাবে তৈরি করবেন?
• যে সকল বন্ধুরা ফার্মিং এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন, অবশ্যই আপনারা বলতে পারবেন, অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসায় ছাগলের কাশি সহজে ভালো হয় না। ছাগলের কাশি সারানোর জন্য বিভিন্ন রকমের সিরাপ ট্যাবলেট আপনারা ব্যবহার করেছেন। কিন্তু ছাগলের কাশি সারাতে পারেননি।
• একবার আমার এই আয়ুর্বেদিক ঘরোয়া পদ্ধতিতে ঔষধটি তৈরি করে ব্যবহার করে দেখতে পারেন কতটা কার্যকরী। যে সকল বন্ধুরা অনেকদিন ধরে গোট ফার্মিং করে আসছেন, অবশ্যই আমি আজকে যে আলোচনাটা করব একদম মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং কতটা সত্য তা কমেন্ট করে জানাবেন।
• আপনার ফার্মের কোন ছাগল যখন অসুস্থ হয় বেশিরভাগ ট্রিটমেন্ট কিন্তু আপনি অ্যালোপ্যাথিক পদ্ধতিতেই করে থাকেন। কিন্তু একটা কথা ভালোভাবে লক্ষ্য রাখবে অ্যালোপ্যাথি ট্রিটমেন্ট করতেছেন, যে এন্টিবায়োটিক বা যে মেডিসিন ব্যবহার করতেছে তার সাইডএফেক্ট কিছুদিন পরে দেখা যায়।
• অ্যালোপ্যাথিক খাওয়ানোর ছাগলটা সুস্থ হয়ে গেল, কিন্তু সুস্থ হয়ে যাওয়ার পরেও কিন্তু তার শরীরটা দুর্বল হয়ে যায়। সেটা হচ্ছে মেডিসিনের সাইডএফেক্ট। এরপরে শরীরে যতটা ঘাটতি হয়ে যায় সেটাকে রিকভার করতে অনেক দিন সময় লেগে যায়।
• অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় কিছু কিছু ছাগল যাদের শরীরের ইমিউনিটি কম, তাদের রিকভার করতে তিন চার মাস থাকতে পারে। তাতে হয় কি, সে দ্রুত হিটে আসে না বা যদি গর্ভবতী অবস্থায় ট্রিটমেন্ট করা হয়, সে সময় যদি বাচ্চা দেয় বাচ্চাটাও কমজোর হয়। শরীরে যথেষ্ট নিউট্রিশনের ঘাটতি ফলে তার দুধও কম হয়। এজন্য বেশিরভাগ সময় চেষ্টা করবেন আয়ুর্বেদিক এবং হোমিওপ্যাথি ট্রিটমেন্ট করতে তাহলে কিন্তু এই ধরণের সমস্যাগুলো হবে না।
• যেগুলো খুব কঠিন সমস্যা যেগুলোর ক্ষেত্রে আয়ুর্বেদিক কাজ হবে না সে ক্ষেত্রে আপনি অ্যালোপ্যাথি ট্রিটমেন্ট করতে পারেন। কিন্তু বাকি যে নরমাল রোগগুলো হয় সেক্ষেত্রে চেষ্টা রাখবেন ঘরোয়া আয়ুর্বেদিক বা হোমিও চিকিৎসা করার আজকে আলোচনা করব ছাগলের যে কাশি হয় সে কাশির জন্য নিজেরাই কিভাবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে সম্পূর্ণ আয়ুর্বেদিক মেডিসিন তৈরি করবেন? এই কাশির ঔষধ তৈরির কাঁচামাল কি?
ছাগলের কাশির ঔষধ তৈরির কাঁচামালঃ
(১) শিউলি পাতা = ১৫০ গ্রাম কাচা অবস্থায়।
(২) বাসক পাতা = ১৫০ গ্রাম নিবেন।
(৩) রাম তুলসী বা বন তুলসী যেটাকে বলা হয় = ১৫০ গ্রাম।
(৪) পিপুল বা পিপলি = ১৫০ গ্রাম ।
(৫) এরপর আপনাকে আরেকটি তুলসী নিতে হবে, যেটা সাধারনত গ্রামেগঞ্জে হিন্দুদের বাড়িতে থাকে, সেটা নিতে হবে = ১৫০ গ্রাম।
(৬) এরপরে আপনাদের নিতে হবে গোলমরিচ যেটা মসলা হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে সেটাকে শুকিয়ে আধভাঙা করে নেবেন = 25 গ্রাম।
(৭) এরপর আরেকটি মসলাজাতীয় আপনাকে লবঙ্গ বা যেটাকে লং বলা হয়ে থাকে এটাকে নিয়ে নেবেন এটাকেও সেটাকে শুকিয়ে আধ ভাঙ্গা করে নেবেন = 25 গ্রাম।
(৮) সবার শেষে নিতে হবে আপনাকে তালমিস্ত্রী = 50 গ্রাম।
বি:দ্র: অনেকেই হয়ত জানেন না পিপুল পাতা কাকে বলা হয় এটি পান জাতীয় গাছ, গাছের মধ্যে সরু সরু লম্বা লম্বা ফল থাকে দেখলে বুঝতে পারবেন। এটি বাঁশঝার, সুপারি বাগানের বা জঙ্গলের মধ্যে হয়ে থাকে।এর ফলগুলো শুকিয়ে সংরক্ষণ করতে হয়। এছাড়াও একটি দোকানে কিনতে পাবেন সেটা যে দশকর্মার দোকান থাকে সে দশকর্মা দোকানে কিনতে পাবেন। যাদের আশেপাশে এই গাছগুলি দেখবেন এর ফলগুলি ছিঁড়ে রোদে রেখে দেবেন। যখন মেডিসিন তৈরি করবেন সেটাকে সরাসরি ব্যবহার করতে পারবেন। যাদের আশেপাশে নেই আপনারা দোকান থেকে কিনে নেবেন, পিপুল বা পিপলি বললেই দোকানদার বুঝে যাবে।
ছাগলের কাশির সিরাপ তৈরির পক্রিয়াঃ
(১) সবগুলোকে একসঙ্গে আধভাঙা করে নেবেন।
(২) নেওয়ার পর তিন লিটার জলের মধ্যে এই উপাদান গুলি দিয়ে দিতে হবে।
(৩) এর পরে তাকে কম তাপে জাল করতে হবে। যত কম তাপ দিয়ে বেশি সময় ধরে আপনারা জাল করবেন তত ভালো মেডিসিন তৈরি হবে।
(৪) তিন লিটারকে জ্বাল করতে করতে আপনাকে এক লিটারে নিয়ে আসতে হবে।
(৫) এই এক লিটার ঠান্ডা করে ছাকনি দিয়ে সংরক্ষন করে রেখে দিতে হবে।
ছাগলের কাশির চিকিৎসা করতে ঔষধ প্রয়োগবিধিঃ
(১) যাদের শুকনো কাশি বা সর্দি কাশি থাকে সেক্ষেত্রে একটা কুঁড়ি কেজি ওজনের ছাগলকে ৫মিলি করে দিতে হবে।
(২) সারা দিনে তিন বার এই কাশের সিরাপ ঔষধ খাওয়াবেন।
(৩) এই মেডিসিন টা যদি তৈরি করে যদি আপনারা ফার্মে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন তাহলে ছোট বাচ্চা প্রেগনেন্ট, প্রেগনেন্ট ছাড়া সব ধরনের ছাগলকে আপনারা সরাসরি ব্যবহার করতে পারবেন। এর কোন সাইডএফেক্ট নেই।
(৪) যদি কোনো মানুষের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে চান একইভাবে আপনারা মানুষের ক্ষেত্রে কিন্তু এটাকে ব্যবহার করতে পারবেন।
ধন্যবাদ!
সূত্রঃ ইন্টারনেট
সংক্ষেপে দেখুন২০২২ সালে বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যা কত?
বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যা নিয়ে বিভিন্ন সূত্র বিভিন্ন কথা বলছে। কিছু উদাহরণ নিচে দিলাম। দৈনিক কালের কন্ঠঃ বর্তমানে দেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯১ লাখ ১ হাজার। DBC News: বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৪৬ লাখ। সূত্রঃ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোঃ ১৬.১৭ কোটি। এখন আমি নিজেও কনফিউজড যে সত্যিকার জনসংখRead more
বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যা নিয়ে বিভিন্ন সূত্র বিভিন্ন কথা বলছে। কিছু উদাহরণ নিচে দিলাম।
দৈনিক কালের কন্ঠঃ বর্তমানে দেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯১ লাখ ১ হাজার।
DBC News: বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৪৬ লাখ।
সূত্রঃ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোঃ ১৬.১৭ কোটি।
এখন আমি নিজেও কনফিউজড যে সত্যিকার জনসংখ্যার পরিমাণ কত!
আপনি নিজেই অনুমান করে নিন। ধন্যবাদ!
সংক্ষেপে দেখুন